নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য ও অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর। মঙ্গলবার সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ দুই এমপি কবিতা আবৃত্তি ও গান পরিবেশন করেন।
আসাদুজ্জামান নূর তাঁর বক্তব্যের শেষে কবি কামাল চৌধুরীর লেখা ‘পদ্মা সেতু’ কবিতা থেকে কিছু অংশ আবৃত্তি করেন। কবিতাংশটি হলো—
“…আমাদের এই গল্প শেখ হাসিনার হাতে এখন
ইতিহাস হয়ে গেছে
বহু বছর পরে আরেকটি বিজয় পার হয়ে যাচ্ছে
খরস্রোতা পদ্মা
নৌকা, ভাটিয়ালি, ফেরিঘাট, জাহাজের ভেঁপু ছুঁয়ে ছুঁয়ে স্বপ্নের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে দুই তীরের বন্ধন…।’
বাজেট আলোচনায় দেশের জনপ্রিয় লোক সংগীতশিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ গেয়ে ওঠেন, ‘আমার নেত্রী শেখ হাসিনা যার তুলনা নাই/এমন একজন নেত্রীর জন্য আমি দোয়া চাই।’ মমতাজ তাঁর বক্তব্যে বিএনপি সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন বক্তব্যের সমালোচনা করেন। আলোচনার একপর্যায়ে মমতাজ বলেন, ‘এখন নারীরা শাড়ি-গয়না না চায় না।’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, ‘চাই না গয়না, চাই না শাড়ি/নৌকাতে ভোট না দিলে যাব চলে বাপের বাড়ি।’
মমতাজ জানান, তিনি সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে বঙ্গবন্ধু পরিষদের আয়োজনে অনুষ্ঠান করতে যান। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমার পাঙ্খা পাঙ্খা গানের সাথে একটা মেয়ে খুব সুন্দর নাচছিল। অনুষ্ঠান শেষে মেয়েটি আমার সাথে সেলফি তুলতে আসলে আমি বলেছিলাম, তুমি কী নাচ শিখেছ? মেয়েটি আমাকে বলে, আপনি আমার বাবাকে চিনবেন। তিনি আপনার কলিগ। আমি জানতে চাইলাম কে? মেয়েটি জানাল তাঁর বাবা হারুনুর রশীদ সাহেব (বিএনপির সংসদ সদস্য)।’
এ সময় সংসদে হাসির রোল ওঠে। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও এ সময় হাসতে দেখা যায়।
বিএনপির হারুনুর রশীদ কর্তৃক সংসদে দেওয়া বক্তব্যে কোরআন–হাদিস থেকে উদ্ধৃতি দেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে মমতাজ বলেন, ‘আমরাও কোরআন-হাদিস পড়ি। ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাংলায় কোরআন অনুবাদ, ছয়টে হাদিস গ্রন্থ আমি পড়েছি। আমি, আমার মা–বাবা হজ করেছি। এগুলো ধারণ করার বিষয় প্রকাশ করার নয়। আমার বাবা বাউল। আমরা ধর্মভীরু। ধর্মান্ধ নই।’
বক্তব্যের শেষের দিকে বিরোধী দলের দিক থেকে মমতাজকে আরও একটি গান করার অনুরোধ করা হয়। মমতাজ তখন বলেন, ‘আরে আপনি শুনতে চেয়েছেন, গাইব না?’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, “সবার আগে চিন্তা করল শেখ হাসিনার সরকার/যাতায়াতের উন্নয়নে পদ্মা সেতু দরকার”।’

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য ও অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর। মঙ্গলবার সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ দুই এমপি কবিতা আবৃত্তি ও গান পরিবেশন করেন।
আসাদুজ্জামান নূর তাঁর বক্তব্যের শেষে কবি কামাল চৌধুরীর লেখা ‘পদ্মা সেতু’ কবিতা থেকে কিছু অংশ আবৃত্তি করেন। কবিতাংশটি হলো—
“…আমাদের এই গল্প শেখ হাসিনার হাতে এখন
ইতিহাস হয়ে গেছে
বহু বছর পরে আরেকটি বিজয় পার হয়ে যাচ্ছে
খরস্রোতা পদ্মা
নৌকা, ভাটিয়ালি, ফেরিঘাট, জাহাজের ভেঁপু ছুঁয়ে ছুঁয়ে স্বপ্নের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে দুই তীরের বন্ধন…।’
বাজেট আলোচনায় দেশের জনপ্রিয় লোক সংগীতশিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ গেয়ে ওঠেন, ‘আমার নেত্রী শেখ হাসিনা যার তুলনা নাই/এমন একজন নেত্রীর জন্য আমি দোয়া চাই।’ মমতাজ তাঁর বক্তব্যে বিএনপি সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন বক্তব্যের সমালোচনা করেন। আলোচনার একপর্যায়ে মমতাজ বলেন, ‘এখন নারীরা শাড়ি-গয়না না চায় না।’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, ‘চাই না গয়না, চাই না শাড়ি/নৌকাতে ভোট না দিলে যাব চলে বাপের বাড়ি।’
মমতাজ জানান, তিনি সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে বঙ্গবন্ধু পরিষদের আয়োজনে অনুষ্ঠান করতে যান। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমার পাঙ্খা পাঙ্খা গানের সাথে একটা মেয়ে খুব সুন্দর নাচছিল। অনুষ্ঠান শেষে মেয়েটি আমার সাথে সেলফি তুলতে আসলে আমি বলেছিলাম, তুমি কী নাচ শিখেছ? মেয়েটি আমাকে বলে, আপনি আমার বাবাকে চিনবেন। তিনি আপনার কলিগ। আমি জানতে চাইলাম কে? মেয়েটি জানাল তাঁর বাবা হারুনুর রশীদ সাহেব (বিএনপির সংসদ সদস্য)।’
এ সময় সংসদে হাসির রোল ওঠে। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও এ সময় হাসতে দেখা যায়।
বিএনপির হারুনুর রশীদ কর্তৃক সংসদে দেওয়া বক্তব্যে কোরআন–হাদিস থেকে উদ্ধৃতি দেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে মমতাজ বলেন, ‘আমরাও কোরআন-হাদিস পড়ি। ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাংলায় কোরআন অনুবাদ, ছয়টে হাদিস গ্রন্থ আমি পড়েছি। আমি, আমার মা–বাবা হজ করেছি। এগুলো ধারণ করার বিষয় প্রকাশ করার নয়। আমার বাবা বাউল। আমরা ধর্মভীরু। ধর্মান্ধ নই।’
বক্তব্যের শেষের দিকে বিরোধী দলের দিক থেকে মমতাজকে আরও একটি গান করার অনুরোধ করা হয়। মমতাজ তখন বলেন, ‘আরে আপনি শুনতে চেয়েছেন, গাইব না?’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, “সবার আগে চিন্তা করল শেখ হাসিনার সরকার/যাতায়াতের উন্নয়নে পদ্মা সেতু দরকার”।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য ও অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর। মঙ্গলবার সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ দুই এমপি কবিতা আবৃত্তি ও গান পরিবেশন করেন।
আসাদুজ্জামান নূর তাঁর বক্তব্যের শেষে কবি কামাল চৌধুরীর লেখা ‘পদ্মা সেতু’ কবিতা থেকে কিছু অংশ আবৃত্তি করেন। কবিতাংশটি হলো—
“…আমাদের এই গল্প শেখ হাসিনার হাতে এখন
ইতিহাস হয়ে গেছে
বহু বছর পরে আরেকটি বিজয় পার হয়ে যাচ্ছে
খরস্রোতা পদ্মা
নৌকা, ভাটিয়ালি, ফেরিঘাট, জাহাজের ভেঁপু ছুঁয়ে ছুঁয়ে স্বপ্নের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে দুই তীরের বন্ধন…।’
বাজেট আলোচনায় দেশের জনপ্রিয় লোক সংগীতশিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ গেয়ে ওঠেন, ‘আমার নেত্রী শেখ হাসিনা যার তুলনা নাই/এমন একজন নেত্রীর জন্য আমি দোয়া চাই।’ মমতাজ তাঁর বক্তব্যে বিএনপি সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন বক্তব্যের সমালোচনা করেন। আলোচনার একপর্যায়ে মমতাজ বলেন, ‘এখন নারীরা শাড়ি-গয়না না চায় না।’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, ‘চাই না গয়না, চাই না শাড়ি/নৌকাতে ভোট না দিলে যাব চলে বাপের বাড়ি।’
মমতাজ জানান, তিনি সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে বঙ্গবন্ধু পরিষদের আয়োজনে অনুষ্ঠান করতে যান। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমার পাঙ্খা পাঙ্খা গানের সাথে একটা মেয়ে খুব সুন্দর নাচছিল। অনুষ্ঠান শেষে মেয়েটি আমার সাথে সেলফি তুলতে আসলে আমি বলেছিলাম, তুমি কী নাচ শিখেছ? মেয়েটি আমাকে বলে, আপনি আমার বাবাকে চিনবেন। তিনি আপনার কলিগ। আমি জানতে চাইলাম কে? মেয়েটি জানাল তাঁর বাবা হারুনুর রশীদ সাহেব (বিএনপির সংসদ সদস্য)।’
এ সময় সংসদে হাসির রোল ওঠে। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও এ সময় হাসতে দেখা যায়।
বিএনপির হারুনুর রশীদ কর্তৃক সংসদে দেওয়া বক্তব্যে কোরআন–হাদিস থেকে উদ্ধৃতি দেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে মমতাজ বলেন, ‘আমরাও কোরআন-হাদিস পড়ি। ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাংলায় কোরআন অনুবাদ, ছয়টে হাদিস গ্রন্থ আমি পড়েছি। আমি, আমার মা–বাবা হজ করেছি। এগুলো ধারণ করার বিষয় প্রকাশ করার নয়। আমার বাবা বাউল। আমরা ধর্মভীরু। ধর্মান্ধ নই।’
বক্তব্যের শেষের দিকে বিরোধী দলের দিক থেকে মমতাজকে আরও একটি গান করার অনুরোধ করা হয়। মমতাজ তখন বলেন, ‘আরে আপনি শুনতে চেয়েছেন, গাইব না?’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, “সবার আগে চিন্তা করল শেখ হাসিনার সরকার/যাতায়াতের উন্নয়নে পদ্মা সেতু দরকার”।’

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য ও অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর। মঙ্গলবার সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে এ দুই এমপি কবিতা আবৃত্তি ও গান পরিবেশন করেন।
আসাদুজ্জামান নূর তাঁর বক্তব্যের শেষে কবি কামাল চৌধুরীর লেখা ‘পদ্মা সেতু’ কবিতা থেকে কিছু অংশ আবৃত্তি করেন। কবিতাংশটি হলো—
“…আমাদের এই গল্প শেখ হাসিনার হাতে এখন
ইতিহাস হয়ে গেছে
বহু বছর পরে আরেকটি বিজয় পার হয়ে যাচ্ছে
খরস্রোতা পদ্মা
নৌকা, ভাটিয়ালি, ফেরিঘাট, জাহাজের ভেঁপু ছুঁয়ে ছুঁয়ে স্বপ্নের দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে দুই তীরের বন্ধন…।’
বাজেট আলোচনায় দেশের জনপ্রিয় লোক সংগীতশিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ গেয়ে ওঠেন, ‘আমার নেত্রী শেখ হাসিনা যার তুলনা নাই/এমন একজন নেত্রীর জন্য আমি দোয়া চাই।’ মমতাজ তাঁর বক্তব্যে বিএনপি সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন বক্তব্যের সমালোচনা করেন। আলোচনার একপর্যায়ে মমতাজ বলেন, ‘এখন নারীরা শাড়ি-গয়না না চায় না।’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, ‘চাই না গয়না, চাই না শাড়ি/নৌকাতে ভোট না দিলে যাব চলে বাপের বাড়ি।’
মমতাজ জানান, তিনি সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে বঙ্গবন্ধু পরিষদের আয়োজনে অনুষ্ঠান করতে যান। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমার পাঙ্খা পাঙ্খা গানের সাথে একটা মেয়ে খুব সুন্দর নাচছিল। অনুষ্ঠান শেষে মেয়েটি আমার সাথে সেলফি তুলতে আসলে আমি বলেছিলাম, তুমি কী নাচ শিখেছ? মেয়েটি আমাকে বলে, আপনি আমার বাবাকে চিনবেন। তিনি আপনার কলিগ। আমি জানতে চাইলাম কে? মেয়েটি জানাল তাঁর বাবা হারুনুর রশীদ সাহেব (বিএনপির সংসদ সদস্য)।’
এ সময় সংসদে হাসির রোল ওঠে। সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও এ সময় হাসতে দেখা যায়।
বিএনপির হারুনুর রশীদ কর্তৃক সংসদে দেওয়া বক্তব্যে কোরআন–হাদিস থেকে উদ্ধৃতি দেওয়ার প্রসঙ্গ টেনে মমতাজ বলেন, ‘আমরাও কোরআন-হাদিস পড়ি। ভাই গিরিশ চন্দ্র সেনের বাংলায় কোরআন অনুবাদ, ছয়টে হাদিস গ্রন্থ আমি পড়েছি। আমি, আমার মা–বাবা হজ করেছি। এগুলো ধারণ করার বিষয় প্রকাশ করার নয়। আমার বাবা বাউল। আমরা ধর্মভীরু। ধর্মান্ধ নই।’
বক্তব্যের শেষের দিকে বিরোধী দলের দিক থেকে মমতাজকে আরও একটি গান করার অনুরোধ করা হয়। মমতাজ তখন বলেন, ‘আরে আপনি শুনতে চেয়েছেন, গাইব না?’ এরপর তিনি গেয়ে ওঠেন, “সবার আগে চিন্তা করল শেখ হাসিনার সরকার/যাতায়াতের উন্নয়নে পদ্মা সেতু দরকার”।’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে গণভোট হবে। আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১ সেকেন্ড আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১৩ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১৫ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে গণভোট হবে। আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই আদেশে আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধান গ্রহণ করেছি। এর মধ্যে রয়েছে সনদের সংবিধান বিষয়ক সংস্কার প্রস্তাবণার ওপর গণভোট অনুষ্ঠান এবং পরবর্তী সময়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সকল বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোটের আয়োজন করা হবে। অর্থাৎ, জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে একইদিনে অনুষ্ঠিত হবে। এতে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে না। নির্বাচন আরও উৎসবমুখর ও সাশ্রয়ী হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা জানান, গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উপযুক্ত সময়ে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করা হবে। জুলাই সনদের আলোকে আমরা গণভোটের ব্যালটে উপস্থাপনীয় প্রশ্নও নির্ধারণ করেছি।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা গণভোটে যে চারটি বিষয়ের ওপর প্রশ্ন রাখা হবে তা পড়ে শোনান।
প্রশ্ন চারটি হলো—
—আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?
ক) নির্বাচনকালীন সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার আলোকে গঠন করা হবে।
খ) আগামী সংসদ হবে দুই কক্ষ বিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।
গ) সংসদে নারীর প্রতিনিধি বৃদ্ধি, বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিতকরণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও স্থানীয় সরকার-সহ বিভিন্ন বিষয়ে যে ৩০টি প্রস্তাবে জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলো বাধ্য থাকবে।
ঘ) জুলাই সনদে বর্ণিত অন্যান্য সংস্কার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাস্তবায়ন করা হবে।”
প্রধান উপদেষ্টা জনগণের উদ্দেশ্যে আহ্বান জানিয়ে বলেন, গণভোটের দিন এই চারটি বিষয়ের ওপর একটিমাত্র প্রশ্নে আপনি ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দিয়ে আপনার মতামত জানাবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে গণভোট হবে। আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এই আদেশে আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধান গ্রহণ করেছি। এর মধ্যে রয়েছে সনদের সংবিধান বিষয়ক সংস্কার প্রস্তাবণার ওপর গণভোট অনুষ্ঠান এবং পরবর্তী সময়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের সিদ্ধান্ত।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সকল বিষয় বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই গণভোটের আয়োজন করা হবে। অর্থাৎ, জাতীয় নির্বাচনের মতো গণভোটও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্থে একইদিনে অনুষ্ঠিত হবে। এতে সংস্কারের লক্ষ্য কোনোভাবে বাধাগ্রস্ত হবে না। নির্বাচন আরও উৎসবমুখর ও সাশ্রয়ী হবে।’
প্রধান উপদেষ্টা জানান, গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উপযুক্ত সময়ে প্রয়োজনীয় আইন প্রণয়ন করা হবে। জুলাই সনদের আলোকে আমরা গণভোটের ব্যালটে উপস্থাপনীয় প্রশ্নও নির্ধারণ করেছি।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা গণভোটে যে চারটি বিষয়ের ওপর প্রশ্ন রাখা হবে তা পড়ে শোনান।
প্রশ্ন চারটি হলো—
—আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?
ক) নির্বাচনকালীন সময়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার আলোকে গঠন করা হবে।
খ) আগামী সংসদ হবে দুই কক্ষ বিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি উচ্চকক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধন করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।
গ) সংসদে নারীর প্রতিনিধি বৃদ্ধি, বিরোধী দল থেকে ডেপুটি স্পিকার ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিতকরণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি, মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও স্থানীয় সরকার-সহ বিভিন্ন বিষয়ে যে ৩০টি প্রস্তাবে জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়নে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলো বাধ্য থাকবে।
ঘ) জুলাই সনদে বর্ণিত অন্যান্য সংস্কার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাস্তবায়ন করা হবে।”
প্রধান উপদেষ্টা জনগণের উদ্দেশ্যে আহ্বান জানিয়ে বলেন, গণভোটের দিন এই চারটি বিষয়ের ওপর একটিমাত্র প্রশ্নে আপনি ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’ ভোট দিয়ে আপনার মতামত জানাবেন।

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য...
২৮ জুন ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১৩ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১৫ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৬ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, চারটি বিষয়ে এক প্রশ্নে হ্যাঁ/না ভোট হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। এরই মধ্যে এ আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আর দুপুর আড়াইটায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে গণভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানালেন প্রধান উপদেষ্টা।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
তিনি জানান, চারটি বিষয়ে এক প্রশ্নে হ্যাঁ/না ভোট হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়। এরই মধ্যে এ আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আর দুপুর আড়াইটায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে গণভোটের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানালেন প্রধান উপদেষ্টা।

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য...
২৮ জুন ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে গণভোট হবে। আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১ সেকেন্ড আগে
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১৫ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুরে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাষ্ট্রপতি সই করেছেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুপুরে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাষ্ট্রপতি সই করেছেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। গণভোটের দিনক্ষণ ও সনদে থাকা আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) গণভোটে না থাকায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন দল বিপরীত অবস্থানে আছে। এমন অবস্থায় দলগুলোকে আলোচনা করে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত দিতে গত ৩ অক্টোবর সরকার থেকে অনুরোধ করা হয়। দলগুলো তাতে একমত হতে পারেনি।
এমন অবস্থায় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য...
২৮ জুন ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে গণভোট হবে। আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১ সেকেন্ড আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১৩ মিনিট আগে
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন।
১৬ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন। যারা সন্ত্রাস বা উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।’
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে চিফ প্রসিকিউটর এ মন্তব্য করেন। শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়ের দিন ধার্য করাকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এসব কথা বলেন।
ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন ঠিক করার পর চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও বাহিনীর প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি বিচ্ছিন্নভাবে যা কিছু ঘটছে, সেগুলোর কোনো প্রভাব পড়বে না এবং সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাবে।’
বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার বিষয়ে জাতিসংঘের অভিযোগ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এ মুহূর্তে এসে ওনারা বিচারটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছেন নানাভাবে। এই বিচার আমরা যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এসেছি, সেটা ছিল স্বচ্ছ (ট্রান্সপারেন্ট)। আপনারা সবাই তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে অকাট্য প্রমাণ, শক্তিশালী সাক্ষ্য প্রমাণ—সবকিছু জাতির সামনে তুলে ধরা হয়েছে। দুনিয়ার সামনে ক্রিস্টাল ক্লিয়ারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে, ন্যায় বিচার তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, তাঁরা অঙ্গীকার করেছিলেন, অপরাধী যত শক্তিশালীই হোক না কেন, মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তাঁকে সঠিক পন্থায় বিচারের মুখোমুখি করা হবে এবং আইন অনুযায়ী প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ‘আমরা এখন চূড়ান্ত পর্বে উপনীত হয়েছি। আশা করছি, ইনশাআল্লাহ ১৭ নভেম্বর আদালত তাঁর সুবিবেচনা, তাঁর প্রজ্ঞা প্রয়োগ করবেন। এই জাতির বিচারের জন্য যে আকাঙ্ক্ষা, সেটার প্রতি তাঁরা সুবিচার করবেন। একটি সঠিক রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি ইতি ঘটাবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য এই রায়টি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে, তেমন একটি রায় আমরা প্রত্যাশা করছি।’ প্রসিকিউশন সর্বোচ্চ শাস্তি আদালতের কাছে প্রার্থনা করেছেন বলেও তিনি জানান।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘যে জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকে এবং জনগণ যখন জেগে থাকে, সেই দেশের ভাগ্য নিয়ে বা নৈরাজ্য সৃষ্টির সাহস কারও থাকে না।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘দেশে সরকার, রাষ্ট্র ও জনগণ সবই আছে এবং তারা পরিস্থিতি ভালোভাবে বোঝেন। যারা সন্ত্রাস বা উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।’
আজ বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে চিফ প্রসিকিউটর এ মন্তব্য করেন। শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়ের দিন ধার্য করাকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতার ঘটনা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এসব কথা বলেন।
ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার দিন ঠিক করার পর চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও বাহিনীর প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করি বিচ্ছিন্নভাবে যা কিছু ঘটছে, সেগুলোর কোনো প্রভাব পড়বে না এবং সবকিছু সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাবে।’
বিচার প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করার বিষয়ে জাতিসংঘের অভিযোগ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এ মুহূর্তে এসে ওনারা বিচারটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছেন নানাভাবে। এই বিচার আমরা যে প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এসেছি, সেটা ছিল স্বচ্ছ (ট্রান্সপারেন্ট)। আপনারা সবাই তার প্রত্যক্ষ সাক্ষী।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে অকাট্য প্রমাণ, শক্তিশালী সাক্ষ্য প্রমাণ—সবকিছু জাতির সামনে তুলে ধরা হয়েছে। দুনিয়ার সামনে ক্রিস্টাল ক্লিয়ারভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে, ন্যায় বিচার তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, তাঁরা অঙ্গীকার করেছিলেন, অপরাধী যত শক্তিশালীই হোক না কেন, মানবতাবিরোধী অপরাধ করলে তাঁকে সঠিক পন্থায় বিচারের মুখোমুখি করা হবে এবং আইন অনুযায়ী প্রাপ্য বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, ‘আমরা এখন চূড়ান্ত পর্বে উপনীত হয়েছি। আশা করছি, ইনশাআল্লাহ ১৭ নভেম্বর আদালত তাঁর সুবিবেচনা, তাঁর প্রজ্ঞা প্রয়োগ করবেন। এই জাতির বিচারের জন্য যে আকাঙ্ক্ষা, সেটার প্রতি তাঁরা সুবিচার করবেন। একটি সঠিক রায়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের একটি ইতি ঘটাবেন এবং ভবিষ্যতের জন্য এই রায়টি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে, তেমন একটি রায় আমরা প্রত্যাশা করছি।’ প্রসিকিউশন সর্বোচ্চ শাস্তি আদালতের কাছে প্রার্থনা করেছেন বলেও তিনি জানান।

পদ্মা সেতু নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে গান ও কবিতা আবৃত্তি করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও ফোক শিল্পী মমতাজ বেগম প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে একটি গান পরিবেশন করেন। তার আগে কবিতা আবৃত্তি করেন আরেক সংসদ সদস্য...
২৮ জুন ২০২২
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে গণভোট হবে। আজ বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১ সেকেন্ড আগে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট আয়োজন করা হবে। বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এই ঘোষণা দেন।
১৩ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রপতি এতে সই করেন বলে কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
১৫ মিনিট আগে