নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংশোধিত শ্রম আইনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করার পর সবকিছু জানাতে চান আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বুধবার সচিবালয় শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আনিসুল হক।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার নিয়েছেন। মন্ত্রণালয়কে তিনি কতটা গুরুত্বসহকারে দেখেন, তারই প্রতিফলন এটা। আমি প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে ব্রিফ করব। প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করার পরই সবকিছুর আলোচনা আপনাদের সঙ্গে করতে পারি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা না বলে আমি আপনাদের কোনো তথ্য দিতে পারব না।’
জানা গেছে, দ্বাদশ সংসদের শেষ সময়ে সংশোধিত শ্রম আইন পাস হয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে গেলেও তা অনুমোদন দেননি। শেষ মুহূর্তে আইনের মধ্যে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ায় সেটি অনুমোদন না দিয়ে ফেরত পাঠান রাষ্ট্রপতি। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার গভর্নিং বোর্ডের মিটিং আগামী মার্চে। সরকারের অগ্রগতি এবং শ্রম আইনের ব্যাপারে যেসব কাজ করা হয়েছে, তার একটা ব্রিফিংয়ের জন্য সংশ্লিষ্টদের নিয়ে সভা ডাকা হয়েছিল।
সংশোধিত শ্রম আইন আগামী সংসদ অধিবেশনে উঠবে এবং পাস হবে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই আগামী সংসদে উঠবে এবং তা পাস হবে।’
শিল্প কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন গঠনে শ্রমিকদের স্বাক্ষরের হার ১০ শতাংশের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কি না—এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, এটা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর আগের নির্দেশনা অনুযায়ী একটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। শিগগির প্রধানমন্ত্রীকে এটা নিয়ে ব্রিফ করা হবে।
গতকাল মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বৈঠকে শ্রমিকদের জীবনমান এবং কর্মপরিবেশ নিয়ে কথা উঠেছে। আইনমন্ত্রী হিসেবে আপনি মনে করেন কি না শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে—এমন প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে একটা দুর্ঘটনার পর সরকার শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নত করতে মনোযোগ দিয়েছে। এ রকম অন্য কোনো দেশে এই ধরনের নজির দেখানো খুব কঠিন।
আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১১ বছরে শ্রমিকদের কর্মপরিবেশের জায়গায় আমূল পরিবর্তন হয়েছে। ২০০৩, ২০০৪ ও ২০০৫ সালে কী অবস্থা ছিল, সেটার চিত্র দেখে ২০১২ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কী উন্নতি হয়েছে, সেটা বিবেচনা করতে হবে। এসব বিবেচনা করেই তাদের কথা বলা উচিত।
সংশোধিত শ্রম আইনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করার পর সবকিছু জানাতে চান আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বুধবার সচিবালয় শ্রম মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন আনিসুল হক।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার নিয়েছেন। মন্ত্রণালয়কে তিনি কতটা গুরুত্বসহকারে দেখেন, তারই প্রতিফলন এটা। আমি প্রধানমন্ত্রীকে এ ব্যাপারে ব্রিফ করব। প্রধানমন্ত্রীকে ব্রিফ করার পরই সবকিছুর আলোচনা আপনাদের সঙ্গে করতে পারি। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা না বলে আমি আপনাদের কোনো তথ্য দিতে পারব না।’
জানা গেছে, দ্বাদশ সংসদের শেষ সময়ে সংশোধিত শ্রম আইন পাস হয়ে রাষ্ট্রপতির কাছে গেলেও তা অনুমোদন দেননি। শেষ মুহূর্তে আইনের মধ্যে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ায় সেটি অনুমোদন না দিয়ে ফেরত পাঠান রাষ্ট্রপতি। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার গভর্নিং বোর্ডের মিটিং আগামী মার্চে। সরকারের অগ্রগতি এবং শ্রম আইনের ব্যাপারে যেসব কাজ করা হয়েছে, তার একটা ব্রিফিংয়ের জন্য সংশ্লিষ্টদের নিয়ে সভা ডাকা হয়েছিল।
সংশোধিত শ্রম আইন আগামী সংসদ অধিবেশনে উঠবে এবং পাস হবে কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘অবশ্যই আগামী সংসদে উঠবে এবং তা পাস হবে।’
শিল্প কারখানায় ট্রেড ইউনিয়ন গঠনে শ্রমিকদের স্বাক্ষরের হার ১০ শতাংশের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কি না—এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, এটা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর আগের নির্দেশনা অনুযায়ী একটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। শিগগির প্রধানমন্ত্রীকে এটা নিয়ে ব্রিফ করা হবে।
গতকাল মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বৈঠকে শ্রমিকদের জীবনমান এবং কর্মপরিবেশ নিয়ে কথা উঠেছে। আইনমন্ত্রী হিসেবে আপনি মনে করেন কি না শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নের প্রয়োজন রয়েছে—এমন প্রশ্নে আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে একটা দুর্ঘটনার পর সরকার শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নত করতে মনোযোগ দিয়েছে। এ রকম অন্য কোনো দেশে এই ধরনের নজির দেখানো খুব কঠিন।
আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১১ বছরে শ্রমিকদের কর্মপরিবেশের জায়গায় আমূল পরিবর্তন হয়েছে। ২০০৩, ২০০৪ ও ২০০৫ সালে কী অবস্থা ছিল, সেটার চিত্র দেখে ২০১২ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কী উন্নতি হয়েছে, সেটা বিবেচনা করতে হবে। এসব বিবেচনা করেই তাদের কথা বলা উচিত।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
২ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনে আইনজীবীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে