ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
বিকেলে জোরেশোরে বৃষ্টি নামল। ঠান্ডা হাওয়া বইছে। এমন দিনে গরম চায়ের সঙ্গে মুখরোচক টা না হলে চলে? ফ্রিজে যদি মুরগি থাকে, তাহলে বানিয়ে ফেলতে পারেন ঝাল স্বাদের চিকেন মোমো।
তিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার। রেস্তোরাঁয় হরেক পদের মোমোর তালিকা দেখে থাকবেন। এগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় হলো চিকেন মোমো। এটি অল্প উপকরণে সহজে তৈরি করা যায় বাড়িতে।
বৃষ্টিদিনে স্বাদ বদলের জন্য এটি তৈরি করে নিতে পারেন। মোমোর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ সস। সেটিও নিজে বানিয়ে নিন ঘরে থাকা উপকরণ দিয়ে। নেপালে বা তিব্বতের কোনো গ্রামে খাওয়া মোমোর স্বাদ ঢাকায় পাওয়া যাবে না। তাই সে চিন্তা না করে একেবারে নিজের স্বাদে মোমো বানিয়ে ফেলুন।
আপনাদের জন্য চিকেন মোমোর রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ডো তৈরিতে লাগবে
ময়দা ২ কাপ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ২ টেবিল চামচ, ডো বেলার জন্য লাগবে কর্নফ্লাওয়ার পরিমাণমতো।
পুর তৈরিতে লাগবে
চিকেন কিমা ১ কাপ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, বাঁধাকপিকুচি ১ কাপ, গাজরকুচি ২ কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, টমেটো সস আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো, সয়া সস ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ চা-চামচ।
প্রণালি
ডোর সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে ১ ঘণ্টা ঢেকে রেখে দিন। কড়াইতে সয়াবিন তেল দিয়ে পুরের সব উপকরণ একসঙ্গে দিয়ে ৫ থেকে ৭ মিনিট রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। এবার ডো লুচির মতো করে বেলে তাতে চিকেনের পুর ভরে কুচি দিয়ে মোমোর আকৃতি তৈরি করুন। এবার ঢাকনা দিয়ে স্টিম করে নিন ২০ মিনিট। এতেই তৈরি হয়ে যাবে চিকেন মোমো।
বিকেলে জোরেশোরে বৃষ্টি নামল। ঠান্ডা হাওয়া বইছে। এমন দিনে গরম চায়ের সঙ্গে মুখরোচক টা না হলে চলে? ফ্রিজে যদি মুরগি থাকে, তাহলে বানিয়ে ফেলতে পারেন ঝাল স্বাদের চিকেন মোমো।
তিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার। রেস্তোরাঁয় হরেক পদের মোমোর তালিকা দেখে থাকবেন। এগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় হলো চিকেন মোমো। এটি অল্প উপকরণে সহজে তৈরি করা যায় বাড়িতে।
বৃষ্টিদিনে স্বাদ বদলের জন্য এটি তৈরি করে নিতে পারেন। মোমোর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ সস। সেটিও নিজে বানিয়ে নিন ঘরে থাকা উপকরণ দিয়ে। নেপালে বা তিব্বতের কোনো গ্রামে খাওয়া মোমোর স্বাদ ঢাকায় পাওয়া যাবে না। তাই সে চিন্তা না করে একেবারে নিজের স্বাদে মোমো বানিয়ে ফেলুন।
আপনাদের জন্য চিকেন মোমোর রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ডো তৈরিতে লাগবে
ময়দা ২ কাপ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ২ টেবিল চামচ, ডো বেলার জন্য লাগবে কর্নফ্লাওয়ার পরিমাণমতো।
পুর তৈরিতে লাগবে
চিকেন কিমা ১ কাপ, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, বাঁধাকপিকুচি ১ কাপ, গাজরকুচি ২ কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ২ টেবিল চামচ, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, টমেটো সস আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো, সয়া সস ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ চা-চামচ।
প্রণালি
ডোর সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে ১ ঘণ্টা ঢেকে রেখে দিন। কড়াইতে সয়াবিন তেল দিয়ে পুরের সব উপকরণ একসঙ্গে দিয়ে ৫ থেকে ৭ মিনিট রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। এবার ডো লুচির মতো করে বেলে তাতে চিকেনের পুর ভরে কুচি দিয়ে মোমোর আকৃতি তৈরি করুন। এবার ঢাকনা দিয়ে স্টিম করে নিন ২০ মিনিট। এতেই তৈরি হয়ে যাবে চিকেন মোমো।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৭ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৮ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৯ ঘণ্টা আগে