নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনও একাধিক দিনে ধাপে ধাপে করলে ব্যবস্থাপনা সহজ হবে বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে যাবে। ভোটকেন্দ্রে অধিকসংখ্যক ফোর্স মোতায়েন সহজ হবে। মনিটরিংটা সহজ হবে।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা (টিআইবি) বলেছে যে আমাদের দায়িত্ব পুরোপুরি পালন করছি না। নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর আইনি সীমাবদ্ধতার কথা বলেছেন। টোটাল নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে কথা হয়েছে। নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক হয়নি। তবে ফেয়ার হয়েছে। একটা দক্ষতার অভাব রয়েছে। সেটা তাঁরা জোর দিয়ে বলেছেন। আমরা বলেছি, আমাদের কাজ হচ্ছে নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ করা। আমরা বলেছি, সমস্যা অনেকটাই রাজনৈতিক। রাজনৈতিক সমস্যা নিরসন না হলে, নির্বাচনব্যবস্থাটা স্টেবল হবে না। পলিটিক্যাল আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা হয়ে গেলে নির্বাচনটা আরও সুন্দর হতে পারে।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘নির্বাচন যদি পদ্ধতিগতভাবে যদি উন্নয়ন করা যায়, ব্যক্তির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে যেমন—একটা হচ্ছে ডিজিটাল ডিভাইস, আরেকটা হচ্ছে সিস্টেম অব ইলেকশন। আমরা বলেছি, তাঁরাও বলেছেন, প্রপোরশনাল বলে একটা সিস্টেম আছে, আনুপাতিক হারে সংসদে প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যবস্থা, যেটা আমাদের সংসদে নারী আসনের ক্ষেত্রে আছে। আমরা বলেছি, এগুলো নিয়ে আপনারা গবেষণা করতে পারেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে যদি আপনারা বলতে পারেন ক্ষমতা থেকেও নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ করা যায়, যায় কি না সেটা পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে যদি কোনো গ্রহণযোগ্য প্রস্তাব পাস করতে পারেন সংসদ থেকে তাহলেও যে আপনারা বলছেন জনগণ অংশ নিচ্ছেন না, এগুলোও কমে আসবে।’
সিইসি বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে অনাস্থা ছিল, এখনো আছে। ইভিএমে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, আজ পর্যন্ত কেউ বলেনি যে এখানের ভোট ওখানে চলে গেছে। আমরা এখন অনেক স্পষ্ট, এই মেশিনে সেটা একেবারেই অসম্ভব। তবে ইভিএমটাকে আরও সহজ করা যেতে পারে। মানুষের যদি আস্থা ফিরে তবে ভিভি প্যাডটা যদি লাগিয়ে দেওয়া যায়, তবে এটা আমরা বলতে পারি না, যদি দলগুলো একমত হয়। তাহলে আমরাও এগ্রি করব। নির্বাচনটাও অধিক সুষ্ঠু হবে। আজকে না হলেও ১০ বছর পরে, ১০ হাজার বছর পরে হলেও এই সমস্ত প্রযুক্তি লাগবে। এটা আমরা বলেছি।’
সীমিত সামর্থ্যে চেষ্টা করি জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমাদের যে অনন্ত সক্ষমতা আছে, সেটা মোটেই না। নির্বাচন কমিশন কখনো একা অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে না, যদি না রাষ্ট্র এবং সরকারের পলিটিক্যাল উইল সপক্ষে থাকে। রাষ্ট্রের যদি পলিটিক্যাল উইল সপক্ষে থাকে তাহলে প্রশাসন, পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে বাধ্য।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এখনো কোনো আলাপ–আলোচনা দেখছি না উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘তাদের মধ্যে বৈরিতা অত্যন্ত প্রকট। এত প্রকট বৈরিতা নিয়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি সিইসি নয়, এই প্রকট বৈরিতাটা রাখলে সামনে আগানো খুব কঠিন হবে। এই বৈরিতা পরিহার করে আলোচনার টেবিলে বসতে হবে। টিআইবিকে বলেছি, আপনাদের মতো আরও সিভিল সোসাইটি আছে, তারাও ভূমিকা পালন করতে পারেন। আমরা হয়তো আমাদের রিপোর্টে রেখে যাব, আমরা তো চলেই যাব, পরবর্তী কমিশন যেন করতে পারে।’
বৈঠক শেষে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘গত ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছে, সেটা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হয়েছে বলেই ধারণ করা হয়। সেটা আমরাও মনে করি এবং সেটা আমাদের প্রতিবেদনেও আছে। তবে সেটা নিজেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। সে ক্ষেত্রেও নির্বাচন কমিশন আমাদের সঙ্গে একমত, তাঁরা বলেছেন যথাসাধ্য মতো চেষ্টা করেছে।’
নির্বাচনী ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো দরকার কমিশনের কাছে এমন সুপারিশ করেছে জানিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আমরা একটি প্রেজেন্টেশন দিয়েছি প্রপোরশন ব্যবস্থা নিয়ে, অনুপাত ভিত্তিক প্রতিনিধিত্ব। সেটি সম্পর্কে তাঁরাও একমত হয়েছেন। তাঁরা আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়ে আরও চাহিদা সৃষ্টি করার জন্য।’
নির্বাচনকালীন সরকার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচন যে সরকারের অধীনে হয়েছিল, সে পদ্ধতিতে ফেরত যাওয়ার সম্ভাবনা আমরা দেখছি না। কিন্তু যেটা সম্ভব নির্বাচনকালীন সরকারের নিরপেক্ষ এবং স্বার্থের দ্বন্দ্ব মুক্ত দায়িত্ব পালনের বাধ্যবাধকতা প্রণয়নের। বিশ্বের অনেক দেশেই এটা রয়েছে। ইসি আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছে। তবে এর জন্য রাজনৈতিক দলগুলোরই ভূমিকা পালন করতে হবে। তারা যদি না চায়, যদি মনে করে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য নির্বাচন করবে, তবে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন সম্ভব না।’
সংসদ কার্যকর কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংসদ তো শুরু হলো মাত্র, আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আগেও বলেছি আমরা এমন একটা সংসদ পেয়েছি, যা ক্ষমতাসীন দলের আপন ভুবন। সেখানে সংসদীয় গণতন্ত্রের মূল বিষয় বিরোধী দল বাস্তবে নেই। তার মধ্যেও আবার যাঁরা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, তাঁরা বিশালসংখ্যক ব্যবসায়ী। কাজেই সংসদ কতটুকু কার্যকর হবে, জনপ্রতিনিধিত্ব মূলক হবে এবং জনকল্যাণমূলক হবে এ প্রশ্নগুলো থেকে যাবে।’

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনও একাধিক দিনে ধাপে ধাপে করলে ব্যবস্থাপনা সহজ হবে বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে যাবে। ভোটকেন্দ্রে অধিকসংখ্যক ফোর্স মোতায়েন সহজ হবে। মনিটরিংটা সহজ হবে।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
সিইসি বলেন, ‘কিছু কিছু ক্ষেত্রে তারা (টিআইবি) বলেছে যে আমাদের দায়িত্ব পুরোপুরি পালন করছি না। নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর আইনি সীমাবদ্ধতার কথা বলেছেন। টোটাল নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে কথা হয়েছে। নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক হয়নি। তবে ফেয়ার হয়েছে। একটা দক্ষতার অভাব রয়েছে। সেটা তাঁরা জোর দিয়ে বলেছেন। আমরা বলেছি, আমাদের কাজ হচ্ছে নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ করা। আমরা বলেছি, সমস্যা অনেকটাই রাজনৈতিক। রাজনৈতিক সমস্যা নিরসন না হলে, নির্বাচনব্যবস্থাটা স্টেবল হবে না। পলিটিক্যাল আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা হয়ে গেলে নির্বাচনটা আরও সুন্দর হতে পারে।’
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘নির্বাচন যদি পদ্ধতিগতভাবে যদি উন্নয়ন করা যায়, ব্যক্তির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে যেমন—একটা হচ্ছে ডিজিটাল ডিভাইস, আরেকটা হচ্ছে সিস্টেম অব ইলেকশন। আমরা বলেছি, তাঁরাও বলেছেন, প্রপোরশনাল বলে একটা সিস্টেম আছে, আনুপাতিক হারে সংসদে প্রতিনিধি নির্বাচনের ব্যবস্থা, যেটা আমাদের সংসদে নারী আসনের ক্ষেত্রে আছে। আমরা বলেছি, এগুলো নিয়ে আপনারা গবেষণা করতে পারেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে যদি আপনারা বলতে পারেন ক্ষমতা থেকেও নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ করা যায়, যায় কি না সেটা পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে যদি কোনো গ্রহণযোগ্য প্রস্তাব পাস করতে পারেন সংসদ থেকে তাহলেও যে আপনারা বলছেন জনগণ অংশ নিচ্ছেন না, এগুলোও কমে আসবে।’
সিইসি বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে অনাস্থা ছিল, এখনো আছে। ইভিএমে যে নির্বাচনগুলো হয়েছে, আজ পর্যন্ত কেউ বলেনি যে এখানের ভোট ওখানে চলে গেছে। আমরা এখন অনেক স্পষ্ট, এই মেশিনে সেটা একেবারেই অসম্ভব। তবে ইভিএমটাকে আরও সহজ করা যেতে পারে। মানুষের যদি আস্থা ফিরে তবে ভিভি প্যাডটা যদি লাগিয়ে দেওয়া যায়, তবে এটা আমরা বলতে পারি না, যদি দলগুলো একমত হয়। তাহলে আমরাও এগ্রি করব। নির্বাচনটাও অধিক সুষ্ঠু হবে। আজকে না হলেও ১০ বছর পরে, ১০ হাজার বছর পরে হলেও এই সমস্ত প্রযুক্তি লাগবে। এটা আমরা বলেছি।’
সীমিত সামর্থ্যে চেষ্টা করি জানিয়ে সিইসি বলেন, ‘আমাদের যে অনন্ত সক্ষমতা আছে, সেটা মোটেই না। নির্বাচন কমিশন কখনো একা অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে না, যদি না রাষ্ট্র এবং সরকারের পলিটিক্যাল উইল সপক্ষে থাকে। রাষ্ট্রের যদি পলিটিক্যাল উইল সপক্ষে থাকে তাহলে প্রশাসন, পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে বাধ্য।’
রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এখনো কোনো আলাপ–আলোচনা দেখছি না উল্লেখ করে সিইসি বলেন, ‘তাদের মধ্যে বৈরিতা অত্যন্ত প্রকট। এত প্রকট বৈরিতা নিয়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি সিইসি নয়, এই প্রকট বৈরিতাটা রাখলে সামনে আগানো খুব কঠিন হবে। এই বৈরিতা পরিহার করে আলোচনার টেবিলে বসতে হবে। টিআইবিকে বলেছি, আপনাদের মতো আরও সিভিল সোসাইটি আছে, তারাও ভূমিকা পালন করতে পারেন। আমরা হয়তো আমাদের রিপোর্টে রেখে যাব, আমরা তো চলেই যাব, পরবর্তী কমিশন যেন করতে পারে।’
বৈঠক শেষে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘গত ৭ জানুয়ারি যে নির্বাচন হয়েছে, সেটা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হয়েছে বলেই ধারণ করা হয়। সেটা আমরাও মনে করি এবং সেটা আমাদের প্রতিবেদনেও আছে। তবে সেটা নিজেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। সে ক্ষেত্রেও নির্বাচন কমিশন আমাদের সঙ্গে একমত, তাঁরা বলেছেন যথাসাধ্য মতো চেষ্টা করেছে।’
নির্বাচনী ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো দরকার কমিশনের কাছে এমন সুপারিশ করেছে জানিয়ে ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘আমরা একটি প্রেজেন্টেশন দিয়েছি প্রপোরশন ব্যবস্থা নিয়ে, অনুপাত ভিত্তিক প্রতিনিধিত্ব। সেটি সম্পর্কে তাঁরাও একমত হয়েছেন। তাঁরা আমাদের পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়ে আরও চাহিদা সৃষ্টি করার জন্য।’
নির্বাচনকালীন সরকার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচন যে সরকারের অধীনে হয়েছিল, সে পদ্ধতিতে ফেরত যাওয়ার সম্ভাবনা আমরা দেখছি না। কিন্তু যেটা সম্ভব নির্বাচনকালীন সরকারের নিরপেক্ষ এবং স্বার্থের দ্বন্দ্ব মুক্ত দায়িত্ব পালনের বাধ্যবাধকতা প্রণয়নের। বিশ্বের অনেক দেশেই এটা রয়েছে। ইসি আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছে। তবে এর জন্য রাজনৈতিক দলগুলোরই ভূমিকা পালন করতে হবে। তারা যদি না চায়, যদি মনে করে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য নির্বাচন করবে, তবে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন সম্ভব না।’
সংসদ কার্যকর কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সংসদ তো শুরু হলো মাত্র, আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আগেও বলেছি আমরা এমন একটা সংসদ পেয়েছি, যা ক্ষমতাসীন দলের আপন ভুবন। সেখানে সংসদীয় গণতন্ত্রের মূল বিষয় বিরোধী দল বাস্তবে নেই। তার মধ্যেও আবার যাঁরা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, তাঁরা বিশালসংখ্যক ব্যবসায়ী। কাজেই সংসদ কতটুকু কার্যকর হবে, জনপ্রতিনিধিত্ব মূলক হবে এবং জনকল্যাণমূলক হবে এ প্রশ্নগুলো থেকে যাবে।’

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৪৩ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনও একাধিক দিনে ধাপে ধাপে করলে ব্যবস্থাপনা সহজ হবে বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে যাবে। ভোটকেন্দ্রে অধিকসংখ্যক ফোর্স মোতায়েন সহজ হবে। মনিটরিংটা সহজ হবে।
০২ জুন ২০২৪
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনও একাধিক দিনে ধাপে ধাপে করলে ব্যবস্থাপনা সহজ হবে বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে যাবে। ভোটকেন্দ্রে অধিকসংখ্যক ফোর্স মোতায়েন সহজ হবে। মনিটরিংটা সহজ হবে।
০২ জুন ২০২৪
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৪৩ মিনিট আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনও একাধিক দিনে ধাপে ধাপে করলে ব্যবস্থাপনা সহজ হবে বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে যাবে। ভোটকেন্দ্রে অধিকসংখ্যক ফোর্স মোতায়েন সহজ হবে। মনিটরিংটা সহজ হবে।
০২ জুন ২০২৪
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৪৩ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো জাতীয় সংসদ নির্বাচনও একাধিক দিনে ধাপে ধাপে করলে ব্যবস্থাপনা সহজ হবে বলে মনে করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, তাহলে নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হয়ে যাবে। ভোটকেন্দ্রে অধিকসংখ্যক ফোর্স মোতায়েন সহজ হবে। মনিটরিংটা সহজ হবে।
০২ জুন ২০২৪
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
৪৩ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে