নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসেবে জারি করা গেজেটে জয় বাংলার সঙ্গে জয় বঙ্গবন্ধু অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে। বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর বেঞ্চে অবকাশের পর ওই বিষয়ে শুনানি হবে।
আজ রোববার বিষয়টি শুনানির জন্য উঠলে আদালত রিটকারী আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের সবার হৃদয়ে আছে। তাছাড়া এটাতো নির্বাহী আদেশেই করা যায়।’
রিটকারী আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া রাসেল বলেন, ‘জয় বাংলা এবং জয় বঙ্গবন্ধু একই বিষয়। আমরা বিষয়টি নিয়ে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলাম। পদক্ষেপ না নেওয়ায় রিট করেছি।’ পরে আদালত বলেন, ‘আমরা অবকাশের পর শুনব। সে পর্যন্ত এটি মুলতবি থাকবে।’
এর আগে হারুন ভূঁইয়াসহ ১৩ আইনজীবী রিটটি করেন। এর আগে তাঁরা মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, শিক্ষাসচিব বরাবর নোটিশ পাঠিয়েছিলেন।
হারুন ভূঁইয়া বলেন, ‘১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় জয় বাংলা ও জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান একসঙ্গে উচ্চারিত হয়েছে। একই স্পিরিট নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছে। দুটি আলাদা নয়, একই স্লোগান।’
এর আগে এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করেন। চলতি বছরের ২ মার্চ জয় বাংলাকে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসেবে জারি করা গেজেটে জয় বাংলার সঙ্গে জয় বঙ্গবন্ধু অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে। বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি মোহাম্মদ আলীর বেঞ্চে অবকাশের পর ওই বিষয়ে শুনানি হবে।
আজ রোববার বিষয়টি শুনানির জন্য উঠলে আদালত রিটকারী আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের সবার হৃদয়ে আছে। তাছাড়া এটাতো নির্বাহী আদেশেই করা যায়।’
রিটকারী আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া রাসেল বলেন, ‘জয় বাংলা এবং জয় বঙ্গবন্ধু একই বিষয়। আমরা বিষয়টি নিয়ে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলাম। পদক্ষেপ না নেওয়ায় রিট করেছি।’ পরে আদালত বলেন, ‘আমরা অবকাশের পর শুনব। সে পর্যন্ত এটি মুলতবি থাকবে।’
এর আগে হারুন ভূঁইয়াসহ ১৩ আইনজীবী রিটটি করেন। এর আগে তাঁরা মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন সচিব, শিক্ষাসচিব বরাবর নোটিশ পাঠিয়েছিলেন।
হারুন ভূঁইয়া বলেন, ‘১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় জয় বাংলা ও জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান একসঙ্গে উচ্চারিত হয়েছে। একই স্পিরিট নিয়ে দেশ স্বাধীন হয়েছে। দুটি আলাদা নয়, একই স্লোগান।’
এর আগে এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করেন। চলতি বছরের ২ মার্চ জয় বাংলাকে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রম, ২০২৪ সালের জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের অঙ্গীকার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার এবং রোহিঙ্গা সংকটের বিষয় তুলে ধরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের স্থানীয় পর্যায়ে গ্রামীণ, পানিসম্পদ ও নগর অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি এসব অবকাঠামোর রক্ষণাবেক্ষণ এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে বিভিন্ন বিষয়ে কারিগরি সহায়তা দিয়ে থাকে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটেছে সেটি ভারত পছন্দ করেনি। এ কারণে প্রতিবেশী দেশটির সঙ্গে সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৫ ঘণ্টা আগেশাকসবজি ও ফল সংরক্ষণের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পরিবেশবান্ধব সৌর প্রযুক্তির সহায়তায় ১০০টি ‘ফারমার্স মিনি কোল্ডস্টোরেজ’ স্থাপনের কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। চলতি বছরে এগুলোর নির্মাণকাজ শেষ হবে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে