নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায় বিচার করতে তদন্তের স্বার্থে তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এ–সংক্রান্ত পৃথক চিঠি পাঠানো হয়েছে বিভিন্ন দপ্তরে। চিঠি পাঠানো হয়েছে সব দৈনিকের সম্পাদক, টেলিভিশনের সিইও, জেলা প্রশাসক, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক, সারা দেশের সরকারি–বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের।
চিঠিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলন দমনে সাবেক সরকারের বিভিন্ন বাহিনী এবং দলীয় ক্যাডার কর্তৃক গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত হত্যা, গণহত্যা, আটক, নির্যাতন, লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩–অনুযায়ী করা মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। মামলার সুষ্ঠু ও যথাযথ তদন্তের স্বার্থে জরুরি ভিত্তিতে তথ্য প্রেরনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে চাওয়া হয়েছে–আহত ও নিহতদের তালিকা, সরকারি–বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে নিখোঁজের তালিকা, কবরস্থানে দাফনকৃত শহীদদের তালিকা, গণকবর থাকলে দাফনকৃত শহীদদের তালিকা, শহীদদের পরিবারের সদস্যদের নাম–ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর, মামলা হয়ে থাকলে এ–সংক্রান্ত তথ্য, আন্দোলন দমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় ক্যাডারদের ভূমিকা এবং বিবরণ।
সব দৈনিকের সম্পাদক এবং টেলিভিশনের সিইওদের কাছে পাঠানো চিঠিতে আন্দোলন দমনে তৎকালীন মন্ত্রী, উপদেষ্টা, এমপি, দলীয় নেতা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বক্তব্য ও বিবৃতি–সংক্রান্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া আন্দোলনের ওই সময়ে সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা, আটক, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, চিকিৎসা প্রদান ও হতাহতদের ওপর নির্মিত বিভিন্ন নিউজ–ডকুমেন্ট সংবলিত অডিও, ভিডিও এবং প্রিন্ট কপি পাঠাতে অনুরোধ করা হয়।
সিভিল সার্জন ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকদের কাছে পাঠানো চিঠিতে ওই সময়ে হাসপাতালে আগত হতাহতদের নাম–ঠিকানাসহ মোবাইল নম্বর, হতাহতদের বাহকের নাম–ঠিকানাসহ মোবাইল নম্বর এবং ওই সময়ে আগত হতাহতদের চিকিৎসা–সংক্রান্ত সব নথি (পোস্ট মর্টেম, মৃত্যুসনদ, চিকিৎসা সনদ) পাঠাতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া সারা দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ঢাকার সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যদের ওই সময়ে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের আহত–নিহত ছাত্র, শিক্ষক–কর্মচারীদের তালিকা এবং ওই সময়ে আন্দোলন দমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও গত সরকারের দলীয় সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম–সংক্রান্ত বিবরণী পাঠাতে বলা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায় বিচার করতে তদন্তের স্বার্থে তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক আতাউর রহমান স্বাক্ষরিত এ–সংক্রান্ত পৃথক চিঠি পাঠানো হয়েছে বিভিন্ন দপ্তরে। চিঠি পাঠানো হয়েছে সব দৈনিকের সম্পাদক, টেলিভিশনের সিইও, জেলা প্রশাসক, পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জন, মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক, সারা দেশের সরকারি–বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের।
চিঠিতে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার আন্দোলন দমনে সাবেক সরকারের বিভিন্ন বাহিনী এবং দলীয় ক্যাডার কর্তৃক গত ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত হত্যা, গণহত্যা, আটক, নির্যাতন, লুন্ঠন, অগ্নিসংযোগ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে।
এর পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন, ১৯৭৩–অনুযায়ী করা মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। মামলার সুষ্ঠু ও যথাযথ তদন্তের স্বার্থে জরুরি ভিত্তিতে তথ্য প্রেরনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
পুলিশ কমিশনার, পুলিশ সুপার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে চাওয়া হয়েছে–আহত ও নিহতদের তালিকা, সরকারি–বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে নিখোঁজের তালিকা, কবরস্থানে দাফনকৃত শহীদদের তালিকা, গণকবর থাকলে দাফনকৃত শহীদদের তালিকা, শহীদদের পরিবারের সদস্যদের নাম–ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর, মামলা হয়ে থাকলে এ–সংক্রান্ত তথ্য, আন্দোলন দমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় ক্যাডারদের ভূমিকা এবং বিবরণ।
সব দৈনিকের সম্পাদক এবং টেলিভিশনের সিইওদের কাছে পাঠানো চিঠিতে আন্দোলন দমনে তৎকালীন মন্ত্রী, উপদেষ্টা, এমপি, দলীয় নেতা এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বক্তব্য ও বিবৃতি–সংক্রান্ত প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া আন্দোলনের ওই সময়ে সংঘটিত হত্যা, গণহত্যা, আটক, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, চিকিৎসা প্রদান ও হতাহতদের ওপর নির্মিত বিভিন্ন নিউজ–ডকুমেন্ট সংবলিত অডিও, ভিডিও এবং প্রিন্ট কপি পাঠাতে অনুরোধ করা হয়।
সিভিল সার্জন ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকদের কাছে পাঠানো চিঠিতে ওই সময়ে হাসপাতালে আগত হতাহতদের নাম–ঠিকানাসহ মোবাইল নম্বর, হতাহতদের বাহকের নাম–ঠিকানাসহ মোবাইল নম্বর এবং ওই সময়ে আগত হতাহতদের চিকিৎসা–সংক্রান্ত সব নথি (পোস্ট মর্টেম, মৃত্যুসনদ, চিকিৎসা সনদ) পাঠাতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া সারা দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ঢাকার সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যদের ওই সময়ে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের আহত–নিহত ছাত্র, শিক্ষক–কর্মচারীদের তালিকা এবং ওই সময়ে আন্দোলন দমনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ও গত সরকারের দলীয় সন্ত্রাসীদের কার্যক্রম–সংক্রান্ত বিবরণী পাঠাতে বলা হয়েছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
৩৬ মিনিট আগেসব ঠিক থাকলে মাস ছয়েক পরে জাতীয় নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টার এই ঘোষণার পর জোরেশোরে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচনের কাজে সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা। পুলিশও প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের দায়িত্ব পালনে। এ জন্য ভোটের মাঠে যেসব উপপরিদর্শক (এসআই) ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) দায়িত্ব পালন করবেন,
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৬ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
৭ ঘণ্টা আগে