ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
‘শখ কত!’ এমন কথা প্রায়ই শুনতে হয় অনেককে। জেনে রাখুন, আপনার যত বেশি ‘শখ’ থাকবে, আপনি ডিপ্রেশন থেকে তত বেশি মুক্ত থাকবেন। তাই এবার থেকে কেউ যদি আপনাকে বলে, ‘শখ কত!’, আপনি নির্দ্বিধায় বলে দেবেন, শখ আছে বলেই বেঁচে আছি।
বাস্তবিক জীবনে শখ ব্যাপারটা অনেকে বিলাসিতা মনে করেন। আবার শখকে অনেকে পেশা হিসেবে নিয়েছে, এমন নজিরও কম নেই। তবে যাঁরা শখকে পেশা হিসেবে বেছে নেননি, তাঁদের জীবনে কি শখের কোনো গুরুত্ব নেই? বা গুরুত্বটা থাকতে নেই? অবশ্যই আছে। আর কেন আছে, তারও আছে বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা।
একদল গবেষক দাবি করেছেন, শখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণ করতে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
গবেষণাটি মূলত ইউনিভার্সিটি কলেজ, লন্ডনের একদল গবেষকের। গবেষণাটি চলাকালে ৫০ বছরের বেশি বয়সী ৮ হাজার ৭৮০ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে ১৩ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়। তাঁদের মধ্যে ৭২ শতাংশ মানুষ জানিয়েছিলেন, তাঁদের একটি করে শখ রয়েছে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৩০ শতাংশ কমে যাওয়া পর্যন্তই শখের ভূমিকা শেষ, ব্যাপারটা এমন নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘প্রথমে, আমরা এমন অংশগ্রহণকারীদের ওপর গবেষণা চালাই, যাঁরা শুরুতে ডিপ্রেশনমুক্ত ছিলেন এবং যাঁদের কোনো শখ ছিল না। এই অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যাঁরা পরবর্তী সময়ে একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে বিষণ্নতার লক্ষণ তুলনামূলকভাবে কম ছিল।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘দ্বিতীয়ত, আমরা ডিপ্রেশনে ভোগা শখহীন মানুষদের নিয়ে গবেষণা করি। দেখা গেছে, এই অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যাঁরা পরে একটি শখ পূরণ করার জন্য কাজ শুরু করেন, তাঁদের বিষণ্নতার লক্ষণ উন্নতির দিকে যায়।’ অর্থাৎ যাঁরা ডিপ্রেশনে ভুগছিলেন, তাঁরা যখন নিজেদের নতুন কোনো কাজে ব্যস্ত রাখতে শুরু করেন, তখন তারা ডিপ্রেশন কিছুটা কাটিয়ে ওঠা শুরু করেন। তাঁরা এমন কিছু নিয়ে কাজ করা শুরু করেন, যা আগে করেননি। এভাবেই প্রতিদিন একটু একটু করে সেই কাজ শখ হিসেবে করতে শুরু করেছিলেন।
ডিপ্রেশন একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। এটি শুধু মনের অবস্থা নয়, বরং শরীরের ওপরেও প্রভাব ফেলে। কয়েক দিন নয়, এটি মাসের পর মাস ধরে চলতে পারে। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে থাকতে পারে অখুশি অনুভব, হতাশা, আগ্রহ হারিয়ে ফেলা, কান্নাকাটি করা ইত্যাদি। এ ছাড়া শরীর ক্লান্ত লাগা, ঘুমে ব্যাঘাত, ব্যথা ও যন্ত্রণার অনুভূতি এবং যৌন আকর্ষণ বা আগ্রহের অভাব দেখা দিতে পারে। ইউনিভার্সিটি কলেজ, লন্ডন জানিয়েছে, গবেষণাটি একটি বড় নমুনার ওপর ভিত্তি করে হওয়ায় এটি যথেষ্ট শক্তিশালী। তবে এতে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ওষুধের প্রভাব বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘সামাজিক যোগাযোগের স্তর বিবেচনায় নেওয়ার পরেও বিশ্লেষণগুলো একই রকম ফল দেখিয়েছে, যা নির্দেশ করে শখের উপকারিতা সামাজিক মেলামেশা ছাড়াও কার্যকর। তবে সামাজিক শখগুলোর সঙ্গে ডিপ্রেশনের আরও শক্তিশালী সম্পর্ক আছে কি না, তা ভবিষ্যতে অনুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে।’ গবেষকেরা পূর্বের বিভিন্ন গবেষণার ভিত্তিতে কী কী কার্যকলাপকে শখ হিসেবে গণ্য করা যায়, তা নির্ধারণ করেছেন।
অংশগ্রহণকারীদের শখের মধ্যে ছিল শিল্পকর্ম ও হস্তশিল্প তৈরি, স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ, কাঠের কাজ ও সংগীত চর্চা। গবেষণাটি দেখিয়েছে, ডিপ্রেশনের লক্ষণ থেকে সুরক্ষায় সামাজিক মেলামেশার কোনো সরাসরি ভূমিকা নেই। এর মানে হচ্ছে, একা একা করা কাজ, যেমন ধাঁধা মেলানো বা পাজল খেলা দলবদ্ধ কার্যকলাপের মতোই উপকারী। গবেষকেরা পরামর্শ দেন, মাঝারি মাত্রার ডিপ্রেশনের ক্ষেত্রে এই ধরনের শখগুলোকে ‘সামাজিক প্রেসক্রিপশন’ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
শখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণ করতে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
কমিউনিটিভিত্তিক চিকিৎসা পন্থায় রোগীদের শুধু ওষুধ নয়, বরং সামাজিক সহায়তা ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য অন্যান্য বিকল্প উপায়ে যুক্ত করার আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় সোশ্যাল প্রেসক্রিপশন। এর উদ্দেশ্য হলো রোগীদের এমন কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করা, যা তাদের নতুন কোনো শখের সঙ্গে জড়িত হতে সাহায্য করে। এটা হতে পারে সংগীত চর্চা, ছবি আঁকা, সেলাইয়ের কাজ, কাঠের কাজ, শৌখিন জিনিসপত্র সংগ্রহ বা মডেল তৈরির মতো হস্তশিল্পে অংশগ্রহণ। এসব কাজের পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। কারণ, এগুলো সামাজিক সহায়তা প্রদান করে। তবে শখগুলো কেবল সামাজিক সম্পৃক্ততা নয়; বরং আত্মপ্রকাশ, সৃজনশীলতা ও মানসিক প্রশান্তিও জোগায়।
সূত্র: মিডিয়া এক্সপ্রেস, লন্ডন ইভনিং স্ট্যান্ডার্ড
‘শখ কত!’ এমন কথা প্রায়ই শুনতে হয় অনেককে। জেনে রাখুন, আপনার যত বেশি ‘শখ’ থাকবে, আপনি ডিপ্রেশন থেকে তত বেশি মুক্ত থাকবেন। তাই এবার থেকে কেউ যদি আপনাকে বলে, ‘শখ কত!’, আপনি নির্দ্বিধায় বলে দেবেন, শখ আছে বলেই বেঁচে আছি।
বাস্তবিক জীবনে শখ ব্যাপারটা অনেকে বিলাসিতা মনে করেন। আবার শখকে অনেকে পেশা হিসেবে নিয়েছে, এমন নজিরও কম নেই। তবে যাঁরা শখকে পেশা হিসেবে বেছে নেননি, তাঁদের জীবনে কি শখের কোনো গুরুত্ব নেই? বা গুরুত্বটা থাকতে নেই? অবশ্যই আছে। আর কেন আছে, তারও আছে বিজ্ঞানসম্মত ব্যাখ্যা।
একদল গবেষক দাবি করেছেন, শখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণ করতে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
গবেষণাটি মূলত ইউনিভার্সিটি কলেজ, লন্ডনের একদল গবেষকের। গবেষণাটি চলাকালে ৫০ বছরের বেশি বয়সী ৮ হাজার ৭৮০ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে ১৩ বছর ধরে পর্যবেক্ষণ করা হয়। তাঁদের মধ্যে ৭২ শতাংশ মানুষ জানিয়েছিলেন, তাঁদের একটি করে শখ রয়েছে। ডিপ্রেশনে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৩০ শতাংশ কমে যাওয়া পর্যন্তই শখের ভূমিকা শেষ, ব্যাপারটা এমন নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘প্রথমে, আমরা এমন অংশগ্রহণকারীদের ওপর গবেষণা চালাই, যাঁরা শুরুতে ডিপ্রেশনমুক্ত ছিলেন এবং যাঁদের কোনো শখ ছিল না। এই অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যাঁরা পরবর্তী সময়ে একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন তাঁদের মধ্যে বিষণ্নতার লক্ষণ তুলনামূলকভাবে কম ছিল।’ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘দ্বিতীয়ত, আমরা ডিপ্রেশনে ভোগা শখহীন মানুষদের নিয়ে গবেষণা করি। দেখা গেছে, এই অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যাঁরা পরে একটি শখ পূরণ করার জন্য কাজ শুরু করেন, তাঁদের বিষণ্নতার লক্ষণ উন্নতির দিকে যায়।’ অর্থাৎ যাঁরা ডিপ্রেশনে ভুগছিলেন, তাঁরা যখন নিজেদের নতুন কোনো কাজে ব্যস্ত রাখতে শুরু করেন, তখন তারা ডিপ্রেশন কিছুটা কাটিয়ে ওঠা শুরু করেন। তাঁরা এমন কিছু নিয়ে কাজ করা শুরু করেন, যা আগে করেননি। এভাবেই প্রতিদিন একটু একটু করে সেই কাজ শখ হিসেবে করতে শুরু করেছিলেন।
ডিপ্রেশন একটি দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা। এটি শুধু মনের অবস্থা নয়, বরং শরীরের ওপরেও প্রভাব ফেলে। কয়েক দিন নয়, এটি মাসের পর মাস ধরে চলতে পারে। এর লক্ষণগুলোর মধ্যে থাকতে পারে অখুশি অনুভব, হতাশা, আগ্রহ হারিয়ে ফেলা, কান্নাকাটি করা ইত্যাদি। এ ছাড়া শরীর ক্লান্ত লাগা, ঘুমে ব্যাঘাত, ব্যথা ও যন্ত্রণার অনুভূতি এবং যৌন আকর্ষণ বা আগ্রহের অভাব দেখা দিতে পারে। ইউনিভার্সিটি কলেজ, লন্ডন জানিয়েছে, গবেষণাটি একটি বড় নমুনার ওপর ভিত্তি করে হওয়ায় এটি যথেষ্ট শক্তিশালী। তবে এতে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট ওষুধের প্রভাব বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘সামাজিক যোগাযোগের স্তর বিবেচনায় নেওয়ার পরেও বিশ্লেষণগুলো একই রকম ফল দেখিয়েছে, যা নির্দেশ করে শখের উপকারিতা সামাজিক মেলামেশা ছাড়াও কার্যকর। তবে সামাজিক শখগুলোর সঙ্গে ডিপ্রেশনের আরও শক্তিশালী সম্পর্ক আছে কি না, তা ভবিষ্যতে অনুসন্ধানের প্রয়োজন রয়েছে।’ গবেষকেরা পূর্বের বিভিন্ন গবেষণার ভিত্তিতে কী কী কার্যকলাপকে শখ হিসেবে গণ্য করা যায়, তা নির্ধারণ করেছেন।
অংশগ্রহণকারীদের শখের মধ্যে ছিল শিল্পকর্ম ও হস্তশিল্প তৈরি, স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ, কাঠের কাজ ও সংগীত চর্চা। গবেষণাটি দেখিয়েছে, ডিপ্রেশনের লক্ষণ থেকে সুরক্ষায় সামাজিক মেলামেশার কোনো সরাসরি ভূমিকা নেই। এর মানে হচ্ছে, একা একা করা কাজ, যেমন ধাঁধা মেলানো বা পাজল খেলা দলবদ্ধ কার্যকলাপের মতোই উপকারী। গবেষকেরা পরামর্শ দেন, মাঝারি মাত্রার ডিপ্রেশনের ক্ষেত্রে এই ধরনের শখগুলোকে ‘সামাজিক প্রেসক্রিপশন’ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
শখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণ করতে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
কমিউনিটিভিত্তিক চিকিৎসা পন্থায় রোগীদের শুধু ওষুধ নয়, বরং সামাজিক সহায়তা ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য অন্যান্য বিকল্প উপায়ে যুক্ত করার আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় সোশ্যাল প্রেসক্রিপশন। এর উদ্দেশ্য হলো রোগীদের এমন কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত করা, যা তাদের নতুন কোনো শখের সঙ্গে জড়িত হতে সাহায্য করে। এটা হতে পারে সংগীত চর্চা, ছবি আঁকা, সেলাইয়ের কাজ, কাঠের কাজ, শৌখিন জিনিসপত্র সংগ্রহ বা মডেল তৈরির মতো হস্তশিল্পে অংশগ্রহণ। এসব কাজের পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। কারণ, এগুলো সামাজিক সহায়তা প্রদান করে। তবে শখগুলো কেবল সামাজিক সম্পৃক্ততা নয়; বরং আত্মপ্রকাশ, সৃজনশীলতা ও মানসিক প্রশান্তিও জোগায়।
সূত্র: মিডিয়া এক্সপ্রেস, লন্ডন ইভনিং স্ট্যান্ডার্ড
চলতি বছর মার্চ মাসের এক সকালে ইংল্যান্ডের পূর্বাঞ্চল থেকে যাত্রা শুরু করেন জর্জ কোলার ও তার ছেলে জশ। সাধারণত বাবা-ছেলে মিলে হয়তো সপ্তাহ শেষে কোথাও বেড়াতে যাওয়া বা পরিবারের আড্ডায় সময় কাটায়। কিন্তু এই বাবা-ছেলের গল্প আলাদা। তারা সাইকেল চালিয়ে পৃথিবী ঘুরতে বেরিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেউৎসবে অতিরিক্ত মেকআপ করার ফলে ত্বক শুষ্ক হয়। তা ছাড়া দীর্ঘ সময় ত্বকে মেকআপ থাকায় রোমকূপও বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি যাঁদের ত্বকে ব্রণ সচরাচর দেখা যায় না, উৎসবের পর তাঁদের ত্বকেও আচমকা ব্রণ হতে শুরু করে। এ তো গেল ত্বকের কথা।
৬ ঘণ্টা আগেপূজা শেষে বাড়িতে আরও কিছু নারকেল রয়ে গেছে? অতিথি আসার অপেক্ষায় না থেকে পরিবারের সবার জন্য তৈরি করতে পারেন নারকেলের মজাদার কয়েকটি পদ। এ নিয়ে রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী
৭ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্ক ও লন্ডন ফ্যাশন উইক তারকাদের উপস্থিতি এবং নিরীক্ষামূলক পোশাকধারার জন্য বিখ্যাত হলেও নিখুঁত, পরিশীলিত ও আধুনিক স্ট্রিট স্টাইল অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে মিলান ফ্যাশন উইক সব সময় একধাপ এগিয়ে।
৮ ঘণ্টা আগে