শারমিন কচি
ত্বক ও চুল ভালো রাখতে সারা বছর যা যা করা থেকে বিরত থাকেন, উৎসব বা উপলক্ষের দিনগুলোয় সেসব কাজ বেশি বেশি হয়ে যায়। রোদে রোদে ঘুরে বেড়ানো, ত্বকে দীর্ঘক্ষণ ঘাম বসতে দেওয়া, ভারী মেকআপ, হেয়ারস্টাইলিং, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং আতশবাজির উচ্চমাত্রার দূষণের সংস্পর্শে আসার কারণে আমাদের ত্বক ও চুল ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তবে নিয়ম করে ত্বক ও চুলের যত্ন নেওয়া হলে দ্রুত ক্ষতি পূরণ করা সম্ভব।
শরীর হাইড্রেটেড রাখুন: ত্বকের ব্রণ, র্যাশ ও শুষ্কতা প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন তরল খাবার খেতে ও পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। ত্বক হাইড্রেটেড রাখতে দিনে ৭ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। এটি আপনার চুল ও মাথার ত্বক সব সময় ঠান্ডা এবং হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে।
খাবারে সাবধানী হোন: তৈলাক্ত ও অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার ত্বককে প্রভাবিত করে। প্রতিদিন বেশি করে ফল, বিশেষ করে সাইট্রাস বা টকজাতীয় ফল, সালাদ ও স্প্রাউট খাওয়া উচিত। অস্বাস্থ্যকর খাবারের পরিবর্তে বাদাম খেতে পারেন। খাবারের ভারসাম্য বজায় রাখা ও অস্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ন্ত্রণের দিকে নজর রাখুন, মধ্যবর্তী খাবারের জন্য স্বাস্থ্যকর বিকল্পগুলো বেছে নিন।
ফিটনেস রুটিন বাদ দেবেন না: ফিটনেস রুটিনে গড়িমসি না করার চেষ্টা করুন, প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে কমপক্ষে তিনবার ক্যালরি বার্ন করার চেষ্টা করুন। ত্বকের অতিরিক্ত তেল থেকে মুক্তি পেতে এবং ত্বকের হারানো ঔজ্জ্বল্য ফিরে পেতে ওয়ার্কআউটের জুড়ি নেই।
ত্বক ডিপ ক্লিন ও স্ক্রাব করুন: ফোম বেজড ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে ত্বকের উপযোগী স্ক্রাব ব্যবহার করুন। এরপর ডিপ ক্লিনজিং প্যাক লাগাতে হবে। সপ্তাহে দুদিন ত্বক স্ক্রাব করতে হবে। স্ক্রাব করলে ত্বকের উপরিভাগে জমা হওয়া মরা কোষ দূর হয় এবং ত্বক নমনীয় হয়। স্ক্রাবিংয়ের পর ত্বক ভালোভাবে ময়শ্চারাইজ করুন।
চুলে তেল দিন: নারকেল বা বাদামের মতো প্রাকৃতিক তেল চুলে দেওয়া সব সময়ই ভালো। তেল হালকা গরম করে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এরপর চাইলে সারা রাত চুলে রেখে সকালে শ্যাম্পু করে ফেলুন।
লেখক: রূপবিশেষজ্ঞ ও স্বত্বাধিকারী, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
ত্বক ও চুল ভালো রাখতে সারা বছর যা যা করা থেকে বিরত থাকেন, উৎসব বা উপলক্ষের দিনগুলোয় সেসব কাজ বেশি বেশি হয়ে যায়। রোদে রোদে ঘুরে বেড়ানো, ত্বকে দীর্ঘক্ষণ ঘাম বসতে দেওয়া, ভারী মেকআপ, হেয়ারস্টাইলিং, অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং আতশবাজির উচ্চমাত্রার দূষণের সংস্পর্শে আসার কারণে আমাদের ত্বক ও চুল ক্ষতির সম্মুখীন হয়। তবে নিয়ম করে ত্বক ও চুলের যত্ন নেওয়া হলে দ্রুত ক্ষতি পূরণ করা সম্ভব।
শরীর হাইড্রেটেড রাখুন: ত্বকের ব্রণ, র্যাশ ও শুষ্কতা প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন তরল খাবার খেতে ও পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। ত্বক হাইড্রেটেড রাখতে দিনে ৭ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন। এটি আপনার চুল ও মাথার ত্বক সব সময় ঠান্ডা এবং হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করবে।
খাবারে সাবধানী হোন: তৈলাক্ত ও অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার ত্বককে প্রভাবিত করে। প্রতিদিন বেশি করে ফল, বিশেষ করে সাইট্রাস বা টকজাতীয় ফল, সালাদ ও স্প্রাউট খাওয়া উচিত। অস্বাস্থ্যকর খাবারের পরিবর্তে বাদাম খেতে পারেন। খাবারের ভারসাম্য বজায় রাখা ও অস্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ন্ত্রণের দিকে নজর রাখুন, মধ্যবর্তী খাবারের জন্য স্বাস্থ্যকর বিকল্পগুলো বেছে নিন।
ফিটনেস রুটিন বাদ দেবেন না: ফিটনেস রুটিনে গড়িমসি না করার চেষ্টা করুন, প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে কমপক্ষে তিনবার ক্যালরি বার্ন করার চেষ্টা করুন। ত্বকের অতিরিক্ত তেল থেকে মুক্তি পেতে এবং ত্বকের হারানো ঔজ্জ্বল্য ফিরে পেতে ওয়ার্কআউটের জুড়ি নেই।
ত্বক ডিপ ক্লিন ও স্ক্রাব করুন: ফোম বেজড ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে ত্বকের উপযোগী স্ক্রাব ব্যবহার করুন। এরপর ডিপ ক্লিনজিং প্যাক লাগাতে হবে। সপ্তাহে দুদিন ত্বক স্ক্রাব করতে হবে। স্ক্রাব করলে ত্বকের উপরিভাগে জমা হওয়া মরা কোষ দূর হয় এবং ত্বক নমনীয় হয়। স্ক্রাবিংয়ের পর ত্বক ভালোভাবে ময়শ্চারাইজ করুন।
চুলে তেল দিন: নারকেল বা বাদামের মতো প্রাকৃতিক তেল চুলে দেওয়া সব সময়ই ভালো। তেল হালকা গরম করে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করুন। এরপর চাইলে সারা রাত চুলে রেখে সকালে শ্যাম্পু করে ফেলুন।
লেখক: রূপবিশেষজ্ঞ ও স্বত্বাধিকারী, বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ার
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৩ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১৭ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
২ দিন আগে