আয়নাল হোসেন, ঢাকা
সব ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ফি দ্বিগুণ বাড়িয়েছে সরকার। আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান, নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালা-২০২৫ বিধিমালায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত ১০ জুলাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নতুন এই নীতিমালা জারি করা হয়েছে।
২০১৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তিকে পিস্তল কিংবা রিভলবারে লাইসেন্স নিতে হলে কমপক্ষে ৩ লাখ টাকার আয়কর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল। বর্তমানে সেটি বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হয়েছে।
ব্যক্তি পর্যায়ে লাইসেন্সের পিস্তল ও রিভলবার ফি ছিল ৩০ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ৬০ হাজার টাকা করা হয়েছে। বন্দুক ও শর্টগানের ফি ছিল ২০ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ৪০ হাজার টাকা করা হয়েছে। পিস্তল বা রিভলবার নবায়ন ফি ছিল ১০ হাজার, সেটি বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। বন্দুক, শর্টগান ও রাইফেলের ফি ছিল ৫ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক পর্যায়ে ২০ হাজার টাকা ছিল। সেটি বাড়িয়ে লং ব্যারেল ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। লাইসেন্স নবায়ন লং ব্যারেল ফি ছিল ৫ হাজার টাকা। সেটি বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। লং ব্যারেল ইস্যু ফি ছিল ২০ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ৪০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে বন্দুক, রাইফেল ও শর্টগানের লং ব্যারেল ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। ডিলার ও মেরামতকারী প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স নবায়ন ফি লং ব্যারেল ৫ হাজার টাকা ছিল। সেটি বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত ব্যক্তি পর্যায়ের সব ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়। পরে সেসব অস্ত্র ও গোলাবারদ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেই থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে নতুন করে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ রয়েছে। তবে ইতিমধ্যে গত আগস্টের পর থেকে সেনাবাহিনী, সামরিক বাহিনীর কিছু উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং ব্যাংকের নিরাপত্তা হুমকি বিবেচনায় শটগান লাইসেন্সের অনাপত্তি দেওয়া হয়েছে।
সব ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ফি দ্বিগুণ বাড়িয়েছে সরকার। আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান, নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালা-২০২৫ বিধিমালায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত ১০ জুলাই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নতুন এই নীতিমালা জারি করা হয়েছে।
২০১৬ সালের বিধিমালা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তিকে পিস্তল কিংবা রিভলবারে লাইসেন্স নিতে হলে কমপক্ষে ৩ লাখ টাকার আয়কর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল। বর্তমানে সেটি বাড়িয়ে ৫ লাখ টাকা করা হয়েছে।
ব্যক্তি পর্যায়ে লাইসেন্সের পিস্তল ও রিভলবার ফি ছিল ৩০ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ৬০ হাজার টাকা করা হয়েছে। বন্দুক ও শর্টগানের ফি ছিল ২০ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ৪০ হাজার টাকা করা হয়েছে। পিস্তল বা রিভলবার নবায়ন ফি ছিল ১০ হাজার, সেটি বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। বন্দুক, শর্টগান ও রাইফেলের ফি ছিল ৫ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক পর্যায়ে ২০ হাজার টাকা ছিল। সেটি বাড়িয়ে লং ব্যারেল ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। লাইসেন্স নবায়ন লং ব্যারেল ফি ছিল ৫ হাজার টাকা। সেটি বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। লং ব্যারেল ইস্যু ফি ছিল ২০ হাজার টাকা, সেটি বাড়িয়ে ৪০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে বন্দুক, রাইফেল ও শর্টগানের লং ব্যারেল ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে। ডিলার ও মেরামতকারী প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স নবায়ন ফি লং ব্যারেল ৫ হাজার টাকা ছিল। সেটি বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট পর্যন্ত ব্যক্তি পর্যায়ের সব ধরনের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স বাতিল করা হয়। পরে সেসব অস্ত্র ও গোলাবারদ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেই থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে নতুন করে অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ রয়েছে। তবে ইতিমধ্যে গত আগস্টের পর থেকে সেনাবাহিনী, সামরিক বাহিনীর কিছু উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং ব্যাংকের নিরাপত্তা হুমকি বিবেচনায় শটগান লাইসেন্সের অনাপত্তি দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩০ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে