নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কর্মী হিসেবে সুদান গিয়েছিলেন কবীর (৩০)। সেখানে ভালোই ছিলেন। কিন্তু দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাত শুরুর পর সংকট শুরু হয়। কবীর বললেন, ‘একপর্যায়ে জীবনধারণ কঠিন হয়ে পড়ে। প্রাণ বাঁচানো কঠিন হয়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কা দেখা দিলে দেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিই।’ আজ শুক্রবার ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসব কথা বলেন কবীর।
কবীরসহ ২৬২ জন বাংলাদেশি আজ সুদান থেকে সৌদি আরবের মদিনা ও জেদ্দা হয়ে দেশে ফিরেছেন। এর মধ্যে সকালে মদিনা থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন ২৩৯ জন। আর দুপুরে জেদ্দা থেকে এসেছেন ২৩ জন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) হিসাবে, সব মিলিয়ে সুদান থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দেশে পৌঁছেছেন ৫৭০ জন বাংলাদেশি। ঢাকায় বিমানবন্দরে নামার পর তাঁদের খাবার পরিবেশন করা হয়। এ ছাড়া নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে প্রত্যেককে নগদ ২ হাজার টাকা করে যাতায়াত ভাড়া দেওয়া হয়।
আজ দেশে ফেরা কর্মীদের বিমানবন্দরে স্বাগত জানান প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব খোরশেদ আলম, ঢাকায় আইওএম মিশন প্রধান আবদুসাত্তার এসোয়েভ ও আইওএম আঞ্চলিক পরিচালক সারা ইসমায়েল আরিওলা।
আইওএম কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানান, সুদান থেকে ফেরা অভিবাসী কর্মীদের দেশে তাঁদের পছন্দের পেশায় খাপ খাইয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।
সুদানে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রায় ৬৮৮ নাগরিক সুদান ছেড়েছেন। সংকট শুরুর আগে দেশটিতে প্রায় ১ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি ছিলেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৭০০ মানুষ দেশে ফিরতে নিবন্ধন করেছিলেন। তবে সংঘাত থামার কোনো লক্ষণ না থাকায় প্রতিদিনই ৮ থেকে ১০ জন করে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। যাঁরা সুদান ত্যাগ করতে চাইবেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাঁদের সবার দেশে ফেরার ব্যবস্থা করার নির্দেশনা দেওয়া আছে বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশের নাগরিকদের রাষ্ট্রের খরচে পোর্ট সুদান থেকে প্রথমে জেদ্দা, এরপর জেদ্দা থেকে উড়োজাহাজে ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে। সুদানে চলমান সংঘর্ষে এ পর্যন্ত চার শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন।
কর্মী হিসেবে সুদান গিয়েছিলেন কবীর (৩০)। সেখানে ভালোই ছিলেন। কিন্তু দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাত শুরুর পর সংকট শুরু হয়। কবীর বললেন, ‘একপর্যায়ে জীবনধারণ কঠিন হয়ে পড়ে। প্রাণ বাঁচানো কঠিন হয়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কা দেখা দিলে দেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিই।’ আজ শুক্রবার ঢাকায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসব কথা বলেন কবীর।
কবীরসহ ২৬২ জন বাংলাদেশি আজ সুদান থেকে সৌদি আরবের মদিনা ও জেদ্দা হয়ে দেশে ফিরেছেন। এর মধ্যে সকালে মদিনা থেকে ঢাকায় পৌঁছেছেন ২৩৯ জন। আর দুপুরে জেদ্দা থেকে এসেছেন ২৩ জন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) হিসাবে, সব মিলিয়ে সুদান থেকে শুক্রবার পর্যন্ত দেশে পৌঁছেছেন ৫৭০ জন বাংলাদেশি। ঢাকায় বিমানবন্দরে নামার পর তাঁদের খাবার পরিবেশন করা হয়। এ ছাড়া নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে প্রত্যেককে নগদ ২ হাজার টাকা করে যাতায়াত ভাড়া দেওয়া হয়।
আজ দেশে ফেরা কর্মীদের বিমানবন্দরে স্বাগত জানান প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব খোরশেদ আলম, ঢাকায় আইওএম মিশন প্রধান আবদুসাত্তার এসোয়েভ ও আইওএম আঞ্চলিক পরিচালক সারা ইসমায়েল আরিওলা।
আইওএম কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে জানান, সুদান থেকে ফেরা অভিবাসী কর্মীদের দেশে তাঁদের পছন্দের পেশায় খাপ খাইয়ে নিতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।
সুদানে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত তারেক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রায় ৬৮৮ নাগরিক সুদান ছেড়েছেন। সংকট শুরুর আগে দেশটিতে প্রায় ১ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি ছিলেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৭০০ মানুষ দেশে ফিরতে নিবন্ধন করেছিলেন। তবে সংঘাত থামার কোনো লক্ষণ না থাকায় প্রতিদিনই ৮ থেকে ১০ জন করে দেশে ফিরতে ইচ্ছুক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। যাঁরা সুদান ত্যাগ করতে চাইবেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাঁদের সবার দেশে ফেরার ব্যবস্থা করার নির্দেশনা দেওয়া আছে বলে তিনি জানান।
বাংলাদেশের নাগরিকদের রাষ্ট্রের খরচে পোর্ট সুদান থেকে প্রথমে জেদ্দা, এরপর জেদ্দা থেকে উড়োজাহাজে ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে। সুদানে চলমান সংঘর্ষে এ পর্যন্ত চার শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৩৫ মিনিট আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৭ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৮ ঘণ্টা আগে