কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
মানব পাচারসহ বিভিন্ন অপরাধের কারণে বাংলাদেশের সাবেক সাংসদ কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের সাজা সাত বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। কুয়েতের সর্বোচ্চ আপিল আদালত কাজী শহিদ ইসলামের সাজা বাতিলের আবেদন খারিজ করে দেন। ফলে কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলকে ৭ বছর কারাদণ্ড ও ২৭ লাখ কুয়েতের দিনার অর্থদণ্ডের সাজা ভোগ করতে হবে। সাজা শেষ করার পরে তাঁকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার আদেশও দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
এর আগে মানব পাচারের অভিযোগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পাপুলের চার বছর কারাদণ্ড হয়েছিল। সেই সঙ্গে দেওয়া হয়েছিল ১৯ লাখ কুয়েতি দিনারের অর্থদণ্ড। কুয়েতে পাপুলের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়। অর্থ পাচার এবং মানব পাচার ও ঘুষ লেনদেনের মামলায় পাপুলের এ সাজা হয়েছিল।
এরপর সেই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করলে কুয়েতের আপিল আদালত চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে চার বছরের সাজা বাড়িয়ে সাত বছর করে এবং ২৭ লাখ অর্থদণ্ড করে। আপিল আদালতের রায়কে বাতিল চেয়ে নিরীক্ষার জন্য আবেদন করেন কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল। সেই আবেদন খারিজ করে তাঁর সাজা বহাল রাখেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। কুয়েতের আইন অনুযায়ী পাপুলের সামনে এ রায় নিয়ে আর কোনো আবেদনের পথ খোলা নেই। ফলে তাঁকে সম্পূর্ণ সাজা ভোগ করতে হবে।
কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের সঙ্গে একই অপরাধে দেশটির ওয়ার্ক ফোর্স বিভাগের পরিচালক ও সাবেক সাংসদ সালাহ খোরশিদকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ৭ লাখ ৪০ হাজার কুয়েতের দিনার অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি মাজেন আল জারাহকেও একই মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়েছে। আর কুয়েতের বর্তমান সাংসদ সাদোউন হাম্মাদির বিরুদ্ধে আদালতে অপরাধ প্রমাণিত হয়নি।
২০২০ সালের জুন মাসের শুরুতে কুয়েতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আটক করে কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলকে। লক্ষ্মীপুর-২ আসন থেকে ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সাংসদ হয়েছিলেন কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল। কুয়েতের আদালতে সাজা দেওয়ার পর সাংসদ পদ চলে যায় তাঁর।
মানব পাচারসহ বিভিন্ন অপরাধের কারণে বাংলাদেশের সাবেক সাংসদ কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের সাজা সাত বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। কুয়েতের সর্বোচ্চ আপিল আদালত কাজী শহিদ ইসলামের সাজা বাতিলের আবেদন খারিজ করে দেন। ফলে কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলকে ৭ বছর কারাদণ্ড ও ২৭ লাখ কুয়েতের দিনার অর্থদণ্ডের সাজা ভোগ করতে হবে। সাজা শেষ করার পরে তাঁকে দেশ থেকে বের করে দেওয়ার আদেশও দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার দুবাইভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
এর আগে মানব পাচারের অভিযোগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে পাপুলের চার বছর কারাদণ্ড হয়েছিল। সেই সঙ্গে দেওয়া হয়েছিল ১৯ লাখ কুয়েতি দিনারের অর্থদণ্ড। কুয়েতে পাপুলের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়। অর্থ পাচার এবং মানব পাচার ও ঘুষ লেনদেনের মামলায় পাপুলের এ সাজা হয়েছিল।
এরপর সেই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করলে কুয়েতের আপিল আদালত চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে চার বছরের সাজা বাড়িয়ে সাত বছর করে এবং ২৭ লাখ অর্থদণ্ড করে। আপিল আদালতের রায়কে বাতিল চেয়ে নিরীক্ষার জন্য আবেদন করেন কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল। সেই আবেদন খারিজ করে তাঁর সাজা বহাল রাখেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। কুয়েতের আইন অনুযায়ী পাপুলের সামনে এ রায় নিয়ে আর কোনো আবেদনের পথ খোলা নেই। ফলে তাঁকে সম্পূর্ণ সাজা ভোগ করতে হবে।
কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলের সঙ্গে একই অপরাধে দেশটির ওয়ার্ক ফোর্স বিভাগের পরিচালক ও সাবেক সাংসদ সালাহ খোরশিদকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ৭ লাখ ৪০ হাজার কুয়েতের দিনার অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি মাজেন আল জারাহকেও একই মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়েছে। আর কুয়েতের বর্তমান সাংসদ সাদোউন হাম্মাদির বিরুদ্ধে আদালতে অপরাধ প্রমাণিত হয়নি।
২০২০ সালের জুন মাসের শুরুতে কুয়েতের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আটক করে কাজী শহিদ ইসলাম পাপুলকে। লক্ষ্মীপুর-২ আসন থেকে ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে সাংসদ হয়েছিলেন কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল। কুয়েতের আদালতে সাজা দেওয়ার পর সাংসদ পদ চলে যায় তাঁর।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৮ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৯ ঘণ্টা আগে