ফিচার ডেস্ক
অষ্টমীর দিন নিরামিষে মুখরোচক কী খাবার রাঁধা যায়, তা–ই কি ভাবছেন? সুস্বাদু তিনটি নিরামিষের ছবিসহ রেসিপি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
ঝাল ঝাল আলুভাজা
উপকরণ
আলু ৫০০ গ্রাম, লবণ স্বাদমতো, হলুদগুঁড়া এক চিমটি, ভাজা মরিচগুঁড়া হাফ চা-চামচ, বিট লবণ হাফ চা-চামচ, চাট মসলা হাফ চা-চামচ, সয়াবিন তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি
আলু খোসা ফেলে দিয়ে কেটে পানিতে ভিজিয়ে নিন। পরে চুলায় হাঁড়িতে পানি ফুটে উঠলে হলুদের গুঁড়া এক চিমটি দিয়ে আলু ৫ মিনিট সেদ্ধ করুন। পরে পানি ঝরিয়ে নিন। কড়াইতে সায়াবিন তেল গরম হলে আলু মচমচে সোনালি করে ভেজে তুলুন। এবার সারভিং ডিশে আলুভাজা, বিট লবণ চাট মসলাভাজা মরিচগুঁড়া ছিটিয়ে পরিবেশন করুন। তৈরি হয়ে গেল ঝাল ঝাল আলুভাজা।
বেগুনের কোর্মা
উপকরণ
বেগুন ৫০০ গ্রাম, টমেটো ২টি, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, তেজপাতা ২টি, টক দই ২ টেবিল চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, হলুদ ও কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ করে, ঘি ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, গরম মসলাগুঁড়া আধা চা-চামচ, হিং ১ চিমটি।
প্রণালি
বেগুন লম্বা করে কেটে ধুয়ে নিন। লবণ ও হলুদ মাখিয়ে ভেজে তুলুন। কড়াইতে সাদা তেল গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি, তেজপাতা ও হিং দিন। পরে সব বাটা মসলা দিয়ে দই দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে চিনি দিন। সামান্য পানি দিন। ফুটে উঠলে ভাজা টমেটো ও বেগুন দিন। মাখো মাখো হলে নামানোর আগে ঘি ও জয়ত্রীগুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল বেগুনের কোর্মা।
দই পটোল
উপকরণ
পটোল ৫০০ গ্রাম, টক দই ১০০ গ্রাম, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, ধনেবাটা ১ চা-চামচ, হলুদবাটা ২ চা-চামচ, গরম মসলা আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ঘি আধা কাপ, লবণ ও চিনি পরিমাণমতো।
প্রণালি
আস্ত পটোলের খোসা ছাড়িয়ে নিন। তেলে সামান্য ভেজে নিন। কড়াইয়ে ঘি গরম হলে পেঁয়াজ ভেজে সোনালি করে নিন। এবার সব মসলা দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে দই দিয়ে আবারও কষিয়ে চিনি দিন। তারপর পটোল দিন। মসলা ফুটে উঠলে গরম মসলা দিয়ে আরও ২-১ মিনিট রান্না করুন। পটোল নরম হলে ও গা মাখা মাখা হলে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল দই পটোল।
অষ্টমীর দিন নিরামিষে মুখরোচক কী খাবার রাঁধা যায়, তা–ই কি ভাবছেন? সুস্বাদু তিনটি নিরামিষের ছবিসহ রেসিপি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
ঝাল ঝাল আলুভাজা
উপকরণ
আলু ৫০০ গ্রাম, লবণ স্বাদমতো, হলুদগুঁড়া এক চিমটি, ভাজা মরিচগুঁড়া হাফ চা-চামচ, বিট লবণ হাফ চা-চামচ, চাট মসলা হাফ চা-চামচ, সয়াবিন তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি
আলু খোসা ফেলে দিয়ে কেটে পানিতে ভিজিয়ে নিন। পরে চুলায় হাঁড়িতে পানি ফুটে উঠলে হলুদের গুঁড়া এক চিমটি দিয়ে আলু ৫ মিনিট সেদ্ধ করুন। পরে পানি ঝরিয়ে নিন। কড়াইতে সায়াবিন তেল গরম হলে আলু মচমচে সোনালি করে ভেজে তুলুন। এবার সারভিং ডিশে আলুভাজা, বিট লবণ চাট মসলাভাজা মরিচগুঁড়া ছিটিয়ে পরিবেশন করুন। তৈরি হয়ে গেল ঝাল ঝাল আলুভাজা।
বেগুনের কোর্মা
উপকরণ
বেগুন ৫০০ গ্রাম, টমেটো ২টি, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, তেজপাতা ২টি, টক দই ২ টেবিল চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, হলুদ ও কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ করে, ঘি ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, গরম মসলাগুঁড়া আধা চা-চামচ, হিং ১ চিমটি।
প্রণালি
বেগুন লম্বা করে কেটে ধুয়ে নিন। লবণ ও হলুদ মাখিয়ে ভেজে তুলুন। কড়াইতে সাদা তেল গরম হলে এলাচ ও দারুচিনি, তেজপাতা ও হিং দিন। পরে সব বাটা মসলা দিয়ে দই দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে চিনি দিন। সামান্য পানি দিন। ফুটে উঠলে ভাজা টমেটো ও বেগুন দিন। মাখো মাখো হলে নামানোর আগে ঘি ও জয়ত্রীগুঁড়া দিয়ে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল বেগুনের কোর্মা।
দই পটোল
উপকরণ
পটোল ৫০০ গ্রাম, টক দই ১০০ গ্রাম, পেঁয়াজকুচি ১ কাপ, আদাবাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, ধনেবাটা ১ চা-চামচ, হলুদবাটা ২ চা-চামচ, গরম মসলা আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ১ চা-চামচ, ঘি আধা কাপ, লবণ ও চিনি পরিমাণমতো।
প্রণালি
আস্ত পটোলের খোসা ছাড়িয়ে নিন। তেলে সামান্য ভেজে নিন। কড়াইয়ে ঘি গরম হলে পেঁয়াজ ভেজে সোনালি করে নিন। এবার সব মসলা দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে দই দিয়ে আবারও কষিয়ে চিনি দিন। তারপর পটোল দিন। মসলা ফুটে উঠলে গরম মসলা দিয়ে আরও ২-১ মিনিট রান্না করুন। পটোল নরম হলে ও গা মাখা মাখা হলে নামিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল দই পটোল।
রোড ট্রিপের জন্য গাড়িতে ভ্রমণ নিঃসন্দেহে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু এই আনন্দ মাঝেমধ্যে কিছুটা মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যখন চালকেরা অযথা হর্ন বাজান কিংবা ঘন ঘন হেডলাইট জ্বালান আর বন্ধ করেন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে, যেগুলোতে ‘বন্ধুসুলভ চালক’ পাওয়া যায়।
১১ ঘণ্টা আগেফিটনেসের ব্যাপারে যিনি কোনো আপস করেন না, তিনি শিল্পা শেঠি। ৫০ বছর বয়সী বলিউড তারকা শিল্পা শেঠি শুধু রুপালি পর্দাতেই নয়, ফিটনেস ও যোগব্যায়ামের জগতেও ব্যাপকভাবে পরিচিত। তাঁর নিয়মিত যোগচর্চা ও ফিটনেস টিপস বহু মানুষকে...
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রাচীনকালের সমৃদ্ধ নগর সুবর্ণ গ্রাম। এখন যেটি সোনারগাঁ নামে বেশি পরিচিত। বড় নগর, খাস নগর, পানাম নগর—প্রাচীন সোনারগাঁর এই তিন নগরের মধ্যে পানাম ছিল সবচেয়ে আকর্ষণীয়। ঈসা খাঁ সেখানেই করেছিলেন বাংলার রাজধানী। এখানে কয়েক শতাব্দী পুরোনো অনেক ভবন রয়েছে, যেগুলো বাংলার বারোভূঁইয়াদের ইতিহাসের সঙ্গে সম্পর্কিত
১৫ ঘণ্টা আগেভ্রমণের জন্য বিখ্যাত থাইল্যান্ড। আর স্ট্রিট ফুডের জন্য জনপ্রিয় দেশটির রাজধানী ব্যাংকক। শহরটির রাস্তা থেকে গলি—খাবারের ঘ্রাণ আর রং মানুষকে বিমোহিত করে রাখে। এটি স্থানীয় সংস্কৃতি ও জীবনধারার অংশ। তবে এই অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। তাহলে ভ্রমণের পুরো আমেজ পেতে পারেন।
১৬ ঘণ্টা আগে