নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রতি ১২ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত সহকারী রেজিস্ট্রার থেকে তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এসব নির্দেশনা দেন তিনি। সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের কনফারেন্স কক্ষে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।
প্রধান বিচারপতি তাঁর বক্তব্যে সুপ্রিম কোর্টে আগত বিচারপ্রার্থীদের উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তাঁদের দাপ্তরিক কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সংশ্লিষ্ট রুলস, বিভিন্ন সময়ে জারিকৃত প্র্যাকটিস ডাইরেকশন, সার্কুলার ও অন্যান্য নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, বিচারপ্রত্যাশী জনসাধারণ ও তাঁদের নিযুক্ত আইনজীবীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার এবং উন্নত সেবা প্রদানের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্ট অনুকরণীয় আদর্শ তৈরি করবে।
প্রধান বিচারপতির ১২ দফা নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে—
দায়িত্ব পালনে কোড অব কন্ডাক্ট যথাযথভাবে পালন করতে হবে, দায়িত্ব পালনকালে কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেন সম্পূর্ণভাবে বর্জন করতে হবে, সেবা গ্রহীতাকে দ্রুত সময়ের মধ্যে সেবা নিশ্চিত করতে হবে, সেবা প্রদানের সময় কোনো প্রকার বিলম্ব সম্পূর্ণ পরিত্যাজ্য হবে, সেবা গ্রহীতাদের কোনো প্রকার হয়রানি করা যাবে না, সুপ্রিম কোর্টের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সেবা গ্রহীতাদের সঙ্গে সহানুভূতিশীল আচরণ করতে হবে, প্রতিটি শাখায় প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন সম্পন্ন করতে হবে এবং কোনো কাজ পেন্ডিং রাখা যাবে না, প্রত্যেক শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার এবং ডেপুটি রেজিস্ট্রারদের তাঁদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখাগুলো প্রতিদিন সরেজমিন মনিটর করতে হবে।
নির্দেশনার মধ্যে আরও রয়েছে—প্রত্যেক শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার এবং ডেপুটি রেজিস্ট্রাররা তাঁদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখার কার্যক্রম সম্পর্কে স্ব স্ব অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারদের নিয়মিত অবহিত করতে হবে, প্রতি চার সপ্তাহ পরপর অতিরিক্ত রেজিস্ট্রাররা মনিটরিং কার্যক্রমের প্রতিক্রিয়া, ফলাফল আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রারের কাছে রিপোর্ট করবেন, যদি কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী আচরণবিধি এবং উল্লিখিত নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে কোনো সেবা গ্রহীতাকে হয়রানি করেন বা আর্থিক লেনদেন করেন—তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সুপ্রিম কোর্টের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রতি ১২ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত সহকারী রেজিস্ট্রার থেকে তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এসব নির্দেশনা দেন তিনি। সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের কনফারেন্স কক্ষে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।
প্রধান বিচারপতি তাঁর বক্তব্যে সুপ্রিম কোর্টে আগত বিচারপ্রার্থীদের উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের তাঁদের দাপ্তরিক কর্তব্য পালনের ক্ষেত্রে আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সংশ্লিষ্ট রুলস, বিভিন্ন সময়ে জারিকৃত প্র্যাকটিস ডাইরেকশন, সার্কুলার ও অন্যান্য নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, বিচারপ্রত্যাশী জনসাধারণ ও তাঁদের নিযুক্ত আইনজীবীদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার এবং উন্নত সেবা প্রদানের মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্ট অনুকরণীয় আদর্শ তৈরি করবে।
প্রধান বিচারপতির ১২ দফা নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে—
দায়িত্ব পালনে কোড অব কন্ডাক্ট যথাযথভাবে পালন করতে হবে, দায়িত্ব পালনকালে কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেন সম্পূর্ণভাবে বর্জন করতে হবে, সেবা গ্রহীতাকে দ্রুত সময়ের মধ্যে সেবা নিশ্চিত করতে হবে, সেবা প্রদানের সময় কোনো প্রকার বিলম্ব সম্পূর্ণ পরিত্যাজ্য হবে, সেবা গ্রহীতাদের কোনো প্রকার হয়রানি করা যাবে না, সুপ্রিম কোর্টের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সেবা গ্রহীতাদের সঙ্গে সহানুভূতিশীল আচরণ করতে হবে, প্রতিটি শাখায় প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন সম্পন্ন করতে হবে এবং কোনো কাজ পেন্ডিং রাখা যাবে না, প্রত্যেক শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার এবং ডেপুটি রেজিস্ট্রারদের তাঁদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখাগুলো প্রতিদিন সরেজমিন মনিটর করতে হবে।
নির্দেশনার মধ্যে আরও রয়েছে—প্রত্যেক শাখার সহকারী রেজিস্ট্রার এবং ডেপুটি রেজিস্ট্রাররা তাঁদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শাখার কার্যক্রম সম্পর্কে স্ব স্ব অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারদের নিয়মিত অবহিত করতে হবে, প্রতি চার সপ্তাহ পরপর অতিরিক্ত রেজিস্ট্রাররা মনিটরিং কার্যক্রমের প্রতিক্রিয়া, ফলাফল আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রারের কাছে রিপোর্ট করবেন, যদি কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী আচরণবিধি এবং উল্লিখিত নির্দেশনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে কোনো সেবা গ্রহীতাকে হয়রানি করেন বা আর্থিক লেনদেন করেন—তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৩ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইসি ও ইসি সচিবের কাছে অভিযোগ জমা দিয়েছি। আমরা জানি, বর্তমান কমিশন এ অভিযোগের বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেবে। আগের কমিশন যেহেতু সংবিধান লঙ্ঘন করে ফৌজদারি অপরাধ করেছে, এ জন্য তাদের বিরুদ্ধে শেরেবাংলা থানায় মামলা করা হয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগে