শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
‘কারও সঙ্গে দেখা হলেই বলে, এই তুই ভারতে পাচার হয়েছিলি না? টিভিতে তোকে দেখেছি। হাত-মুখ ঝাপসা ছিল, কিন্তু তোর গলার স্বর শুনে বুঝেছি। আত্মীয়স্বজন-বন্ধুদের কাছ থেকে এসব কথা বারবার শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে গেছি। মাঝে মাঝে মনে হয়, না ফিরলেই ভালো হতো।’
গত মে মাসে ভারতে টিকটক হৃদয় চক্রের খপ্পর থেকে পালিয়ে আসা এক ভুক্তভোগী তরুণী এভাবেই বলছিলেন নিজের বিড়ম্বনার কথা। তাঁর বক্তব্য, ‘তখন বুঝতে পারিনি এসবে কতটুকু ক্ষতি হবে। এখন পরিচিত মানুষ, আত্মীয়স্বজনের সামনেই যেতে পারছি না।’
পাচারের শিকার তিন তরুণী ভারত থেকে পালিয়ে আসার পর মে মাসের শেষের দিকে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় যান অভিযোগ দিতে। নিরাপত্তার কথা বলে পুলিশ থানার ভেতরেই তাঁদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে। ২৮ মে থেকে ১২ জুন–তিন তরুণী হাতিরঝিল থানার দুই তলায় এক কক্ষে থাকেন। অবশ্য ১ জুন পুলিশ তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করে গ্রেপ্তার অভিযান শুরু করে।
ভুক্তভোগী তরুণীরা অভিযোগ করেন, মামলা দায়েরের পর থেকে তাঁরা নতুন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন। থানায় আসার পর প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন টেলিভিশনের সাংবাদিকেরা তাঁদের বক্তব্য ধারণ করে এবং প্রচার করতে থাকেন। ইচ্ছা-অনিচ্ছায় তাঁরা এসব বক্তব্য দেন। প্রতিবারই সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় সাংবাদিকেরা নির্যাতনের বিশদ বিবরণ শুনতে চান; যা তাঁদের কাছে খুবই বিড়ম্বনার কারণ হয়ে ওঠে।
পাচারের শিকার তরুণীদের এভাবে গণমাধ্যমের সামনে দাঁড় করিয়ে দেওয়া ঠিক ছিল কি না–জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁদের সাক্ষাৎকার যাঁরা নিয়েছিলেন, সবার আগে তাঁদের জিজ্ঞাসা করুন।
পাচার হওয়া এক তরুণীর অভিযোগ, থানায় থাকার সময় বারবার এসব অত্যাচারের কথা বলতে তাঁদের এতটুকু ভালো লাগেনি। কিন্তু তারপরও এসব বলতে হয়েছে। পুলিশ তাঁদের এভাবে ক্যামেরার সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। কথা বলার সময় তাঁদের সঙ্গে নারী পুলিশ সদস্যও থাকতেন।
জানতে চাইলে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেন, জ্যেষ্ঠ অফিসারদের এসব দেখা উচিত ছিল। ভুক্তভোগীকে পুলিশ কোনোভাবেই সাক্ষাৎকার দিতে বাধ্য করতে পারে না। তা ছাড়া এত দিন কাউকে থানায় রাখার কোনো বিধানও আইনে নেই।
সম্প্রতি উচ্চ আদালত এক আদেশে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের শিকার নারীর ছবি, নাম, পরিচয়, ঠিকানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কর্মক্ষেত্রসহ অন্যান্য পরিচয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। আবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বলা হয়েছে, নির্যাতিতের পরিচয় এমনভাবে প্রকাশ বা পরিবেশন করা যাবে না, যাতে ওই নারী বা শিশুর পরিচয় প্রকাশ না পায়। কিন্তু ভারতে পাচার হওয়া নারীদের অনেকে চিনে ফেলেছে।
জানতে চাইলে মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বলেন, অনুমতি ছাড়া গণমাধ্যমে কথা বলতে বাধ্য করানো কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। এটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী করতেও পারে না। যারা করেছেন, তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত।
১৪ দিন থানায় থাকার অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে এক তরুণী বলেন, ২৮ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত তাঁরা হাতিরঝিল থানার দুই তলায় এক কক্ষে ছিলেন। সেখানে আরও দুজন ছিলেন।
তাঁরাও ভারত থেকে পালিয়ে আসেন। ওই তরুণী বলেন, প্রতিদিন পুলিশ এসে বলত, মিডিয়া এসেছে, আপনার সঙ্গে যা ঘটেছে তা বলবেন। পরে একজন নারী কনস্টেবল এসে নিয়ে যেতেন। এরপর সব ঘটনা খুলে বলতে হতো। ওই ভুক্তভোগী তরুণীর ভাই আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার বোনকে ১৪-১৫ দিন থানায় রাখা হয়েছিল। পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দিত না। আমরা থানার সামনে দিনের পর দিন বসে থেকেছি। তখন মনে হয়েছিল আমরাই পাচারকারী।
যে থানায় এ ঘটনা ঘটেছিল, সেই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রশিদের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিন মাস পরে কেন এ প্রশ্ন করছেন? নিশ্চয়ই আপনার কোনো উদ্দেশ্য আছে। আপনি ডিসি সাহেবের সঙ্গে কথা বলেন।
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোনে প্রশ্নগুলো শোনেন। এরপর উত্তর না দিয়ে ফোন রেখে দেন।
দ্বিতীয়বার ফোন করা হলে বলেন, ‘বাইরে আছি, এখন কিছু বলতে পারছি না।’ তবে একই বিভাগের একজন অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) আজকের পত্রিকাকে বলেন, মানুষকে সচেতন করার জন্যই এভাবে ভুক্তভোগীদের গণমাধ্যমের সামনে আনা হয়েছিল।
জানতে চাইলে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, মিডিয়া ট্রায়াল করে পুলিশ ভুক্তভোগীদের মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। তারা কাউকে মিডিয়ার সামনে কথা বলার জন্য চাপ দিতে পারে না। তা ছাড়া থানা হেফাজতে কাউকে ১৪ দিন রাখার কোনো বিধান আইন নেই। তাঁরা সবাই প্রাপ্তবয়স্ক। পুলিশের উচিত ছিল তাঁদের পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া।
‘কারও সঙ্গে দেখা হলেই বলে, এই তুই ভারতে পাচার হয়েছিলি না? টিভিতে তোকে দেখেছি। হাত-মুখ ঝাপসা ছিল, কিন্তু তোর গলার স্বর শুনে বুঝেছি। আত্মীয়স্বজন-বন্ধুদের কাছ থেকে এসব কথা বারবার শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে গেছি। মাঝে মাঝে মনে হয়, না ফিরলেই ভালো হতো।’
গত মে মাসে ভারতে টিকটক হৃদয় চক্রের খপ্পর থেকে পালিয়ে আসা এক ভুক্তভোগী তরুণী এভাবেই বলছিলেন নিজের বিড়ম্বনার কথা। তাঁর বক্তব্য, ‘তখন বুঝতে পারিনি এসবে কতটুকু ক্ষতি হবে। এখন পরিচিত মানুষ, আত্মীয়স্বজনের সামনেই যেতে পারছি না।’
পাচারের শিকার তিন তরুণী ভারত থেকে পালিয়ে আসার পর মে মাসের শেষের দিকে রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় যান অভিযোগ দিতে। নিরাপত্তার কথা বলে পুলিশ থানার ভেতরেই তাঁদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে। ২৮ মে থেকে ১২ জুন–তিন তরুণী হাতিরঝিল থানার দুই তলায় এক কক্ষে থাকেন। অবশ্য ১ জুন পুলিশ তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করে গ্রেপ্তার অভিযান শুরু করে।
ভুক্তভোগী তরুণীরা অভিযোগ করেন, মামলা দায়েরের পর থেকে তাঁরা নতুন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন। থানায় আসার পর প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন টেলিভিশনের সাংবাদিকেরা তাঁদের বক্তব্য ধারণ করে এবং প্রচার করতে থাকেন। ইচ্ছা-অনিচ্ছায় তাঁরা এসব বক্তব্য দেন। প্রতিবারই সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় সাংবাদিকেরা নির্যাতনের বিশদ বিবরণ শুনতে চান; যা তাঁদের কাছে খুবই বিড়ম্বনার কারণ হয়ে ওঠে।
পাচারের শিকার তরুণীদের এভাবে গণমাধ্যমের সামনে দাঁড় করিয়ে দেওয়া ঠিক ছিল কি না–জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, তাঁদের সাক্ষাৎকার যাঁরা নিয়েছিলেন, সবার আগে তাঁদের জিজ্ঞাসা করুন।
পাচার হওয়া এক তরুণীর অভিযোগ, থানায় থাকার সময় বারবার এসব অত্যাচারের কথা বলতে তাঁদের এতটুকু ভালো লাগেনি। কিন্তু তারপরও এসব বলতে হয়েছে। পুলিশ তাঁদের এভাবে ক্যামেরার সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। কথা বলার সময় তাঁদের সঙ্গে নারী পুলিশ সদস্যও থাকতেন।
জানতে চাইলে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেন, জ্যেষ্ঠ অফিসারদের এসব দেখা উচিত ছিল। ভুক্তভোগীকে পুলিশ কোনোভাবেই সাক্ষাৎকার দিতে বাধ্য করতে পারে না। তা ছাড়া এত দিন কাউকে থানায় রাখার কোনো বিধানও আইনে নেই।
সম্প্রতি উচ্চ আদালত এক আদেশে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের শিকার নারীর ছবি, নাম, পরিচয়, ঠিকানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কর্মক্ষেত্রসহ অন্যান্য পরিচয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন। আবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বলা হয়েছে, নির্যাতিতের পরিচয় এমনভাবে প্রকাশ বা পরিবেশন করা যাবে না, যাতে ওই নারী বা শিশুর পরিচয় প্রকাশ না পায়। কিন্তু ভারতে পাচার হওয়া নারীদের অনেকে চিনে ফেলেছে।
জানতে চাইলে মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বলেন, অনুমতি ছাড়া গণমাধ্যমে কথা বলতে বাধ্য করানো কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়। এটা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী করতেও পারে না। যারা করেছেন, তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা উচিত।
১৪ দিন থানায় থাকার অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে এক তরুণী বলেন, ২৮ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত তাঁরা হাতিরঝিল থানার দুই তলায় এক কক্ষে ছিলেন। সেখানে আরও দুজন ছিলেন।
তাঁরাও ভারত থেকে পালিয়ে আসেন। ওই তরুণী বলেন, প্রতিদিন পুলিশ এসে বলত, মিডিয়া এসেছে, আপনার সঙ্গে যা ঘটেছে তা বলবেন। পরে একজন নারী কনস্টেবল এসে নিয়ে যেতেন। এরপর সব ঘটনা খুলে বলতে হতো। ওই ভুক্তভোগী তরুণীর ভাই আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার বোনকে ১৪-১৫ দিন থানায় রাখা হয়েছিল। পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে দিত না। আমরা থানার সামনে দিনের পর দিন বসে থেকেছি। তখন মনে হয়েছিল আমরাই পাচারকারী।
যে থানায় এ ঘটনা ঘটেছিল, সেই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর রশিদের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিন মাস পরে কেন এ প্রশ্ন করছেন? নিশ্চয়ই আপনার কোনো উদ্দেশ্য আছে। আপনি ডিসি সাহেবের সঙ্গে কথা বলেন।
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোনে প্রশ্নগুলো শোনেন। এরপর উত্তর না দিয়ে ফোন রেখে দেন।
দ্বিতীয়বার ফোন করা হলে বলেন, ‘বাইরে আছি, এখন কিছু বলতে পারছি না।’ তবে একই বিভাগের একজন অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) আজকের পত্রিকাকে বলেন, মানুষকে সচেতন করার জন্যই এভাবে ভুক্তভোগীদের গণমাধ্যমের সামনে আনা হয়েছিল।
জানতে চাইলে ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, মিডিয়া ট্রায়াল করে পুলিশ ভুক্তভোগীদের মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। তারা কাউকে মিডিয়ার সামনে কথা বলার জন্য চাপ দিতে পারে না। তা ছাড়া থানা হেফাজতে কাউকে ১৪ দিন রাখার কোনো বিধান আইন নেই। তাঁরা সবাই প্রাপ্তবয়স্ক। পুলিশের উচিত ছিল তাঁদের পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া।
নিরপরাধ একজন যুবকের মূল্যবান জীবন ও অন্যদের নির্যাতন থেকে সুরক্ষায় পুলিশ বিভাগ নৈতিকভাবে দায় এড়াতে পারে না। যেখানে জনিসহ চারজনকে অমানবিক নির্যাতন করা হয়। পুলিশ বিভাগ বা সরকার ভুক্তভোগীর পরিবারের পুনর্বাসনের জন্য এগিয়ে আসতে পারে। জনি হত্যা মামলায় আসামিদের করা আপিল নিষ্পত্তি করে রায়ে এসব পর্যবেক্ষণ
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের বেলাই বিলে ভরাট কার্যক্রমের ওপর ৩ মাসের জন্য স্থিতাবস্থা জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে রাজউকের চেয়ারম্যান, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও গাজীপুর কার্যালয়ের উপপরিচালক, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক, গাজীপুর সদর, শ্রীপুর, কাপাসিয়া এবং কালীগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে আরএস জরিপ অনুযায়ী...
১ ঘণ্টা আগেগত জুলাই মাসে সীমান্ত এলাকায় পরিচালিত অভিযানে ১৭৪ কোটি ২৮ লাখ ৬৬ হাজার টাকার চোরাচালান পণ্য, মাদক, অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
২ ঘণ্টা আগেকারাগারে থাকা সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের জামিন ও মামলার কার্যক্রম বাতিল আবেদনের শুনানিতে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার বিচারপতি জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চে এ ঘটনা ঘটে। পরে আদালত এই বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন
২ ঘণ্টা আগে