বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সমুদ্র উপকূলে ভ্রমণ নিরাপদ রাখতে জরুরি সতর্কবার্তা জারি করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। পর্যটকদের জন্য জারি করা এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, লাল পতাকা চিহ্নিত জায়গাগুলো অত্যন্ত বিপজ্জনক। তাই এসব স্থানে পানিতে নামা যাবে না।
পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় জেলা প্রশাসন, ট্যুরিস্ট পুলিশ, বিচকর্মী এবং লাইফগার্ড সর্বদা নিয়োজিত রয়েছেন। তাঁদের নির্দেশনা মেনে চলার পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপদ সমুদ্রসীমার ভেতরে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, লাইফগার্ড সার্ভিস বিদ্যমান নেই, এমন স্থানে পানিতে নামা বিপজ্জনক। এসব এলাকায় ডুবে গেলে কোনো সহায়তা পাওয়া যায় না। তাই পানিতে নামার আগে জোয়ার-ভাটা এবং সাগরের বিপৎসংকেত সম্পর্কে জেনে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়ায় সাগরে নামা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
এ ছাড়া ভাটার টান চলাকালে বা সাঁতার জানার অভাবে সমুদ্রে নামা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। সব হোটেল, মোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্টকে পর্যটকদের জন্য লাইফ জ্যাকেট সরবরাহ বা ব্যবহার করার সুযোগ দিতে হবে। সতর্কবার্তায় লাইফগার্ড হিসেবে টিউব ব্যবহার না করে অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট পরিধানের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
শিশুদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। শিশুদের কখনো একা না রেখে সব সময় তত্ত্বাবধানে রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সৈকতে শিশু নিয়ে এলে অবশ্যই তার সাম্প্রতিক ছবি মোবাইল ফোনে রাখতে হবে বলে জানানো হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, সমুদ্রের প্রবল স্রোত, ঘূর্ণি স্রোত, উল্টো স্রোত বা নিম্নমুখী প্রবাহ অত্যন্ত বিপজ্জনক। কখনো কখনো বালি সরে গিয়ে সৈকতে ছোট-বড় গর্ত তৈরি হতে পারে, যা ডুবে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অপ্রশিক্ষিত ব্যক্তিদের উদ্ধার কার্যক্রমে না নামার জন্যও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে উদ্ধারকারীর জীবন বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
সমুদ্র উপকূলে ভ্রমণ নিরাপদ রাখতে জরুরি সতর্কবার্তা জারি করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। পর্যটকদের জন্য জারি করা এ নির্দেশনায় বলা হয়েছে, লাল পতাকা চিহ্নিত জায়গাগুলো অত্যন্ত বিপজ্জনক। তাই এসব স্থানে পানিতে নামা যাবে না।
পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় জেলা প্রশাসন, ট্যুরিস্ট পুলিশ, বিচকর্মী এবং লাইফগার্ড সর্বদা নিয়োজিত রয়েছেন। তাঁদের নির্দেশনা মেনে চলার পাশাপাশি পর্যটকদের নিরাপদ সমুদ্রসীমার ভেতরে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, লাইফগার্ড সার্ভিস বিদ্যমান নেই, এমন স্থানে পানিতে নামা বিপজ্জনক। এসব এলাকায় ডুবে গেলে কোনো সহায়তা পাওয়া যায় না। তাই পানিতে নামার আগে জোয়ার-ভাটা এবং সাগরের বিপৎসংকেত সম্পর্কে জেনে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়ায় সাগরে নামা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
এ ছাড়া ভাটার টান চলাকালে বা সাঁতার জানার অভাবে সমুদ্রে নামা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। সব হোটেল, মোটেল, গেস্ট হাউস ও রিসোর্টকে পর্যটকদের জন্য লাইফ জ্যাকেট সরবরাহ বা ব্যবহার করার সুযোগ দিতে হবে। সতর্কবার্তায় লাইফগার্ড হিসেবে টিউব ব্যবহার না করে অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট পরিধানের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
শিশুদের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। শিশুদের কখনো একা না রেখে সব সময় তত্ত্বাবধানে রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সৈকতে শিশু নিয়ে এলে অবশ্যই তার সাম্প্রতিক ছবি মোবাইল ফোনে রাখতে হবে বলে জানানো হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, সমুদ্রের প্রবল স্রোত, ঘূর্ণি স্রোত, উল্টো স্রোত বা নিম্নমুখী প্রবাহ অত্যন্ত বিপজ্জনক। কখনো কখনো বালি সরে গিয়ে সৈকতে ছোট-বড় গর্ত তৈরি হতে পারে, যা ডুবে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। অপ্রশিক্ষিত ব্যক্তিদের উদ্ধার কার্যক্রমে না নামার জন্যও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এতে উদ্ধারকারীর জীবন বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। তাঁর এ সফরে নতুন করে আলোচনায় উঠে এসেছে একাত্তর প্রসঙ্গ। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার জন্য আনুষ্ঠানিক ক্ষমাপ্রার্থনাসহ...
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নিপীড়নের শিকার হয়ে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট এবং পরের কয়েক মাসে অন্তত ৮ লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। রোহিঙ্গাদের এই ঢলের আট বছর হলেও একজন রোহিঙ্গাকেও স্বদেশে প্রত্যাবাসন করা সম্ভব হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগেএয়ার টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও প্রতারণা প্রতিরোধে গৃহীত পদক্ষেপের কার্যকারিতা যাচাই করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পরিদর্শন করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। রোববার (২৪ আগস্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তিনি বিমানবন্দরে উপস্থিত হয়ে যাত্রীদের সঙ
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনি বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করতে গণভোট অথবা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ (স্পেশাল কনস্টিটিউশনাল অর্ডার) গ্রহণের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গণভোটের মাধ্যমে করতে চাইলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে এই ভোটের আয়োজন করা যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে