নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপণ্যের দাম, মজুত ও সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাজার মনিটরিংয়ের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। আজ রোববার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও জেলা প্রশাসনের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সাইক্লোন সিত্রাং, আমন ও রবি শস্যের উৎপাদন, সারের মজুতসহ সাম্প্রতিক নানা বিষয় উঠে আসে।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউসের সভাপতিত্বে ও কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় বৈঠকে শিল্প, খাদ্য, কৃষি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনার ও উপকূলীয় জেলাসমূহের জেলা প্রশাসকগণ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় সংযুক্ত হন।
বৈঠকের পর ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, সভায় সংশ্লিষ্ট মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা বাজারে নিত্যপণ্যের মজুত ও সরবরাহ পরিস্থিতি এবং সারের মজুত ও সরবরাহ সম্পর্কিত বিষয়ে মুখ্য সচিবকে বিস্তারিত অবহিত করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব বিভিন্ন বিষয়ে কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা দেন।
একই সঙ্গে বাজারে সাম্প্রতিক চিনির স্বল্পতা ও মূল্যবৃদ্ধি বিশেষ করে চিনির মজুত পরিস্থিতি, আমদানির অবস্থা, সরবরাহকারী কিংবা সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের অবস্থা, অন্যান্য নিত্যপণ্য সরবরাহ পরিস্থিতি এবং টিসিবির কার্যক্রম সম্পর্কেও আলোচনা হয়।
বৈঠকে সর্বশেষ আবহাওয়া বুলেটিনের তথ্য বিশেষ করে সাইক্লোন সিত্রাং নিয়ে আলোচনা হয় এবং আঘাত হানার সম্ভাব্য এলাকাসমূহে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়। এর আগে সভার শুরুতেই আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প সম্পর্কিত বিষয়ে প্রারম্ভিক উপস্থাপনা তুলে ধরেন।
নিত্যপণ্যের দাম, মজুত ও সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাজার মনিটরিংয়ের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। আজ রোববার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও জেলা প্রশাসনের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে সাইক্লোন সিত্রাং, আমন ও রবি শস্যের উৎপাদন, সারের মজুতসহ সাম্প্রতিক নানা বিষয় উঠে আসে।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউসের সভাপতিত্বে ও কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় বৈঠকে শিল্প, খাদ্য, কৃষি এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনার ও উপকূলীয় জেলাসমূহের জেলা প্রশাসকগণ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভায় সংযুক্ত হন।
বৈঠকের পর ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেসসচিব কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, সভায় সংশ্লিষ্ট মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা বাজারে নিত্যপণ্যের মজুত ও সরবরাহ পরিস্থিতি এবং সারের মজুত ও সরবরাহ সম্পর্কিত বিষয়ে মুখ্য সচিবকে বিস্তারিত অবহিত করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব বিভিন্ন বিষয়ে কর্মকর্তাদের দিকনির্দেশনা দেন।
একই সঙ্গে বাজারে সাম্প্রতিক চিনির স্বল্পতা ও মূল্যবৃদ্ধি বিশেষ করে চিনির মজুত পরিস্থিতি, আমদানির অবস্থা, সরবরাহকারী কিংবা সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের অবস্থা, অন্যান্য নিত্যপণ্য সরবরাহ পরিস্থিতি এবং টিসিবির কার্যক্রম সম্পর্কেও আলোচনা হয়।
বৈঠকে সর্বশেষ আবহাওয়া বুলেটিনের তথ্য বিশেষ করে সাইক্লোন সিত্রাং নিয়ে আলোচনা হয় এবং আঘাত হানার সম্ভাব্য এলাকাসমূহে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণের বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়। এর আগে সভার শুরুতেই আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প সম্পর্কিত বিষয়ে প্রারম্ভিক উপস্থাপনা তুলে ধরেন।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৮ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৯ ঘণ্টা আগে