
বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম-২০২৩’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশ বিষয়ে এমনটি বলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ‘অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম’ এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে উল্লেখ করা হলেও ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন করা হয়। ধর্মীয় বৈষম্যকে নিষিদ্ধ করে এবং সব ধর্মের অনুসারীদের সমতা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দেশের সংবিধান। ধর্মনিরপেক্ষ আদালতে বলবৎ পারিবারিক আইনে বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য আলাদা আলাদা বিধান রয়েছে।
২০২৩ সালে মার্চে আহমদি মুসলিম নেতারা বলেন, আহমেদনগরে তাঁদের বার্ষিক সম্মেলনের সময় শত শত লোক আহমদি সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ করে। এ সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সরকারি কর্মকর্তারা তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। ওই সহিংসতার ফলে দুজন মারা যায়, কয়েক ডজন আহত হয় এবং শত শত আহমদির বাড়ি, একটি আহমদি মসজিদ এবং একটি আহমদীয় ক্লিনিক লুটপাট ও ধ্বংস করা হয়। পরবর্তীকালে, পুলিশ সহিংসতার কথিত উসকানিদাতাসহ হাজার হাজার অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং ২০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।
ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের ভাষ্য, সরকার প্রায়ই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করে থাকে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই, কথিত অবমাননাকর ফেসবুক পোস্টের জন্য আদালত ধর্মীয় সংখ্যালঘু সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের প্রতিশোধমূলক সহিংসতার বিরুদ্ধে নয়। ২০২৩ সালের বেশ কয়েকটি মামলায় এমন চিত্র দেখা গেছে।
ডিএসএর নিপীড়নমূলক ধারা ও অপব্যবহার নিয়ে একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকলে ২০২৩ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) নাম পরিবর্তন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) প্রণয়ন করা হয়। আইনটির মৌলিক বিষয়ে কোনো পরিবর্তন না আনায় ওই সময় একে প্রহসন বলে আখ্যা দেয় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশসহ (টিআইবি) বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন ও বিশিষ্ট নাগরিকেরা।
মুসলিম নেতারা বলেছেন, সরকার সারা দেশে ইমামদের নিয়োগ ও অপসারণকে প্রভাবিত করে চলেছে এবং খুতবার বিষয়বস্তু সম্পর্কে ইমামদের দিকনির্দেশনা দিয়েছে। সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ (বিএইচবিসিইউসি) স্বাধীনতার পর সরকার কর্তৃক নাগরিকদের (অধিকাংশ হিন্দু) বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি পুনরুদ্ধার, জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন ও অতীতের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে অনশনের ঘোষণা দেয়। ওই সময় ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ আইন প্রণয়ন এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য সরকারি চাকরির কোটাব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিও জানান তাঁরা।
এপ্রিলে এক মোল্লা এবং গ্রামের তিনজন প্রবীণ বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে অভিযুক্ত এক নারীকে বেত্রাঘাত ও পাথর ছুড়ে মারার ফতোয়া জারি করেন। এ ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। কেননা, তাঁরা এমন ফতোয়া জারি করে আইন লঙ্ঘন করেছেন। দেশজুড়ে বিভিন্ন ঘটনা পর্যবেক্ষণকারী একটি সংস্থা জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ২২টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহমদি মুসলিম নিহত এবং ৬২ জন আহমদি এবং ১৯ জন হিন্দু আহত হয়েছেন। মানবাধিকার বিষয়ক এনজিও এবং কিছু ধর্মীয় নেতারা তাঁদের প্রতিবেদনে বলেন, ইসলাম ও হিন্দুধর্ম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিতদের হয়রানি, সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া এবং তাদের বিরুদ্ধে শারীরিক সহিংসতা চালানো হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত ও মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা আহমদি সম্প্রদায় এবং অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের বিরুদ্ধে ডিএসএর ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সারা বছর বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছিলেন ও তাঁদের উদ্বেগের বিষয়টি জানিয়েছেন। ধর্মীয় সম্প্রীতিকে উৎসাহিত করতে রাষ্ট্রদূত প্রধান প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। যেখানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ধর্মীয় বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন।
বাংলাদেশে ধর্মীয় সহনশীলতাকে উৎসাহিত করতে মার্কিন দূতাবাস জনসাধারণের প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করেছে। দূতাবাসের কর্মকর্তারা দেশের ধর্মীয় স্বাধীনতার অবস্থা নিয়ে আলোচনা, ধর্মীয় সহনশীলতার গুরুত্বের ওপর জোর দিতে এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করতে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন এবং প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের (যারা অত্যধিক মুসলিম) এবং তাদের স্থানীয় আয়োজক সম্প্রদায়কে সহায়তার জন্য প্রায় ২৪৭ মিলিয়ন ডলার মানবিক সহায়তা দিয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘রিপোর্ট অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম-২০২৩’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশ বিষয়ে এমনটি বলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ‘অফিস অব ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম’ এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে উল্লেখ করা হলেও ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন করা হয়। ধর্মীয় বৈষম্যকে নিষিদ্ধ করে এবং সব ধর্মের অনুসারীদের সমতা নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ দেশের সংবিধান। ধর্মনিরপেক্ষ আদালতে বলবৎ পারিবারিক আইনে বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য আলাদা আলাদা বিধান রয়েছে।
২০২৩ সালে মার্চে আহমদি মুসলিম নেতারা বলেন, আহমেদনগরে তাঁদের বার্ষিক সম্মেলনের সময় শত শত লোক আহমদি সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ করে। এ সময় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং সরকারি কর্মকর্তারা তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। ওই সহিংসতার ফলে দুজন মারা যায়, কয়েক ডজন আহত হয় এবং শত শত আহমদির বাড়ি, একটি আহমদি মসজিদ এবং একটি আহমদীয় ক্লিনিক লুটপাট ও ধ্বংস করা হয়। পরবর্তীকালে, পুলিশ সহিংসতার কথিত উসকানিদাতাসহ হাজার হাজার অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে এবং ২০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।
ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতাদের ভাষ্য, সরকার প্রায়ই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু করে থাকে। প্রায় সব ক্ষেত্রেই, কথিত অবমাননাকর ফেসবুক পোস্টের জন্য আদালত ধর্মীয় সংখ্যালঘু সদস্যদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের প্রতিশোধমূলক সহিংসতার বিরুদ্ধে নয়। ২০২৩ সালের বেশ কয়েকটি মামলায় এমন চিত্র দেখা গেছে।
ডিএসএর নিপীড়নমূলক ধারা ও অপব্যবহার নিয়ে একের পর এক অভিযোগ আসতে থাকলে ২০২৩ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) নাম পরিবর্তন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন (সিএসএ) প্রণয়ন করা হয়। আইনটির মৌলিক বিষয়ে কোনো পরিবর্তন না আনায় ওই সময় একে প্রহসন বলে আখ্যা দেয় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশসহ (টিআইবি) বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন ও বিশিষ্ট নাগরিকেরা।
মুসলিম নেতারা বলেছেন, সরকার সারা দেশে ইমামদের নিয়োগ ও অপসারণকে প্রভাবিত করে চলেছে এবং খুতবার বিষয়বস্তু সম্পর্কে ইমামদের দিকনির্দেশনা দিয়েছে। সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ (বিএইচবিসিইউসি) স্বাধীনতার পর সরকার কর্তৃক নাগরিকদের (অধিকাংশ হিন্দু) বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি পুনরুদ্ধার, জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন ও অতীতের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে অনশনের ঘোষণা দেয়। ওই সময় ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ আইন প্রণয়ন এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য সরকারি চাকরির কোটাব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিও জানান তাঁরা।
এপ্রিলে এক মোল্লা এবং গ্রামের তিনজন প্রবীণ বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগে অভিযুক্ত এক নারীকে বেত্রাঘাত ও পাথর ছুড়ে মারার ফতোয়া জারি করেন। এ ঘটনায় তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। কেননা, তাঁরা এমন ফতোয়া জারি করে আইন লঙ্ঘন করেছেন। দেশজুড়ে বিভিন্ন ঘটনা পর্যবেক্ষণকারী একটি সংস্থা জানিয়েছে, জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ২২টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন আহমদি মুসলিম নিহত এবং ৬২ জন আহমদি এবং ১৯ জন হিন্দু আহত হয়েছেন। মানবাধিকার বিষয়ক এনজিও এবং কিছু ধর্মীয় নেতারা তাঁদের প্রতিবেদনে বলেন, ইসলাম ও হিন্দুধর্ম থেকে খ্রিষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিতদের হয়রানি, সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া এবং তাদের বিরুদ্ধে শারীরিক সহিংসতা চালানো হচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত ও মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা আহমদি সম্প্রদায় এবং অন্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের বিরুদ্ধে ডিএসএর ব্যবহার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা সারা বছর বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছিলেন ও তাঁদের উদ্বেগের বিষয়টি জানিয়েছেন। ধর্মীয় সম্প্রীতিকে উৎসাহিত করতে রাষ্ট্রদূত প্রধান প্রধান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছেন এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছেন। যেখানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ধর্মীয় বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন।
বাংলাদেশে ধর্মীয় সহনশীলতাকে উৎসাহিত করতে মার্কিন দূতাবাস জনসাধারণের প্রচার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে এবং সামাজিক মাধ্যমে প্রচার করেছে। দূতাবাসের কর্মকর্তারা দেশের ধর্মীয় স্বাধীনতার অবস্থা নিয়ে আলোচনা, ধর্মীয় সহনশীলতার গুরুত্বের ওপর জোর দিতে এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করতে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন এবং প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের (যারা অত্যধিক মুসলিম) এবং তাদের স্থানীয় আয়োজক সম্প্রদায়কে সহায়তার জন্য প্রায় ২৪৭ মিলিয়ন ডলার মানবিক সহায়তা দিয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৪৪ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ রোববার সকালে প্রণয় ভার্মাকে তলব করে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অব্যাহত উসকানিমূলক বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্বেগের বিষয়টিও জানিয়ে দেওয়া হয়।
গত শুক্রবার ঢাকায় জুলাই অভ্যুত্থানের সমর্থক ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। তিনি এখনো সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি। ওসমান হাদিকে গুলিবর্ষণকারী ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওসমান হাদি হত্যাচেষ্টার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজনদের ভারতে পালিয়ে যাওয়া প্রতিরোধে ভারতের সহযোগিতাও কামনা করা হয়েছে। তাঁরা যদি ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করতে সক্ষমও হন, তবে তাঁদের তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার ও বাংলাদেশের কাছে প্রত্যর্পণ নিশ্চিত করার অনুরোধ জানানো হয়।
জুলাই অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকে বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে গত বছরের ৫ আগস্ট ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। জুলাই আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে গত ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পর তাঁকে ফেরত দিতে নয়াদিল্লিকে আনুষ্ঠানিক অনুরোধ জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। তবে তাতে দিল্লির কোনো সাড়া মেলেনি। তা ছাড়া আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি বন্ধ করার আহ্বানে সাড়া দেয়নি ভারত।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্য–বিবৃতি অব্যাহত রয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটে আবার ভারতের হাইকমিশনারকে তলব করা হলো। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় তাঁকে ডেকে নিয়ে সরকারের পক্ষে উদ্বেগ তুলে ধরেন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম।
ভারতের হাইকমিশনারকে বলা হয়, পলাতক শেখ হাসিনাকে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে, যার মাধ্যমে তিনি তাঁর সমর্থকদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসন্ন নির্বাচন বানচালে প্ররোচিত করছেন। এ ঘটনায় বাংলাদেশ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পলাতক নেতা–কর্মীরা ভারতে বসে বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন বানচালে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও প্রণয় ভার্মাকে জানানো হয়। এসব সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও জানানো হয়।
মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিত শেখ হাসিনা,ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে ফেরত পাঠানোর আহ্বানও আবার জানানো হয় ভারতের হাইকমিশনারকে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আশা প্রকাশ করেছে, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুরক্ষায় বাংলাদেশের জনগণের পাশে দাঁড়াবে ভারত সরকার। ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে—এমন প্রত্যাশা ভারতের রয়েছে এবং এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে তাঁর দেশ প্রস্তুত।

বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু ক
২৭ জুন ২০২৪
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়েছে। তাঁকে অনুরোধ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দণ্ডপ্রাপ্ত গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে যেন বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করা হয়।
একই সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারকে অনুরোধ করে বলা হয়, ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদিকে হত্যাচেষ্টাকারীরা বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা রোধে ভারত সরকার যেন বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা করে এবং তাঁরা ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলে তাঁদের যেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ অবিলম্বে পাকড়াও করার উদ্যোগ নেয় এবং বাংলাদেশে প্রত্যর্পণ করে।
আজ রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে হাইকমিশনারের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশের কাছে এসব অনুরোধ জানানো হয় বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন এবং তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য নির্দেশনা দিচ্ছেন। ভারত সরকারকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন অনতিবিলম্বে তাঁর এবং ভারতে পলাতক তাঁর সাঙ্গপাঙ্গদের এসব ফ্যাসিস্ট টেররিস্ট কর্মকাণ্ড বন্ধ করে দেয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল পুলিশ সরবরাহ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
এতে বলা হয়, এই প্রটোকলে রাজনৈতিক নেতা ও আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাঁদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন—সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সম্মুখসারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারী ও তাঁর সহযোগীদের পুলিশ এরই মধ্যে শনাক্ত করেছে। তাঁদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিবিড় অভিযান অব্যাহত রয়েছে। হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলটি এরই মধ্যে জব্দ করা হয়েছে এবং সন্দেহভাজনদের হাতের ছাপ (ফিঙ্গারপ্রিন্ট) পরীক্ষা করা হচ্ছে। প্রধান সন্দেহভাজন ব্যক্তি যাতে কোনোভাবেই সীমান্ত অতিক্রম করতে না পারে, সে জন্য হামলার দিন রাতেই সবগুলো ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে সন্দেহভাজনদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করা হয়। সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এবং র্যাবের টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দেশের অভ্যন্তরে একাধিকবার সন্দেহভাজনদের অবস্থান শনাক্ত করা হলেও বারবার স্থান পরিবর্তনের কারণে এখনো তাঁদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। পুলিশ এরই মধ্যে প্রধান সন্দেহভাজনের চলাচলের খতিয়ান বা ট্রাভেল হিস্ট্রি সংগ্রহ করেছে। এতে দেখা যায়, আইটি ব্যবসায়ী পরিচয়ে তিনি গত কয়েক বছরে একাধিক দেশ ভ্রমণ করেছেন। সর্বশেষ গত ২১ জুলাই সিঙ্গাপুর ভ্রমণের তথ্য পাওয়া গেছে।
এই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে—এমন আরও কয়েকজন সন্দেহভাজনকে এরই মধ্যে নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু ক
২৭ জুন ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৪৪ মিনিট আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে গুম করে টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে (টিএফআই সেল) নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে আদেশ ২১ ডিসেম্বর।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
মামলার ১৭ আসামির মধ্যে আজ শুনানির সময় ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন ১০ সেনা কর্মকর্তা।
তাঁরা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল কে এম আজাদ, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আলম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারোয়ার বিন কাশেম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) খায়রুল ইসলাম, সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল ও সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত তিন আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী হামিদুল মিসবাহ এবং সাতজনের পক্ষে ছিলেন তাবারক হোসেন। শেখ হাসিনার পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের পক্ষে শুনানি করেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এম হাসান ইমাম ও পলাতক তিনজনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সুজাদ মিয়া।
আসামিদের মধ্যে জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষা-বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিকী, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক এম খুরশিদ হোসেন, র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ ও সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন পলাতক রয়েছেন।
র্যাবের টাস্কফোর্স ফর ইন্টারোগেশন সেলে নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গত ৮ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ জমা দেয় প্রসিকিউশন।
পরে ওই দিনই তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ১৪ জন ব্যক্তিকে গুম করে নির্যাতনের ঘটনায় চারটি অভিযোগ আনা হয়েছে।

বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু ক
২৭ জুন ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৪৪ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি একই দিন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
ইসির জনসংযোগ পরিচালক মো. রুহুল আমিন মল্লিক জানান, বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন ইসির সিনিয়র সচিব।
আজ দুপুরে নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সার্বিক নিরাপত্তার জন্য আইজিপি, বিজিবির প্রধান, স্বরাষ্ট্রসচিব, আইনসচিব, ডিএমপি কমিশনার, এনটিএমসির সঙ্গে আমরা আজ বৈঠকে বসব।’
এর আগে গতকাল শনিবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার, চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব, ইসির নিজস্ব তিন রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ মাঠপর্যায়ের সব অফিস ও কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে চিঠি দিয়েছে কমিশন।
গত শুক্রবার বেলা ২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোডে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর গুলির ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিস এবং পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করছে ইসি।

বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রেখে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে সমর্থন ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা-নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) মতো আইন ব্যবহার করে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের’ অভিযোগে ধর্মীয় সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর সদস্যদের, বিশেষ করে হিন্দুদের লক্ষ্যবস্তু ক
২৭ জুন ২০২৪
ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ। অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে অন্তত পাঁচবার তলব করা হলো প্রতিবেশী দেশের রাষ্ট্রদূতকে।
৪৪ মিনিট আগে
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় হাইকমিশনারকে জানানো হয়েছে, ভারতে অবস্থানকারী পলাতক অপরাধী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বিঘ্ন করাসহ আসন্ন নির্বাচন বানচাল করার অসাধু উদ্দেশ্যে ক্রমাগতভাবে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন ও তাঁর দলের সমর্থকদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানোর জন্য
২ ঘণ্টা আগে
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আজ রোববার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই দিন ধার্য করেন।
৩ ঘণ্টা আগে