বাংলাদেশে সহায়তা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে জাপান। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে নবনিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি এই প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত শিনইচি বাংলাদেশে বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন বাস্তবায়নে সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রদূত শিনইচি প্রধান উপদেষ্টাকে বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা চালিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। শুধু চালিয়েই যাব না, বরং প্রসারিতও করব।’
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জাপান বাংলাদেশের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার এবং তাঁর সরকার এই সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে চায়। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জাপানের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নিয়ে সত্যিই গর্বিত। দেশটি আমাদের অন্যতম ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং প্রধান উন্নয়ন সহযোগী।’
জাপান বাংলাদেশের একক বৃহত্তম দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী। দেশটি স্বাধীনতার পর থেকেই বাংলাদেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বর্তমানে প্রায় ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। জাপান বাংলাদেশের শীর্ষ পাঁচটি রপ্তানি গন্তব্যের একটি। বর্তমানে বাংলাদেশে ৩৫০ টিরও বেশি জাপানি কোম্পানি কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
প্রধান উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশ এখন জাপানসহ পূর্ব ও পশ্চিমা উভয় অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা ও বাণিজ্যের সুযোগ খুঁজছে, যার মধ্যে সার্ক ও আসিয়ান সদস্য দেশগুলোও রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা পশ্চিম ও পূর্ব—উভয়ের সঙ্গেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই...এখনই ব্যবসার উপযুক্ত সময়।’
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে জাপানের অর্থায়নে চলমান বৃহৎ প্রকল্পগুলো, বিশেষ করে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, ঢাকা মেট্রোরেল এবং হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে কার্যক্রম অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন।
প্রধান উপদেষ্টা রোহিঙ্গাদের জন্য জাপানের অব্যাহত সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং রোহিঙ্গাদের রাখাইন রাজ্যে নিরাপদ, টেকসই ও সম্মানজনক প্রত্যাবর্তনের জন্য সহায়তা চান।
বাংলাদেশে সহায়তা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে জাপান। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে নবনিযুক্ত জাপানি রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি এই প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত শিনইচি বাংলাদেশে বাণিজ্য ও উন্নয়ন সহযোগিতা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন বাস্তবায়নে সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রদূত শিনইচি প্রধান উপদেষ্টাকে বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের ব্যবসা চালিয়ে যেতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। শুধু চালিয়েই যাব না, বরং প্রসারিতও করব।’
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস বলেন, জাপান বাংলাদেশের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অংশীদার এবং তাঁর সরকার এই সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে চায়। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জাপানের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নিয়ে সত্যিই গর্বিত। দেশটি আমাদের অন্যতম ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং প্রধান উন্নয়ন সহযোগী।’
জাপান বাংলাদেশের একক বৃহত্তম দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগী। দেশটি স্বাধীনতার পর থেকেই বাংলাদেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে আসছে। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বর্তমানে প্রায় ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। জাপান বাংলাদেশের শীর্ষ পাঁচটি রপ্তানি গন্তব্যের একটি। বর্তমানে বাংলাদেশে ৩৫০ টিরও বেশি জাপানি কোম্পানি কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
প্রধান উপদেষ্টা জানান, বাংলাদেশ এখন জাপানসহ পূর্ব ও পশ্চিমা উভয় অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে ব্যবসা ও বাণিজ্যের সুযোগ খুঁজছে, যার মধ্যে সার্ক ও আসিয়ান সদস্য দেশগুলোও রয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা পশ্চিম ও পূর্ব—উভয়ের সঙ্গেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে চাই...এখনই ব্যবসার উপযুক্ত সময়।’
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে জাপানের অর্থায়নে চলমান বৃহৎ প্রকল্পগুলো, বিশেষ করে মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর, মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, ঢাকা মেট্রোরেল এবং হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে কার্যক্রম অব্যাহত রাখার আশ্বাস দেন।
প্রধান উপদেষ্টা রোহিঙ্গাদের জন্য জাপানের অব্যাহত সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং রোহিঙ্গাদের রাখাইন রাজ্যে নিরাপদ, টেকসই ও সম্মানজনক প্রত্যাবর্তনের জন্য সহায়তা চান।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৭ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে