
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
আজ সোমবার আগারগাঁওয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল সংবাদ সম্মেলেন এ তথ্য জানানা। সিইসি বলেন, ‘আমাদের হাতে ২৯৮টি সংসদীয় আসনের ফলাফল আছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২২, জাতীয় পার্টির ১১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীক নিয়ে ১, কল্যাণ পার্টি ১ এবং স্বতন্ত্র ৬২ জন বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।’
উল্লেখ্য, নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল হকের (৭৫) মৃত্যুতে ওই আসনের ভোটগ্রহণ আগেই স্থগিত হওয়ায় এবার জাতীয় সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোট হয়।
৭ জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ময়মনসিংহ-৩ (গোরীপুর) আসনের একটি কেন্দ্রের ভোট বাতিল হওয়ায় ওই আসনের ফলাফল স্থগিত রয়েছে। সেখানে ১৩ জানুয়ারি (শনিবার) ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
ঢাকা-১ আসনে নৌকার প্রার্থী সালমান ফজলুর রহমান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সালমা ইসলামকে পরাজিত করেছেন।
ঢাকা-২ আসনে কামরুল ইসলাম ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৩ আসনে নসরুল হামিদ বিপু নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন।
ঢাকা–৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারুনুর রশিদ মুন্নাকে হারিয়ে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোল্লা সজল (ট্রাক)।
ঢাকা–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাইদ খোকন।
ঢাকা-৭ আসনে নৌকার প্রার্থী সোলায়মান সেলিম ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৮ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী ৯০ হাজার ৩৯৬ বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ৬৫ হাজার ৮৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১২ আসনে নৌকার প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক ৯০ হাজার ৩৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ৩৯ হাজার ৬৩২ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা–১৬ আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ।
ঢাকা-১৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট।
ঢাকা-১৯ আসনে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান তৃতীয় হয়েছেন। এ আসনে বিজয়ী সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট।
ঢাকা-২০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেনজীর আহমেদ ৮৩ হাজার ৭০৯ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ-১ (ধর্মপাশা, মধ্যনগর, জামালগঞ্জ, তাহিরপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রনজিত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ ২ (দিরাই-শাল্লা) আসনে কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ড. জয়া সেনগুপ্তা।
সুনামগঞ্জ-৩ (শান্তিগঞ্জ-জগন্নাথপুর) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
সুনামগঞ্জ-৪ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ড. মোহাম্মদ সাদিক।
সুনামগঞ্জ-৫ (ছাতক-দোয়ারাবাজার) আসনে মহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন।
জামালপুর-১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নূর মোহাম্মদ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল। চতুর্থবারের মতো নির্বাচিত হলেন তিনি।
জামালপুর-৩ (মেলান্দহ-মাদারগঞ্জ) আসনে ৭ম বারের মতো বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মির্জা আজম। নির্বাচিত হয়েছেন।
জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ি) বেসরকারিভাবে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের প্রিন্সিপাল আব্দুর রশীদ নির্বাচিত হয়েছেন। নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মুরাদ হাসান (ঈগল)।
জামালপুর-৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ আবুল কালাম আজাদ।
গাজীপুর–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযুদ্ধ–বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
গাজীপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্রীড়া উপমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
গাজীপুর–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুমানা আলী (টুসি)।
গাজীপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি।
গাজীপুর–৫ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের শেখ তন্ময়।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-১ (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুস সুবুর বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মজিদ।
কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদ।
কুমিল্লা-৫ (বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের এমএ জাহের।
কুমিল্লা-৬ (আদর্শ সদর উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও সেনানিবাস এলাকা) আসনে নৌকা প্রতিকের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লা-৭ (চান্দিনা উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রাণ গোপাল দত্ত।
কুমিল্লা-৮ (বরুড়া উপজেলা) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন।
কুমিল্লা-৯ (লাকসাম-মনোহরগঞ্জ উপজেলা) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
কুমিল্লা-১০ (সদর দক্ষিণ, লালমাই এবং নাঙ্গলকোট) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম উপজেলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের মুজিবুল হক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এএসকে একরামুজ্জামান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফয়জুর রহমান বিজয়ী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম জয়ী।
নওগাঁ-১ (নিয়ামতপুর, পোরশা ও সাপাহার) আসনে খাদ্যমন্ত্রী সাধন মজুমদার ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৩ (মহাদেবপুর-বদলগাছী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রে নাথ চক্রবর্তী ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৪ (মান্দা) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৫ (নওগাঁ সদর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন জলিল ১ লাখ ৪ হাজার ৬৭১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-৬ (রানীনগর ও আত্রাই) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের ওমর ফারুক সুমন ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনে একজন স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে ভোট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।
চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মাহবুব উর রহমান রুহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এস এম আল মামুন নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৬ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু বিজয়ী হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের এম. আবদুল লতিফ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব নির্বাচিত হয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোলা-১ (সদর) আসনে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ।
ভোলা-২ আসনে তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আলী আজম মুকুল।
ভোলা-৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন।
ভোলা-৪ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব।
পাবনা–১ আসনে নৌকার প্রার্থী শামসুল হক টুকু বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–২ আসনে নৌকার প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির বিজয়ী হয়েছেন।
পাবনা–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মকবুল হোসেন।
পাবনা–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের গালিবুর রহমান শরীফ।
পাবনা–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পিরোজপুর–১ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
পিরোজপুর–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)। জোটপ্রার্থী জাতীয় পার্টি–জেপির নেতা আনোয়ার হোসেন মঞ্জু নৌকা প্রতীক নিয়ে হেরেছেন।
পিরোজপুর–৩ আসনের বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ (ঈগল)।
পিরোজপুর–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম শাহনেওয়াজ (কলার ছড়ি)।
হবিগঞ্জ–১ (নবীগঞ্জ–বাহুবল) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া চৌধুরী কেয়া। ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র নির্বাচন করেছেন তিনি।
হবিগঞ্জ–২ (বানিয়াচং–আজমিরগঞ্জ) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত ময়েজ উদ্দিন শরীফ।
হবিগঞ্জ–৩ (সদর–লাখাই–শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. আবু জাহির।
হবিগঞ্জ–৪ (চুনারুঘাট–মাধবপুর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ঈগল)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী (নৌকা)।
মানিকগঞ্জ-১ (ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয়) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ (ঈগল)।
মানিকগঞ্জ–২ (সিঙ্গাইর, হরিরামপুর ও সদরের একাংশ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক প্রতীক) দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলুর কাছে পরাজিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ থেকে তিনবারের এমপি কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম।
মানিকগঞ্জ-৩ (মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১ (হালুয়াঘাট–ধোবাউড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–২ (ফুলপুর–তারাকান্দা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শরীফ আহমেদ বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৩ (গৌরীপুর) আসেন নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী নিলুফার আনজুম পপি।
ময়মনসিংহ–৪ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহিত উর রহমান শান্ত।
ময়মনসিংহ–৫ (মুক্তাগাছা) ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কৃষিবিদ নজরুল ইসলাম বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৬ (ফুলবাড়িয়া) স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মালেক সরকার ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৭ (ত্রিশাল) স্বতন্ত্র প্রার্থী এবিএম আনিসুজ্জামান আনিছ ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৮ (ঈশ্বরগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন ঈগল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–৯ (নান্দাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম নৌকা প্রতীকে ৮২ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১০ (গফরগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল বিজয়ী হয়েছেন।
ময়মনসিংহ–১১ (ভালুকা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ ওয়াহেদ (ট্রাক)।
দিনাজপুর–৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী শিবলী সাদিক।
মৌলভীবাজার–৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জিল্লুর রহমান।
মৌলভীবাজার–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–১ আসনে আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজশাহী–৬ (বাঘা–চারঘাট) আসনে নৌকার মনোনীত প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা রাহেনুল হক রায়হান।
রাজশাহী–১ (গোদাগাড়ী–তানোর) আসনে হেরে গেছেন ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন।
রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ অনায়াসে জয় পেয়েছেন।
রাজশাহী–৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ–১ (রূপগঞ্জ) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী।
নারায়ণগঞ্জ–৪ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–২ (ভোলাহাট–গোমস্তাপুর–নাচোল) বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মু. জিয়াউর রহমান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ–৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীকের আব্দুল ওদুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুকে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাক প্রতীকে নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
রংপুর–৩ (সদর ও সিটি করপোরেশন) আসনে এবারের নির্বাচনে একমাত্র তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী আনোয়ারা ইসলাম রানিকে বড় ব্যবধানে হারিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
রংপুর–২ (তারাগঞ্জ–বদরগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর–৪ (কাউনিয়া–পীরগাছা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশিকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রংপুর-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন ট্রাক প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
রংপুর-৬ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন।
ফরিদপুর–১ আসনে (আলফাডাঙ্গা–বোয়ালমারী–মধুখালী) নৌকা প্রতীকে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান।
ফরিদপুর–২ (সালথা–নগরকান্দা) আসনে বেসরকারিভাবে আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী শাহদাব আকবর চৌধুরী ওরফে লাবু চৌধুরীকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
ফরিদপুর–৩ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের আজাদ ওরফে এ কে আজাদ (ঈগল)।
ফরিদপুর–৪ (ভাঙ্গা–সদরপুর–চরভদ্রাসন) আসন থেকে জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন। তিনি নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্ল্যাহকে হারিয়েছেন।
বরগুনা–১ আসনে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম সরোয়ার টুকুকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
বরগুনা–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত সুলতানা নাদিরা।
শেরপুর–১ (সদর) আসনে ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছানুয়ার হোসেন ছানু।
দিনাজপুর–৫ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার।
নীলফামারী–১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আফতাব উদ্দিন সরকার।
নীলফামারী–২ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী আসাদু্জামান নূর।
নীলফামারী–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেলকে (কাঁচি) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নীলফামারী–৪ আসনে কাঁচি প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম।
সাতক্ষীরা–২ (সদর) আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু লাঙ্গল প্রতীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন।
দিনাজপুর–১ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকারিয়া জাকাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মাদারীপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান বিজয়ী হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–২ আসনে জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–১ (দৌলতপুর) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা নাজমুল হুদা পটল ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
কুষ্টিয়া–৩ (সদর) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী দলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ।
কুষ্টিয়া–৪ (কুমারখালী–খোকসা) আসনে ট্রাক প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রউফ।
টাঙ্গাইল–১ (মধুপুর–ধনবাড়ী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–২ (গোপালপুর–ভূঞাপুর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত ছোট মনির জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৩ (ঘাটাইল) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আমানুর রহমান খান রানা।
টাঙ্গাইল–৪ (কালিহাতী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী জয় পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল–৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. ছানোয়ার হোসেন জয়লাভ করেছেন।
টাঙ্গাইল–৬ (নাগরপুর–দেলদুয়ার) আসনে জয়ে পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু।
টাঙ্গাইল–৭ (মির্জাপুর) আসনে জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ।
টাঙ্গাইল–৮ (সখীপুর–বাসাইল) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী অনুপম শাহজাহানের কাছে পরাজিত হয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ (কসবা–আখাউড়া) বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
দিনাজপুর–৩ নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ইকবালুর রহিম।
ঢাকা–১ (দোহার–নবাবগঞ্জ) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীয়ত প্রার্থী সালমান এফ রহমান।
মেহেরপুর সদর ও মুজিবনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত মেহেরপুর–১ আসনে ফরহাদ হোসেনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৩০৩ ভোট।
সুনামগঞ্জ–৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে বড় ভোটের ব্যবধানে টানা চতুর্থবারের মতো বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত পরিকল্পনা মন্ত্রী এমএ মান্নান।
দিনাজপুর–৪ আসনে চতুর্থ বারের মতো বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাহমুদ আলী।
রাজশাহী–২ (সদর) নৌকা প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশাকে হারালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা।
ঢাকা–২০ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বেনজির আহমেদকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে।
দিনাজপুর–২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
রাজবাড়ী–১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাজী কেরামত আলীকে (নৌকা) বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
রাজবাড়ী–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. জিল্লুল হাকিম (নৌকা)।
পটুয়াখালী–৩ (গলাচিপা–দশমিনা) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত এসএম শাহজাদাকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–৪ (কলাপাড়া–রাঙ্গাবালী) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মহিববুর রহমানকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
পটুয়াখালী–১ (সদর–মির্জাগঞ্জ–দুমকী) আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কো–চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার লাঙ্গল প্রতীকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।
বরিশাল–১ (গৌরনদী–আগৈলঝাড়) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ।
বরিশাল–২ (বানারীপাড়া–উজিরপুর) আসনে নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
বরিশাল–৩ (বাবুগঞ্জ–মুলাদী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)।
বরিশাল–৪ (মেহেন্দিগঞ্জ–হিজলা) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী পঙ্কজ নাথ (ঈগল)।
বরিশাল–৫ (নগর ও সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক (নৌকা)।
বরিশাল–৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হাফিজ মল্লিক (নৌকা)।
নাটোর–২ (সদর–নলডাঙ্গা) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শিমুল।
নাটোর–৩ (সিংড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলককে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
নাটোর–১ (লালপুর–বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের আবুল কালাম আজাদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
চাঁদপুর–১ (কচুয়া) আসনে নৌকা প্রতীকের ড. সেলিম মাহমুদকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
মৌলভীবাজার–৪ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুস শহিদ।
শেরপুর–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। ষষ্ঠবারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি।
নোয়াখালী–৫ (কোম্পানীগঞ্জ–কবিরহাট) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গোপালগঞ্জ–১ আসনে বেসরকারিভাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান। এ নিয়ে তিনি এ আসন থেকে টানা ৬বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন।
গোপালগঞ্জ–২ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এ আসন থেকে টানা ৮বারসহ মোট ৯ বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি।
গোপালগঞ্জ–৩ আসনে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির একতারা প্রতীকের প্রার্থী এম নিজামউদ্দিন লস্কর পেয়েছেন ৪৬৯ ভোট।
শেরপুর–৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।
বান্দরবান (৩০০ নং) আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা চলছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সংঘর্ষ, জালভোট, কেন্দ্র দখলের মতো ঘটনার খবর পাওয়া গেলেও সামগ্রিকভাবে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হয়েছে।
আজ রোববার বিকেলে ভোট গ্রহণ শেষে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল জানিয়েছে, সারা দেশে গড়ে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
এর আগে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সারা দেশে বিকেল ৩টা পর্যন্ত অর্থাৎ ৭ ঘণ্টায় ভোট পড়েছে ২৭ শতাংশ। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানের মোট সাতটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে।
ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বাতিলের বিষয় নিয়ে ইসি সচিব বলেন, ‘সকাল থেকে ছিল তিনটি। পরে আরও চারটি কেন্দ্রে নিয়ে মোট সাতটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ বাতিল করা হয়েছে এবং জালভোট বা জালভোট প্রদানে সহায়তা করার কারণে ১৫ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি বা দণ্ড প্রদান করা হয়েছে। এর মধ্যে গাজীপুরে একজন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আছেন এবং যারা জালভোট দিতে গেছেন তারাও আছেন।’
আজ সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। বেশির ভাগ কেন্দ্রে নৌকা ছাড়া অন্য দলের এজেন্ট না থাকার খবর সকাল থেকেই পাওয়া গেছে।

রাইড শেয়ারিংয়ের কার, মাইক্রোবাস/ জিপ, মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার জন্য নতুন ভাড়ার হার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রাইডশেয়ারিংয়ের প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালায় অটোরিকশা যুক্ত করা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আপ্যায়নে ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে—সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন দাবি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং একে ‘সর্বৈব মিথ্যাচার’ বলে অভিহিত করেছে। প্রেস উইং জানিয়েছে, একটি বিশেষ মহল সরকারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত ওষুধ লেখা হলে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলমের কাছে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মহৎ উদ্দেশ্য ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মূলকথা হলো, জনগণ ভোট দিতে পারবে। ভোটাধিকার প্রয়োগটাই এখানে মুখ্য। সে কারণে ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যুক্ত করা) আনা হয়েছিল।
১১ ঘণ্টা আগেতৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

রাইড শেয়ারিংয়ের কার, মাইক্রোবাস/ জিপ, মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার জন্য নতুন ভাড়ার হার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রাইডশেয়ারিংয়ের প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালায় অটোরিকশা যুক্ত করা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স।
রাইডশেয়ারিং সেবার নীতিমালা-২০১৭ সংশোধন করে বিআরটিএ ২ নভেম্বর প্রস্তাবটি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। আগে ট্যাক্সিক্যাব সার্ভিস গাইডলাইন-২০১০ অনুযায়ী রাইড শেয়ারিংয়ের ভাড়া নির্ধারিত থাকলেও তা নতুনভাবে নির্ধারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গত আগস্টে গঠিত বিআরটিএর কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই প্রস্তাব করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, বিআরটিএর প্রস্তাবিত ভাড়ার কাঠামো অনুযায়ী মাইক্রোবাস, মোটরকার/জিপ, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের জন্য সর্বনিম্ন ভাড়া ২ কিলোমিটারের মধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। মাইক্রোবাসের ২ কিলোমিটারের সর্বনিম্ন ভাড়া হবে ১১০ টাকা, মোটরকার ও জিপের ১১০ টাকা, অটোরিকশার ৭০ টাকা এবং মোটরসাইকেলের ৬৫ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিটি যানের প্রথম ২ কিলোমিটারের ভাড়ার সঙ্গে ২০ টাকা বুকিং ফি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, মাইক্রোবাসের ক্ষেত্রে প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ৩৮ টাকা। ভ্রমণ চলাকালে প্রতি মিনিটের ভাড়া ২ টাকা। মোটরকার ও জিপে প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ৩৬ টাকা এবং ভ্রমণ চলাকালীন প্রতি মিনিটে ভাড়া ২ টাকা। অটোরিকশার প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারে ১৮ টাকা এবং ভ্রমণ চলাকালীন প্রতি মিনিটে ভাড়া ২ টাকা। মোটরসাইকেলের প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ১৬ টাকা এবং ভ্রমণ চলাকালীন প্রতি মিনিটে ভাড়া ১ টাকা। মোটরসাইকেলের আগে প্রথম ২ কিলোমিটারের ভাড়া ছিল ৮৫ টাকা।
রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠানগুলোর কমিশনের হারও কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে বিআরটিএ। প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানগুলো যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা ভাড়ার সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ কমিশন নিতে পারবে। আগে এই হার ছিল ৩০ শতাংশ।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাইড শেয়ারিংয়ের নানা বিষয়ে একটি আবেদন করেছিলেন রাইডরা। তাঁদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। পরে এটা নিয়ে আমাদের একটি কমিটি হয়েছিল। ওই কমিটি রাইডশেয়ারিংয়ের নানা বিষয় পর্যালোচনা করেছে।’
বিআরটিএ সূত্র জানায়, রাইডশেয়ারিং সেবার প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী যাত্রী বা চালক কেউ ট্রিপ বাতিল করলে নির্দিষ্ট সময়ের পর বাতিল চার্জ প্রযোজ্য হবে। যাত্রী অনুরোধ পাঠানোর পর চালক গ্রহণ করে যাত্রীর অভিমুখে রওনা হওয়ার পর ৩ মিনিটের মধ্যে ট্রিপ বাতিল করলে কোনো চার্জ লাগবে না। তবে ওই সময়ের পর বাতিল করলে সম্ভাব্য ভাড়ার ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৩০ টাকা (যেটি কম) ক্যানসেলেশন চার্জ হিসেবে নেওয়া হবে, যা চালক ও রাইডশেয়ারিং কোম্পানি সমানভাবে ভাগ করবে।
চালকও অনুরোধ গ্রহণের পর ৩ মিনিটের মধ্যে বাতিল করলে কোনো চার্জ লাগবে না। কিন্তু এর পর বাতিল করলে তাঁর কাছ থেকেও একই হারে চার্জ কাটা হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ড. মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাইড শেয়ারিংয়ে ভাড়া পুনর্নির্ধারণ ও কমিশন কমানো যাত্রীদের জন্য স্বস্তিদায়ক হবে। তবে বাস্তবায়ন ও তদারকি নিশ্চিত করাই মূল চ্যালেঞ্জ। এসব নিয়ম শুধু কাগজে নয়, বাস্তবেও কার্যকর করতে হবে।

রাইড শেয়ারিংয়ের কার, মাইক্রোবাস/ জিপ, মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার জন্য নতুন ভাড়ার হার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রাইডশেয়ারিংয়ের প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালায় অটোরিকশা যুক্ত করা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স।
রাইডশেয়ারিং সেবার নীতিমালা-২০১৭ সংশোধন করে বিআরটিএ ২ নভেম্বর প্রস্তাবটি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। আগে ট্যাক্সিক্যাব সার্ভিস গাইডলাইন-২০১০ অনুযায়ী রাইড শেয়ারিংয়ের ভাড়া নির্ধারিত থাকলেও তা নতুনভাবে নির্ধারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গত আগস্টে গঠিত বিআরটিএর কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই প্রস্তাব করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, বিআরটিএর প্রস্তাবিত ভাড়ার কাঠামো অনুযায়ী মাইক্রোবাস, মোটরকার/জিপ, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের জন্য সর্বনিম্ন ভাড়া ২ কিলোমিটারের মধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। মাইক্রোবাসের ২ কিলোমিটারের সর্বনিম্ন ভাড়া হবে ১১০ টাকা, মোটরকার ও জিপের ১১০ টাকা, অটোরিকশার ৭০ টাকা এবং মোটরসাইকেলের ৬৫ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিটি যানের প্রথম ২ কিলোমিটারের ভাড়ার সঙ্গে ২০ টাকা বুকিং ফি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রস্তাবে বলা হয়েছে, মাইক্রোবাসের ক্ষেত্রে প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ৩৮ টাকা। ভ্রমণ চলাকালে প্রতি মিনিটের ভাড়া ২ টাকা। মোটরকার ও জিপে প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ৩৬ টাকা এবং ভ্রমণ চলাকালীন প্রতি মিনিটে ভাড়া ২ টাকা। অটোরিকশার প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারে ১৮ টাকা এবং ভ্রমণ চলাকালীন প্রতি মিনিটে ভাড়া ২ টাকা। মোটরসাইকেলের প্রথম ২ কিলোমিটারের পর পরবর্তী প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া ১৬ টাকা এবং ভ্রমণ চলাকালীন প্রতি মিনিটে ভাড়া ১ টাকা। মোটরসাইকেলের আগে প্রথম ২ কিলোমিটারের ভাড়া ছিল ৮৫ টাকা।
রাইড শেয়ারিং প্রতিষ্ঠানগুলোর কমিশনের হারও কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে বিআরটিএ। প্রস্তাব অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠানগুলো যাত্রীদের কাছ থেকে আদায় করা ভাড়ার সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ কমিশন নিতে পারবে। আগে এই হার ছিল ৩০ শতাংশ।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাইড শেয়ারিংয়ের নানা বিষয়ে একটি আবেদন করেছিলেন রাইডরা। তাঁদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। পরে এটা নিয়ে আমাদের একটি কমিটি হয়েছিল। ওই কমিটি রাইডশেয়ারিংয়ের নানা বিষয় পর্যালোচনা করেছে।’
বিআরটিএ সূত্র জানায়, রাইডশেয়ারিং সেবার প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালা অনুযায়ী যাত্রী বা চালক কেউ ট্রিপ বাতিল করলে নির্দিষ্ট সময়ের পর বাতিল চার্জ প্রযোজ্য হবে। যাত্রী অনুরোধ পাঠানোর পর চালক গ্রহণ করে যাত্রীর অভিমুখে রওনা হওয়ার পর ৩ মিনিটের মধ্যে ট্রিপ বাতিল করলে কোনো চার্জ লাগবে না। তবে ওই সময়ের পর বাতিল করলে সম্ভাব্য ভাড়ার ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৩০ টাকা (যেটি কম) ক্যানসেলেশন চার্জ হিসেবে নেওয়া হবে, যা চালক ও রাইডশেয়ারিং কোম্পানি সমানভাবে ভাগ করবে।
চালকও অনুরোধ গ্রহণের পর ৩ মিনিটের মধ্যে বাতিল করলে কোনো চার্জ লাগবে না। কিন্তু এর পর বাতিল করলে তাঁর কাছ থেকেও একই হারে চার্জ কাটা হবে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ড. মো. হাদিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাইড শেয়ারিংয়ে ভাড়া পুনর্নির্ধারণ ও কমিশন কমানো যাত্রীদের জন্য স্বস্তিদায়ক হবে। তবে বাস্তবায়ন ও তদারকি নিশ্চিত করাই মূল চ্যালেঞ্জ। এসব নিয়ম শুধু কাগজে নয়, বাস্তবেও কার্যকর করতে হবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আপ্যায়নে ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে—সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন দাবি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং একে ‘সর্বৈব মিথ্যাচার’ বলে অভিহিত করেছে। প্রেস উইং জানিয়েছে, একটি বিশেষ মহল সরকারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত ওষুধ লেখা হলে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলমের কাছে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মহৎ উদ্দেশ্য ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মূলকথা হলো, জনগণ ভোট দিতে পারবে। ভোটাধিকার প্রয়োগটাই এখানে মুখ্য। সে কারণে ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যুক্ত করা) আনা হয়েছিল।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আপ্যায়নে ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে—সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন দাবি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং একে ‘সর্বৈব মিথ্যাচার’ বলে অভিহিত করেছে। প্রেস উইং জানিয়েছে, একটি বিশেষ মহল সরকারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘অতি সম্প্রতি মহলবিশেষের পক্ষ থেকে সংঘবদ্ধ অপপ্রচারে বলা হচ্ছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আপ্যায়ন বাবদ ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যাচার। এটি একটি পরিকল্পিত প্রপাগান্ডা, যা প্রচারকারীরা কমিশনের কোনো ভাষ্য বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ না করেই চালাচ্ছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ২০২৫ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করে। ২০২৪-২৫ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরে কমিশনের মোট বাজেট ছিল ৭ কোটি ২৩ লাখ ৩১ হাজার ২৬ টাকা। এর মধ্যে ২০২৫ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মাত্র ১ কোটি ৭১ লাখ ৩১ হাজার ১২৬ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ২৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
বাজেটের মধ্যে আপ্যায়ন খাতে বরাদ্দ ছিল ৬৩ লাখ টাকা, যার মধ্যে ব্যয় হয়েছে ৪৫ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৫ টাকা।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, আপ্যায়ন খাতের অধিকাংশ ব্যয় হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ও কমিশনের বিভিন্ন বৈঠক চলাকালে। এসব বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধি, তাঁদের সহযোগী, সাংবাদিক, কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিরাপত্তাকর্মীদের জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
প্রথম পর্যায়ে গত ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ৪৪টি বৈঠক হয়, যেখানে ব্যয় হয় ৪ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ২৩টি বৈঠক হয়। এতে মোট ব্যয় হয় ২৮ লাখ ৮৩ হাজার ১০০ টাকা। এই বৈঠকগুলোর বেশির ভাগই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলেছে। ফলে নাশতার পাশাপাশি দুপুর ও রাতের খাবারেরও ব্যবস্থা করতে হয়েছে। গড়ে প্রতিদিনের ব্যয় ছিল ১ লাখ ২০ হাজার টাকার কম।
তৃতীয় পর্যায়ে সাতটি বৈঠকে ৩০টি দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন, এতে ব্যয় হয় ৭ লাখ ৮ হাজার ৬০০ টাকা।
এ ছাড়া কমিশনের অভ্যন্তরীণ সভা হয়েছে ৫০টি, যার অনেকগুলোই দিনব্যাপী বা সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অনুষ্ঠিত হয়। এই বাবদ মোট ব্যয় হয় ১ লাখ ৫ হাজার ৫২০ টাকা।
রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক, নাগরিক সমাজ ও পেশাজীবীদের সঙ্গে বৈঠক এবং তিনটি সংবাদ সম্মেলনসহ মোট ১৩টি সভায় ব্যয় হয় ২ লাখ ৩৪০ টাকা।
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে ১৩টি, যেখানে আপ্যায়ন বাবদ ব্যয় হয়েছে ৩০ হাজার ৯৬০ টাকা। প্রেস উইং জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞরা এসব বৈঠকের জন্য কোনো ভাতা বা সম্মানী নেননি।
এ ছাড়া গত ৯ মাসে অতিথি আপ্যায়নের জন্য ব্যয় হয়েছে ২ লাখ টাকা। এসব অতিথির মধ্যে ছিলেন বিদেশি কূটনীতিক, দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের নেতা, সম্পাদক, সাংবাদিক ও অন্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘উল্লিখিত বিস্তারিত হিসাব থেকে এটি স্পষ্ট যে, ৮৩ কোটি টাকার দাবি শুধু মিথ্যাচার নয়, বরং ঐকমত্য কমিশন ও তার কার্যক্রমকে হেয় করার একটি সংঘবদ্ধ ও পরিকল্পিত অপপ্রয়াস।’
কমিশনের দাবি, তারা সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেছে, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত দৈনন্দিন সংবাদ থেকেই স্পষ্ট। সাংবাদিকেরা নির্বিঘ্নে কমিশন কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পেরেছেন, কমিশনের সহসভাপতি ও সদস্যরা নিয়মিতভাবে গণমাধ্যমকে তথ্য দিয়েছেন এবং প্রেস ব্রিফিং করেছেন।
এ ছাড়া, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনাগুলো সরাসরি টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়েছে।
কমিশন আশা প্রকাশ করেছে, যে অসাধু মহল এই প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে, তারা অবিলম্বে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘কমিশন তার দায়িত্ব পালনে দায়িত্বশীল গণমাধ্যমের সহযোগিতা পেয়েছে এবং আশা করে গণমাধ্যমগুলো ভবিষ্যতেও সঠিক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্তির হাত থেকে রক্ষা করবে।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আপ্যায়নে ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে—সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন দাবি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং একে ‘সর্বৈব মিথ্যাচার’ বলে অভিহিত করেছে। প্রেস উইং জানিয়েছে, একটি বিশেষ মহল সরকারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘অতি সম্প্রতি মহলবিশেষের পক্ষ থেকে সংঘবদ্ধ অপপ্রচারে বলা হচ্ছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আপ্যায়ন বাবদ ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় করেছে। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যাচার। এটি একটি পরিকল্পিত প্রপাগান্ডা, যা প্রচারকারীরা কমিশনের কোনো ভাষ্য বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ না করেই চালাচ্ছে।’
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ২০২৫ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করে। ২০২৪-২৫ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরে কমিশনের মোট বাজেট ছিল ৭ কোটি ২৩ লাখ ৩১ হাজার ২৬ টাকা। এর মধ্যে ২০২৫ সালের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে মাত্র ১ কোটি ৭১ লাখ ৩১ হাজার ১২৬ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ২৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ।
বাজেটের মধ্যে আপ্যায়ন খাতে বরাদ্দ ছিল ৬৩ লাখ টাকা, যার মধ্যে ব্যয় হয়েছে ৪৫ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৫ টাকা।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, আপ্যায়ন খাতের অধিকাংশ ব্যয় হয়েছে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ও কমিশনের বিভিন্ন বৈঠক চলাকালে। এসব বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধি, তাঁদের সহযোগী, সাংবাদিক, কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নিরাপত্তাকর্মীদের জন্য আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
প্রথম পর্যায়ে গত ২০ মার্চ থেকে ১৯ মে পর্যন্ত ৪৪টি বৈঠক হয়, যেখানে ব্যয় হয় ৪ লাখ ৯১ হাজার টাকা।
দ্বিতীয় পর্যায়ে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ২৩টি বৈঠক হয়। এতে মোট ব্যয় হয় ২৮ লাখ ৮৩ হাজার ১০০ টাকা। এই বৈঠকগুলোর বেশির ভাগই সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলেছে। ফলে নাশতার পাশাপাশি দুপুর ও রাতের খাবারেরও ব্যবস্থা করতে হয়েছে। গড়ে প্রতিদিনের ব্যয় ছিল ১ লাখ ২০ হাজার টাকার কম।
তৃতীয় পর্যায়ে সাতটি বৈঠকে ৩০টি দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন, এতে ব্যয় হয় ৭ লাখ ৮ হাজার ৬০০ টাকা।
এ ছাড়া কমিশনের অভ্যন্তরীণ সভা হয়েছে ৫০টি, যার অনেকগুলোই দিনব্যাপী বা সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অনুষ্ঠিত হয়। এই বাবদ মোট ব্যয় হয় ১ লাখ ৫ হাজার ৫২০ টাকা।
রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক, নাগরিক সমাজ ও পেশাজীবীদের সঙ্গে বৈঠক এবং তিনটি সংবাদ সম্মেলনসহ মোট ১৩টি সভায় ব্যয় হয় ২ লাখ ৩৪০ টাকা।
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে ১৩টি, যেখানে আপ্যায়ন বাবদ ব্যয় হয়েছে ৩০ হাজার ৯৬০ টাকা। প্রেস উইং জানিয়েছে, বিশেষজ্ঞরা এসব বৈঠকের জন্য কোনো ভাতা বা সম্মানী নেননি।
এ ছাড়া গত ৯ মাসে অতিথি আপ্যায়নের জন্য ব্যয় হয়েছে ২ লাখ টাকা। এসব অতিথির মধ্যে ছিলেন বিদেশি কূটনীতিক, দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের নেতা, সম্পাদক, সাংবাদিক ও অন্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘উল্লিখিত বিস্তারিত হিসাব থেকে এটি স্পষ্ট যে, ৮৩ কোটি টাকার দাবি শুধু মিথ্যাচার নয়, বরং ঐকমত্য কমিশন ও তার কার্যক্রমকে হেয় করার একটি সংঘবদ্ধ ও পরিকল্পিত অপপ্রয়াস।’
কমিশনের দাবি, তারা সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেছে, যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত দৈনন্দিন সংবাদ থেকেই স্পষ্ট। সাংবাদিকেরা নির্বিঘ্নে কমিশন কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পেরেছেন, কমিশনের সহসভাপতি ও সদস্যরা নিয়মিতভাবে গণমাধ্যমকে তথ্য দিয়েছেন এবং প্রেস ব্রিফিং করেছেন।
এ ছাড়া, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনাগুলো সরাসরি টেলিভিশনে সম্প্রচার করা হয়েছে।
কমিশন আশা প্রকাশ করেছে, যে অসাধু মহল এই প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে, তারা অবিলম্বে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা প্রার্থনা করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ‘কমিশন তার দায়িত্ব পালনে দায়িত্বশীল গণমাধ্যমের সহযোগিতা পেয়েছে এবং আশা করে গণমাধ্যমগুলো ভবিষ্যতেও সঠিক তথ্য প্রচারের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্তির হাত থেকে রক্ষা করবে।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
রাইড শেয়ারিংয়ের কার, মাইক্রোবাস/ জিপ, মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার জন্য নতুন ভাড়ার হার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রাইডশেয়ারিংয়ের প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালায় অটোরিকশা যুক্ত করা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স।
৮ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত ওষুধ লেখা হলে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলমের কাছে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মহৎ উদ্দেশ্য ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মূলকথা হলো, জনগণ ভোট দিতে পারবে। ভোটাধিকার প্রয়োগটাই এখানে মুখ্য। সে কারণে ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যুক্ত করা) আনা হয়েছিল।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত ওষুধ লেখা হলে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলমের কাছে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক তাঁদের ব্যবস্থাপত্রে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের (ডিজিডিএ) অনুমোদিত ও নিবন্ধিত নয় এমন ওষুধ লিখে আসছেন। এতে রোগীদের স্বাস্থ্য বড় ধরনের ঝুঁকির মুখে পড়ছে। বিষয়টি তদন্তে মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু হেনা চৌধুরীকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন ফার্মাকোলজি বিভাগের সভাপতি ডা. ইলোরা শারমিন এবং উপ-রেজিস্ট্রার (আইন) ডা. আবু হেনা হেলাল উদ্দিন আহমেদ। সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সহকারী পরিচালক (আইন) অ্যাডভোকেট তানিয়া আক্তার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএমইউর চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ওষুধ ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কোনো ওষুধ, ভিটামিন, মিনারেল বা সাপ্লিমেন্টের নাম প্রেসক্রিপশনে লেখা হলে তা আইনভঙ্গের শামিল কি না এবং হলে কী ধরনের আইনি প্রতিকার বা শাস্তি প্রযোজ্য হতে পারে, তা নির্ধারণ করে প্রচলিত আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে কমিটি। এ ক্ষেত্রে প্রামাণ্য আইন হিসেবে ‘ঔষধ ও কসমেটিকস আইন-২০২৩’ এবং ‘বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০’ উল্লেখ করা হয়েছে।
অন্য সুপারিশের মধ্যে রয়েছে—যেসব ভিটামিন, মিনারেল সাপ্লিমেন্ট ও হেলথ কেয়ার প্রোডাক্ট বিদেশ থেকে আমদানি হয়, সেগুলো ডিজিডিএ ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) কীভাবে যাচাই-বাছাই করে, কিংবা এসব পণ্য ব্যবহারের অনুমোদন দেয় কি না, তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেওয়া। প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়, ডিজিডিএর ওয়েবসাইটে নিবন্ধিত ওষুধের তালিকা সহজেই পাওয়া যায়। এই বিষয়ে চিকিৎসকদের সচেতন করতে আইটি সেকশনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে।
প্রতিকার হিসেবে বিএমইউর চিকিৎসকেরা যেন অননুমোদিত ওষুধ প্রেসক্রিপশনে না লেখেন সে বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে লিফলেট ছাপানো এবং সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম আয়োজন করার সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি অনিবন্ধিত ওষুধ লিখলে সম্ভাব্য শাস্তির বিষয়েও চিকিৎসকদের অবহিত করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের অন্তর্বিভাগ, বহির্বিভাগ এবং প্রবেশদ্বারগুলোতে বড় সাইনবোর্ড স্থাপন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগে চেয়ারম্যান বরাবর চিঠি পাঠানো এবং ডিজিডিএ ও বিএসটিআই কর্তৃক নিবন্ধিত ওষুধের তালিকা বিভাগ ও বহির্বিভাগে সরবরাহের সুপারিশও করা হয়েছে।

বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত ওষুধ লেখা হলে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলমের কাছে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক তাঁদের ব্যবস্থাপত্রে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের (ডিজিডিএ) অনুমোদিত ও নিবন্ধিত নয় এমন ওষুধ লিখে আসছেন। এতে রোগীদের স্বাস্থ্য বড় ধরনের ঝুঁকির মুখে পড়ছে। বিষয়টি তদন্তে মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আবু হেনা চৌধুরীকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন ফার্মাকোলজি বিভাগের সভাপতি ডা. ইলোরা শারমিন এবং উপ-রেজিস্ট্রার (আইন) ডা. আবু হেনা হেলাল উদ্দিন আহমেদ। সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সহকারী পরিচালক (আইন) অ্যাডভোকেট তানিয়া আক্তার।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিএমইউর চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ওষুধ ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গেছে। কোনো ওষুধ, ভিটামিন, মিনারেল বা সাপ্লিমেন্টের নাম প্রেসক্রিপশনে লেখা হলে তা আইনভঙ্গের শামিল কি না এবং হলে কী ধরনের আইনি প্রতিকার বা শাস্তি প্রযোজ্য হতে পারে, তা নির্ধারণ করে প্রচলিত আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে কমিটি। এ ক্ষেত্রে প্রামাণ্য আইন হিসেবে ‘ঔষধ ও কসমেটিকস আইন-২০২৩’ এবং ‘বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০’ উল্লেখ করা হয়েছে।
অন্য সুপারিশের মধ্যে রয়েছে—যেসব ভিটামিন, মিনারেল সাপ্লিমেন্ট ও হেলথ কেয়ার প্রোডাক্ট বিদেশ থেকে আমদানি হয়, সেগুলো ডিজিডিএ ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) কীভাবে যাচাই-বাছাই করে, কিংবা এসব পণ্য ব্যবহারের অনুমোদন দেয় কি না, তা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ নেওয়া। প্রতিবেদনটিতে আরও বলা হয়, ডিজিডিএর ওয়েবসাইটে নিবন্ধিত ওষুধের তালিকা সহজেই পাওয়া যায়। এই বিষয়ে চিকিৎসকদের সচেতন করতে আইটি সেকশনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে।
প্রতিকার হিসেবে বিএমইউর চিকিৎসকেরা যেন অননুমোদিত ওষুধ প্রেসক্রিপশনে না লেখেন সে বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে লিফলেট ছাপানো এবং সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম আয়োজন করার সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি অনিবন্ধিত ওষুধ লিখলে সম্ভাব্য শাস্তির বিষয়েও চিকিৎসকদের অবহিত করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হাসপাতালের অন্তর্বিভাগ, বহির্বিভাগ এবং প্রবেশদ্বারগুলোতে বড় সাইনবোর্ড স্থাপন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগে চেয়ারম্যান বরাবর চিঠি পাঠানো এবং ডিজিডিএ ও বিএসটিআই কর্তৃক নিবন্ধিত ওষুধের তালিকা বিভাগ ও বহির্বিভাগে সরবরাহের সুপারিশও করা হয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
রাইড শেয়ারিংয়ের কার, মাইক্রোবাস/ জিপ, মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার জন্য নতুন ভাড়ার হার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রাইডশেয়ারিংয়ের প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালায় অটোরিকশা যুক্ত করা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আপ্যায়নে ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে—সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন দাবি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং একে ‘সর্বৈব মিথ্যাচার’ বলে অভিহিত করেছে। প্রেস উইং জানিয়েছে, একটি বিশেষ মহল সরকারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মহৎ উদ্দেশ্য ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মূলকথা হলো, জনগণ ভোট দিতে পারবে। ভোটাধিকার প্রয়োগটাই এখানে মুখ্য। সে কারণে ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যুক্ত করা) আনা হয়েছিল।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মহৎ উদ্দেশ্য ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মূলকথা হলো, জনগণ ভোট দিতে পারবে। ভোটাধিকার প্রয়োগটাই এখানে মুখ্য। সে কারণে ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যুক্ত করা) আনা হয়েছিল। সেই ত্রয়োদশ সংশোধনী আপিল বিভাগ বাতিল করলেন সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে। তার প্রধানত দুটি কারণ–একটি হলো এটা নির্বাচিত সরকার না। আরেকটি হলো, এটাতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে আজ নবম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়। এদিন রাষ্ট্রপক্ষ তাদের শুনানি শেষ করে। এরপর ১১ নভেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করা হয়।
অ্যাটর্নি জেনারেল শুনানিতে বলেন, ত্রয়োদশ সংশোধনী আপিল বিভাগ বাতিল করলেন এজন্য যে, বিচারকেরা প্রধান বিচারপতি, প্রধান উপদেষ্টা ইত্যাদি হওয়ার লোভ সামলাতে পারবেন না। যদি এটিই সত্য হয়, তাহলে যেসব বিচারপতি প্রধান বিচারপতি হওয়ার লোভে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে রায় দিয়েছিলেন, সেই সিস্টেমটা বদলানো দরকার।
আসাদুজ্জামান আরও বলেন, এটা প্রমাণিত হয়েছে, নির্বাচিত সরকার হলেই গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে পারে না। প্রমাণিত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আওতায় বাংলাদেশের মানুষ কীভাবে নিরপেক্ষভাবে, স্বাধীনভাবে, উন্মুক্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।
রায় কার্যকর হওয়া প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘এই রায় সেই দিন থেকেই কার্যকর হবে। তবে জুলাই বিপ্লবের পর একটি সরকার গঠিত হয়েছে। রাজপথ থেকে নির্ধারণ করা হয়েছে এ দেশের সরকার প্রধান কে হবেন, কোন ধরনের সরকার হবে। দেশের প্রধান বিচারপতি কে হবেন, সেটাও রাজপথ থেকে বলে দেওয়া হয়েছে। এই যে রেভ্যলুশনের (বিপ্লবের) বিজয়ী শক্তি, এটাকে রেভ্যলুশনের থিওরি জুরিসপ্রুডেন্স বলে। এ থিওরি অনুসারে, এই সরকার একটা নির্বাচনের পথ ধরে হেঁটে গেছে। সেই নির্বাচনের পথে হাঁটতে গিয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই সরকারের পরে যে সরকার আসবে, সেখান থেকে যদি কার্যকর করেন সেখানে কোনো ব্যত্যয় হবে না।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘সরকার প্রধান যখন ৫ আগস্ট পালিয়ে যায়, তার ক্যাবিনেট যখন পালিয়ে যায়, তার সংসদ সদস্যরা যখন পালিয়ে যায়, তখন রাষ্ট্রপতির সামনে যখন কোনো পথ খোলা থাকে না। রাষ্ট্রপতি ১০৬ ধারায় সুপ্রিম কোর্টের কাছ থেকে মতামত নিয়ে সরকার গঠন করেছেন। এই সরকার গঠন শুধু সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ওপর নির্ভর করে না। বিপ্লবের তত্ত্ব অনুসারে মুক্তিকামী জনগণ, বিজয়ী জনগণ, স্বাধীন জনগণ, গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকারী জনগণ যেভাবে নির্ধারণ করবেন—সেটাই সংবিধান, সেটাই আইন। সুতরাং রেভ্যলুশনারি থিওরিতে যে জুরিসপ্রুডেন্স স্বীকার করা হলো, গ্রহণ করা হলো—সেই থিওরিটাকেই আমরা হাইলাইট করছি। ১০৬ সব নয়।’

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মহৎ উদ্দেশ্য ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। গণতন্ত্রের মূলকথা হলো, জনগণ ভোট দিতে পারবে। ভোটাধিকার প্রয়োগটাই এখানে মুখ্য। সে কারণে ত্রয়োদশ সংশোধনী (তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা যুক্ত করা) আনা হয়েছিল। সেই ত্রয়োদশ সংশোধনী আপিল বিভাগ বাতিল করলেন সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে। তার প্রধানত দুটি কারণ–একটি হলো এটা নির্বাচিত সরকার না। আরেকটি হলো, এটাতে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানিতে আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) এসব কথা বলেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগে আজ নবম দিনের মতো এ বিষয়ে শুনানি হয়। এদিন রাষ্ট্রপক্ষ তাদের শুনানি শেষ করে। এরপর ১১ নভেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করা হয়।
অ্যাটর্নি জেনারেল শুনানিতে বলেন, ত্রয়োদশ সংশোধনী আপিল বিভাগ বাতিল করলেন এজন্য যে, বিচারকেরা প্রধান বিচারপতি, প্রধান উপদেষ্টা ইত্যাদি হওয়ার লোভ সামলাতে পারবেন না। যদি এটিই সত্য হয়, তাহলে যেসব বিচারপতি প্রধান বিচারপতি হওয়ার লোভে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে রায় দিয়েছিলেন, সেই সিস্টেমটা বদলানো দরকার।
আসাদুজ্জামান আরও বলেন, এটা প্রমাণিত হয়েছে, নির্বাচিত সরকার হলেই গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে পারে না। প্রমাণিত হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আওতায় বাংলাদেশের মানুষ কীভাবে নিরপেক্ষভাবে, স্বাধীনভাবে, উন্মুক্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।
রায় কার্যকর হওয়া প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘এই রায় সেই দিন থেকেই কার্যকর হবে। তবে জুলাই বিপ্লবের পর একটি সরকার গঠিত হয়েছে। রাজপথ থেকে নির্ধারণ করা হয়েছে এ দেশের সরকার প্রধান কে হবেন, কোন ধরনের সরকার হবে। দেশের প্রধান বিচারপতি কে হবেন, সেটাও রাজপথ থেকে বলে দেওয়া হয়েছে। এই যে রেভ্যলুশনের (বিপ্লবের) বিজয়ী শক্তি, এটাকে রেভ্যলুশনের থিওরি জুরিসপ্রুডেন্স বলে। এ থিওরি অনুসারে, এই সরকার একটা নির্বাচনের পথ ধরে হেঁটে গেছে। সেই নির্বাচনের পথে হাঁটতে গিয়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছে। এই সরকারের পরে যে সরকার আসবে, সেখান থেকে যদি কার্যকর করেন সেখানে কোনো ব্যত্যয় হবে না।’
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রসঙ্গে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘সরকার প্রধান যখন ৫ আগস্ট পালিয়ে যায়, তার ক্যাবিনেট যখন পালিয়ে যায়, তার সংসদ সদস্যরা যখন পালিয়ে যায়, তখন রাষ্ট্রপতির সামনে যখন কোনো পথ খোলা থাকে না। রাষ্ট্রপতি ১০৬ ধারায় সুপ্রিম কোর্টের কাছ থেকে মতামত নিয়ে সরকার গঠন করেছেন। এই সরকার গঠন শুধু সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ওপর নির্ভর করে না। বিপ্লবের তত্ত্ব অনুসারে মুক্তিকামী জনগণ, বিজয়ী জনগণ, স্বাধীন জনগণ, গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বকারী জনগণ যেভাবে নির্ধারণ করবেন—সেটাই সংবিধান, সেটাই আইন। সুতরাং রেভ্যলুশনারি থিওরিতে যে জুরিসপ্রুডেন্স স্বীকার করা হলো, গ্রহণ করা হলো—সেই থিওরিটাকেই আমরা হাইলাইট করছি। ১০৬ সব নয়।’

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮ আসনের বেসরকারি ফল ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২২টি আসনে জয়লাভ করেছে। ৬২টি আসনে জয়লাভ করেছে স্বতন্ত্র প্রার্থী। জাতীয় পার্টি জিতেছে ১১ আসনে। এছাড়া জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), ওয়ার্কার্স পার্টি ও কল্যাণ পার্টি একটি করে আসনে জয়লাভ করেছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪
রাইড শেয়ারিংয়ের কার, মাইক্রোবাস/ জিপ, মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার জন্য নতুন ভাড়ার হার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। রাইডশেয়ারিংয়ের প্রস্তাবিত সংশোধিত নীতিমালায় অটোরিকশা যুক্ত করা হচ্ছে। বাদ যাচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স।
৮ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আপ্যায়নে ৮৩ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে—সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন দাবি ছড়িয়ে পড়েছে। তবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং একে ‘সর্বৈব মিথ্যাচার’ বলে অভিহিত করেছে। প্রেস উইং জানিয়েছে, একটি বিশেষ মহল সরকারের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএমইউ) চিকিৎসকদের ব্যবস্থাপত্রে অনিবন্ধিত ও অননুমোদিত ওষুধ লেখা হলে শাস্তির বিধান রেখে নীতিমালা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংশ্লিষ্ট কমিটি। আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলমের কাছে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগে