মোহাম্মদ নাদের হোসেন ভূঁইয়া
দেখতে দেখতে কেটে গেল আরও এক বছর। পুরোনো বছরের সাফল্য থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে এবং ব্যর্থতাকে সফলতার গল্পে পরিণত করতে নতুন বছরে কাজে ফিরুন নতুন উদ্যমে। কাজে ফিরেই যা যা করবেন—
ডেস্ক গুছিয়ে রাখুন
অফিসের ডেস্কটি যদি সাজানো ও গোছানো থাকে, তাহলে কাজে মনোযোগ বাড়বে। তাই নিজের ডেস্ক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। ডেস্কের কোথায় মনিটর সেট করবেন, কোথায় ফাইলগুলো সাজিয়ে রাখবেন, কোথায় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, যেমন মোবাইল ফোন, চার্জার, পানির বোতল ইত্যাদি রাখবেন, তা ঠিক করে ফেলুন। ডেস্কে পছন্দের দু-একটা শোপিস ও ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন।
মাসের পরিকল্পনা করে রাখুন
পুরো মাসে কী কী কাজ করবেন, তার তালিকা করে রাখুন। এখন অনেক ধরনের ডিজিটাল সিস্টেমে এগুলো রাখা যায়, এমনকি সেটা আপনার মোবাইল ফোনেও। তাই ডিজিটাল যুগে এগুলো ডিজিটাল রাখাই ভালো। এভাবে কাজ করলে তা সহজ ও দ্রুত হয়।
সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক
অফিসে যাঁদের সঙ্গে দিনের বেশির ভাগ সময় কাটান, তাঁদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখা চাই। পুরোনো বছরে কোনো সহকর্মীর সঙ্গে যদি সম্পর্কে বৈরিতা তৈরি হয়, তবে নতুন বছরে তা ঠিক করে নিন। কফি নিয়ে দুজনে আড্ডা দিতে পারেন অথবা নতুন বছরে সহকর্মীদের জন্য ছোট্ট উপহার নিয়েও হাজির হতে পারেন অফিসে।
সময়ানুবর্তিতা
অফিসে সময়মতো পৌঁছানোর চেষ্টা করুন। ঠিক সময়ে প্রবেশ করুন এবং কাজ শেষ করে ঠিক সময়ে বের হোন। এতে রেকর্ড ভালো থাকবে এবং ব্যক্তিগত কাজগুলোও সেরে নিতে পারবেন সহজে।
অফিসের উপযোগী পোশাক
অফিসে ড্রেসকোড থাকলে সেটা মেনে চলুন। আর তা না হলে এমন পোশাক বাছাই করুন, যা পরার পর দেখতে পরিপাটি লাগবে, আবার আরামদায়কও হবে। রঙের ক্ষেত্রে বাছাই করতে পারেন প্যাস্টেল শেডগুলো।
কর্ম ও ব্যক্তিগত জীবন আলাদা রাখুন
অফিস সময়ে ব্যক্তিগত কোনো কাজ করবেন না। আবার অফিসের কাজ বাড়ি বয়ে নিয়ে যাবেন না। অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করুন। বাড়ি ফিরে পরিবারকে সময় দিন।
সূত্র: ইকোনমিক টাইমস ও আইডিয়া জেন
দেখতে দেখতে কেটে গেল আরও এক বছর। পুরোনো বছরের সাফল্য থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে এবং ব্যর্থতাকে সফলতার গল্পে পরিণত করতে নতুন বছরে কাজে ফিরুন নতুন উদ্যমে। কাজে ফিরেই যা যা করবেন—
ডেস্ক গুছিয়ে রাখুন
অফিসের ডেস্কটি যদি সাজানো ও গোছানো থাকে, তাহলে কাজে মনোযোগ বাড়বে। তাই নিজের ডেস্ক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। ডেস্কের কোথায় মনিটর সেট করবেন, কোথায় ফাইলগুলো সাজিয়ে রাখবেন, কোথায় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, যেমন মোবাইল ফোন, চার্জার, পানির বোতল ইত্যাদি রাখবেন, তা ঠিক করে ফেলুন। ডেস্কে পছন্দের দু-একটা শোপিস ও ইনডোর প্ল্যান্ট রাখতে পারেন।
মাসের পরিকল্পনা করে রাখুন
পুরো মাসে কী কী কাজ করবেন, তার তালিকা করে রাখুন। এখন অনেক ধরনের ডিজিটাল সিস্টেমে এগুলো রাখা যায়, এমনকি সেটা আপনার মোবাইল ফোনেও। তাই ডিজিটাল যুগে এগুলো ডিজিটাল রাখাই ভালো। এভাবে কাজ করলে তা সহজ ও দ্রুত হয়।
সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক
অফিসে যাঁদের সঙ্গে দিনের বেশির ভাগ সময় কাটান, তাঁদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখা চাই। পুরোনো বছরে কোনো সহকর্মীর সঙ্গে যদি সম্পর্কে বৈরিতা তৈরি হয়, তবে নতুন বছরে তা ঠিক করে নিন। কফি নিয়ে দুজনে আড্ডা দিতে পারেন অথবা নতুন বছরে সহকর্মীদের জন্য ছোট্ট উপহার নিয়েও হাজির হতে পারেন অফিসে।
সময়ানুবর্তিতা
অফিসে সময়মতো পৌঁছানোর চেষ্টা করুন। ঠিক সময়ে প্রবেশ করুন এবং কাজ শেষ করে ঠিক সময়ে বের হোন। এতে রেকর্ড ভালো থাকবে এবং ব্যক্তিগত কাজগুলোও সেরে নিতে পারবেন সহজে।
অফিসের উপযোগী পোশাক
অফিসে ড্রেসকোড থাকলে সেটা মেনে চলুন। আর তা না হলে এমন পোশাক বাছাই করুন, যা পরার পর দেখতে পরিপাটি লাগবে, আবার আরামদায়কও হবে। রঙের ক্ষেত্রে বাছাই করতে পারেন প্যাস্টেল শেডগুলো।
কর্ম ও ব্যক্তিগত জীবন আলাদা রাখুন
অফিস সময়ে ব্যক্তিগত কোনো কাজ করবেন না। আবার অফিসের কাজ বাড়ি বয়ে নিয়ে যাবেন না। অফিসের কাজ অফিসেই শেষ করুন। বাড়ি ফিরে পরিবারকে সময় দিন।
সূত্র: ইকোনমিক টাইমস ও আইডিয়া জেন
টক দইয়ে চিনি, নাকি লবণ মেশাবেন, সেটা নির্ভর করছে দই খাওয়ার কারণের ওপর। অর্থাৎ কেন দই খাচ্ছেন, তার ওপর। দুটির স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ভিন্ন ভিন্ন। টক দইয়ে উপস্থিত প্রচুর পুষ্টি উপাদান এবং প্রোবায়োটিকসের কারণে নিয়মিত টাটকা দই খাওয়া কিছু রোগ প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগেবলিউড নায়িকারা মা হওয়ার পরও কী করে ফিট থাকেন, এটা নিয়ে সবারই প্রশ্ন। এরপরের প্রশ্নটি হলো, মা হওয়ার পরও কীভাবে তাঁরা ক্যারিয়ার সামলাচ্ছেন। ভোগ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি ফিচারে জানা গেছে, বলিউড তারকা মায়েদের প্যারেন্টিং বিষয়ে। এতে নতুন ও কর্মজীবী মায়েদেরও কিছু টিপস দিয়েছেন তাঁরা।
১৪ ঘণ্টা আগেকচি লাউ দিয়ে মজাদার ডেজার্ট তৈরি করা যায়। রাতে খাওয়ার পর মিষ্টি কিছু খেতে ইচ্ছা হওয়াটা দোষের কিছু নয়। লাউ দিয়েই বানিয়ে ফেলুন মজাদার বরফি। আপনাদের জন্য লাউয়ের বরফির রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
২ দিন আগেবলা হয়, ফ্যাশন উইকগুলোয় র্যাম্পে মডেলরা যেসব পোশাক পরে হেঁটে বেড়ান, সেগুলো আদৌ সাধারণ মানুষের আলমারিতে তোলার উপযোগী নয়। তাহলে অত দামি ফ্যাব্রিক গায়ে তোলেন কারা? হ্যাঁ, বলিউডের সোনম বা আলিয়াদের গায়ে কখনো কখনো রানওয়ে পোশাকের নকশা বা প্রিন্ট দেখা যায়; তবে সেখানেও প্রশ্ন যে উদ্ভট নকশাওয়ালা পোশাকগুলো..
২ দিন আগে