নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আমাদের ভাষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি যেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও বিকশিত হয়, সেটাই সরকারের প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘সেই প্রচেষ্টায়ও আমরা সফলতা অর্জন করব বলে বিশ্বাস করি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে।’
জাতীয় ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আজ রোববার রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য দেশের ২৪ গুণী নাগরিককে এবার একুশে পদক দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের হাতে পদক হস্তান্তর করার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, ‘আশা করি ভবিষ্যতে আবার দেখা হবে, আসব।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘যা কিছু অর্জন, আমরা যতটুকু করতে পেরেছি, মহান আত্মত্যাগের মধ্য দিয়েই কিন্তু তা করতে পেরেছি। যেটা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব সময় বলতেন এবং তাঁর লেখায়ও আছে যে, মহান অর্জনের জন্য মহান আত্মত্যাগ দরকার। আর সেই আত্মত্যাগের মধ্য দিয়েই আজকে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা, ভাষার অধিকার। মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মাকে মা বলে ডাকার এই অধিকার অর্জন আমাদের জন্য একটা বিরাট পাওয়া। আর এরই পথ ধরে পেয়েছি আমরা স্বাধীনতা। কাজেই এই স্বাধীনতা সমুন্নত রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে বিশ্বে স্বীকৃতি পাওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এইটুকু বলতে পারি, আজকে আমরা বিশ্বে মাথা উঁচু করে চলতে পারছি। পাশাপাশি আমাদের অবদান আজকে সারা বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে। একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু আমাদের না, এটা যারা মাতৃভাষা ভালোবাসে এবং মাতৃভাষার জন্য যারা জীবন দিয়েছে এবং মাতৃভাষাকে সংরক্ষণ করা, হারিয়ে যাওয়া মাতৃভাষা খুঁজে বের করা এবং সেগুলো সংরক্ষিত করা সেটাই আমাদের প্রচেষ্টা। সেই প্রচেষ্টায় আমরা সফলকাম হয়েছি। আজকে একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বব্যাপী পালন করা হচ্ছে।’
গুণীজনদের দেখানো পথে নতুন প্রজন্ম দেশের কল্যাণে কাজ করবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের এই গুণীজনেরাই তো পথ দেখায়। আপনাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য আমাদের এই অগ্রযাত্রা সম্ভব। তাই আমি সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। একই সঙ্গে আপনাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে নতুন প্রজন্ম দেশের কল্যাণে কাজ করবে সেটাই আমি চাই।’
একুশে পদকপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমাদের সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যাঁরা অবদান রেখে যাচ্ছেন, তাঁদের সবাইকে আমরা সম্মান দিতে পারি না। তবু আমাদের প্রচেষ্টা হচ্ছে, যাঁরা একসময় অবদান রেখেছেন এবং অনেকে হয়তো হারিয়েও যাচ্ছিলেন, আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি তাঁদেরও খুঁজে বের করতে এবং তাঁদের সম্মান করতে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যে কজন গুণীজন এখানে পুরস্কৃত হয়েছেন, তার মধ্যে অনেকের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ’৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মুক্তিসংগ্রামে তাঁদের অনেক অবদান রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘হঠাৎ ঘোষণায় স্বাধীনতা আসে না। সংগ্রামের পথ বেয়েই কিন্তু এই স্বাধীনতা এসেছে। আর সেই স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরুই করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। তাঁরই অবদান আজকে আমাদের স্বাধীন সত্তা, স্বাধীন জাতিসত্তা এবং বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা।’
ভাষাশহীদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারি অমর হোক। শহীদের রক্ত বৃথা যায় না, বৃথা যেতে আমরা দেয়নি, বৃথা যেতে আমরা দেব না।’
টিকা নেওয়ার আহ্বান
করোনা মহামারির কারণে সশরীরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পারায় আক্ষেপ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সব থেকে কষ্ট লাগছে আমি নিজে উপস্থিত থাকতে পারলাম না। অনেক পুরোনো মানুষের সঙ্গে দেখা হতো আজকে থাকতে পারলে।’
করোনাভাইরাস মহামারি প্রতিরোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার এবং এখনো যাঁরা টিকা নেননি তাঁদের দ্রুত টিকা নেওয়ার অনুরোধ করেন সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, ‘টিকা দিয়ে যাচ্ছি বিনে পয়সায়। অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী অনেক দেশও কিন্তু বিনে পয়সায় দেয় না, কিন্তু বাংলাদেশে আমাদের মানুষের সুরক্ষার জন্য বিনা মূল্যে টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছি। অনেকে এখনো টিকা নেননি বা কেউ ভয় পাচ্ছেন। আপনারা কিন্তু সকলেই টিকাটা নেবেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটি (টিকা) আপনার জীবনকে সুরক্ষিত করবে। সামান্য একটা সুঁইয়ের খোঁচা, এটার যে ব্যথা, সেটা একটি পিঁপড়া কামড় দিলেও তো সেই ব্যথা। সেটা মাথায় রেখে সবাই আপনারা টিকাটা নেবেন।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। সঞ্চালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর।’
উল্লেখ্য, এ বছর ভাষা আন্দোলনে ভূমিকা রাখার জন্য দুজনকে মরণোত্তর, ভাষা-সাহিত্যে দুজন, শিল্পকলায় সাতজন, মুক্তিযুদ্ধে চারজন, সাংবাদিকতায় একজন, গবেষণায় চারজন, শিক্ষায় একজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একজন এবং সমাজসেবায় দুজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে এই পদক দেওয়া হয়েছে।
আমাদের ভাষা, সাহিত্য-সংস্কৃতি যেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আরও বিকশিত হয়, সেটাই সরকারের প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘সেই প্রচেষ্টায়ও আমরা সফলতা অর্জন করব বলে বিশ্বাস করি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে।’
জাতীয় ক্ষেত্রে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে আজ রোববার রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মাননা একুশে পদক প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য দেশের ২৪ গুণী নাগরিককে এবার একুশে পদক দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের হাতে পদক হস্তান্তর করার অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, ‘আশা করি ভবিষ্যতে আবার দেখা হবে, আসব।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘যা কিছু অর্জন, আমরা যতটুকু করতে পেরেছি, মহান আত্মত্যাগের মধ্য দিয়েই কিন্তু তা করতে পেরেছি। যেটা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সব সময় বলতেন এবং তাঁর লেখায়ও আছে যে, মহান অর্জনের জন্য মহান আত্মত্যাগ দরকার। আর সেই আত্মত্যাগের মধ্য দিয়েই আজকে আমরা অর্জন করেছি আমাদের স্বাধীনতা, ভাষার অধিকার। মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মাকে মা বলে ডাকার এই অধিকার অর্জন আমাদের জন্য একটা বিরাট পাওয়া। আর এরই পথ ধরে পেয়েছি আমরা স্বাধীনতা। কাজেই এই স্বাধীনতা সমুন্নত রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে বিশ্বে স্বীকৃতি পাওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এইটুকু বলতে পারি, আজকে আমরা বিশ্বে মাথা উঁচু করে চলতে পারছি। পাশাপাশি আমাদের অবদান আজকে সারা বিশ্ব স্বীকৃতি দিয়েছে। একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু আমাদের না, এটা যারা মাতৃভাষা ভালোবাসে এবং মাতৃভাষার জন্য যারা জীবন দিয়েছে এবং মাতৃভাষাকে সংরক্ষণ করা, হারিয়ে যাওয়া মাতৃভাষা খুঁজে বের করা এবং সেগুলো সংরক্ষিত করা সেটাই আমাদের প্রচেষ্টা। সেই প্রচেষ্টায় আমরা সফলকাম হয়েছি। আজকে একুশে ফেব্রুয়ারি শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বব্যাপী পালন করা হচ্ছে।’
গুণীজনদের দেখানো পথে নতুন প্রজন্ম দেশের কল্যাণে কাজ করবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের এই গুণীজনেরাই তো পথ দেখায়। আপনাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য আমাদের এই অগ্রযাত্রা সম্ভব। তাই আমি সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। একই সঙ্গে আপনাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে নতুন প্রজন্ম দেশের কল্যাণে কাজ করবে সেটাই আমি চাই।’
একুশে পদকপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমাদের সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যাঁরা অবদান রেখে যাচ্ছেন, তাঁদের সবাইকে আমরা সম্মান দিতে পারি না। তবু আমাদের প্রচেষ্টা হচ্ছে, যাঁরা একসময় অবদান রেখেছেন এবং অনেকে হয়তো হারিয়েও যাচ্ছিলেন, আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি তাঁদেরও খুঁজে বের করতে এবং তাঁদের সম্মান করতে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে যে কজন গুণীজন এখানে পুরস্কৃত হয়েছেন, তার মধ্যে অনেকের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ’৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের মুক্তিসংগ্রামে তাঁদের অনেক অবদান রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘হঠাৎ ঘোষণায় স্বাধীনতা আসে না। সংগ্রামের পথ বেয়েই কিন্তু এই স্বাধীনতা এসেছে। আর সেই স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরুই করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। তাঁরই অবদান আজকে আমাদের স্বাধীন সত্তা, স্বাধীন জাতিসত্তা এবং বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা।’
ভাষাশহীদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘একুশে ফেব্রুয়ারি অমর হোক। শহীদের রক্ত বৃথা যায় না, বৃথা যেতে আমরা দেয়নি, বৃথা যেতে আমরা দেব না।’
টিকা নেওয়ার আহ্বান
করোনা মহামারির কারণে সশরীরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পারায় আক্ষেপ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার সব থেকে কষ্ট লাগছে আমি নিজে উপস্থিত থাকতে পারলাম না। অনেক পুরোনো মানুষের সঙ্গে দেখা হতো আজকে থাকতে পারলে।’
করোনাভাইরাস মহামারি প্রতিরোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার এবং এখনো যাঁরা টিকা নেননি তাঁদের দ্রুত টিকা নেওয়ার অনুরোধ করেন সরকারপ্রধান। তিনি বলেন, ‘টিকা দিয়ে যাচ্ছি বিনে পয়সায়। অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী অনেক দেশও কিন্তু বিনে পয়সায় দেয় না, কিন্তু বাংলাদেশে আমাদের মানুষের সুরক্ষার জন্য বিনা মূল্যে টিকাদান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছি। অনেকে এখনো টিকা নেননি বা কেউ ভয় পাচ্ছেন। আপনারা কিন্তু সকলেই টিকাটা নেবেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এটি (টিকা) আপনার জীবনকে সুরক্ষিত করবে। সামান্য একটা সুঁইয়ের খোঁচা, এটার যে ব্যথা, সেটা একটি পিঁপড়া কামড় দিলেও তো সেই ব্যথা। সেটা মাথায় রেখে সবাই আপনারা টিকাটা নেবেন।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। সঞ্চালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবুল মনসুর।’
উল্লেখ্য, এ বছর ভাষা আন্দোলনে ভূমিকা রাখার জন্য দুজনকে মরণোত্তর, ভাষা-সাহিত্যে দুজন, শিল্পকলায় সাতজন, মুক্তিযুদ্ধে চারজন, সাংবাদিকতায় একজন, গবেষণায় চারজন, শিক্ষায় একজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একজন এবং সমাজসেবায় দুজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে এই পদক দেওয়া হয়েছে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৪১ মিনিট আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে