নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাজা আপিলে বাতিল করা হয়েছে। আজ বুধবার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) এম এ আউয়াল আপিল মঞ্জুর করে সাজা বাতিল করে দেন।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, আজ আপিল শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল ইতিপূর্বে দেওয়া ছয় মাসের সাজা ও জরিমানা বাতিল করেছেন।
গত ২৮ জানুয়ারি এই চারজনের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করা হয়। ওই দিন ড. ইউনূসকে জামিন দেন। এরপর ট্রাইব্যুনাল কয়েক দফা জামিনের মেয়াদ বাড়ান এবং ১৪ আগস্ট আপিল শুনানির দিন ধার্য করা হয়।
আজ বিশেষ আবেদনে আপিল শুনানির তারিখ এগিয়ে আনা হয় এবং শুনানি গ্রহণ করা হয়।
এই মামলায় গত ১ জানুয়ারি ড. ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
রায় ঘোষণার পর উচ্চ আদালতে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ চারজনকেই এক মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের নামে এ মামলা করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের অভিযোগ আনা হয়।
আজ ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ ও এস এম মিজানুর রহমান।
ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের দায়ের করা মামলাটি চলার মতো কোনো উপাদান না থাকায় আদালত মামলাটি বাতিল করে দিয়েছেন।’
শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে ছয় মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাজা আপিলে বাতিল করা হয়েছে। আজ বুধবার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) এম এ আউয়াল আপিল মঞ্জুর করে সাজা বাতিল করে দেন।
আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। তিনি বলেন, আজ আপিল শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল ইতিপূর্বে দেওয়া ছয় মাসের সাজা ও জরিমানা বাতিল করেছেন।
গত ২৮ জানুয়ারি এই চারজনের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করা হয়। ওই দিন ড. ইউনূসকে জামিন দেন। এরপর ট্রাইব্যুনাল কয়েক দফা জামিনের মেয়াদ বাড়ান এবং ১৪ আগস্ট আপিল শুনানির দিন ধার্য করা হয়।
আজ বিশেষ আবেদনে আপিল শুনানির তারিখ এগিয়ে আনা হয় এবং শুনানি গ্রহণ করা হয়।
এই মামলায় গত ১ জানুয়ারি ড. ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
রায় ঘোষণার পর উচ্চ আদালতে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ চারজনকেই এক মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত।
২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের নামে এ মামলা করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের অভিযোগ আনা হয়।
আজ ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ ও এস এম মিজানুর রহমান।
ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের দায়ের করা মামলাটি চলার মতো কোনো উপাদান না থাকায় আদালত মামলাটি বাতিল করে দিয়েছেন।’
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
১ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে