অনলাইন ডেস্ক
ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট প্রতিবছরের মতো এবারও সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে। এই তালিকায় ১৪৭টি দেশ ঠাঁই পেয়েছে। এই দেশগুলোর মধ্যে বলা যায়, বাংলাদেশের অবস্থান একপ্রকার তলানিতেই। ১৪৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৪তম। আর তালিকার শীর্ষ দেশ ফিনল্যান্ড এবং সবচেয়ে তলানির দেশ আফগানিস্তান।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টার ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা গ্যালপ ও জাতিসংঘের সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্কের সহায়তায় এই তালিকা প্রস্তুত করেছে। এ বছর এই তালিকা প্রস্তুত করা ক্ষেত্রে মানুষের সুখ বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিষয়ের আদানপ্রদান, যত্ন, দয়া ইত্যাদির মতো বিষয় আমলে নেওয়া হয়েছে।
এই তালিকায় টানা ৮ম বারের মতো শীর্ষে অবস্থান করছে নর্ডিক অঞ্চলের দেশ ফিনল্যান্ড। এই অঞ্চলেরই দেশ ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড ও সুইডেন আছে যথাক্রমে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে। ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডস আছে তালিকার পঞ্চম স্থানে।
তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে আছে মধ্য আমেরিকার দেশ কোস্টারিকা, সপ্তম অবস্থানে আছে নরওয়ে। পরিহাসের বিষয় হলো, প্রায় দুই বছর ধরে গাজায় আগ্রাসন চালিয়ে যাওয়া ইসরায়েল আছে তালিকার অষ্টম স্থানে। নবম স্থানে আছে লুক্সেমবার্গ। প্রতিবেশী মেক্সিকো সুখী মানুষের দেশের তালিকায় শীর্ষ দশে থাকলেও এতে জায়গা হয়নি যুক্তরাষ্ট্রের।
এদিকে, তলানিতে থাকা শীর্ষ দেশগুলো হলো যথাক্রমে—আফগানিস্তান, সিয়েরা লিওন, লেবানন, মালাবি, জিম্বাবুয়ে, বতসোয়ানা, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, ইয়েমেন, কমোরোস ও লেসেথো। তলানির শীর্ষ ১০-এ না থাকলেও বাংলাদেশ আছে কাছাকাছি। ১৪৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৪তম।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান ছাড়া সব দেশই এই তালিকায় বাংলাদেশর উপরে অবস্থান করছে। এই তালিকায় ভারত ১১৮তম, বাংলাদেশের ঠিক এক ধাপ আগে শ্রীলঙ্কা ১৩৩তম এবং নেপাল ৯২তম। মজার ব্যাপার হলো, সহিংসতায় জর্জরিত পাকিস্তান বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের চেয়েই এগিয়ে। দেশটির অবস্থান তালিকার ১০৯ নম্বরে। তবে এই তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার অপর দুই দেশ ভুটান ও মালদ্বীপকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
ওয়ার্ল্ড হ্যাপিনেস রিপোর্ট প্রতিবছরের মতো এবারও সুখী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে। এই তালিকায় ১৪৭টি দেশ ঠাঁই পেয়েছে। এই দেশগুলোর মধ্যে বলা যায়, বাংলাদেশের অবস্থান একপ্রকার তলানিতেই। ১৪৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৪তম। আর তালিকার শীর্ষ দেশ ফিনল্যান্ড এবং সবচেয়ে তলানির দেশ আফগানিস্তান।
ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডের ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টার ব্রিটিশ জরিপ সংস্থা গ্যালপ ও জাতিসংঘের সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্কের সহায়তায় এই তালিকা প্রস্তুত করেছে। এ বছর এই তালিকা প্রস্তুত করা ক্ষেত্রে মানুষের সুখ বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন বিষয়ের আদানপ্রদান, যত্ন, দয়া ইত্যাদির মতো বিষয় আমলে নেওয়া হয়েছে।
এই তালিকায় টানা ৮ম বারের মতো শীর্ষে অবস্থান করছে নর্ডিক অঞ্চলের দেশ ফিনল্যান্ড। এই অঞ্চলেরই দেশ ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড ও সুইডেন আছে যথাক্রমে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে। ইউরোপের দেশ নেদারল্যান্ডস আছে তালিকার পঞ্চম স্থানে।
তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে আছে মধ্য আমেরিকার দেশ কোস্টারিকা, সপ্তম অবস্থানে আছে নরওয়ে। পরিহাসের বিষয় হলো, প্রায় দুই বছর ধরে গাজায় আগ্রাসন চালিয়ে যাওয়া ইসরায়েল আছে তালিকার অষ্টম স্থানে। নবম স্থানে আছে লুক্সেমবার্গ। প্রতিবেশী মেক্সিকো সুখী মানুষের দেশের তালিকায় শীর্ষ দশে থাকলেও এতে জায়গা হয়নি যুক্তরাষ্ট্রের।
এদিকে, তলানিতে থাকা শীর্ষ দেশগুলো হলো যথাক্রমে—আফগানিস্তান, সিয়েরা লিওন, লেবানন, মালাবি, জিম্বাবুয়ে, বতসোয়ানা, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গো, ইয়েমেন, কমোরোস ও লেসেথো। তলানির শীর্ষ ১০-এ না থাকলেও বাংলাদেশ আছে কাছাকাছি। ১৪৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৪তম।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তান ছাড়া সব দেশই এই তালিকায় বাংলাদেশর উপরে অবস্থান করছে। এই তালিকায় ভারত ১১৮তম, বাংলাদেশের ঠিক এক ধাপ আগে শ্রীলঙ্কা ১৩৩তম এবং নেপাল ৯২তম। মজার ব্যাপার হলো, সহিংসতায় জর্জরিত পাকিস্তান বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশের চেয়েই এগিয়ে। দেশটির অবস্থান তালিকার ১০৯ নম্বরে। তবে এই তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার অপর দুই দেশ ভুটান ও মালদ্বীপকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনে আইনজীবীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে