নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বিরুদ্ধে ইস্যু না পেয়ে বইয়ের ওপর সওয়ার করে মিথ্যাচারের মাধ্যমে একটি চিহ্নিত মহল অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী কোনো কিছু কখনো করেনি। কোনো দিন করবে না, করতে পারে না। দেশে ইসলামের প্রচার ও প্রসার যতটুকু হয়েছে, তার অধিকাংশ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই হয়েছে।’
যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য ভুল সংশোধন নয় উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘তাঁদের উদ্দেশ্য যদি সৎ হতো, তাহলে গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে তাঁরা ভুল সংশোধনের পরামর্শ দিতেন। ফটোশপ করে, এডিট করে এই ধরনের মিথ্যাচার করতেন না।’
নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না, এ কারণে এসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন দীপু মনি।
পাঠ্যপুস্তক বিতর্কের সিংহভাগই অসত্য উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, ‘পাঠ্যপুস্তক নিয়ে নানা বিতর্ক শোনা যাচ্ছে। এই প্রচারণার সিংহভাগই অসত্য, অপপ্রচার। বিভিন্ন বইয়ের ছবি ফটোশপ করে, লেখা এডিট করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে। দেশের শিক্ষাক্রমের নয় যা প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয় না, সেগুলোকে আমাদের বই হিসেবে উল্লেখ করে অপপ্রচার করা হচ্ছে। আমাদের বইয়ে নেই এমন কল্পিত বিষয় ও ছবি ব্যবহার করে বইয়ের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করা হচ্ছে। ভুয়া ও আপত্তিকর কনটেন্ট ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।’
‘বইয়ের লেখকদের সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মন্ত্রী সম্পর্কে কদর্য ভাষায় বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বরেণ্য শিক্ষাবিদ যাঁরা পাঠ্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধেও বিষোদ্গার করা হচ্ছে। কদর্য ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে।’
যাঁরা আক্রমণ করছেন, তাঁদের কোনো প্রতিষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রমের বই পড়ানো হয় না বলে দাবি করেন দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘যাঁদের প্রতিষ্ঠানে বই পড়ানো হচ্ছে, তাঁরা কিন্তু কোনো অপপ্রচার করছেন না। যাঁদের প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয়, তাঁদের মতামত নিয়েই পরীক্ষামূলক বইগুলো প্রকাশ করা হয়েছে। বইয়ে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করা হচ্ছে এবং হবে।’ এ বিষয়ে দুটি কমিটি গঠন করার কথাও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
নতুন কারিকুলাম সারা বিশ্বেই প্রশংসিত হয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পাইলটিংয়ের সময় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ইতিবাচক সাড়াও পাওয়া গিয়েছিল। নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না।’
সংসদ সদস্যদের বই পড়ে দেখার অনুরোধ জানান শিক্ষামন্ত্রী। বই পড়ে যাঁরা ত্রুটি ধরিয়ে দিচ্ছেন, তাঁদের কাছে সরকার কৃতজ্ঞ বলেও জানান তিনি।
সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমি আমার ধর্ম, ধর্মবোধ, ধর্মের মর্মবাণী ও ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি বিশ্বাস রেখে এই কদর্য বক্তব্যদাতাদের যেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হেদায়েত দান করেন, এই প্রার্থনা করি। তাঁদের সত্য বলার, মিথ্যাকে পরিহার করার, দেশকে অস্থিতিশীলতা করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন। এই প্রার্থনা করি।’
সংসদে বিরোধী দলের দুজন সংসদ সদস্যের বক্তব্যের সমালোচনা করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির একজন সংসদ সদস্য পাঠ্যপুস্তক নিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছিলেন। পরে তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পেরে স্পিকারকে লিখিতভাবে অনুরোধ করেছিলেন বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য। এর ৭ মাস পর জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অসত্য, আপত্তিকর বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি স্পিকারকে অনুরোধ করেন যেন টিপুর বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করা হয়।’
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে পাঠ্যপুস্তকে ডারউইনের তত্ত্ব রয়েছে বলে দাবি করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু। সংসদে তিনি বলেন, ‘বানর থেকে মানুষ হয়। এটা আমাদের ধর্মবিরোধী প্রচার। আমরা মুসলমান। বিশ্বাস করি আমরা আদমের সন্তান। এখানে বানর থেকে মানুষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরা ইসলামের প্রতি আঘাত করেছে। এই দেশে ব্লাসফেমি আইন করা উচিত।’

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বিরুদ্ধে ইস্যু না পেয়ে বইয়ের ওপর সওয়ার করে মিথ্যাচারের মাধ্যমে একটি চিহ্নিত মহল অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী কোনো কিছু কখনো করেনি। কোনো দিন করবে না, করতে পারে না। দেশে ইসলামের প্রচার ও প্রসার যতটুকু হয়েছে, তার অধিকাংশ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই হয়েছে।’
যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য ভুল সংশোধন নয় উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘তাঁদের উদ্দেশ্য যদি সৎ হতো, তাহলে গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে তাঁরা ভুল সংশোধনের পরামর্শ দিতেন। ফটোশপ করে, এডিট করে এই ধরনের মিথ্যাচার করতেন না।’
নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না, এ কারণে এসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন দীপু মনি।
পাঠ্যপুস্তক বিতর্কের সিংহভাগই অসত্য উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, ‘পাঠ্যপুস্তক নিয়ে নানা বিতর্ক শোনা যাচ্ছে। এই প্রচারণার সিংহভাগই অসত্য, অপপ্রচার। বিভিন্ন বইয়ের ছবি ফটোশপ করে, লেখা এডিট করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে। দেশের শিক্ষাক্রমের নয় যা প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয় না, সেগুলোকে আমাদের বই হিসেবে উল্লেখ করে অপপ্রচার করা হচ্ছে। আমাদের বইয়ে নেই এমন কল্পিত বিষয় ও ছবি ব্যবহার করে বইয়ের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করা হচ্ছে। ভুয়া ও আপত্তিকর কনটেন্ট ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।’
‘বইয়ের লেখকদের সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মন্ত্রী সম্পর্কে কদর্য ভাষায় বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বরেণ্য শিক্ষাবিদ যাঁরা পাঠ্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধেও বিষোদ্গার করা হচ্ছে। কদর্য ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে।’
যাঁরা আক্রমণ করছেন, তাঁদের কোনো প্রতিষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রমের বই পড়ানো হয় না বলে দাবি করেন দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘যাঁদের প্রতিষ্ঠানে বই পড়ানো হচ্ছে, তাঁরা কিন্তু কোনো অপপ্রচার করছেন না। যাঁদের প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয়, তাঁদের মতামত নিয়েই পরীক্ষামূলক বইগুলো প্রকাশ করা হয়েছে। বইয়ে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করা হচ্ছে এবং হবে।’ এ বিষয়ে দুটি কমিটি গঠন করার কথাও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
নতুন কারিকুলাম সারা বিশ্বেই প্রশংসিত হয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পাইলটিংয়ের সময় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ইতিবাচক সাড়াও পাওয়া গিয়েছিল। নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না।’
সংসদ সদস্যদের বই পড়ে দেখার অনুরোধ জানান শিক্ষামন্ত্রী। বই পড়ে যাঁরা ত্রুটি ধরিয়ে দিচ্ছেন, তাঁদের কাছে সরকার কৃতজ্ঞ বলেও জানান তিনি।
সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমি আমার ধর্ম, ধর্মবোধ, ধর্মের মর্মবাণী ও ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি বিশ্বাস রেখে এই কদর্য বক্তব্যদাতাদের যেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হেদায়েত দান করেন, এই প্রার্থনা করি। তাঁদের সত্য বলার, মিথ্যাকে পরিহার করার, দেশকে অস্থিতিশীলতা করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন। এই প্রার্থনা করি।’
সংসদে বিরোধী দলের দুজন সংসদ সদস্যের বক্তব্যের সমালোচনা করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির একজন সংসদ সদস্য পাঠ্যপুস্তক নিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছিলেন। পরে তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পেরে স্পিকারকে লিখিতভাবে অনুরোধ করেছিলেন বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য। এর ৭ মাস পর জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অসত্য, আপত্তিকর বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি স্পিকারকে অনুরোধ করেন যেন টিপুর বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করা হয়।’
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে পাঠ্যপুস্তকে ডারউইনের তত্ত্ব রয়েছে বলে দাবি করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু। সংসদে তিনি বলেন, ‘বানর থেকে মানুষ হয়। এটা আমাদের ধর্মবিরোধী প্রচার। আমরা মুসলমান। বিশ্বাস করি আমরা আদমের সন্তান। এখানে বানর থেকে মানুষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরা ইসলামের প্রতি আঘাত করেছে। এই দেশে ব্লাসফেমি আইন করা উচিত।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বিরুদ্ধে ইস্যু না পেয়ে বইয়ের ওপর সওয়ার করে মিথ্যাচারের মাধ্যমে একটি চিহ্নিত মহল অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী কোনো কিছু কখনো করেনি। কোনো দিন করবে না, করতে পারে না। দেশে ইসলামের প্রচার ও প্রসার যতটুকু হয়েছে, তার অধিকাংশ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই হয়েছে।’
যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য ভুল সংশোধন নয় উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘তাঁদের উদ্দেশ্য যদি সৎ হতো, তাহলে গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে তাঁরা ভুল সংশোধনের পরামর্শ দিতেন। ফটোশপ করে, এডিট করে এই ধরনের মিথ্যাচার করতেন না।’
নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না, এ কারণে এসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন দীপু মনি।
পাঠ্যপুস্তক বিতর্কের সিংহভাগই অসত্য উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, ‘পাঠ্যপুস্তক নিয়ে নানা বিতর্ক শোনা যাচ্ছে। এই প্রচারণার সিংহভাগই অসত্য, অপপ্রচার। বিভিন্ন বইয়ের ছবি ফটোশপ করে, লেখা এডিট করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে। দেশের শিক্ষাক্রমের নয় যা প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয় না, সেগুলোকে আমাদের বই হিসেবে উল্লেখ করে অপপ্রচার করা হচ্ছে। আমাদের বইয়ে নেই এমন কল্পিত বিষয় ও ছবি ব্যবহার করে বইয়ের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করা হচ্ছে। ভুয়া ও আপত্তিকর কনটেন্ট ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।’
‘বইয়ের লেখকদের সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মন্ত্রী সম্পর্কে কদর্য ভাষায় বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বরেণ্য শিক্ষাবিদ যাঁরা পাঠ্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধেও বিষোদ্গার করা হচ্ছে। কদর্য ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে।’
যাঁরা আক্রমণ করছেন, তাঁদের কোনো প্রতিষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রমের বই পড়ানো হয় না বলে দাবি করেন দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘যাঁদের প্রতিষ্ঠানে বই পড়ানো হচ্ছে, তাঁরা কিন্তু কোনো অপপ্রচার করছেন না। যাঁদের প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয়, তাঁদের মতামত নিয়েই পরীক্ষামূলক বইগুলো প্রকাশ করা হয়েছে। বইয়ে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করা হচ্ছে এবং হবে।’ এ বিষয়ে দুটি কমিটি গঠন করার কথাও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
নতুন কারিকুলাম সারা বিশ্বেই প্রশংসিত হয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পাইলটিংয়ের সময় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ইতিবাচক সাড়াও পাওয়া গিয়েছিল। নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না।’
সংসদ সদস্যদের বই পড়ে দেখার অনুরোধ জানান শিক্ষামন্ত্রী। বই পড়ে যাঁরা ত্রুটি ধরিয়ে দিচ্ছেন, তাঁদের কাছে সরকার কৃতজ্ঞ বলেও জানান তিনি।
সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমি আমার ধর্ম, ধর্মবোধ, ধর্মের মর্মবাণী ও ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি বিশ্বাস রেখে এই কদর্য বক্তব্যদাতাদের যেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হেদায়েত দান করেন, এই প্রার্থনা করি। তাঁদের সত্য বলার, মিথ্যাকে পরিহার করার, দেশকে অস্থিতিশীলতা করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন। এই প্রার্থনা করি।’
সংসদে বিরোধী দলের দুজন সংসদ সদস্যের বক্তব্যের সমালোচনা করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির একজন সংসদ সদস্য পাঠ্যপুস্তক নিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছিলেন। পরে তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পেরে স্পিকারকে লিখিতভাবে অনুরোধ করেছিলেন বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য। এর ৭ মাস পর জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অসত্য, আপত্তিকর বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি স্পিকারকে অনুরোধ করেন যেন টিপুর বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করা হয়।’
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে পাঠ্যপুস্তকে ডারউইনের তত্ত্ব রয়েছে বলে দাবি করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু। সংসদে তিনি বলেন, ‘বানর থেকে মানুষ হয়। এটা আমাদের ধর্মবিরোধী প্রচার। আমরা মুসলমান। বিশ্বাস করি আমরা আদমের সন্তান। এখানে বানর থেকে মানুষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরা ইসলামের প্রতি আঘাত করেছে। এই দেশে ব্লাসফেমি আইন করা উচিত।’

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘সরকারের বিরুদ্ধে ইস্যু না পেয়ে বইয়ের ওপর সওয়ার করে মিথ্যাচারের মাধ্যমে একটি চিহ্নিত মহল অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কোরআন ও সুন্নাহবিরোধী কোনো কিছু কখনো করেনি। কোনো দিন করবে না, করতে পারে না। দেশে ইসলামের প্রচার ও প্রসার যতটুকু হয়েছে, তার অধিকাংশ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকারের আমলেই হয়েছে।’
যাঁরা সমালোচনা করছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য ভুল সংশোধন নয় উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘তাঁদের উদ্দেশ্য যদি সৎ হতো, তাহলে গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে তাঁরা ভুল সংশোধনের পরামর্শ দিতেন। ফটোশপ করে, এডিট করে এই ধরনের মিথ্যাচার করতেন না।’
নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না, এ কারণে এসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন দীপু মনি।
পাঠ্যপুস্তক বিতর্কের সিংহভাগই অসত্য উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, ‘পাঠ্যপুস্তক নিয়ে নানা বিতর্ক শোনা যাচ্ছে। এই প্রচারণার সিংহভাগই অসত্য, অপপ্রচার। বিভিন্ন বইয়ের ছবি ফটোশপ করে, লেখা এডিট করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এসব অপপ্রচার করা হচ্ছে। দেশের শিক্ষাক্রমের নয় যা প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয় না, সেগুলোকে আমাদের বই হিসেবে উল্লেখ করে অপপ্রচার করা হচ্ছে। আমাদের বইয়ে নেই এমন কল্পিত বিষয় ও ছবি ব্যবহার করে বইয়ের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করা হচ্ছে। ভুয়া ও আপত্তিকর কনটেন্ট ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।’
‘বইয়ের লেখকদের সম্পর্কে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। মন্ত্রী সম্পর্কে কদর্য ভাষায় বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে। বরেণ্য শিক্ষাবিদ যাঁরা পাঠ্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন, তাঁদের বিরুদ্ধেও বিষোদ্গার করা হচ্ছে। কদর্য ভাষায় আক্রমণ করা হচ্ছে।’
যাঁরা আক্রমণ করছেন, তাঁদের কোনো প্রতিষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রমের বই পড়ানো হয় না বলে দাবি করেন দীপু মনি। তিনি বলেন, ‘যাঁদের প্রতিষ্ঠানে বই পড়ানো হচ্ছে, তাঁরা কিন্তু কোনো অপপ্রচার করছেন না। যাঁদের প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয়, তাঁদের মতামত নিয়েই পরীক্ষামূলক বইগুলো প্রকাশ করা হয়েছে। বইয়ে কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করা হচ্ছে এবং হবে।’ এ বিষয়ে দুটি কমিটি গঠন করার কথাও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
নতুন কারিকুলাম সারা বিশ্বেই প্রশংসিত হয়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘পাইলটিংয়ের সময় শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ইতিবাচক সাড়াও পাওয়া গিয়েছিল। নতুন শিক্ষাক্রম চালু হলে শিক্ষার্থীদের ব্রেইন ওয়াশ করে ধর্মের জুজু দেখানো যাবে না।’
সংসদ সদস্যদের বই পড়ে দেখার অনুরোধ জানান শিক্ষামন্ত্রী। বই পড়ে যাঁরা ত্রুটি ধরিয়ে দিচ্ছেন, তাঁদের কাছে সরকার কৃতজ্ঞ বলেও জানান তিনি।
সমালোচনাকারীদের উদ্দেশে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমি আমার ধর্ম, ধর্মবোধ, ধর্মের মর্মবাণী ও ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি বিশ্বাস রেখে এই কদর্য বক্তব্যদাতাদের যেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন হেদায়েত দান করেন, এই প্রার্থনা করি। তাঁদের সত্য বলার, মিথ্যাকে পরিহার করার, দেশকে অস্থিতিশীলতা করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকার তৌফিক দান করুন। এই প্রার্থনা করি।’
সংসদে বিরোধী দলের দুজন সংসদ সদস্যের বক্তব্যের সমালোচনা করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘জাতীয় পার্টির একজন সংসদ সদস্য পাঠ্যপুস্তক নিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছিলেন। পরে তিনি তাঁর ভুল বুঝতে পেরে স্পিকারকে লিখিতভাবে অনুরোধ করেছিলেন বক্তব্য প্রত্যাহারের জন্য। এর ৭ মাস পর জাতীয় পার্টির আরেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অসত্য, আপত্তিকর বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি স্পিকারকে অনুরোধ করেন যেন টিপুর বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করা হয়।’
এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে পাঠ্যপুস্তকে ডারউইনের তত্ত্ব রয়েছে বলে দাবি করেন জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপু। সংসদে তিনি বলেন, ‘বানর থেকে মানুষ হয়। এটা আমাদের ধর্মবিরোধী প্রচার। আমরা মুসলমান। বিশ্বাস করি আমরা আদমের সন্তান। এখানে বানর থেকে মানুষ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এরা ইসলামের প্রতি আঘাত করেছে। এই দেশে ব্লাসফেমি আইন করা উচিত।’

ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
৩৯ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও উত্তেজনার মধ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ নিয়ে আসছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বার্তায় এ তথ্য জানায়।
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও উত্তেজনার মধ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ নিয়ে আসছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বার্তায় এ তথ্য জানায়।
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ প্রয়োজনীয় মেরামত করে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে অবহিত করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সলিম উল্লাহ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা আকর্ষণ থাকবে।
কর্মকর্তারা জানান, সপ্তাহে সাত দিনই প্রমোদতরিগুলো চলবে। পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘযাত্রার পাশাপাশি ২-৩ ঘণ্টার সংক্ষিপ্ত যাত্রার ব্যবস্থাও থাকবে।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই প্যাডেল স্টিমারগুলোতে ইতিহাস সংরক্ষণ করতে হবে। যারা এতে যাত্রা করবে, তারা যেন ইতিহাসটা জানতে পারে। কত বছর আগের স্টিমার, কী নাম, তখনকার দিনে কত আনা ভাড়া নিত, এর পেছনের গল্পটা কী—সেগুলো যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়।
এ সময় নৌপরিবহন উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘পি এস মাহসুদ কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। আমরা চাই, নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক—একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ।’
পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচাসহ অন্য পুরোনো স্টিমারও সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এবং চট্টগ্রামের কাপ্তাই লেকে প্রমোদতরি হিসেবে একটি স্টিমার চালুর বিষয়ে ভাবা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তরুণেরা যেন বাংলাদেশের এই মূল্যবান ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারেন, সে জন্য বিশেষ দিনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রমোদতরির বিশেষ যাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ প্রয়োজনীয় মেরামত করে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে অবহিত করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সলিম উল্লাহ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা আকর্ষণ থাকবে।
কর্মকর্তারা জানান, সপ্তাহে সাত দিনই প্রমোদতরিগুলো চলবে। পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘযাত্রার পাশাপাশি ২-৩ ঘণ্টার সংক্ষিপ্ত যাত্রার ব্যবস্থাও থাকবে।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই প্যাডেল স্টিমারগুলোতে ইতিহাস সংরক্ষণ করতে হবে। যারা এতে যাত্রা করবে, তারা যেন ইতিহাসটা জানতে পারে। কত বছর আগের স্টিমার, কী নাম, তখনকার দিনে কত আনা ভাড়া নিত, এর পেছনের গল্পটা কী—সেগুলো যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়।
এ সময় নৌপরিবহন উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘পি এস মাহসুদ কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। আমরা চাই, নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক—একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ।’
পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচাসহ অন্য পুরোনো স্টিমারও সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এবং চট্টগ্রামের কাপ্তাই লেকে প্রমোদতরি হিসেবে একটি স্টিমার চালুর বিষয়ে ভাবা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তরুণেরা যেন বাংলাদেশের এই মূল্যবান ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারেন, সে জন্য বিশেষ দিনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রমোদতরির বিশেষ যাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
৩৯ মিনিট আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও উত্তেজনার মধ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ নিয়ে আসছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বার্তায় এ তথ্য জানায়।
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও উত্তেজনার মধ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ নিয়ে আসছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বার্তায় এ তথ্য জানায়।
প্রেস উইংয়ের বার্তায় বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিটিভি নিউজ ও বিটিভি ওয়ার্ল্ড ভাষণটি সরাসরি সম্প্রচার করবে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, জাতির উদ্দেশে ভাষণে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার আগে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়টি রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
আগে প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণগুলো প্রচারের আগে রেকর্ড করা হয়েছিল। আগামীকালের ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে বলে সূত্র জানিয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর দুটি সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারির কথা বলা হয়েছে। তফসিলে সংবিধান-সম্পর্কিত ৪৮টি প্রস্তাব আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) ছাড়াই রাখা হয়েছে। তফসিলে থাকা সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবের পক্ষে ‘হ্যাঁ/না’ গণভোটের কথা বলা হয়েছে। গণভোটের ফল ইতিবাচক হলে নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা একযোগে সংসদ সদস্য (এমপি) ও সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁরা প্রথম অধিবেশন থেকে ২৭০ দিনের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন করবেন।
ঐকমত্য কমিশন সুপারিশ জমা দেওয়ার পর সনদে নোট অব ডিসেন্ট (আপত্তি) না রাখার সমালোচনা করেছে বিএনপি। দলটি আপত্তিসহ সনদ বাস্তবায়ন ও জাতীয় নির্বাচনের দিনেই গণভোট করার দাবি জানিয়েছে। অন্যদিকে নির্বাচনের আগেই গণভোটের দাবিতে মাঠে কর্মসূচি পালন করছে জামায়াতে ইসলামীসহ আট সমমনা দল। এমন অবস্থায় ৩ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে সমঝোতায় পৌঁছাতে এক সপ্তাহ সময় বেঁধে দেওয়া হয়। সরকারের অনুরোধে দলগুলো সাড়া দেয়নি।
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও উত্তেজনার মধ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ নিয়ে আসছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বার্তায় এ তথ্য জানায়।
প্রেস উইংয়ের বার্তায় বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিটিভি নিউজ ও বিটিভি ওয়ার্ল্ড ভাষণটি সরাসরি সম্প্রচার করবে।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একটি সূত্র জানায়, জাতির উদ্দেশে ভাষণে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার আগে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিষয়টি রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
আগে প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণগুলো প্রচারের আগে রেকর্ড করা হয়েছিল। আগামীকালের ভাষণ সরাসরি সম্প্রচার হতে পারে বলে সূত্র জানিয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে গত ২৭ অক্টোবর দুটি সুপারিশ সরকারের কাছে জমা দেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ জারির কথা বলা হয়েছে। তফসিলে সংবিধান-সম্পর্কিত ৪৮টি প্রস্তাব আপত্তি (নোট অব ডিসেন্ট) ছাড়াই রাখা হয়েছে। তফসিলে থাকা সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবের পক্ষে ‘হ্যাঁ/না’ গণভোটের কথা বলা হয়েছে। গণভোটের ফল ইতিবাচক হলে নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যরা একযোগে সংসদ সদস্য (এমপি) ও সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। তাঁরা প্রথম অধিবেশন থেকে ২৭০ দিনের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন করবেন।
ঐকমত্য কমিশন সুপারিশ জমা দেওয়ার পর সনদে নোট অব ডিসেন্ট (আপত্তি) না রাখার সমালোচনা করেছে বিএনপি। দলটি আপত্তিসহ সনদ বাস্তবায়ন ও জাতীয় নির্বাচনের দিনেই গণভোট করার দাবি জানিয়েছে। অন্যদিকে নির্বাচনের আগেই গণভোটের দাবিতে মাঠে কর্মসূচি পালন করছে জামায়াতে ইসলামীসহ আট সমমনা দল। এমন অবস্থায় ৩ নভেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে দলগুলোকে নিজ উদ্যোগে সমঝোতায় পৌঁছাতে এক সপ্তাহ সময় বেঁধে দেওয়া হয়। সরকারের অনুরোধে দলগুলো সাড়া দেয়নি।

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
৩৯ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. নাজমুল হাসান মাহমুদ ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. আরিফুর রহমান টিপু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আগামীকাল দোকান খোলা রাখার এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, আগামীকাল যথারীতি দোকানপাট ও শপিং মলগুলো খোলা থাকবে।
আগামীকাল কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ঢাকায় ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এই কর্মসূচি ঠেকাতে সরকার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে দোকান ব্যবসায়ীরা জানান, আগামীকাল দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে।
জানতে চাইলে নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউনকে ঘিরে অনেক মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে যে দোকানপাট খোলা থাকবে কি না। এ ছাড়া অনেক দোকানমালিক নিজেও ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছেন কী হবে বা কী করবেন। তাই আমরা এ বিষয়ে একটা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি—সবাইকে যথারীতি দোকান খোলা রাখার জন্য। যথারীতি বলতে আমরা বুঝিয়েছি, যে এলাকায় সাপ্তাহিক বন্ধ, সে এলাকায় বন্ধ থাকবে। যেখানে সাপ্তাহিক বন্ধ নেই, সে এলাকা ছাড়া অন্য সব এলাকায় দোকানপাট স্বাভাবিকভাবেই খোলা থাবে।’
দোকানপাট খোলা রাখার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিও। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘কাল স্বাভাবিক নিয়মেই সব খোলা থাকবে। আলাদা করে তাই খোলা রাখার কোনো ঘোষণা দিইনি আমরা।’

আগামীকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীসহ দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে। তবে যেসব এলাকায় আগে থেকে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ধার্য করা রয়েছে, সেসব এলাকায় বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতি ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির স্থায়ী কমিটির যৌথ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. নাজমুল হাসান মাহমুদ ও ঢাকা মহানগর দোকান ব্যবসায়ী মালিক সমিতির সভাপতি মো. আরিফুর রহমান টিপু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে আগামীকাল দোকান খোলা রাখার এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, আগামীকাল যথারীতি দোকানপাট ও শপিং মলগুলো খোলা থাকবে।
আগামীকাল কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ঢাকায় ‘লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এই কর্মসূচি ঠেকাতে সরকার সর্বাত্মক ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে দোকান ব্যবসায়ীরা জানান, আগামীকাল দেশের সব দোকান ও বিপণিবিতান খোলা থাকবে।
জানতে চাইলে নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের লকডাউনকে ঘিরে অনেক মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে যে দোকানপাট খোলা থাকবে কি না। এ ছাড়া অনেক দোকানমালিক নিজেও ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছেন কী হবে বা কী করবেন। তাই আমরা এ বিষয়ে একটা বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি—সবাইকে যথারীতি দোকান খোলা রাখার জন্য। যথারীতি বলতে আমরা বুঝিয়েছি, যে এলাকায় সাপ্তাহিক বন্ধ, সে এলাকায় বন্ধ থাকবে। যেখানে সাপ্তাহিক বন্ধ নেই, সে এলাকা ছাড়া অন্য সব এলাকায় দোকানপাট স্বাভাবিকভাবেই খোলা থাবে।’
দোকানপাট খোলা রাখার কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিও। বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘কাল স্বাভাবিক নিয়মেই সব খোলা থাকবে। আলাদা করে তাই খোলা রাখার কোনো ঘোষণা দিইনি আমরা।’

নির্বাচন সামনে রেখে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে অরাজকতার জন্যই পাঠ্যপুস্তক নিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ দাবি করেন
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
৩৯ মিনিট আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভক্তি ও উত্তেজনার মধ্যে জাতির উদ্দেশে ভাষণ নিয়ে আসছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ বুধবার (১২ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক বার্তায় এ তথ্য জানায়।
১ ঘণ্টা আগে