নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদ তো এসেই গেল। এবার ছুটির পরিকল্পনার পালা। যাঁরা দূরে যাবেন কিংবা বেশ কয়েক দিনের জন্য ঘুরতে যাবেন, তাঁরা তো পরিকল্পনা করেই ফেলেছেন। কিন্তু যাঁরা ছুটিতে ঢাকায় থাকবেন, তাঁরা কি বাসাতেই থাকবেন? সেটা হলে কোনো কথা নেই। কিন্তু যদি সময়টি উপভোগ করতে চান, তাহলে বাসার বাইরে যেতে পারেন বিভিন্ন রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ কিংবা থিম পার্কে। এসব জায়গায় প্রাকৃতিক পরিবেশের স্বাদ ও আনন্দ—দুটোই মিলবে।
শীলবাড়ির হেঁশেল
ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ের শীলবাড়ির হেঁশেল ভোজনরসিকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। স্নিগ্ধ, গ্রামীণ পরিবেশে এবং ভরপুর খাওয়াদাওয়াসহ ঈদের ছুটির এক দিন বন্ধু-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটাতে পারেন সেখানে। এখানে ৫ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের খরচ অর্ধেক। সর্বনিম্ন ৮ এবং সর্বোচ্চ ৫০ জনের দলের জন্য বুকিংয়ের ব্যবস্থা আছে।
নক্ষত্রবাড়ি
প্রকৃতিপ্রেমীদের মনের মতো একটি রিসোর্ট গাজীপুরের শ্রীপুরের রাজাবাড়িতে অবস্থিত নক্ষত্রবাড়ি। শিল্পী দম্পতি তৌকীর-বিপাশা গড়ে তুলেছেন এটি। প্রায় ২৫ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে ওঠা রিসোর্টটিতে দিঘি, সুইমিংপুল, কৃত্রিম ঝরনা, রেস্তোরাঁ, কনফারেন্স সেন্টারসহ বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। রিসোর্টে বাংলা, ইন্ডিয়ান, চায়নিজ, থাই, কন্টিনেন্টাল খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।
ছুটি রিসোর্ট
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানসংলগ্ন গাজীপুরের সুকুন্দি গ্রামে প্রায় ৫০ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে ছুটি রিসোর্ট। অবকাশকেন্দ্রটিতে নৌভ্রমণ, সংরক্ষিত বনে তাঁবুতে রাত্রিবাস করা যাবে। এখানে আছে পাশাপাশি কটেজ, বার্ড হাউস, ভেষজ বাগান, মাছ ধরার ব্যবস্থা, ফল-সবজি-ফুলের বাগান, দুটি পিকনিক স্পট, আধুনিক রেস্টুরেন্ট, দুটি খেলার মাঠ এবং কিডস জোন। আছে ২১টি এসি, নন-এসি কটেজ, সুইমিংপুল। এখানে বাংলা, ইন্ডিয়ান, চায়নিজ, থাই ও কন্টিনেন্টাল খাবার পাওয়া যাবে।
মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ব্রিজ থেকে এক কিলোমিটার দূরে মুন্সিগঞ্জের বালুয়াকান্দিতে গড়ে উঠেছে ‘মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট’। এখানে একটি মিনি চিড়িয়াখানা আছে। আছে বাগানসহ মাঠ, লেক, মিনি পার্ক। এই পার্কে আছে বিভিন্ন রাইড। এ ছাড়া আছে ফোয়ারা, বটতলা, ব্যাডমিন্টন কোর্ট, সুইমিংপুল, মাছ ধরার বিশেষ আয়োজন। রিসোর্টের ভেতর আছে জামদানি ও মিষ্টির কারখানা। আর আছে ১০টি কটেজ।
এ ছাড়া ঢাকার কাছাকাছি যে রিসোর্টগুলো আছে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১০০ ফিট মাদানি অ্যাভিনিউর ঠিকানা, গাজীপুরের জল ও জঙ্গলের কাব্য, সারা রিসোর্ট, ভাওয়াল রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, গ্রিন ভিউ গলফ রিসোর্ট, ড্রিম স্কয়ার রিসোর্ট, সোহাগপল্লী রিসোর্ট, স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্ট, নুহাশপল্লী ইত্যাদি। প্রতিটি রিসোর্টের প্রয়োজনীয় তথ্য ও যোগাযোগ পাওয়া যাবে অনলাইনে।
ঈদ তো এসেই গেল। এবার ছুটির পরিকল্পনার পালা। যাঁরা দূরে যাবেন কিংবা বেশ কয়েক দিনের জন্য ঘুরতে যাবেন, তাঁরা তো পরিকল্পনা করেই ফেলেছেন। কিন্তু যাঁরা ছুটিতে ঢাকায় থাকবেন, তাঁরা কি বাসাতেই থাকবেন? সেটা হলে কোনো কথা নেই। কিন্তু যদি সময়টি উপভোগ করতে চান, তাহলে বাসার বাইরে যেতে পারেন বিভিন্ন রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ কিংবা থিম পার্কে। এসব জায়গায় প্রাকৃতিক পরিবেশের স্বাদ ও আনন্দ—দুটোই মিলবে।
শীলবাড়ির হেঁশেল
ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ের শীলবাড়ির হেঁশেল ভোজনরসিকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। স্নিগ্ধ, গ্রামীণ পরিবেশে এবং ভরপুর খাওয়াদাওয়াসহ ঈদের ছুটির এক দিন বন্ধু-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটাতে পারেন সেখানে। এখানে ৫ থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের খরচ অর্ধেক। সর্বনিম্ন ৮ এবং সর্বোচ্চ ৫০ জনের দলের জন্য বুকিংয়ের ব্যবস্থা আছে।
নক্ষত্রবাড়ি
প্রকৃতিপ্রেমীদের মনের মতো একটি রিসোর্ট গাজীপুরের শ্রীপুরের রাজাবাড়িতে অবস্থিত নক্ষত্রবাড়ি। শিল্পী দম্পতি তৌকীর-বিপাশা গড়ে তুলেছেন এটি। প্রায় ২৫ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে ওঠা রিসোর্টটিতে দিঘি, সুইমিংপুল, কৃত্রিম ঝরনা, রেস্তোরাঁ, কনফারেন্স সেন্টারসহ বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। রিসোর্টে বাংলা, ইন্ডিয়ান, চায়নিজ, থাই, কন্টিনেন্টাল খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।
ছুটি রিসোর্ট
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানসংলগ্ন গাজীপুরের সুকুন্দি গ্রামে প্রায় ৫০ বিঘা জায়গাজুড়ে গড়ে উঠেছে ছুটি রিসোর্ট। অবকাশকেন্দ্রটিতে নৌভ্রমণ, সংরক্ষিত বনে তাঁবুতে রাত্রিবাস করা যাবে। এখানে আছে পাশাপাশি কটেজ, বার্ড হাউস, ভেষজ বাগান, মাছ ধরার ব্যবস্থা, ফল-সবজি-ফুলের বাগান, দুটি পিকনিক স্পট, আধুনিক রেস্টুরেন্ট, দুটি খেলার মাঠ এবং কিডস জোন। আছে ২১টি এসি, নন-এসি কটেজ, সুইমিংপুল। এখানে বাংলা, ইন্ডিয়ান, চায়নিজ, থাই ও কন্টিনেন্টাল খাবার পাওয়া যাবে।
মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ব্রিজ থেকে এক কিলোমিটার দূরে মুন্সিগঞ্জের বালুয়াকান্দিতে গড়ে উঠেছে ‘মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট’। এখানে একটি মিনি চিড়িয়াখানা আছে। আছে বাগানসহ মাঠ, লেক, মিনি পার্ক। এই পার্কে আছে বিভিন্ন রাইড। এ ছাড়া আছে ফোয়ারা, বটতলা, ব্যাডমিন্টন কোর্ট, সুইমিংপুল, মাছ ধরার বিশেষ আয়োজন। রিসোর্টের ভেতর আছে জামদানি ও মিষ্টির কারখানা। আর আছে ১০টি কটেজ।
এ ছাড়া ঢাকার কাছাকাছি যে রিসোর্টগুলো আছে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১০০ ফিট মাদানি অ্যাভিনিউর ঠিকানা, গাজীপুরের জল ও জঙ্গলের কাব্য, সারা রিসোর্ট, ভাওয়াল রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, গ্রিন ভিউ গলফ রিসোর্ট, ড্রিম স্কয়ার রিসোর্ট, সোহাগপল্লী রিসোর্ট, স্প্রিং ভ্যালি রিসোর্ট, নুহাশপল্লী ইত্যাদি। প্রতিটি রিসোর্টের প্রয়োজনীয় তথ্য ও যোগাযোগ পাওয়া যাবে অনলাইনে।
বছরের পর বছর ধরে যদি প্রিয় ডেনিমের পোশাকগুলো পরতে চান, তাহলে যত্ন তো নিতেই হবে। কিছু উপায় জেনে নিলে যত্ন নেওয়াটাও হবে সহজ। আজ ৩০ এপ্রিল, ডেনিম দিবস। আজ থেকেই মেনে চলুন ডেনিমের পোশাক ভালো রাখার উপায়গুলো।
২ ঘণ্টা আগেটক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগে