বাসস
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুককে ঢাকার হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরে অবতরণের পরপরই ভুটানের রাজা ও রানি জেৎসুন পেমাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা।
এর আগে আজ সোমবার সকাল ১০টা ১১ মিনিটে ভুটানের রাজা ও রানিসহ তাঁদের সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিশেষ বিমানটি বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
রাষ্ট্রীয় অতিথিকে অভ্যর্থনার অংশ হিসেবে রাজা বিমান থেকে নামার পর ২১ বার তোপধ্বনি দেওয়া হয়। পরে সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল অতিথিকে অভিবাদন জানায়।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও ভুটানের রাজা অভিনন্দন মঞ্চে নির্ধারিত স্থানে দাঁড়ানোর পর দুই দেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। পরে রাজা প্যারেড পরিদর্শন করেন।
কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন প্রেজেন্টেশন লাইনে অপেক্ষারত বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলকে পরিচয় করিয়ে দেন। অন্যদিকে ভুটানের রাজা ও তাঁর প্রতিনিধিগণকে পরিচয় করিয়ে দেন।
এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধানরা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, পররাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিবরা, পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ আমন্ত্রণে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় এসেছেন ভুটানের রাজা ও রানি। মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তাঁরা।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভুটানের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশ ভুটান। দীর্ঘ ১১ বছর পর বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসলেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক।
এর আগে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন রাজা ও রানি। ঢাকায় পৌঁছে রাজা প্রথমেই যাবেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাবেন তিনি। সেখান থেকে রাজা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে যাবেন। দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যাবেন রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে স্বাগত জানাবেন। পরে দুজন কিছুক্ষণ একান্তে বৈঠক করবেন।
এরপর রাজা ও প্রধানমন্ত্রী দুই দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে অংশ নেবেন। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সার্বিক দিক আলোচনা-পর্যালোচনা করা হবে।
এতে বিশেষ করে ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি, বাণিজ্য, পর্যটন, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন বিষয় গুরুত্ব পাবে বলে জানা গেছে। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর এবং একটি সমঝোতা নবায়ন হওয়ার কথা রয়েছে।
সফরের দ্বিতীয় দিন ২৬ মার্চ ভোর সাড়ে ৫টায় সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন ভুটানের রাজা। এ সময় সেখানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও উপস্থিত থাকবেন।
রাজা মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন এবং সেখানে একটি বৃক্ষ রোপণ করবেন।
স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে সকাল সাড়ে ১০টায় রাজা রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে যাবেন। সেখানে ভারত থেকে ফিরে এসে বাংলাদেশে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হওয়া ভুটানের রোগী কারমা দেমার সঙ্গে কথা বলবেন।
২৬ মার্চ বিকেলে রাজা ও রানি বঙ্গভবনে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদ সদস্যসহ পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং সমাজের বিশিষ্ট নাগরিকেরা উপস্থিত থাকবেন। পরে বঙ্গভবনে ইফতার ও নৈশভোজে অংশ নেবেন রাজা-রানিসহ অতিথিরা।
২৭ তারিখ সকালে পদ্মা সেতু পরিদর্শনে যাবেন ভুটানের রাজা। এদিন আড়াই হাজারে জাপান-বাংলাদেশের যৌথ ব্যবস্থাপনার ইপিজেড পরিদর্শন করার কথা হয়েছে তাঁর। বিকেল ৪টায় ঢাকায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন ভুটানের রাজা। বাংলাদেশে ভুটানের দূতাবাস এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানিয়েছে, ২৮ মার্চ তিনি ঢাকা ত্যাগ করবেন।
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুককে ঢাকার হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দরে অবতরণের পরপরই ভুটানের রাজা ও রানি জেৎসুন পেমাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও তাঁর স্ত্রী ড. রেবেকা সুলতানা।
এর আগে আজ সোমবার সকাল ১০টা ১১ মিনিটে ভুটানের রাজা ও রানিসহ তাঁদের সফরসঙ্গীদের বহনকারী বিশেষ বিমানটি বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
রাষ্ট্রীয় অতিথিকে অভ্যর্থনার অংশ হিসেবে রাজা বিমান থেকে নামার পর ২১ বার তোপধ্বনি দেওয়া হয়। পরে সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল অতিথিকে অভিবাদন জানায়।
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও ভুটানের রাজা অভিনন্দন মঞ্চে নির্ধারিত স্থানে দাঁড়ানোর পর দুই দেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। পরে রাজা প্যারেড পরিদর্শন করেন।
কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন প্রেজেন্টেশন লাইনে অপেক্ষারত বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলকে পরিচয় করিয়ে দেন। অন্যদিকে ভুটানের রাজা ও তাঁর প্রতিনিধিগণকে পরিচয় করিয়ে দেন।
এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা, তিন বাহিনীর প্রধানরা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, পররাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিবরা, পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ আমন্ত্রণে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় এসেছেন ভুটানের রাজা ও রানি। মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা ছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তাঁরা।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভুটানের সম্পর্ক ঐতিহাসিক। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশ ভুটান। দীর্ঘ ১১ বছর পর বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকায় আসলেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক।
এর আগে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন রাজা ও রানি। ঢাকায় পৌঁছে রাজা প্রথমেই যাবেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে। সেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাবেন তিনি। সেখান থেকে রাজা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে যাবেন। দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যাবেন রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে স্বাগত জানাবেন। পরে দুজন কিছুক্ষণ একান্তে বৈঠক করবেন।
এরপর রাজা ও প্রধানমন্ত্রী দুই দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে আনুষ্ঠানিক বৈঠকে অংশ নেবেন। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের সার্বিক দিক আলোচনা-পর্যালোচনা করা হবে।
এতে বিশেষ করে ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি, বাণিজ্য, পর্যটন, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন বিষয় গুরুত্ব পাবে বলে জানা গেছে। বৈঠক শেষে দুই দেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর এবং একটি সমঝোতা নবায়ন হওয়ার কথা রয়েছে।
সফরের দ্বিতীয় দিন ২৬ মার্চ ভোর সাড়ে ৫টায় সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন ভুটানের রাজা। এ সময় সেখানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও উপস্থিত থাকবেন।
রাজা মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন এবং সেখানে একটি বৃক্ষ রোপণ করবেন।
স্মৃতিসৌধ থেকে ফিরে সকাল সাড়ে ১০টায় রাজা রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে যাবেন। সেখানে ভারত থেকে ফিরে এসে বাংলাদেশে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হওয়া ভুটানের রোগী কারমা দেমার সঙ্গে কথা বলবেন।
২৬ মার্চ বিকেলে রাজা ও রানি বঙ্গভবনে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদ সদস্যসহ পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং সমাজের বিশিষ্ট নাগরিকেরা উপস্থিত থাকবেন। পরে বঙ্গভবনে ইফতার ও নৈশভোজে অংশ নেবেন রাজা-রানিসহ অতিথিরা।
২৭ তারিখ সকালে পদ্মা সেতু পরিদর্শনে যাবেন ভুটানের রাজা। এদিন আড়াই হাজারে জাপান-বাংলাদেশের যৌথ ব্যবস্থাপনার ইপিজেড পরিদর্শন করার কথা হয়েছে তাঁর। বিকেল ৪টায় ঢাকায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন ভুটানের রাজা। বাংলাদেশে ভুটানের দূতাবাস এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানিয়েছে, ২৮ মার্চ তিনি ঢাকা ত্যাগ করবেন।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
২২ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে