অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া
প্রশ্ন: আমার বয়স ২৪ বছর, গৃহিণী। বিয়ে করেছি পাঁচ বছর হয়েছে। বিয়ের পরদিনই আমার স্বামী বলেছে, তার সঙ্গে একটি মেয়ের তিন বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একটা সময় সেই মেয়ে তার সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে বাবা-মায়ের পছন্দে অন্য একজনকে বিয়ে করে। ঘটনাটি আমি সহজ এবং স্বাভাবিকভাবেই মেনে নিয়েছি। কিন্তু বছরখানেক আগে দেখলাম আমার স্বামী সেই মেয়েকে তার ফেসবুকের ফ্রেন্ড লিস্টে যুক্ত করেছে।
আমাদের পারিবারিক কিছু ছবি সেই মেয়েকে মাঝেমধ্যে পাঠায়। সেই মেয়েও ইদানীং তা–ই করছে। ব্যাপারটি এবং সেই মেয়েকে তার ফেসবুকের লিস্টে রাখার ব্যাপারটি আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না। আমার স্বামীকে বলেছি সেই মেয়েকে ফেসবুক লিস্ট থেকে বাদ দিতে। কিন্তু সে তা করছে না। বিষয়টি নিয়ে আমাদের প্রায়ই ঝগড়া হয়। ইদানীং আমার ঠিকমতো ঘুম হয় না। মাঝেমধ্যে আত্মহত্যার কথা ভাবি। আমার করণীয় কী?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, কুমিল্লা
প্রশ্ন: প্রতিটি সম্পর্কে একটি সীমারেখা থাকা প্রয়োজন। ফলে আপনার মেনে নিতে না পারার জায়গাটা বুঝতে পারছি। আপনার স্বামী ও তাঁর সাবেক প্রেমিকা ভালোবাসায় না হোক ঘৃণার মাধ্যমে হলেও পরস্পর সংযুক্ত থাকার একটি ব্যর্থ চেষ্টা করছেন। কিন্তু এ ধরনের ব্যর্থ প্রচেষ্টা বর্তমান সম্পর্ককে ব্যাহত করে। ফলে তৈরি হয় দাম্পত্য কলহ।
কোনো একটা ভালো মুহূর্তে ঠান্ডা মাথায় খুব স্বাভাবিক গলায় আপনার স্বামীকে প্রশ্ন করুন যে ঘটনাটি যদি সম্পূর্ণ উল্টো হতো, অর্থাৎ আপনি আপনার সাবেকের সঙ্গে এভাবে যোগাযোগ রাখছেন এবং ছবি বিনিময় করছেন, তাহলে তাঁর কেমন লাগত? প্রত্যেক মানুষের একটি ব্লাইন্ড স্পট থাকে, যেখানে আমরা নিজের চেহারাটা নিজে দেখতে পাই না। আপনার স্বামীকে সেই কথা মনে করিয়ে দিন। বিবাদ করে সমস্যার সমাধান হয় না। কাজেই যৌক্তিক সমাধানের পথ কী হতে পারে, সেটা ঠান্ডা মাথায় ভেবে আপনার স্বামীর সঙ্গে আলাপ করুন। প্রয়োজনে পেশাগত কাউন্সেলিং নিতে পারেন।
পরামর্শ দিয়েছেন, অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া, চিকিৎসক, কাউন্সেলর, সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার বিডি
প্রশ্ন: আমার বয়স ২৪ বছর, গৃহিণী। বিয়ে করেছি পাঁচ বছর হয়েছে। বিয়ের পরদিনই আমার স্বামী বলেছে, তার সঙ্গে একটি মেয়ের তিন বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একটা সময় সেই মেয়ে তার সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে বাবা-মায়ের পছন্দে অন্য একজনকে বিয়ে করে। ঘটনাটি আমি সহজ এবং স্বাভাবিকভাবেই মেনে নিয়েছি। কিন্তু বছরখানেক আগে দেখলাম আমার স্বামী সেই মেয়েকে তার ফেসবুকের ফ্রেন্ড লিস্টে যুক্ত করেছে।
আমাদের পারিবারিক কিছু ছবি সেই মেয়েকে মাঝেমধ্যে পাঠায়। সেই মেয়েও ইদানীং তা–ই করছে। ব্যাপারটি এবং সেই মেয়েকে তার ফেসবুকের লিস্টে রাখার ব্যাপারটি আমি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছি না। আমার স্বামীকে বলেছি সেই মেয়েকে ফেসবুক লিস্ট থেকে বাদ দিতে। কিন্তু সে তা করছে না। বিষয়টি নিয়ে আমাদের প্রায়ই ঝগড়া হয়। ইদানীং আমার ঠিকমতো ঘুম হয় না। মাঝেমধ্যে আত্মহত্যার কথা ভাবি। আমার করণীয় কী?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, কুমিল্লা
প্রশ্ন: প্রতিটি সম্পর্কে একটি সীমারেখা থাকা প্রয়োজন। ফলে আপনার মেনে নিতে না পারার জায়গাটা বুঝতে পারছি। আপনার স্বামী ও তাঁর সাবেক প্রেমিকা ভালোবাসায় না হোক ঘৃণার মাধ্যমে হলেও পরস্পর সংযুক্ত থাকার একটি ব্যর্থ চেষ্টা করছেন। কিন্তু এ ধরনের ব্যর্থ প্রচেষ্টা বর্তমান সম্পর্ককে ব্যাহত করে। ফলে তৈরি হয় দাম্পত্য কলহ।
কোনো একটা ভালো মুহূর্তে ঠান্ডা মাথায় খুব স্বাভাবিক গলায় আপনার স্বামীকে প্রশ্ন করুন যে ঘটনাটি যদি সম্পূর্ণ উল্টো হতো, অর্থাৎ আপনি আপনার সাবেকের সঙ্গে এভাবে যোগাযোগ রাখছেন এবং ছবি বিনিময় করছেন, তাহলে তাঁর কেমন লাগত? প্রত্যেক মানুষের একটি ব্লাইন্ড স্পট থাকে, যেখানে আমরা নিজের চেহারাটা নিজে দেখতে পাই না। আপনার স্বামীকে সেই কথা মনে করিয়ে দিন। বিবাদ করে সমস্যার সমাধান হয় না। কাজেই যৌক্তিক সমাধানের পথ কী হতে পারে, সেটা ঠান্ডা মাথায় ভেবে আপনার স্বামীর সঙ্গে আলাপ করুন। প্রয়োজনে পেশাগত কাউন্সেলিং নিতে পারেন।
পরামর্শ দিয়েছেন, অধ্যাপক ডা. সানজিদা শাহরিয়া, চিকিৎসক, কাউন্সেলর, সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার, ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার বিডি
ধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১১ ঘণ্টা আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন কিছু না কিছু ভুলে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের সবারই আছে। কখনো কোনো শব্দ জিভের ডগায় এসে আটকে যায়, আবার কখনো ঘরে ঢুকে ভুলে যাই কেন এসেছিলাম। কিংবা চাবি, মোবাইল ফোন বা চশমা কোথায় রাখলাম, তা মনেই পড়ে না।
১ দিন আগে