নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো আসনেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার হচ্ছে না। প্রতিটি আসনেই ব্যালটে ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের সচিব জাহাংগীর আলম।
আজ সোমবার কমিশনের ১৭তম সভা শেষে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
সচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন সর্বোচ্চ ১৫০টি আসনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু অর্থসংস্থান না হওয়ায় সে প্রকল্প স্থগিত হয়।’
সচিব জানান, পরে ইভিএম মেরামতের জন্য সরকারের কাছে এক হাজার ২৬০ কোটি টাকা ইসির পক্ষ থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই অর্থ পাওয়ায় অনিশ্চতা সৃষ্টি হওয়ায় ইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী নির্বাচন ৩০০ আসনেই ব্যালট পেপারে অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে সকাল ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে কমিশনের সভা শুরু হয়। এতে অপর চার কমিশনার ও কমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে পড়েছিল ইসি। সংস্থাটির হাতে থাকা ১ লাখ ১০ হাজার মেশিন মেরামতের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা চায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত সে বিষয়ে অর্থ বিভাগ কোনো সাড়া দেয়নি। ইসি থেকে অর্থের কাছে আবেদন করা ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, দুই ধাপে হলেও যেন মেরামত বাবদ সেই টাকা বরাদ্দ করা হয়। গত ২১ মার্চ চিঠি পাঠালেও ইসির কাছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো জবাব আসেনি। এ নিয়ে অবশ্য নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান মার্চের মাঝামাঝিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘যদি অর্থ বিভাগ টাকা সংস্থান করে, তাহলে আমরা ইভিএমের ব্যাপারে সিদ্ধান্তে উপনীত হব। যদি টাকা না পাওয়া যায়, তাতেও আমাদের সিদ্ধান্তে আসতে হবে ব্যালটে কতটা করব বা ইভিএমে আদৌ করব কি না। কাজেই সবটাই নির্ভর করবে অর্থ প্রাপ্তির ওপর।’
এর আগে গত বছর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ১৫০ আসনে ব্যবহারের জন্য ৮ হাজার ৭১১ কোটি টাকার ইভিএম প্রকল্প হাতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। কয়েক দফা চিঠি চালাচালি করেও সেই প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ পায়নি সংস্থাটি। চলতি বছর জানুয়ারিতে ইসিসচিব জাহাঙ্গীর আলম জানান, আর্থিক সংকটের কারণে প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো আসনেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার হচ্ছে না। প্রতিটি আসনেই ব্যালটে ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের সচিব জাহাংগীর আলম।
আজ সোমবার কমিশনের ১৭তম সভা শেষে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি।
সচিব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন সর্বোচ্চ ১৫০টি আসনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু অর্থসংস্থান না হওয়ায় সে প্রকল্প স্থগিত হয়।’
সচিব জানান, পরে ইভিএম মেরামতের জন্য সরকারের কাছে এক হাজার ২৬০ কোটি টাকা ইসির পক্ষ থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই অর্থ পাওয়ায় অনিশ্চতা সৃষ্টি হওয়ায় ইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামী নির্বাচন ৩০০ আসনেই ব্যালট পেপারে অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে সকাল ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে কমিশনের সভা শুরু হয়। এতে অপর চার কমিশনার ও কমিশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে পড়েছিল ইসি। সংস্থাটির হাতে থাকা ১ লাখ ১০ হাজার মেশিন মেরামতের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে ১ হাজার ২৬০ কোটি টাকা চায়। কিন্তু এখন পর্যন্ত সে বিষয়ে অর্থ বিভাগ কোনো সাড়া দেয়নি। ইসি থেকে অর্থের কাছে আবেদন করা ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, দুই ধাপে হলেও যেন মেরামত বাবদ সেই টাকা বরাদ্দ করা হয়। গত ২১ মার্চ চিঠি পাঠালেও ইসির কাছে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে কোনো জবাব আসেনি। এ নিয়ে অবশ্য নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান মার্চের মাঝামাঝিতে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘যদি অর্থ বিভাগ টাকা সংস্থান করে, তাহলে আমরা ইভিএমের ব্যাপারে সিদ্ধান্তে উপনীত হব। যদি টাকা না পাওয়া যায়, তাতেও আমাদের সিদ্ধান্তে আসতে হবে ব্যালটে কতটা করব বা ইভিএমে আদৌ করব কি না। কাজেই সবটাই নির্ভর করবে অর্থ প্রাপ্তির ওপর।’
এর আগে গত বছর দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ১৫০ আসনে ব্যবহারের জন্য ৮ হাজার ৭১১ কোটি টাকার ইভিএম প্রকল্প হাতে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। কয়েক দফা চিঠি চালাচালি করেও সেই প্রকল্পের অর্থ বরাদ্দ পায়নি সংস্থাটি। চলতি বছর জানুয়ারিতে ইসিসচিব জাহাঙ্গীর আলম জানান, আর্থিক সংকটের কারণে প্রকল্পটি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে