নারকেলি কচু ও চিংড়ির তরকা
উপকরণ
নারকেলি কচু ৫০০ গ্রাম, চিংড়ি ৭-৮টি, পেঁয়াজকুচি ও বাটা ২ টেবিল চামচ করে, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ, মরিচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি।
প্রণালি
কচু ছোট ছোট আকারে চার কোনা করে কেটে ধুয়ে নিন। কড়াইয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজকুচি সামান্য ভেজে তাতে চিংড়ি মাছ দিয়ে ভেজে নিন। আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া, লবণ ও সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। এরপর নারকেলি কচু দিয়ে ঢাকনাসহ কষিয়ে পরিমাণমতো ঝোলের পানি দিন। ঝোল ঘন হলে কাঁচা মরিচ ফালি, জিরাগুঁড়া ও চিনি দিয়ে আবারও কয়েক মিনিট রান্না করে নামিয়ে নিন।
নারকেলি কচু দিয়ে ভাগনা মাছের ঝাল
উপকরণ
নারকেলি কচু ৫০০ গ্রাম, ভাগনা মাছ ৬ টুকরো, পেঁয়াজবাটা ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ করে, হলুদ, মরিচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া এবং চিনি ১ চা-চামচ করে, লবণ স্বাদমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি।
প্রণালি
নারকেলি কচুর খোসা ফেলে লম্বা করে কেটে ধুয়ে লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম করে পেঁয়াজ, আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া আর লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। কষানো মসলায় মাছ দিয়ে অল্প সময় রান্না করে মাছ উঠিয়ে নিন। সেদ্ধ করা নারকেলি কচু ও পরিমাণমতো ঝোলের পানি দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কষানো মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি ও চিনি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন।
চিংড়ি দিয়ে কচুশাক
উপকরণ
কচুশাক, চিংড়ি ৭-৮টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, আদা ও রসুনবাটা, চিনি ও কালোজিরা ১ চা-চামচ করে, হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, শুকনো মরিচ ২-৩টি, কাঁচা মরিচ ৬-৭টি, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
কচুশাক কেটে ধুয়ে কড়াইয়ে লবণ ও হলুদ দিয়ে ঢাকনাসহ সেদ্ধ করে নিন। এরপর পেঁয়াজকুচি ও কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে ভর্তার মতো করে মথে নিন। এবার কড়াইয়ে তেল গরম করে শুকনো মরিচ ও কালোজিরার ফোড়ন দিন। তাতে চিংড়ি ভেজে সেদ্ধ কচুশাক দিয়ে নেড়ে নামানোর আগে চিনি দিয়ে আবারও নেড়ে নামিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে চিংড়ি দিয়ে কচুশাক।
নারকেলি কচু ও চিংড়ির তরকা
উপকরণ
নারকেলি কচু ৫০০ গ্রাম, চিংড়ি ৭-৮টি, পেঁয়াজকুচি ও বাটা ২ টেবিল চামচ করে, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ, মরিচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি।
প্রণালি
কচু ছোট ছোট আকারে চার কোনা করে কেটে ধুয়ে নিন। কড়াইয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজকুচি সামান্য ভেজে তাতে চিংড়ি মাছ দিয়ে ভেজে নিন। আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া, লবণ ও সামান্য পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। এরপর নারকেলি কচু দিয়ে ঢাকনাসহ কষিয়ে পরিমাণমতো ঝোলের পানি দিন। ঝোল ঘন হলে কাঁচা মরিচ ফালি, জিরাগুঁড়া ও চিনি দিয়ে আবারও কয়েক মিনিট রান্না করে নামিয়ে নিন।
নারকেলি কচু দিয়ে ভাগনা মাছের ঝাল
উপকরণ
নারকেলি কচু ৫০০ গ্রাম, ভাগনা মাছ ৬ টুকরো, পেঁয়াজবাটা ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ করে, হলুদ, মরিচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া এবং চিনি ১ চা-চামচ করে, লবণ স্বাদমতো, তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি।
প্রণালি
নারকেলি কচুর খোসা ফেলে লম্বা করে কেটে ধুয়ে লবণ দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। কড়াইয়ে সয়াবিন তেল গরম করে পেঁয়াজ, আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া আর লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। কষানো মসলায় মাছ দিয়ে অল্প সময় রান্না করে মাছ উঠিয়ে নিন। সেদ্ধ করা নারকেলি কচু ও পরিমাণমতো ঝোলের পানি দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কষানো মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি ও চিনি দিয়ে আরও কিছুক্ষণ রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন।
চিংড়ি দিয়ে কচুশাক
উপকরণ
কচুশাক, চিংড়ি ৭-৮টি, পেঁয়াজকুচি আধা কাপ, আদা ও রসুনবাটা, চিনি ও কালোজিরা ১ চা-চামচ করে, হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, শুকনো মরিচ ২-৩টি, কাঁচা মরিচ ৬-৭টি, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ।
প্রণালি
কচুশাক কেটে ধুয়ে কড়াইয়ে লবণ ও হলুদ দিয়ে ঢাকনাসহ সেদ্ধ করে নিন। এরপর পেঁয়াজকুচি ও কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে ভর্তার মতো করে মথে নিন। এবার কড়াইয়ে তেল গরম করে শুকনো মরিচ ও কালোজিরার ফোড়ন দিন। তাতে চিংড়ি ভেজে সেদ্ধ কচুশাক দিয়ে নেড়ে নামানোর আগে চিনি দিয়ে আবারও নেড়ে নামিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে চিংড়ি দিয়ে কচুশাক।
ফ্রিজে যতদিন কোরবানির মাংস আছে ততদিন বাড়িতে অতিথি এলেই পোলাও আর মাংসের পদ তৈরি হবেই। তবে এই গরমে ভারী খাবারের পর এক গ্লাস বোরহানি পান করলে অনেকটাই স্বস্তি মিলবে।
১ ঘণ্টা আগেধারণা করা হচ্ছে, ২০৩০ সাল নাগাদ বিশ্বে মুসলিম ভ্রমণকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ২৪৫ মিলিয়ন। তখন মুসলিম পর্যটকদের ভ্রমণ ব্যয় দাঁড়াবে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালের ‘টপ মুসলিম-ফ্রেন্ডলি ডেস্টিনেশন অব দ্য ইয়ার’ খেতাব পেয়েছে মালয়েশিয়া।
১৯ ঘণ্টা আগেতিব্বত অঞ্চলের খাবার হলেও মোমো এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। রাস্তার মোড়ে কিংবা গলির দোকানে এখন হরেক স্বাদের মোমোর দেখা মেলে। একেবারে তিব্বতি বা নেপালি মোমো এখানে তৈরি হওয়া সম্ভব নয় উপকরণের স্বল্পতার কারণে। তাই নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে পারেন এ খাবার।
১ দিন আগেশখ ডিপ্রেশনের লক্ষণ কমাতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি মানসিক রোগ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। একই সঙ্গে ইতিমধ্যে ডিপ্রেশনে ভোগা রোগীদের মধ্যে যাঁরা অন্তত একটি শখ পূরণে কাজ শুরু করেছেন, তাঁদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা ২৭২ শতাংশ বেশি।
১ দিন আগে