ফিচার ডেস্ক
মা বাড়ি নেই? বিকেলে স্কুল থেকে ফিরে ডেজার্ট খেতে মন চাইছে? বাড়িতে ডিম আর দুধ তো রয়েছেই। ঝটপট নিজেই তো বানিয়ে নিতে পার ক্যারামেল পুডিং। উপকরণের তারতম্যের কারণে অনেকেই ক্যারামেল পুডিংয়ের মতো সহজ ডেজার্ট তৈরিতে হিমশিম খান। সমস্যার সমাধান করতে ক্যারামেল পুডিংয়ের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
উপকরণ
ডিম পাঁচটি, চিনি প্রয়োজনমতো, দুধ এক লিটার, বাটার আধা টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স সামান্য।
প্রণালি
একটি প্যানে দুধ জ্বাল দিয়ে অর্ধেক করে ফেলুন এবং নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। একটি বাটিতে ডিম নিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে এতে চিনি দিয়ে ফেটাতে থাকুন। খুব ভালো করে ফেটানো হয়ে গেলে বাটার এবং ভ্যানিলা এসেন্স দিন। তারপর আরও খানিকক্ষণ ফেটিয়ে নিন।
একটি পুডিং বাটি অথবা আপনি যেটাতে পুডিং বানাতে চান, সেই বাটি নিয়ে কিছু চিনি তলায় ছড়িয়ে দিন। প্রায় ১.৫ চা-চামচ চিনি বাটিতে ছড়িয়ে কয়েক চামচ পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। চিনি গলে শিরা তৈরি হয়ে লাল ক্যারামেলের মতো তৈরি হয়ে যাবে। বাটিতে ক্যারামেল বসে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করুন বাটিটি।
এবার ডিম-চিনির মিশ্রণে ঠান্ডা হয়ে যাওয়া দুধ ঢেলে ভালো করে মিশিয়ে নিন। মনে রাখবেন যদি দুধ সামান্য গরম থাকে, তবে ডিমকে জমাট করে ফেলবে। তাই দুধ খুব ঠান্ডা করে নিয়েই মেশাতে হবে। এরপর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া পুডিং বাটিতে পুরো মিশ্রণটি ঢেলে দিন।
একটি বড় সসপ্যান ধরনের পাত্র চুলায় বসান। এর ঠিক মাঝে একটি পাতিল রাখার স্ট্যান্ড বসিয়ে দিন। এতে দিন ১/৪ অংশ পানি। পুডিংয়ের বাটিটি স্ট্যান্ডের ওপর বসিয়ে ঢেকে দিন। সসপ্যান ধরনের পাত্রটিও ভালো করে ঢেকে ওপরে ভারী কিছু দিয়ে চাপা দিন। এখন জ্বাল দিতে থাকুন। ২৫-৩০ মিনিটের মধ্যেই পুডিং হয়ে যাবে, তাই সতর্ক থাকুন। চুলা থেকে নামানোর আগে একটি কাঠি দিয়ে পুডিং ঠিকমতো হয়েছে কি না পরীক্ষা করে নিন। এরপর পুডিংয়ের বাটি একটু ঠান্ডা হলে একটি ছড়ানো প্লেটে উল্টো করে দিন। এতে পুডিংয়ের ক্যারামেল অংশটি ওপরে আসবে। তৈরি হয়ে গেল মজাদার ক্যারামেল পুডিং।
মা বাড়ি নেই? বিকেলে স্কুল থেকে ফিরে ডেজার্ট খেতে মন চাইছে? বাড়িতে ডিম আর দুধ তো রয়েছেই। ঝটপট নিজেই তো বানিয়ে নিতে পার ক্যারামেল পুডিং। উপকরণের তারতম্যের কারণে অনেকেই ক্যারামেল পুডিংয়ের মতো সহজ ডেজার্ট তৈরিতে হিমশিম খান। সমস্যার সমাধান করতে ক্যারামেল পুডিংয়ের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী ওমাম রায়হান।
উপকরণ
ডিম পাঁচটি, চিনি প্রয়োজনমতো, দুধ এক লিটার, বাটার আধা টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স সামান্য।
প্রণালি
একটি প্যানে দুধ জ্বাল দিয়ে অর্ধেক করে ফেলুন এবং নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। একটি বাটিতে ডিম নিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে এতে চিনি দিয়ে ফেটাতে থাকুন। খুব ভালো করে ফেটানো হয়ে গেলে বাটার এবং ভ্যানিলা এসেন্স দিন। তারপর আরও খানিকক্ষণ ফেটিয়ে নিন।
একটি পুডিং বাটি অথবা আপনি যেটাতে পুডিং বানাতে চান, সেই বাটি নিয়ে কিছু চিনি তলায় ছড়িয়ে দিন। প্রায় ১.৫ চা-চামচ চিনি বাটিতে ছড়িয়ে কয়েক চামচ পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে দিন। চিনি গলে শিরা তৈরি হয়ে লাল ক্যারামেলের মতো তৈরি হয়ে যাবে। বাটিতে ক্যারামেল বসে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করুন বাটিটি।
এবার ডিম-চিনির মিশ্রণে ঠান্ডা হয়ে যাওয়া দুধ ঢেলে ভালো করে মিশিয়ে নিন। মনে রাখবেন যদি দুধ সামান্য গরম থাকে, তবে ডিমকে জমাট করে ফেলবে। তাই দুধ খুব ঠান্ডা করে নিয়েই মেশাতে হবে। এরপর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া পুডিং বাটিতে পুরো মিশ্রণটি ঢেলে দিন।
একটি বড় সসপ্যান ধরনের পাত্র চুলায় বসান। এর ঠিক মাঝে একটি পাতিল রাখার স্ট্যান্ড বসিয়ে দিন। এতে দিন ১/৪ অংশ পানি। পুডিংয়ের বাটিটি স্ট্যান্ডের ওপর বসিয়ে ঢেকে দিন। সসপ্যান ধরনের পাত্রটিও ভালো করে ঢেকে ওপরে ভারী কিছু দিয়ে চাপা দিন। এখন জ্বাল দিতে থাকুন। ২৫-৩০ মিনিটের মধ্যেই পুডিং হয়ে যাবে, তাই সতর্ক থাকুন। চুলা থেকে নামানোর আগে একটি কাঠি দিয়ে পুডিং ঠিকমতো হয়েছে কি না পরীক্ষা করে নিন। এরপর পুডিংয়ের বাটি একটু ঠান্ডা হলে একটি ছড়ানো প্লেটে উল্টো করে দিন। এতে পুডিংয়ের ক্যারামেল অংশটি ওপরে আসবে। তৈরি হয়ে গেল মজাদার ক্যারামেল পুডিং।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৮ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৯ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
১০ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
১০ ঘণ্টা আগে