নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের হাওর এলাকায় বাধ নির্মাণের কারণে সেখানকার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাই হাওরে আর বাধ নির্মাণ করা হবে না বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সেন্টার ফর হলিস্টিক স্টাডিজের উদ্যোগে পরিবেশ দূষণ ও এবং প্রতিকার শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এম এ মান্নান বলেন, পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতাই হলো প্রথম পদক্ষেপ। যেটা খুবই দরকার। প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে খুবই সচেতন। তার নানা কাজের মধ্যে তার প্রমাণ আছে। তিনি আমাদের এই বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেন। আমরা কাজ করি। তিনি হাওর অঞ্চলে আর বাধ বা নির্মাণ না করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। যেটি সুদূরপ্রসারী সিদ্ধান্ত। তাঁর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাওরে আর বাধ নির্মাণ না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শিল্প কারখানা স্থাপনের ক্ষেত্রে পরিবেশের সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে।
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ভারতের সেন্ট্রাল পলুয়েশন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস পি গৌতম। তিনি বলেন, পরিবেশ দূষণের কারণে দরিদ্ররা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই তাদের প্রতি সাহায্যের পরিমাণ বাড়াতে হবে। যদি শিল্পায়নের ক্ষেত্রে সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়, তবে তা আবার পরিবেশের মধ্যেই ফিরে আসে। এর মধ্য দিয়ে কম বেশি সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভিন্ন কিছু পদক্ষেপ নিলে পরিবেশ দূষণ কমানো যেতে পারে। যেমন রাসায়নিক সারের বদলে জৈব সার ব্যবহার করলে পরিবেশ দূষণের মাত্রা অনেকাংশেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশ সেন্টার ফর হলিস্টিক স্টাডিজের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান, পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সিপিআরডি এর প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা।
দেশের হাওর এলাকায় বাধ নির্মাণের কারণে সেখানকার পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাই হাওরে আর বাধ নির্মাণ করা হবে না বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ সেন্টার ফর হলিস্টিক স্টাডিজের উদ্যোগে পরিবেশ দূষণ ও এবং প্রতিকার শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
এম এ মান্নান বলেন, পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতাই হলো প্রথম পদক্ষেপ। যেটা খুবই দরকার। প্রধানমন্ত্রী এ ব্যাপারে খুবই সচেতন। তার নানা কাজের মধ্যে তার প্রমাণ আছে। তিনি আমাদের এই বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেন। আমরা কাজ করি। তিনি হাওর অঞ্চলে আর বাধ বা নির্মাণ না করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। যেটি সুদূরপ্রসারী সিদ্ধান্ত। তাঁর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হাওরে আর বাধ নির্মাণ না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া শিল্প কারখানা স্থাপনের ক্ষেত্রে পরিবেশের সুরক্ষার বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে।
সেমিনারে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ভারতের সেন্ট্রাল পলুয়েশন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস পি গৌতম। তিনি বলেন, পরিবেশ দূষণের কারণে দরিদ্ররা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তাই তাদের প্রতি সাহায্যের পরিমাণ বাড়াতে হবে। যদি শিল্পায়নের ক্ষেত্রে সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়, তবে তা আবার পরিবেশের মধ্যেই ফিরে আসে। এর মধ্য দিয়ে কম বেশি সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ভিন্ন কিছু পদক্ষেপ নিলে পরিবেশ দূষণ কমানো যেতে পারে। যেমন রাসায়নিক সারের বদলে জৈব সার ব্যবহার করলে পরিবেশ দূষণের মাত্রা অনেকাংশেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশ সেন্টার ফর হলিস্টিক স্টাডিজের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান, পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সিপিআরডি এর প্রধান নির্বাহী মো. শামসুদ্দোহা।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১০ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১১ ঘণ্টা আগে