ফিচার ডেস্ক, ঢাকা
চীনে সাম্প্রতিক সময়ে এক অদ্ভুত পণ্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। সেটি হচ্ছে অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার বা প্রাপ্তবয়স্কদের চুষনি। শিশুদের জন্য তৈরি চুষনির মতো দেখতে হলেও এগুলো আকারে বড় এবং বৈচিত্র্যময় নকশায় বিশেষভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তৈরি।
চীনের তরুণ কর্মজীবীরা মানসিক চাপ কমানোর সহজ উপায় খুঁজছিলেন। তখনই প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তৈরি চুষনি বা অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার বাজারে আসে। এটি ঘুম ভালো করার, চাপ কমানোর এবং কখনো কখনো ধূমপান ছাড়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। দামে সস্তা হওয়ার কারণে অনেকে প্রথমে কৌতূহলবশত কিনতে শুরু করেন। তারপর ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার হওয়ায় এটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। পরে চীনের বাইরে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রেও এই ট্রেন্ড ছড়িয়ে পড়ে। তবে দাঁত বিশেষজ্ঞরা এই প্রবণতাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে সতর্ক করেছেন।
বিক্রিতে চমকপ্রদ উত্থান
চীনের জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলোতে মাসে দুই হাজারের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক চুষনি বিক্রি হচ্ছে বলে দাবি করেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এগুলোর দামে আছে ভিন্নতা। সবচেয়ে সস্তা মডেল ১০ ইউয়ান, অর্থাৎ প্রায় ১৪০ টাকা থেকে উন্নত মানের পণ্য ৫০০ ইউয়ান বা প্রায় ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতাদের ভাষ্য, বাজারে পণ্যের জনপ্রিয়তা দ্রুত বাড়ছে এবং গ্রাহকেরা নানা কারণে এটি কিনছেন।
গ্রাহকের অভিজ্ঞতা
ক্রেতাদের মধ্যে অনেকে জানিয়েছেন, এই চুষনি ব্যবহার করলে মন শান্ত থাকে, উদ্বেগ কমে যায় এবং ঘুম সহজ হয়। একজন ক্রেতা অনলাইনে লিখেছেন, ‘এটি উচ্চমানের, নরম ও আরামদায়ক। চুষতে ভালো লাগে এবং শ্বাস নিতে কোনো সমস্যা হয় না।’ আরেকজন জানিয়েছেন, এটি নাকি তাঁকে ধূমপান ছাড়তে সাহায্য করেছে। তাঁর ভাষায়, ‘চুষনি আমাকে মানসিকভাবে স্বস্তি দেয়। ধূমপানের সময় যে অস্থিরতা হতো, এখন তা আর হয় না।’ কেউ কেউ আবার বলেন, অফিসের চাপ সামলাতে চুষনি ব্যবহার করলে তাঁরা শৈশবের মতো একধরনের নিরাপত্তা অনুভব করেন।
চিকিৎসকদের আশঙ্কা
তবে চিকিৎসকেরা এ প্রবণতাকে মোটেই ইতিবাচকভাবে দেখছেন না। সিচুয়ান প্রদেশের দাঁত বিশেষজ্ঞ তাং চাওমিন সতর্ক করে বলেছেন, ‘এটি দিনে তিন ঘণ্টার বেশি ব্যবহার করলে দাঁতের অবস্থান বদলে যেতে পারে। দীর্ঘ মেয়াদে চোয়াল খোলার সক্ষমতা সীমিত হতে পারে, চিবানোর সময় ব্যথা হতে পারে এবং এমনকি দাঁতের সারি বেঁকে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
তাঁর আরও উদ্বেগ, ঘুমের সময় অসতর্কভাবে এই চুষনির অংশ শ্বাসনালিতে ঢুকে পড়তে পারে, যা প্রাণঘাতী হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
মনোবিজ্ঞানীদের দৃষ্টিভঙ্গি
চেংদুর মনোবিজ্ঞানী ঝাং মো মনে করেন, যাঁরা প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় চুষনি ব্যবহার করছেন, তাঁরা আসলে তাঁদের মানসিক ও আবেগীয় চাহিদা পূরণ করতে পারছেন না। তাঁর মতে, ‘সমস্যার আসল সমাধান হলো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া এবং সমস্যার সমাধান খোঁজা। নিজেকে শিশু ভাবা দীর্ঘ মেয়াদে কোনো সমাধান নয়।’
সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
এই চুষনি ঘিরে চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো ঝড় উঠেছে। কেবল একটি প্ল্যাটফর্মেই এ-সংক্রান্ত ভিডিও ও পোস্ট ছয় কোটিবারের বেশি দেখা হয়েছে। অনেকে বিষয়টি হাস্যকর বলে সমালোচনা করেছেন। এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এ পৃথিবী এতটাই পাগল হয়ে গেছে যে প্রাপ্তবয়স্করা এখন চুষনি ব্যবহার করছে।’
নতুন বাজার নাকি বিপজ্জনক প্রবণতা?
চীনের ভোক্তা বাজারে অদ্ভুত ও অভিনব পণ্যের জনপ্রিয়তা নতুন কিছু নয়। তবে অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে সম্প্রতি। বিক্রেতারা একে মানসিক চাপ কমানো এবং ধূমপান ছাড়ার সহায়ক বললেও চিকিৎসকেরা দাঁত, চোয়াল ও শ্বাসপ্রশ্বাসের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। ফলে এটিকে স্বাস্থ্য পেশাজীবীরা বিপজ্জনক প্রবণতা হিসেবে দেখছেন।
নতুন এই পণ্য ভোক্তাদের কাছে যতই আকর্ষণীয় হোক না কেন, বিশেষজ্ঞদের সতর্কবার্তা উপেক্ষা করলে এর ফল ভোগ করতে হতে পারে ভয়াবহভাবে। চীনে এ নিয়ে আলোচনা যেমন চলছে, ঠিক তেমনি বিশ্বজুড়ে এ বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে।
অ্যাডাল্ট ও চাইল্ড প্যাসিফায়ারের পার্থক্য
অ্যাডাল্ট ও চাইল্ড প্যাসিফায়ারের পার্থক্য প্রধানত তাদের ডিজাইন এবং ব্যবহারের উপযোগিতায়।
চাইল্ড প্যাসিফায়ার বা শিশুদের চুষনি মূলত শিশুদের জন্য তৈরি হয়। এগুলো সাধারণত ছোট ও শিশুদের মুখের আকৃতির সঙ্গে মানানসই। এগুলোর নিপল বা চোষার অংশ সিলিকন বা লেটেক্স দিয়ে তৈরি হয় এবং হতে পারে বিভিন্ন আকারের যাতে শিশুর চোষার স্বাভাবিক প্রবণতাকে সাহায্য করে। চাইল্ড প্যাসিফায়ারের শিল্ড বা প্লাস্টিকের অংশটি এভাবে তৈরি হয় যেন শিশুর মুখে পুরোটা ঢুকে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এবং বায়ু চলাচল সহজ হয়। এগুলো আকারে ছোট এবং সাধারণত দুই বছরের বয়সের ছোট শিশুদের জন্য উপযোগী।
অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার বা বড়দের জন্য তৈরি চুষনি চাইল্ড প্যাসিফায়ারের তুলনায় বড় এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মুখের মাপ অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়। এগুলো সাধারণত বয়স রিগ্রেশন, মানসিক স্বস্তি বা বিভিন্ন থেরাপিউটিক কারণে ব্যবহৃত হয়।
দুই ধরনের প্যাসিফায়ারের মধ্যে উপকরণ সাধারণত সিলিকন বা লেটেক্স হলেও, এগুলো আকৃতি ও নিরাপত্তার দিক থেকে ভিন্ন হয়ে থাকে।
সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
চীনে সাম্প্রতিক সময়ে এক অদ্ভুত পণ্য নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। সেটি হচ্ছে অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার বা প্রাপ্তবয়স্কদের চুষনি। শিশুদের জন্য তৈরি চুষনির মতো দেখতে হলেও এগুলো আকারে বড় এবং বৈচিত্র্যময় নকশায় বিশেষভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তৈরি।
চীনের তরুণ কর্মজীবীরা মানসিক চাপ কমানোর সহজ উপায় খুঁজছিলেন। তখনই প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য তৈরি চুষনি বা অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার বাজারে আসে। এটি ঘুম ভালো করার, চাপ কমানোর এবং কখনো কখনো ধূমপান ছাড়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। দামে সস্তা হওয়ার কারণে অনেকে প্রথমে কৌতূহলবশত কিনতে শুরু করেন। তারপর ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার হওয়ায় এটি দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। পরে চীনের বাইরে, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রেও এই ট্রেন্ড ছড়িয়ে পড়ে। তবে দাঁত বিশেষজ্ঞরা এই প্রবণতাকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে সতর্ক করেছেন।
বিক্রিতে চমকপ্রদ উত্থান
চীনের জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মগুলোতে মাসে দুই হাজারের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক চুষনি বিক্রি হচ্ছে বলে দাবি করেছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এগুলোর দামে আছে ভিন্নতা। সবচেয়ে সস্তা মডেল ১০ ইউয়ান, অর্থাৎ প্রায় ১৪০ টাকা থেকে উন্নত মানের পণ্য ৫০০ ইউয়ান বা প্রায় ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতাদের ভাষ্য, বাজারে পণ্যের জনপ্রিয়তা দ্রুত বাড়ছে এবং গ্রাহকেরা নানা কারণে এটি কিনছেন।
গ্রাহকের অভিজ্ঞতা
ক্রেতাদের মধ্যে অনেকে জানিয়েছেন, এই চুষনি ব্যবহার করলে মন শান্ত থাকে, উদ্বেগ কমে যায় এবং ঘুম সহজ হয়। একজন ক্রেতা অনলাইনে লিখেছেন, ‘এটি উচ্চমানের, নরম ও আরামদায়ক। চুষতে ভালো লাগে এবং শ্বাস নিতে কোনো সমস্যা হয় না।’ আরেকজন জানিয়েছেন, এটি নাকি তাঁকে ধূমপান ছাড়তে সাহায্য করেছে। তাঁর ভাষায়, ‘চুষনি আমাকে মানসিকভাবে স্বস্তি দেয়। ধূমপানের সময় যে অস্থিরতা হতো, এখন তা আর হয় না।’ কেউ কেউ আবার বলেন, অফিসের চাপ সামলাতে চুষনি ব্যবহার করলে তাঁরা শৈশবের মতো একধরনের নিরাপত্তা অনুভব করেন।
চিকিৎসকদের আশঙ্কা
তবে চিকিৎসকেরা এ প্রবণতাকে মোটেই ইতিবাচকভাবে দেখছেন না। সিচুয়ান প্রদেশের দাঁত বিশেষজ্ঞ তাং চাওমিন সতর্ক করে বলেছেন, ‘এটি দিনে তিন ঘণ্টার বেশি ব্যবহার করলে দাঁতের অবস্থান বদলে যেতে পারে। দীর্ঘ মেয়াদে চোয়াল খোলার সক্ষমতা সীমিত হতে পারে, চিবানোর সময় ব্যথা হতে পারে এবং এমনকি দাঁতের সারি বেঁকে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।’
তাঁর আরও উদ্বেগ, ঘুমের সময় অসতর্কভাবে এই চুষনির অংশ শ্বাসনালিতে ঢুকে পড়তে পারে, যা প্রাণঘাতী হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
মনোবিজ্ঞানীদের দৃষ্টিভঙ্গি
চেংদুর মনোবিজ্ঞানী ঝাং মো মনে করেন, যাঁরা প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় চুষনি ব্যবহার করছেন, তাঁরা আসলে তাঁদের মানসিক ও আবেগীয় চাহিদা পূরণ করতে পারছেন না। তাঁর মতে, ‘সমস্যার আসল সমাধান হলো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হওয়া এবং সমস্যার সমাধান খোঁজা। নিজেকে শিশু ভাবা দীর্ঘ মেয়াদে কোনো সমাধান নয়।’
সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
এই চুষনি ঘিরে চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো ঝড় উঠেছে। কেবল একটি প্ল্যাটফর্মেই এ-সংক্রান্ত ভিডিও ও পোস্ট ছয় কোটিবারের বেশি দেখা হয়েছে। অনেকে বিষয়টি হাস্যকর বলে সমালোচনা করেছেন। এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘এ পৃথিবী এতটাই পাগল হয়ে গেছে যে প্রাপ্তবয়স্করা এখন চুষনি ব্যবহার করছে।’
নতুন বাজার নাকি বিপজ্জনক প্রবণতা?
চীনের ভোক্তা বাজারে অদ্ভুত ও অভিনব পণ্যের জনপ্রিয়তা নতুন কিছু নয়। তবে অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে সম্প্রতি। বিক্রেতারা একে মানসিক চাপ কমানো এবং ধূমপান ছাড়ার সহায়ক বললেও চিকিৎসকেরা দাঁত, চোয়াল ও শ্বাসপ্রশ্বাসের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। ফলে এটিকে স্বাস্থ্য পেশাজীবীরা বিপজ্জনক প্রবণতা হিসেবে দেখছেন।
নতুন এই পণ্য ভোক্তাদের কাছে যতই আকর্ষণীয় হোক না কেন, বিশেষজ্ঞদের সতর্কবার্তা উপেক্ষা করলে এর ফল ভোগ করতে হতে পারে ভয়াবহভাবে। চীনে এ নিয়ে আলোচনা যেমন চলছে, ঠিক তেমনি বিশ্বজুড়ে এ বিষয়ে প্রশ্ন উঠছে।
অ্যাডাল্ট ও চাইল্ড প্যাসিফায়ারের পার্থক্য
অ্যাডাল্ট ও চাইল্ড প্যাসিফায়ারের পার্থক্য প্রধানত তাদের ডিজাইন এবং ব্যবহারের উপযোগিতায়।
চাইল্ড প্যাসিফায়ার বা শিশুদের চুষনি মূলত শিশুদের জন্য তৈরি হয়। এগুলো সাধারণত ছোট ও শিশুদের মুখের আকৃতির সঙ্গে মানানসই। এগুলোর নিপল বা চোষার অংশ সিলিকন বা লেটেক্স দিয়ে তৈরি হয় এবং হতে পারে বিভিন্ন আকারের যাতে শিশুর চোষার স্বাভাবিক প্রবণতাকে সাহায্য করে। চাইল্ড প্যাসিফায়ারের শিল্ড বা প্লাস্টিকের অংশটি এভাবে তৈরি হয় যেন শিশুর মুখে পুরোটা ঢুকে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এবং বায়ু চলাচল সহজ হয়। এগুলো আকারে ছোট এবং সাধারণত দুই বছরের বয়সের ছোট শিশুদের জন্য উপযোগী।
অ্যাডাল্ট প্যাসিফায়ার বা বড়দের জন্য তৈরি চুষনি চাইল্ড প্যাসিফায়ারের তুলনায় বড় এবং প্রাপ্তবয়স্কদের মুখের মাপ অনুযায়ী ডিজাইন করা হয়। এগুলো সাধারণত বয়স রিগ্রেশন, মানসিক স্বস্তি বা বিভিন্ন থেরাপিউটিক কারণে ব্যবহৃত হয়।
দুই ধরনের প্যাসিফায়ারের মধ্যে উপকরণ সাধারণত সিলিকন বা লেটেক্স হলেও, এগুলো আকৃতি ও নিরাপত্তার দিক থেকে ভিন্ন হয়ে থাকে।
সূত্র: সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
দুধ দিয়ে সেমাই তো আছেই, তা ছাড়াও সেমাই দিয়ে কত ধরনের খাবারই না রান্না করা যায়! সবগুলোই অবশ্য ডেজার্ট। বাড়িতে কোনো আয়োজন থাকলে এবার সেমাই দিয়েই তাতে আনুন ভিন্ন স্বাদ। আপনাদের জন্য সে ধরনের একটি ডেজার্টের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২ ঘণ্টা আগেওমিয়াকন অ্যান্টার্কটিকার বাইরে পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম স্থান হিসেবে চিহ্নিত। ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদন অনুসারে, সেখানে প্রায় দুই হাজার মানুষের বসবাস। এই জায়গায় তাপমাত্রা মাইনাস ৬৭ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যেতে পারে, যা উত্তর গোলার্ধে রেকর্ড।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার মানুষ খাদ্যে বিষক্রিয়ায় হাসপাতালে ভর্তি হয় এবং প্রায় ৩ হাজার মানুষ মারা যায়। বাংলাদেশেও খাদ্যে বিষক্রিয়া একটি সাধারণ সমস্যা। কিছু অসচেতন অভ্যাস বাদ দিলে দীর্ঘ মেয়াদে জীবাণু সংক্রমণ থেকে সুস্থ থাকা সম্ভব।
৭ ঘণ্টা আগেরোড ট্রিপের জন্য গাড়িতে ভ্রমণ নিঃসন্দেহে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু এই আনন্দ মাঝেমধ্যে কিছুটা মানসিক চাপের কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যখন চালকেরা অযথা হর্ন বাজান কিংবা ঘন ঘন হেডলাইট জ্বালান আর বন্ধ করেন। বিশ্বে এমন কিছু দেশ রয়েছে, যেগুলোতে ‘বন্ধুসুলভ চালক’ পাওয়া যায়।
১ দিন আগে