ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
সব সময় যে মাছ-মাংস বা সবজি দিয়ে ভাত খেতে ইচ্ছা করবে, তা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায় না। কখনো কখনো হঠাৎ ‘কী যেন’ খেতে ইচ্ছা করে। মনে হয়, সেটি দিয়ে প্রাণভরে খাওয়া যাবে ভাত। সেটা অবশ্য একেকজনের একেক রকম। কারও চিংড়ির শুঁটকি তো কারও পটোলের খোসাভর্তা পর্যন্ত হতে পারে। কেউ আবার আচারেও খুঁজে পেতে পারেন শান্তি। হ্যাঁ, আচার।
পৃথিবীর প্রায় সবকিছু দিয়েই তৈরি করা যায় আচার। সবজি বা ফল তো আছেই, মাছ, মাংস বা ডিম দিয়েও আচার তৈরি হয় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে। আর আমাদের দেশে? সে তো আপনারা জানেনই। আম, আমড়াসহ বিভিন্ন টক ফল দিয়ে আচার তৈরি হয় আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। আর আছে লেবু। অনেকে লেবু দিয়ে তৈরি করে জারক। সেটাও দারুণ খাবার। তবে লেবু দিয়ে বাড়িতে খুব সহজে তৈরি করা যায় আচার। সে আচার ঠিকমতো বানাতে পারলে তা দিয়েই চেটেপুটে শান্তি করে খেতে পারবেন ভাত। আর বাঙালি তো। ভাত ছাড়া শান্তি পাবেন কোথায়?
আপনাদের জন্য কাগজি লেবুর আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আভা তাসনোভা ইরা।
উপকরণ
কাগজি লেবু ২৫ থেকে ৩০টি, লবণ ৪ টেবিল চামচ, লাল মরিচের গুঁড়া ৩ টেবিল চামচ, আদাকুচি ১ কাপ, লেবুর রস পরিমাণমতো, ভিনেগার ১ টেবিল চামচ। রসের জন্য যেকোনো লেবু নিতে পারেন। যে পাত্রে আচার রাখা হবে, তা যেন রসে পূর্ণ থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
প্রণালি
কাগজি লেবুগুলো চার টুকরো করে কেটে নিন। এবার তাতে লবণ, লাল মরিচের গুঁড়া ও আদাকুচি দিয়ে আলতো তরে মাখিয়ে নিতে হবে। খেয়াল রাখুন, মরিচ ও লবণ যেন লেবুর গায়ে ভালোভাবে লেগে যায়। এরপর কড়া রোদে এক দিন শুকিয়ে নিন।
কাচের বয়ামে আচার রাখা ভালো। এবার যে পাত্রে আচার রাখবেন, সেই পাত্রে লেবুগুলো দিয়ে দিন। খেয়াল রাখতে হবে, পাত্রটি যেন একদম শুকনো থাকে। এরপর রস দেওয়ার পালা। যে পাত্রে লেবু রাখবেন, সেই পাত্রটি পূর্ণ করে লেবুর রস ঢেলে দিন। দীর্ঘদিন সংরক্ষণের জন্য এক টেবিল চামচ ভিনেগার লেবুর রসের মধ্যে দিয়ে দিলে ভালো হবে। পুরো পাত্রটি নিয়মিত রোদে দিতে হবে। আচার তৈরির এক মাস পর থেকে খাওয়া শুরু করতে পারেন।
সব সময় যে মাছ-মাংস বা সবজি দিয়ে ভাত খেতে ইচ্ছা করবে, তা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায় না। কখনো কখনো হঠাৎ ‘কী যেন’ খেতে ইচ্ছা করে। মনে হয়, সেটি দিয়ে প্রাণভরে খাওয়া যাবে ভাত। সেটা অবশ্য একেকজনের একেক রকম। কারও চিংড়ির শুঁটকি তো কারও পটোলের খোসাভর্তা পর্যন্ত হতে পারে। কেউ আবার আচারেও খুঁজে পেতে পারেন শান্তি। হ্যাঁ, আচার।
পৃথিবীর প্রায় সবকিছু দিয়েই তৈরি করা যায় আচার। সবজি বা ফল তো আছেই, মাছ, মাংস বা ডিম দিয়েও আচার তৈরি হয় পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে। আর আমাদের দেশে? সে তো আপনারা জানেনই। আম, আমড়াসহ বিভিন্ন টক ফল দিয়ে আচার তৈরি হয় আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। আর আছে লেবু। অনেকে লেবু দিয়ে তৈরি করে জারক। সেটাও দারুণ খাবার। তবে লেবু দিয়ে বাড়িতে খুব সহজে তৈরি করা যায় আচার। সে আচার ঠিকমতো বানাতে পারলে তা দিয়েই চেটেপুটে শান্তি করে খেতে পারবেন ভাত। আর বাঙালি তো। ভাত ছাড়া শান্তি পাবেন কোথায়?
আপনাদের জন্য কাগজি লেবুর আচারের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন আভা তাসনোভা ইরা।
উপকরণ
কাগজি লেবু ২৫ থেকে ৩০টি, লবণ ৪ টেবিল চামচ, লাল মরিচের গুঁড়া ৩ টেবিল চামচ, আদাকুচি ১ কাপ, লেবুর রস পরিমাণমতো, ভিনেগার ১ টেবিল চামচ। রসের জন্য যেকোনো লেবু নিতে পারেন। যে পাত্রে আচার রাখা হবে, তা যেন রসে পূর্ণ থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
প্রণালি
কাগজি লেবুগুলো চার টুকরো করে কেটে নিন। এবার তাতে লবণ, লাল মরিচের গুঁড়া ও আদাকুচি দিয়ে আলতো তরে মাখিয়ে নিতে হবে। খেয়াল রাখুন, মরিচ ও লবণ যেন লেবুর গায়ে ভালোভাবে লেগে যায়। এরপর কড়া রোদে এক দিন শুকিয়ে নিন।
কাচের বয়ামে আচার রাখা ভালো। এবার যে পাত্রে আচার রাখবেন, সেই পাত্রে লেবুগুলো দিয়ে দিন। খেয়াল রাখতে হবে, পাত্রটি যেন একদম শুকনো থাকে। এরপর রস দেওয়ার পালা। যে পাত্রে লেবু রাখবেন, সেই পাত্রটি পূর্ণ করে লেবুর রস ঢেলে দিন। দীর্ঘদিন সংরক্ষণের জন্য এক টেবিল চামচ ভিনেগার লেবুর রসের মধ্যে দিয়ে দিলে ভালো হবে। পুরো পাত্রটি নিয়মিত রোদে দিতে হবে। আচার তৈরির এক মাস পর থেকে খাওয়া শুরু করতে পারেন।
ত্বকের বিশেষ যত্নে হোক বা না হোক, কমবেশি সবাই রোজ ত্বকে দুই বেলা ব্যবহার করেন, এমন একটি প্রসাধনী হচ্ছে ফেসওয়াশ। সাধারণত এটি খুব ভেবেচিন্তে বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ না মেনে পছন্দ হলেই কিনে ফেলি। কিন্তু কাজ হয় কি না, সেদিকে অনেক সময় খেয়ালও করি না। কিন্তু নালিশ করেই যাই, অমুক ব্র্যান্ডের ফেসওয়াশ...
৩ ঘণ্টা আগেকফি পান করতে গিয়ে জামাকাপড়ে পড়ে যাওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। কখনোবা অসাবধানতাবশত কার্পেট বা মেঝেতেও পড়ে যায়। কফির দাগ তুলতে বেগ পেতে হয়। সঠিক নিয়ম জানা থাকলে কঠিন দাগ নিমেষে দূর করা সম্ভব।
৪ ঘণ্টা আগেএই রোদ, এই বৃষ্টি। এই আবহাওয়ায় সব বয়সী মানুষ নানা ধরনের ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। অতিরিক্ত গরমে, বিশেষ করে স্কুলগামী শিশুদের ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়, পাশাপাশি এই সময় ওদের মেজাজও খিটমিটে হয়ে থাকে। তাই স্কুলগামী শিশুদের খাবার, জীবনযাপন এবং তাদের খিটমিটে মেজাজ ঠিক রাখার জন্য অভিভাবকদের...
৫ ঘণ্টা আগেরাজা হেনরি ২-এর মনে হয়েছিল, পাই ও পেস্ট্রি খেলে তাঁর সৈন্যরা সব অলস হয়ে যাবে। সে তো আর হতে দেওয়া যায় না। তাই তিনি এ দুটি খাবার বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেন। সেটাই হয়ে গেল আইন। ১২ শতকের এই আইনের নাম ‘পাই অ্যান্ড পেস্ট্রি অ্যাক্ট’। এই আইনে বলা হয়েছিল, রোববার ছাড়া অন্য দিন পাই বা পেস্ট্রি বিক্রি
৫ ঘণ্টা আগে