অনলাইন ডেস্ক
আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের ওপর হাইকোর্টে শুনানি শেষ হয়েছে। যে কোনো দিন এই মামলায় রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন। গত ৩১ অক্টোবর আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল।
আসামিদের পক্ষে থাকা জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এসএম শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই মামলায় দুইবার চার্জশিট হয়েছে। দ্বিতীয়বার দেওয়া চার্জশিট মুফতি হান্নানের স্বীকারোক্তির ওপর। ৪ বছর পর দ্বিতীয় স্বীকারোক্তি আইন অনুমোদন করে না। এই মামলায় কোনো এভিডেন্স নেই। কে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটাল এটা কোনো সাক্ষী দ্বারা সমর্থিত নয়। কোনো আসামির স্বীকারোক্তিতেও নেই যে, সে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এখানে স্বীকারোক্তি ছাড়া আর কোনো এভিডেন্স নেই।’
এই মামলায় তারেক রহমানের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে এসএম শাহজাহান বলেন, ‘এই মামলায় তারেক রহমান যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। কিন্তু তিনি দেশে না থাকায় আপিল করতে পারেননি। তবে অন্যান্য আসামিরা খালাস পেলে তারেক রহমানকেও খালাস দিতে পারেন আদালত।’
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। এতে দলটির ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়।
২০১৮ সালে বিচারিক আদালত দুটি মামলারই রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন। রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স পাঠানো হয় হাইকোর্টে।
অন্য দিকে, কারাগারে থাকা দণ্ডিতরা পৃথক জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করেন। ২০২২ সালে এ মামলার আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল। তবে পরে বেঞ্চ ভেঙে যাওয়ায় তা শেষ করা যায়নি। এ জন্য নতুন করে আবার শুনানি হয়েছে।
আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের ওপর হাইকোর্টে শুনানি শেষ হয়েছে। যে কোনো দিন এই মামলায় রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন। গত ৩১ অক্টোবর আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল।
আসামিদের পক্ষে থাকা জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এসএম শাহজাহান সাংবাদিকদের বলেন, ‘এই মামলায় দুইবার চার্জশিট হয়েছে। দ্বিতীয়বার দেওয়া চার্জশিট মুফতি হান্নানের স্বীকারোক্তির ওপর। ৪ বছর পর দ্বিতীয় স্বীকারোক্তি আইন অনুমোদন করে না। এই মামলায় কোনো এভিডেন্স নেই। কে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটাল এটা কোনো সাক্ষী দ্বারা সমর্থিত নয়। কোনো আসামির স্বীকারোক্তিতেও নেই যে, সে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এখানে স্বীকারোক্তি ছাড়া আর কোনো এভিডেন্স নেই।’
এই মামলায় তারেক রহমানের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে এসএম শাহজাহান বলেন, ‘এই মামলায় তারেক রহমান যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। কিন্তু তিনি দেশে না থাকায় আপিল করতে পারেননি। তবে অন্যান্য আসামিরা খালাস পেলে তারেক রহমানকেও খালাস দিতে পারেন আদালত।’
উল্লেখ্য, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। এতে দলটির ২৪ নেতা-কর্মী নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়।
২০১৮ সালে বিচারিক আদালত দুটি মামলারই রায় দেন। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন। রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স পাঠানো হয় হাইকোর্টে।
অন্য দিকে, কারাগারে থাকা দণ্ডিতরা পৃথক জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করেন। ২০২২ সালে এ মামলার আপিল শুনানি শুরু হয়েছিল। তবে পরে বেঞ্চ ভেঙে যাওয়ায় তা শেষ করা যায়নি। এ জন্য নতুন করে আবার শুনানি হয়েছে।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
১৬ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৪৩ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে