নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে নারীদের সাফল্য দিনদিন বাড়ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের আরও উৎসাহিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের একটু বেশি করে সুযোগ দিতে হবে এবং আরও উৎসাহিত করতে হবে।’
আজ বুধবার জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার ‘২০১৩-২০২০’ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এই আহ্বান জানান। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল পুরস্কারপ্রাপ্ত ও তাঁদের প্রতিনিধিদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বাঙালি জাতির উদ্দেশে বলেছিলেন, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমি মনে করি, ক্রীড়াঙ্গনে আমাদের প্রতিটি খেলোয়াড়, সংগঠক এবং যাঁরা আনুষঙ্গিক থাকেন তাঁরা প্রত্যেকে যদি মনে মনে এই চিন্তাটা করেন আমরা যুদ্ধে বিজয়ী জাতি, বিজয়ী জাতি হিসেবে কখনো পরাজিত হব না। এই আত্মবিশ্বাসটা যদি মাঠে ধরে রাখা যায়, তাহলে যেকোনো খেলায় জয়ী হতে পারব। সেই আত্মবিশ্বাসটা আমাদের থাকতে হবে।’
উপজেলা পর্যায়ের মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ চলছে। এটা বেশ সময় নিচ্ছে, আমি মনে করি আরও দ্রুত শেষ করা দরকার। এ পর্যন্ত ১৮৬টি উপজেলায় এই মাঠ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। আরও ১৭১টি উপজেলায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। তবে আমি মনে করি, এ ব্যাপারে যথেষ্ট সময় নেওয়া হচ্ছে, যাতে আর সময় না নেওয়া হয়, সেটা দেখতে হবে।’
জেলা পর্যায়ের স্টেডিয়ামগুলো শুধু ক্রিকেট নয়, সব ধরনের খেলার জন্য উন্মুক্ত করার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এগুলো সচল করলে ছেলেমেয়েরা আরও আগ্রহী হবে। খেলাধুলা একধরনের শরীরচর্চা, এর মাধ্যমে ছেলেমেয়েরা শারীরিক ও মানসিকভাবে উন্নত হবে।’
গ্রামীণ খেলাধুলাকে সচল করার জন্য আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। ঢাকায় খেলাধুলার জায়গা কম জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এরই মধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি, প্রতিটি এলাকায় যাতে খেলার মাঠ থাকে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পরিবারটা মূলত খেলাধুলার সঙ্গে সব সময় জড়িত ছিল। আমার দাদা ফুটবল খেলতেন, এমনকি আমার দাদার ছোট ভাই তিনিও ফুটবল খেলতেন, আমার বাবা খেলতেন। কামাল, জামাল তো শুধু ফুটবল নয়, ক্রিকেট, বেসবল, ব্যাডমিন্টনসহ সব ধরনের খেলাই খেলত। এমনকি কামাল ও জামালের স্ত্রীরাও খেলত। কাজেই আমাদের পরিবারের সঙ্গে ক্রীড়াঙ্গনের সম্পৃক্ততা সব সময়ই রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘খেলাধুলা একটা জাতি গঠনে বিশেষ অবদান রাখে বলে আমি বিশ্বাস করি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও সব সময় উৎসাহ দিতেন এবং নিজে মাঠে বসে খেলা উপভোগ করতেন।’
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) একসময় পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরে এটা উন্নতি করার পদক্ষেপ গ্রহণ করি।’
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন প্রমুখ।
দেশের ক্রীড়াঙ্গনে নারীদের সাফল্য দিনদিন বাড়ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীদের আরও উৎসাহিত করার আহ্বান জানিয়েছেন। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের একটু বেশি করে সুযোগ দিতে হবে এবং আরও উৎসাহিত করতে হবে।’
আজ বুধবার জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার ‘২০১৩-২০২০’ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এই আহ্বান জানান। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল পুরস্কারপ্রাপ্ত ও তাঁদের প্রতিনিধিদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বাঙালি জাতির উদ্দেশে বলেছিলেন, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমি মনে করি, ক্রীড়াঙ্গনে আমাদের প্রতিটি খেলোয়াড়, সংগঠক এবং যাঁরা আনুষঙ্গিক থাকেন তাঁরা প্রত্যেকে যদি মনে মনে এই চিন্তাটা করেন আমরা যুদ্ধে বিজয়ী জাতি, বিজয়ী জাতি হিসেবে কখনো পরাজিত হব না। এই আত্মবিশ্বাসটা যদি মাঠে ধরে রাখা যায়, তাহলে যেকোনো খেলায় জয়ী হতে পারব। সেই আত্মবিশ্বাসটা আমাদের থাকতে হবে।’
উপজেলা পর্যায়ের মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা দিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ চলছে। এটা বেশ সময় নিচ্ছে, আমি মনে করি আরও দ্রুত শেষ করা দরকার। এ পর্যন্ত ১৮৬টি উপজেলায় এই মাঠ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। আরও ১৭১টি উপজেলায় শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। তবে আমি মনে করি, এ ব্যাপারে যথেষ্ট সময় নেওয়া হচ্ছে, যাতে আর সময় না নেওয়া হয়, সেটা দেখতে হবে।’
জেলা পর্যায়ের স্টেডিয়ামগুলো শুধু ক্রিকেট নয়, সব ধরনের খেলার জন্য উন্মুক্ত করার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এগুলো সচল করলে ছেলেমেয়েরা আরও আগ্রহী হবে। খেলাধুলা একধরনের শরীরচর্চা, এর মাধ্যমে ছেলেমেয়েরা শারীরিক ও মানসিকভাবে উন্নত হবে।’
গ্রামীণ খেলাধুলাকে সচল করার জন্য আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। ঢাকায় খেলাধুলার জায়গা কম জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এরই মধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি, প্রতিটি এলাকায় যাতে খেলার মাঠ থাকে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের পরিবারটা মূলত খেলাধুলার সঙ্গে সব সময় জড়িত ছিল। আমার দাদা ফুটবল খেলতেন, এমনকি আমার দাদার ছোট ভাই তিনিও ফুটবল খেলতেন, আমার বাবা খেলতেন। কামাল, জামাল তো শুধু ফুটবল নয়, ক্রিকেট, বেসবল, ব্যাডমিন্টনসহ সব ধরনের খেলাই খেলত। এমনকি কামাল ও জামালের স্ত্রীরাও খেলত। কাজেই আমাদের পরিবারের সঙ্গে ক্রীড়াঙ্গনের সম্পৃক্ততা সব সময়ই রয়েছে।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘খেলাধুলা একটা জাতি গঠনে বিশেষ অবদান রাখে বলে আমি বিশ্বাস করি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও সব সময় উৎসাহ দিতেন এবং নিজে মাঠে বসে খেলা উপভোগ করতেন।’
বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) একসময় পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরে এটা উন্নতি করার পদক্ষেপ গ্রহণ করি।’
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেলের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন প্রমুখ।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে