Ajker Patrika

‘অনলাইনে জুয়ার টাকা ভাগাভাগি’ নিয়ে খুন হন বগুড়ার সেই ব্যবসায়ী

বগুড়া প্রতিনিধি
নিহত ব্যবসায়ী পিন্টু আকন্দ। ছবি: সংগৃহীত
নিহত ব্যবসায়ী পিন্টু আকন্দ। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ায় অনলাইনে জুয়া খেলার মুদ্রা কেনাবেচার ১০ লাখ টাকার ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বে বন্ধুদের হাতে খুন হন ব্যবসায়ী পিন্টু আকন্দ (৩৮)। আদালতে আসামিদের স্বীকারোক্তির বরাতে আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশের একটি সূত্র এ কথা জানিয়েছে।

গত মঙ্গলবার (২২ ডিসেম্বর) রাতে বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ব্যবসায়ী পিন্টুকে মাইক্রোবাসে তুলে অপহরণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তিনি দুপচাঁচিয়া বাজার এলাকায় লোটো শোরুমের ব্যবস্থাপক ছিলেন। এ ঘটনায় মাইক্রোবাসের চালক সানোয়ারসহ (৪০), সাকিব (৩৫) এনামুল (৩৮) ও বাবলু মিয়াকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে এনামুল ও বাবলু মিয়া আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক গতকাল বৃহস্পতিবার জবানবন্দি দিয়েছেন। বাকি দুজন পুলিশ রিমান্ডে আছেন।

আদালতে এনামুল ও বাবুল মিয়ার স্বীকারোক্তির বরাতে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, নিহত পিন্টু আকন্দের ঘনিষ্ঠ বন্ধু দুপচাঁচিয়া উপজেলার ডিম শহর এলাকার জুয়েল ও সজীব। তাঁদের মাধ্যমে পিন্টু অনলাইনে জুয়ার খেলার মুদ্রা বিট কয়েন, জুয়া খেলার অ্যাপ ও সফটওয়্যার কেনাবেচা করতেন। সম্প্রতি বিট কয়েন কেনাবেচার ১০ লাখ টাকা নিয়ে জুয়েল ও সজীবের সঙ্গে পিন্টুর বিরোধ হয়। এ নিয়ে দুই সপ্তাহ আগে সালিস বৈঠক করেও কোনো সুরাহা মেলেনি।

পরিকল্পনা অনুযায়ী সাকিব ডিবি পুলিশ সেজে আসামি ধরতে রাজশাহী যাবেন—এমন কথা চালক সানোয়ারকে বলে মাইক্রোবাসটি ভাড়া করা হয়। সেই মাইক্রোবাসে জুয়েল, সজীব, মুক্তার ও জোবায়ের লোটো শোরুম থেকে পিন্টুকে মাইক্রোবাসে তুলে নেন। তাঁদের উদ্দেশ্যে ছিল পিন্টুকে এনামুল ও বাবলুর কাছে নিয়ে গিয়ে আটকে রেখে ১০ লাখ টাকা আদায় করবে। মাইক্রোবাসে ওঠানোর পর পিন্টু চিৎকার শুরু করলে তাঁর মুখ স্কচটেপ দিয়ে পেঁচিয়ে তাঁকে মাইক্রোবাসের পেছনের সিটে ফেলে রাখা হয়। আদমদীঘি উপজেলার শালগ্রামে এনামুল ও বাবলুর কাছে পৌঁছানোর পর তাঁরা দেখতে পান পিন্টু মারা গেছেন। এরপর লাশ ফেলে দেওয়ার জন্য মাইক্রোবাস নিয়ে আদমদীঘি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের রাস্তায় ঘুরে বেড়ান তাঁরা। মাইক্রোবাসের মালিক জিপিএসের মাধ্যমে গাড়ির গতিবিধি সন্দেহজনক এবং চালক ফোন রিসিভ না করায় তিনি গাড়িটি বন্ধ করে দেন। এর পরপরই তাঁরা পিন্টুর লাশ মাইক্রোবাসে ফেলে রেখে পালিয়ে যান।

আজ দুপুরে দুপচাঁচিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেন বলেন, পিন্টু আকন্দ খুনের ঘটনায় তার স্ত্রী সাবিনাজ বেগম বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। সেই মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে দুজন আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। অপর দুজন পুলিশ রিমান্ডে আছেন। মূল আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

৩০০ ফুট থেকে ১৪৮ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
৩০০ ফুটের বর্জ্য অপসারণ করেছেন ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত
৩০০ ফুটের বর্জ্য অপসারণ করেছেন ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত

৩০০ ফুটে বিএনপির সমাবেশস্থল থেকে ১৪৮ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। আজ শুক্রবার ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. জোবায়ের হোসেনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়।

৩০০ ফুটের বর্জ্য অপসারণ করেছেন ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত
৩০০ ফুটের বর্জ্য অপসারণ করেছেন ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত

ডিএনসিসি জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। পরে অনুষ্ঠানস্থল থেকে ১৪৮ টন বর্জ্য অপসারণ করেছে ডিএনসিসি।

ডিএনসিসি থেকে আরও জানানো হয়, গতকাল রাতে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ সকাল থেকে দ্রুততার সঙ্গে ৩০০ ফুটের বর্জ্য অপসারণ করার নির্দেশনা দেন। নির্দেশনা অনুযায়ী আজ সকাল থেকে ডিএনসিসির উদ্যোগে সমাবেশস্থলে সৃষ্ট বর্জ্য অপসারণের লক্ষ্যে একটি বিশেষ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। এ কার্যক্রমে ডিএনসিসির ৩৫০ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন বলে জানায় ডিএনসিসি।

৩০০ ফুটের বর্জ্য অপসারণ করেছেন ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত
৩০০ ফুটের বর্জ্য অপসারণ করেছেন ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত

পরিচ্ছন্নতা অভিযানের অংশ হিসেবে ২০টি ট্রাকের মাধ্যমে ১৪৮টি ট্রিপে সংগৃহীত বর্জ্য রাজধানীর আমিনবাজার ল্যান্ডফিলে নিরাপদভাবে ডাম্পিং করা হয়। দুপুরের মধ্যেই পুরো সমাবেশস্থল পরিষ্কার করে জনসাধারণের চলাচলের উপযোগী করে তোলা হয়। পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চলাকালে সকাল ১০টা থেকে বিএনপির স্থানীয় কিছু নেতা-কর্মী স্বেচ্ছায় ডিএনসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে পরিচ্ছন্নতাকাজে সহযোগিতা করেন বলে জানায় তারা।

ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘সকাল থেকে এই শীতের মধ্যে আমাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা ও বিএনপির যেসব নেতা-কর্মী পরিচ্ছন্নতাকাজে অংশ নিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। সকলের সম্মিলিত অংশগ্রহণে আমরা এই শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখতে পারব।’

প্রশাসক আরও বলেন, ‘যেকোনো উৎসব বা বড় জনসমাগমের পর নগর প্রশাসনের সঙ্গে সাধারণ মানুষ ও রাজনৈতিক কর্মীরা যদি শহর পরিচ্ছন্নতার কাজে যুক্ত হন, তাহলে আমাদের শহরকে আরও বাসযোগ্য করে গড়ে তোলা এবং নাগরিক সেবা প্রদান অনেক সহজ হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ভেসে আসা কোরালে ‘কপাল খুলল’ আনোয়ারের

­হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নদীর কিনারে ভেসে আসা কোরাল মাছ। ছবি: সংগৃহীত
নদীর কিনারে ভেসে আসা কোরাল মাছ। ছবি: সংগৃহীত

নোয়াখালীর হাতিয়ার মেঘনা নদীতে ধরা পড়েছে ২৩ কেজি ওজনের এক কোরাল মাছ। মাছটি স্থানীয় বাজারে নিলামের মাধ্যমে ১৭ হাজার ২৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। কেজিপ্রতি ৭৫০ টাকায় কিনে নেন স্থানীয় এক মাছ ব্যাপারী।

শুক্রবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের হরিক্ষিত বাজারসংলগ্ন মেঘনা নদীতে আনোয়ার হোসেন নামের এক জেলে মাছটি পান।

জানা গেছে, মেঘনা নদীতে ওই জেলে জাল দিয়ে মাছ ধরছিলেন। একপর্যায়ে নদীর কিনারেই কোরাল মাছটি দেখতে পেয়ে ধরে ফেলেন তিনি। পরে মাছটি স্থানীয় বাজারে নিয়ে বিক্রি করেন।

জেলে আনোয়ার জানান, মাছটি জালে বাঁধেনি। নদীর কিনারে ভাসছিল। তিনি বলেন, ‘বিনা জালেই মাছটি ধরেছি। নদীতে ভাসতে থাকা এই বিশাল কোরাল মাছ পেয়েছি। এটা নিঃসন্দেহে আল্লাহর পক্ষ থেকে উত্তম রিজিক।’

আনোয়ার হোসেনের বড় ভাই সিরাজ বলেন, ‘এত বড় মাছ পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত। দুই ভাই মিলে কোরাল মাছটি কাঁধে বহন করে বাজারে নিয়ে আসলে স্থানীয় মানুষ দেখে ভিড় করেন।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

ময়মনসিংহে মাজার ভাঙচুর করে মলমূত্র ছিটিয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

ময়মনসিংহ, প্রতিনিধি
আপডেট : ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০: ১৬
ময়মনসিংহে গভীর রাতে মাজার ভাঙচুর। ছবি: আজকের পত্রিকা
ময়মনসিংহে গভীর রাতে মাজার ভাঙচুর। ছবি: আজকের পত্রিকা

শত বছরের পুরোনো ময়মনসিংহের গৌরীপুরে শাহজাহান উদ্দিন (রহ.) আউলিয়ার মাজারে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। ভাঙচুরের পর ভেতরে মলমূত্র ও গোবর ছিটিয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার টেঙ্গাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

ঘটনাটি জানাজানি হলে আজ শুক্রবার ভোর থেকে মাজারে আসতে থাকেন লোকজন। তাঁরা মাজার ভাঙচুরের এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে দোষীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

স্থানীয় বাসিন্দা ফারুক আহম্মেদ বলেন, এই মাজার কত বছর আগের, তা বলা মুশকিল। এখানে প্রতিদিনই ভক্তরা এসে তাঁদের কর্মকাণ্ড চালিয়ে চলে যান। এই অবস্থায় মাজার ভাঙচুর কোনোভাবেই ঠিক হয়নি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. জুয়েল মিয়া জানান, খবর পেয়ে তিনি এসে দেখতে পেয়েছেন, মাজারের মূল অংশের বাউন্ডারি ভাঙচুর করে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাতের কোনো এক সময় কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তা বলা যাচ্ছে না। এ বিষয় নিয়ে প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।

মাজারের খাদেম মো. সাইদুর রহমান (৭০) বলেন, ‘প্রায় ৪০ বছর ধরে এই মাজারে আছি। কখনো এ ধরনের ঘটনা ঘটেনি। বাপ-দাদাদের কাছে জানতে পেরেছি, মোগল সম্রাটের আমলে এই মাজার এখানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিবছর হাজার হাজার ভক্তকুল এখানে আসেন। মাজারে আক্রমণ মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে।’

এ বিষয়ে গৌরীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুল হাসান বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মাজারের একাংশের কিছু অংশ ভাঙচুর করা হয়েছে। পলিথিনে মলমূত্র ভরে মাজারে নিক্ষেপ করেছে। ওই মাজারে ৮ থেকে ১০ বছর ধরে কোনো ওরস হয় না। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বগুড়ায় মা-মেয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার, স্বজনদের দাবি হত্যা

বগুড়া প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

বগুড়ার সোনাতলায় মা-মেয়ের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার জোড়গাছা ইউনিয়নের শিচারপাড়া গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার পর গৃহকর্তা কামরুজ্জামান আত্মগোপন করেন।

মৃতরা হলেন চায়না বেগম ও তাঁর মেয়ে খাদিজা খাতুন।

সোনাতলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবির হোসেন এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশের দাবি সংসারে অভাব-অনটনের কারণে মা-মেয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্যদিকে চায়না বেগমের বাবা তারাজুল ইসলামের দাবি তাঁর মেয়ে ও নাতনিকে হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে রেখে পালিয়ে গেছেন জামাই।

কামরুজ্জামান জোড়গাছা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি এবং শিচারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী।

পুলিশ জানায়, আজ বিকেলের দিকে স্থানীয়দের কাছে সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। এরপর ঘরের আড়ার সঙ্গে একই দড়িতে ঝুলে থাকা মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, সাংসারিক অভাব-অনটন ও ঋণগ্রস্তের কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকত। এর জের ধরে স্বামী কামরুজ্জামানের ওপর অভিমান করে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে মা-মেয়ে বাঁশের আড়ার সঙ্গে দড়ি পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে ওসি কবির হোসেন বলেন, মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যু সঠিক কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত