নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরের শেষ অথবা আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
আগাম ভোটের কোনো প্রশ্ন আসেনি জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘একাডেমিকেলি আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে, ওটাকে কেউ মিসকনসিভ করে প্রচার করেছে যে আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা আছে। এটা একেবারেই সঠিক নয়। আমরা ডিসেম্বরের শেষ অথবা আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘শতভাগ সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করা ইভিএমেও যেমন পুরোপুরি সম্ভব নয়, ব্যালটেও পুরোপুরি সম্ভব নয়। বিষয়টা আপেক্ষিক হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘ইভিএম বা ব্যালট কিন্তু নির্বাচনে মোটেই বড় চ্যালেঞ্জ নয়। নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, রাজনৈতিক সংকট বিরাজ করছে। সবাই বা প্রধানতম দলগুলো অংশগ্রহণ করবে কী করবে না, সেটা হচ্ছে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। ইভিএম দিয়ে করলে সেটা কেবল ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়াটা হয়। কিন্তু বড় দলগুলো অংশ না নিলে নির্বাচনের আইনগত দিক নিয়ে কোনো সংকট হবে না, তবে বৈধতা শূন্যের কোঠায় চলে যেতে পারে।’
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ল কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘সেটা আমরা এখনো বলতে পারব না। আমরা প্রথম থেকে বলেছি, সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। সে লক্ষ্যে আমাদের প্রয়াস শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।’
সরকারি দল ও বিরোধী দলগুলোকে সংকট কাটিয়ে নির্বাচন কমিশনের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার আহ্বান জানান সিইসি।
সিইসি জানান, ইভিএম থেকে সরে আসার পেছনে কোনো রাজনৈতিক চাপ ছিল না। বরং দীর্ঘ আলোচনার পর পুরো কমিশন একমত হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বর্তমান কমিশনের চেষ্টার ত্রুটি থাকবে না বলে মনে করেন তিনি। বলেন, ‘ব্যালটে রিগিং প্রতিহত করা যত কষ্টকর, ইভিএমে মোটেই অতটা কষ্টকর নয়।’
নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরের শেষ অথবা আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
আগাম ভোটের কোনো প্রশ্ন আসেনি জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘একাডেমিকেলি আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে, ওটাকে কেউ মিসকনসিভ করে প্রচার করেছে যে আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনা আছে। এটা একেবারেই সঠিক নয়। আমরা ডিসেম্বরের শেষ অথবা আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘শতভাগ সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করা ইভিএমেও যেমন পুরোপুরি সম্ভব নয়, ব্যালটেও পুরোপুরি সম্ভব নয়। বিষয়টা আপেক্ষিক হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘ইভিএম বা ব্যালট কিন্তু নির্বাচনে মোটেই বড় চ্যালেঞ্জ নয়। নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, রাজনৈতিক সংকট বিরাজ করছে। সবাই বা প্রধানতম দলগুলো অংশগ্রহণ করবে কী করবে না, সেটা হচ্ছে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। ইভিএম দিয়ে করলে সেটা কেবল ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়াটা হয়। কিন্তু বড় দলগুলো অংশ না নিলে নির্বাচনের আইনগত দিক নিয়ে কোনো সংকট হবে না, তবে বৈধতা শূন্যের কোঠায় চলে যেতে পারে।’
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ল কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘সেটা আমরা এখনো বলতে পারব না। আমরা প্রথম থেকে বলেছি, সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক। সে লক্ষ্যে আমাদের প্রয়াস শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।’
সরকারি দল ও বিরোধী দলগুলোকে সংকট কাটিয়ে নির্বাচন কমিশনের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার আহ্বান জানান সিইসি।
সিইসি জানান, ইভিএম থেকে সরে আসার পেছনে কোনো রাজনৈতিক চাপ ছিল না। বরং দীর্ঘ আলোচনার পর পুরো কমিশন একমত হয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য বর্তমান কমিশনের চেষ্টার ত্রুটি থাকবে না বলে মনে করেন তিনি। বলেন, ‘ব্যালটে রিগিং প্রতিহত করা যত কষ্টকর, ইভিএমে মোটেই অতটা কষ্টকর নয়।’
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
২ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
২ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৩ ঘণ্টা আগে