নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছর সারা দেশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১০২ জন নিহত এবং আহত হয়েছে ২৮১ জন। নিহত ১০২ জনের মধ্যে ৭৩ জন পুরুষ ও ২৯ জন নারী। আর ২৮১ জন আহতের মধ্যে পুরুষ ২২১ ও নারী ৬০ জন। এসব অগ্নিকাণ্ড নির্বাপণের সময় ৪৮ জন বিভাগীয় কর্মী আহত এবং অগ্নি নির্বাপণে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন কর্মী নিহত হয়েছেন।
আজ রোববার দুপুরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মিডিয়া সেল থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালে সারা দেশে ২৭ হাজার ৬২৪টি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এই আগুনের ঘটনায় বৈদ্যুতিক গোলযোগ, বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা, চুলা ও গ্যাসের লাইন থেকে আগুনের ঘটনা বেশি ঘটেছে। সারা দেশে এই অগ্নিকাণ্ডে ৭৯২ কোটি ৩৬ লাখ ৮২ হাজার ১৪ টাকা সম্পদের ক্ষতি হয় এবং ফায়ার সার্ভিস আগুন নির্বাপণের মাধ্যমে ১ হাজার ৮০৮ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার ৩২৯ টাকার সম্পদ রক্ষা করে।
পরিসংখ্যান তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৭ হাজার ৬২৪টি আগুনের মধ্যে বৈদ্যুতিক গোলযোগে ৯ হাজার ৮১৩টি (৩৫ দশমিক ৫২ শতাংশ), বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা থেকে ৪ হাজার ৯০৬টি (১৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ), চুলা থেকে ৪ হাজার ১১৭টি (১৫ দশমিক ১১ শতাংশ), ছোটদের আগুন নিয়ে খেলার কারণে ৯২৩টি (৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ), গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে ৭৭০টি (২ দশমিক ৭৯ শতাংশ), গ্যাস সিলিন্ডার ও বয়লার বিস্ফোরণ থেকে ১২৫টি (০ দশমিক ৪৫ শতাংশ) এবং বাজি পোড়ানো থেকে ৮৭টি আগুনের ঘটনা ঘটে।
বাসাবাড়ি বা আবাসিক ভবনে সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। সারা দেশে বাসাবাড়িতে মোট ৬ হাজার ৯৫৬টি আগুন লাগে, যা মোট আগুনের ২৫ দশমিক ১৮ শতাংশ। এ ছাড়া গোয়ালঘর ও খড়ের গাঁদায় ৪ হাজার ২৭৭টি, রান্নাঘরে ২ হাজার ৯৩৮টি, দোকানে ১ হাজার ৮২১টি, হাটবাজারে ১ হাজার ২৬৪টি, শপিং মলে ৭৫৯টি, পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে ৪০৩টি, হাসপাতাল/ক্লিনিক/ফার্মেসিতে ২৪৮টি, হোটেলে ২৪৬টি, বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে ২৩২টি, বস্তিতে ১৯৯টি, বহুতল ভবনে ১৪৭টি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১৪০টি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ৯৬টি এবং পাটের গুদাম ও পাটকলে ৯৪টি আগুনের ঘটনা ঘটে। স্থলপথে চলে এমন যানবাহনে ৫০৬টি, নৌযানে ৭৩টি এবং ট্রেনে ১২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের মার্চ (৩ হাজার ৩৩৪টি), এপ্রিল (৩ হাজার ১৪১টি) ও মে (৩ হাজার ২৩৫টি)—এই তিন মাসে বেশি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে ২ হাজার ৬৪৬টি, ফেব্রুয়ারি মাসে ২ হাজার ৭১৩টি, জুন মাসে ২ হাজার ৪৫০টি আগুন লাগে। জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর—এই চার মাসে আগুনের ঘটনা কম ঘটে।
গত বছর সারা দেশে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১০২ জন নিহত এবং আহত হয়েছে ২৮১ জন। নিহত ১০২ জনের মধ্যে ৭৩ জন পুরুষ ও ২৯ জন নারী। আর ২৮১ জন আহতের মধ্যে পুরুষ ২২১ ও নারী ৬০ জন। এসব অগ্নিকাণ্ড নির্বাপণের সময় ৪৮ জন বিভাগীয় কর্মী আহত এবং অগ্নি নির্বাপণে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন কর্মী নিহত হয়েছেন।
আজ রোববার দুপুরে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মিডিয়া সেল থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালে সারা দেশে ২৭ হাজার ৬২৪টি আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এই আগুনের ঘটনায় বৈদ্যুতিক গোলযোগ, বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা, চুলা ও গ্যাসের লাইন থেকে আগুনের ঘটনা বেশি ঘটেছে। সারা দেশে এই অগ্নিকাণ্ডে ৭৯২ কোটি ৩৬ লাখ ৮২ হাজার ১৪ টাকা সম্পদের ক্ষতি হয় এবং ফায়ার সার্ভিস আগুন নির্বাপণের মাধ্যমে ১ হাজার ৮০৮ কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার ৩২৯ টাকার সম্পদ রক্ষা করে।
পরিসংখ্যান তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৭ হাজার ৬২৪টি আগুনের মধ্যে বৈদ্যুতিক গোলযোগে ৯ হাজার ৮১৩টি (৩৫ দশমিক ৫২ শতাংশ), বিড়ি-সিগারেটের জ্বলন্ত টুকরা থেকে ৪ হাজার ৯০৬টি (১৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ), চুলা থেকে ৪ হাজার ১১৭টি (১৫ দশমিক ১১ শতাংশ), ছোটদের আগুন নিয়ে খেলার কারণে ৯২৩টি (৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ), গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে ৭৭০টি (২ দশমিক ৭৯ শতাংশ), গ্যাস সিলিন্ডার ও বয়লার বিস্ফোরণ থেকে ১২৫টি (০ দশমিক ৪৫ শতাংশ) এবং বাজি পোড়ানো থেকে ৮৭টি আগুনের ঘটনা ঘটে।
বাসাবাড়ি বা আবাসিক ভবনে সবচেয়ে বেশি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। সারা দেশে বাসাবাড়িতে মোট ৬ হাজার ৯৫৬টি আগুন লাগে, যা মোট আগুনের ২৫ দশমিক ১৮ শতাংশ। এ ছাড়া গোয়ালঘর ও খড়ের গাঁদায় ৪ হাজার ২৭৭টি, রান্নাঘরে ২ হাজার ৯৩৮টি, দোকানে ১ হাজার ৮২১টি, হাটবাজারে ১ হাজার ২৬৪টি, শপিং মলে ৭৫৯টি, পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে ৪০৩টি, হাসপাতাল/ক্লিনিক/ফার্মেসিতে ২৪৮টি, হোটেলে ২৪৬টি, বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে ২৩২টি, বস্তিতে ১৯৯টি, বহুতল ভবনে ১৪৭টি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ১৪০টি, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে ৯৬টি এবং পাটের গুদাম ও পাটকলে ৯৪টি আগুনের ঘটনা ঘটে। স্থলপথে চলে এমন যানবাহনে ৫০৬টি, নৌযানে ৭৩টি এবং ট্রেনে ১২টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৩ সালের মার্চ (৩ হাজার ৩৩৪টি), এপ্রিল (৩ হাজার ১৪১টি) ও মে (৩ হাজার ২৩৫টি)—এই তিন মাসে বেশি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এ ছাড়া জানুয়ারি মাসে ২ হাজার ৬৪৬টি, ফেব্রুয়ারি মাসে ২ হাজার ৭১৩টি, জুন মাসে ২ হাজার ৪৫০টি আগুন লাগে। জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর, অক্টোবর—এই চার মাসে আগুনের ঘটনা কম ঘটে।
সরকারি (অফিশিয়াল) ও কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতির তালিকায় ৩০তম দেশ হিসেবে যুক্ত হচ্ছে পাকিস্তান। বিশ্বের ২৯টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সরকারি ও কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের ভিসা অব্যাহতি চুক্তি রয়েছে। কিন্তু আশপাশের দেশ হিসেবে বাকি রয়ে গেছে পাকিস্তান।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস ও হাসপাতালে ভর্তি করা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুরুতর আহত ১৬৭ জনের মধ্যে বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না বলে জানিয়েছেন সেখানকার সহযোগী অধ্যাপক ডা. মাহফুজুর রহমান। গতকাল বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ জবানবন্দিতে তিনি এই তথ্য দেন।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ-আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থী সংগঠনের অন্যতম প্রধান দাবি ছিল জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ; যার মধ্যে প্রতিফলিত হবে আন্দোলনের মূল চেতনা ও অঙ্গীকার। মতানৈক্যসহ নানা কারণে তা বিলম্বিত হলেও শিক্ষার্থীদের নতুন রাজনৈতিক দল ও সমমনা সংগঠনগুলোর প্রত্যাশা ও দাবি ছিল...
৫ ঘণ্টা আগে২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ২১ বছর আজ বৃহস্পতিবার। বিচারিক আদালতে সাজার পর হাইকোর্টে খালাস পান সব আসামি। এরপর আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। এখন চলছে সেই আপিল শুনানি। আপিল নিষ্পত্তির রিভিউ আবেদনের সুযোগ পাবেন সংক্ষুব্ধরা। আপিল বিভাগে প্রশ্ন উঠেছে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে।
৬ ঘণ্টা আগে