ফিচার ডেস্ক
স্বাস্থ্যের উপকারিতার জন্য বিশ্বময় পরিচিত চিয়া বীজ। তবে এগুলো সঠিকভাবে প্রস্তুত করে খাওয়া জরুরি। এতে আছে দুধের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, কলার চেয়ে দুই গুণ পটাশিয়াম, পালংশাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন আর মুরগির ডিমের চেয়ে তিন গুণ বেশি প্রোটিন। তবে চিয়া বীজ খাবেন কীভাবে?
খাওয়ার আগে ভিজিয়ে রাখুন
চিয়া বীজ খাওয়ার আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এগুলো হাইড্রোফিলিক অর্থাৎ পানি শোষণ করে নিজের আকারের ১০ থেকে ১২ গুণ পর্যন্ত ফুলে যেতে পারে। এগুলো পাচনতন্ত্রের আর্দ্রতা শোষণে বাধা দেয়। আধা কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ মেশান। জেলের মতো না হওয়া পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখুন। এটি সারা রাত ভিজিয়ে রাখা যায়। এই ভেজানো মিশ্রণ স্মুদি, দই বা ওটমিলে যোগ করে খেয়ে নিন।
স্মুদি বা জুসে যোগ করুন
চিয়া বীজ সহজে স্মুদি বা জুসের সঙ্গে মেশানো যায়। এর আলাদা কোনো গন্ধ নেই। তাই ভেজা চিয়া বীজ স্মুদি বা জুসের স্বাদ পরিবর্তন করে না। আলাদা পুষ্টির জন্য এগুলোকে ফল, সবুজ শাক, এমনকি প্রোটিন পাউডারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
বেকিংয়ে ব্যবহার করুন
বেকিংয়ে চিয়া বীজের ব্যবহার দারুণ স্বাস্থ্যকর হতে পারে; বিশেষ করে ভেগান রেসিপিতে ডিমের বদলে এটি ব্যবহার করতে পারেন। অতিরিক্ত পুষ্টির জন্য মাফিন, রুটি এবং প্যানকেকের ব্যাটারেও যোগ করা যেতে পারে চিয়া বীজ। তিন টেবিল চামচ পানির সঙ্গে এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ মেশান। এটি একটি জেল তৈরি না হওয়া পর্যন্ত ভিজতে দিন। এই মিশ্রণ বেকড পণ্যে বাইন্ডারের কাজ করে।
খাবারের ওপর ছিটিয়ে দিন
যদি দ্রুততম সময়ে চিয়া বীজ খাওয়ার কথা ভাবেন, তারও উপায় আছে। তা হলো সালাদ, সিরিয়াল বা দইয়ের মতো খাবারের ওপর শুকনো চিয়া বীজ ছড়িয়ে দেওয়া। তবে এ ক্ষেত্রে সারা দিন হাইড্রেটেড থাকার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। কারণ, শুকনো চিয়া বীজ একবার খাওয়ার পরে সেগুলো পানি শোষণ শুরু করে।
স্বাস্থ্যের উপকারিতার জন্য বিশ্বময় পরিচিত চিয়া বীজ। তবে এগুলো সঠিকভাবে প্রস্তুত করে খাওয়া জরুরি। এতে আছে দুধের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি, কলার চেয়ে দুই গুণ পটাশিয়াম, পালংশাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন আর মুরগির ডিমের চেয়ে তিন গুণ বেশি প্রোটিন। তবে চিয়া বীজ খাবেন কীভাবে?
খাওয়ার আগে ভিজিয়ে রাখুন
চিয়া বীজ খাওয়ার আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এগুলো হাইড্রোফিলিক অর্থাৎ পানি শোষণ করে নিজের আকারের ১০ থেকে ১২ গুণ পর্যন্ত ফুলে যেতে পারে। এগুলো পাচনতন্ত্রের আর্দ্রতা শোষণে বাধা দেয়। আধা কাপ পানিতে এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ মেশান। জেলের মতো না হওয়া পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখুন। এটি সারা রাত ভিজিয়ে রাখা যায়। এই ভেজানো মিশ্রণ স্মুদি, দই বা ওটমিলে যোগ করে খেয়ে নিন।
স্মুদি বা জুসে যোগ করুন
চিয়া বীজ সহজে স্মুদি বা জুসের সঙ্গে মেশানো যায়। এর আলাদা কোনো গন্ধ নেই। তাই ভেজা চিয়া বীজ স্মুদি বা জুসের স্বাদ পরিবর্তন করে না। আলাদা পুষ্টির জন্য এগুলোকে ফল, সবুজ শাক, এমনকি প্রোটিন পাউডারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
বেকিংয়ে ব্যবহার করুন
বেকিংয়ে চিয়া বীজের ব্যবহার দারুণ স্বাস্থ্যকর হতে পারে; বিশেষ করে ভেগান রেসিপিতে ডিমের বদলে এটি ব্যবহার করতে পারেন। অতিরিক্ত পুষ্টির জন্য মাফিন, রুটি এবং প্যানকেকের ব্যাটারেও যোগ করা যেতে পারে চিয়া বীজ। তিন টেবিল চামচ পানির সঙ্গে এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ মেশান। এটি একটি জেল তৈরি না হওয়া পর্যন্ত ভিজতে দিন। এই মিশ্রণ বেকড পণ্যে বাইন্ডারের কাজ করে।
খাবারের ওপর ছিটিয়ে দিন
যদি দ্রুততম সময়ে চিয়া বীজ খাওয়ার কথা ভাবেন, তারও উপায় আছে। তা হলো সালাদ, সিরিয়াল বা দইয়ের মতো খাবারের ওপর শুকনো চিয়া বীজ ছড়িয়ে দেওয়া। তবে এ ক্ষেত্রে সারা দিন হাইড্রেটেড থাকার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। কারণ, শুকনো চিয়া বীজ একবার খাওয়ার পরে সেগুলো পানি শোষণ শুরু করে।
সকালের নাশতায় রোজ কি রুটির সঙ্গে আলুভাজি খেতে ভালো লাগে? কোনো একদিন সকালে বানিয়ে ফেলুন ফুলকো লুচি, আর সঙ্গে থাকতে পারে কাবলি ছোলার ঘুগনি। আপনাদের জন্য কাবলি ছোলার ঘুগনির রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৪ ঘণ্টা আগেআজ আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে জাতিসংঘের সদস্যরাষ্ট্রগুলো ১১ অক্টোবর দিনটিকে আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবস হিসেবে পালন করে। আন্তর্জাতিক কন্যাশিশু দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘দ্য গার্ল, আই অ্যাম দ্য চেঞ্জ লিড: গার্লস অন দ্য ফ্রন্টলাইনস অব ক্রাইসিস’ বা ‘আমি সেই মেয়ে, আমিই পরিবর্তনের...
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে থাকলে সকালে উঠেই চা বা কফি পান করা অনেকের প্রধান অভ্যাস। কোথাও ছুটিতে গেলেও সেই অভ্যাস ছাড়তে পারেন না তাঁরা। ভ্রমণের সময় হোটেলের যে কক্ষে থাকেন, সকালে উঠে সেখানেই সকালের চা-কফির পর্ব সেরে নিতে চান অনেকে। কিন্তু আপনি কি জানেন, কেটলি কতটা স্বাস্থ্যসম্মত? পরের বার যখন কোনো হোটেল রুমে থাকবেন..
৬ ঘণ্টা আগেরক্তে শর্করা বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা শুধু ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য নয়। সুস্থ থাকা এবং দীর্ঘ মেয়াদে রোগ প্রতিরোধের জন্যও এটি সমান জরুরি। আমাদের অনেকের ধারণা, ‘আমি তো বেশি মিষ্টি খাই না, তাহলে রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে কেন?’ কিন্তু আসল সমস্যা হলো কিছু সাধারণ দৈনন্দিন অভ্যাস। যেগুলো আমরা...
৭ ঘণ্টা আগে