ফরাসিদের অন্যতম প্রিয় প্যাস্ট্রি কোয়াসাঁর খ্যাতি অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে৷ কিন্তু নিখুঁত কোয়াসাঁ কীভাবে বানানো যায়?
প্যারিসের অ্যাপিনে-সো-অর্জ এলাকায় কোয়াসাঁ তৈরি করেন আদ্রিয়া ওজানো। ২০২১ সালে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় সেরা কোয়াসাঁ প্রস্তুতকারক নির্বাচিত হন আদ্রিয়া৷ মানুষ তাঁর কোয়াসাঁর জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকেন৷
আদ্রিয়া ওজানো ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘যখন শুনলাম আমি জিতেছি, ভালো লেগেছে, তবে চাপও অনুভূত হয়েছে৷ আর তখনো আমি জানতাম না যে আমাকে এখন দিনে ৩০০ কোয়াসাঁর পরিবর্তে ১ হাজার ২০০টি বানাতে হবে৷’
তাঁর পুরস্কারজয়ী কোয়াসাঁ প্রস্তুত করতে দুই ধরনের ময়দা, মাখন, চিনি, খামি, ক্রিমসহ দুধ, পানি আর লবণ লাগে৷
আদ্রিয়া বলেন, ‘ময়দা খুব ভালোভাবে মাখাতে হবে, তা না হলে উপাদানগুলো ঠিকভাবে মিশবে না৷ আর কোয়াসাঁ যেভাবে ফুলে ওঠা উচিত, সেটাও হবে না৷’
এরপর তিনি ময়দা বেলে রেখে দেন৷ এরপর আসে আসল মুহূর্ত৷ তখন তিনি মাখন নিয়ে কাজ করেন৷ ফ্রান্সের বেশির ভাগ মানুষ সাধারণ কোয়াসাঁর চেয়ে মাখন মেশানো কোয়াসাঁকে আসল কোয়াসাঁ মনে করেন৷
নিখুঁত কোয়াসাঁ বানাবেন কীভাবে?
আদ্রিয়া বলেন, ‘সাধারণ কোয়াসাঁ মার্জারিন দিয়ে তৈরি হয়, কিন্তু আমার ওটার স্বাদ ভালো লাগে না৷ খুব ভালো কোয়াসাঁর জন্য আপনার খুব ভালো মাখন প্রয়োজন৷’
আদ্রিয়া এরপর ময়দা দিয়ে মাখন ঢেকে দেন৷ তাঁর পরামর্শ হলো, ‘আমি মাখনের দুই পাশে ময়দার ডো কেটে নিই৷ তাহলে মাখন আর ডো সমানভাবে একে অপরের ওপরে থাকে৷’
ময়দা ও মাখনের পরত ঠিক রাখতে কোয়াসাঁ ডো লেমিনেটিং করা হয়৷ ডো কয়েকবার ভাঁজ করে লেমিনেট করা হয়৷ এরপর ডোকে কিছুক্ষণের জন্য রেখে দেওয়া হয়৷
এরপর আদ্রিয়া ডোকে ত্রিভুজ আকারে কাটেন৷ এরপর মাঝখানে টান দিয়ে ভাঁজ করে ক্রিসেন্ট তৈরি করেন৷
এই মাস্টার শেফ মনে করেন, কোয়াসাঁ শুধু খেতে সুস্বাদু হলেই হবে না, দেখতেও ভালো হতে হবে৷
আদ্রিয়া বলেন, ‘আমি কোয়াসাঁর ওপর দুবার ডিম মিশ্রণ ছড়িয়ে দিই— একবার লেমিনেট করার পর, আরেকবার বেক করার আগে৷ সে কারণে এগুলো শুকনো হয়ে যায় না, দেখতেও ভালো লাগে, বেশি চকচক করে৷’
ভালো কোয়াসাঁ বানাতে বেশ সময় লাগে৷ ওভেন থেকে কোয়াসাঁ বের হওয়া পর্যন্ত প্রায় ৯ ঘণ্টা সময় লাগে৷
তথ্যসূত্র: ডয়চে ভেলে
ফরাসিদের অন্যতম প্রিয় প্যাস্ট্রি কোয়াসাঁর খ্যাতি অনেক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে৷ কিন্তু নিখুঁত কোয়াসাঁ কীভাবে বানানো যায়?
প্যারিসের অ্যাপিনে-সো-অর্জ এলাকায় কোয়াসাঁ তৈরি করেন আদ্রিয়া ওজানো। ২০২১ সালে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় সেরা কোয়াসাঁ প্রস্তুতকারক নির্বাচিত হন আদ্রিয়া৷ মানুষ তাঁর কোয়াসাঁর জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকেন৷
আদ্রিয়া ওজানো ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘যখন শুনলাম আমি জিতেছি, ভালো লেগেছে, তবে চাপও অনুভূত হয়েছে৷ আর তখনো আমি জানতাম না যে আমাকে এখন দিনে ৩০০ কোয়াসাঁর পরিবর্তে ১ হাজার ২০০টি বানাতে হবে৷’
তাঁর পুরস্কারজয়ী কোয়াসাঁ প্রস্তুত করতে দুই ধরনের ময়দা, মাখন, চিনি, খামি, ক্রিমসহ দুধ, পানি আর লবণ লাগে৷
আদ্রিয়া বলেন, ‘ময়দা খুব ভালোভাবে মাখাতে হবে, তা না হলে উপাদানগুলো ঠিকভাবে মিশবে না৷ আর কোয়াসাঁ যেভাবে ফুলে ওঠা উচিত, সেটাও হবে না৷’
এরপর তিনি ময়দা বেলে রেখে দেন৷ এরপর আসে আসল মুহূর্ত৷ তখন তিনি মাখন নিয়ে কাজ করেন৷ ফ্রান্সের বেশির ভাগ মানুষ সাধারণ কোয়াসাঁর চেয়ে মাখন মেশানো কোয়াসাঁকে আসল কোয়াসাঁ মনে করেন৷
নিখুঁত কোয়াসাঁ বানাবেন কীভাবে?
আদ্রিয়া বলেন, ‘সাধারণ কোয়াসাঁ মার্জারিন দিয়ে তৈরি হয়, কিন্তু আমার ওটার স্বাদ ভালো লাগে না৷ খুব ভালো কোয়াসাঁর জন্য আপনার খুব ভালো মাখন প্রয়োজন৷’
আদ্রিয়া এরপর ময়দা দিয়ে মাখন ঢেকে দেন৷ তাঁর পরামর্শ হলো, ‘আমি মাখনের দুই পাশে ময়দার ডো কেটে নিই৷ তাহলে মাখন আর ডো সমানভাবে একে অপরের ওপরে থাকে৷’
ময়দা ও মাখনের পরত ঠিক রাখতে কোয়াসাঁ ডো লেমিনেটিং করা হয়৷ ডো কয়েকবার ভাঁজ করে লেমিনেট করা হয়৷ এরপর ডোকে কিছুক্ষণের জন্য রেখে দেওয়া হয়৷
এরপর আদ্রিয়া ডোকে ত্রিভুজ আকারে কাটেন৷ এরপর মাঝখানে টান দিয়ে ভাঁজ করে ক্রিসেন্ট তৈরি করেন৷
এই মাস্টার শেফ মনে করেন, কোয়াসাঁ শুধু খেতে সুস্বাদু হলেই হবে না, দেখতেও ভালো হতে হবে৷
আদ্রিয়া বলেন, ‘আমি কোয়াসাঁর ওপর দুবার ডিম মিশ্রণ ছড়িয়ে দিই— একবার লেমিনেট করার পর, আরেকবার বেক করার আগে৷ সে কারণে এগুলো শুকনো হয়ে যায় না, দেখতেও ভালো লাগে, বেশি চকচক করে৷’
ভালো কোয়াসাঁ বানাতে বেশ সময় লাগে৷ ওভেন থেকে কোয়াসাঁ বের হওয়া পর্যন্ত প্রায় ৯ ঘণ্টা সময় লাগে৷
তথ্যসূত্র: ডয়চে ভেলে
ইতস্তত করে হলেও স্বীকার করতেই হয়, এখনো অনেকের কাছে সৌন্দর্য মানে হলো ফরসা আর নিখুঁত ত্বক। প্রযুক্তির ঘনঘটা আর নারী স্বাধীনতার এ সময়ে এসেও পাত্রপক্ষ কনের ফরসা রঙেই বেশি মজে। ফলে নারীদের মধ্য়েও ছোটবেলা থেকে গায়ের রং উজ্জ্বল করে তোলার কসরত চলতে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগেবিটরুটের সালাদ আর ভাজি তো সব সময় খাওয়া হয়। স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ ইদানীং বিটরুটের জুসও পান করছেন। বেশ ট্রেন্ডে রয়েছে এই জুস। তবে চাইলে বিটরুট দিয়ে ভিন্ন স্বাদের স্ন্যাকস ও ডেজার্ট তৈরি করা যায়।
৩ ঘণ্টা আগেএকজন স্বাস্থ্যবতী নারী যদি বলেন, ‘আমার যা পরতে ভালো লাগে, তা-ই পরব।’ তাহলে আশপাশে মুখ টিপে হাসার মতো মানুষের অভাব হয় না। এখন কথা হচ্ছে, প্লাস সাইজের কোনো মানুষ কি ফ্যাশন নিয়ে ভাববেন না?
৪ ঘণ্টা আগেকারও পছন্দ হাতলওয়ালা চিরুনি আবার কারও পছন্দ চিকন দাঁতের। একসময় হাতির দাঁতের চিরুনি তৈরি হতো। শঙ্খ দিয়ে তৈরি চিরুনির কথাও শোনা যায়। তবে সেসব দিন গত হয়েছে। এখন বেশির ভাগ চিরুনি তৈরি হয় প্লাস্টিক থেকে। কখনো দেখা যায় কাঠের চিরুনিও।
৪ ঘণ্টা আগে