মোহাম্মদ নাদের হোসেন ভূঁইয়া
স্যুট-বুট-টাই পরার চল এসেছে ইউরোপ থেকে। স্যুট বলতে আসলে শার্ট, প্যান্ট, কোট, ওয়েস্ট কোট, টাই কিংবা বো-টাই—এই পাঁচটি অংশকে একসঙ্গে বোঝায়। নিজেকে নান্দনিক রূপে প্রদর্শনের জন্য এবং স্মার্ট পারসোনালিটি প্রকাশে স্যুটের জুড়ি নেই। করপোরেট অফিসে স্য়ুট পরার নিয়ম আছে। আবার বিয়ে ও বিশেষ অনুষ্ঠানেও অনেকে স্যুট পরতে ভালোবাসেন। আমাদের দেশে শীতকালে অনেককে স্য়ুট পরতে দেখা যায়। হয়তো অনেকের অজানা, স্যুট পরারও কিছু নিয়ম রয়েছে। অন্তত পাঁচটি নিয়ম জানা থাকলে স্যুটে আপনি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবেন।
১. শার্ট
ফরমাল শার্ট হিসেবে সাধারণত হালকা রঙের শার্টই বেছে নেওয়া হয়। রংচঙা ক্যাজুয়াল শার্ট কোনোভাবে স্যুটের সঙ্গে পরা যাবে না। স্য়ুট পরার সময় শার্টের রং খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিভিন্ন রঙের শার্ট থাকলেও ফরমাল গেটআপের ক্ষেত্রে স্প্রেড কলার বা পয়েন্ট কলার শার্ট পরাই ভালো। স্প্রেড কলার শার্ট বিভিন্ন মিটিংয়ের জন্য পরা যায়। আর বিভিন্ন পার্টি বা ডিনার ডেটে স্যুট পরার ক্ষেত্রে পয়েন্ট কলার শার্ট পরা যেতে পারে। স্প্রেড কলারে টাই পরা হয় সব সময়। আর ঘরোয়া অনুষ্ঠানে পয়েন্ট কলার শার্ট ক্ষেত্রবিশেষে টাই ছাড়াও পরতে পারেন। স্য়ুট পরার ক্ষেত্রে কখনোই বাটন-ডাউন শার্ট বাছাই করবেন না। এতে সৌন্দর্যহানি হয়।
২. প্যান্ট
ফরমাল প্যান্টের ফিটিংস ভালো হতে হবে; অর্থাৎ প্যান্ট স্ট্রেইট কাট হবে আর লম্বায় এমন হতে হবে যেন তা পায়ের পাতায় এসে ভাঁজ হয়ে না থাকে। স্যুটের প্যান্টের রঙের সঙ্গে কোট ও ওয়েস্ট কোটের রঙের মিল থাকা চাই।
৩. কোট
কোটে যদি তিনটি বোতাম থাকে, তাহলে মাঝের বোতাম সব সময় লাগিয়ে রাখতে হবে। নিচের বোতাম সব সময় খোলা রাখতে হবে। আর যদি দুই বোতামের কোট হয়, তাহলে ওপরের বোতাম সব সময় লাগিয়ে রাখতে হবে আর নিচের বোতাম সব সময় খোলা রাখতে হবে। বসার আগে স্যুটের সব বোতাম খুলে তারপর বসতে হবে। আবার ওঠার পর বোতাম লাগিয়ে নিতে হবে। কোটের হাতার মাপ যেন ঠিক থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। এই ভুল খুব বেশি হয়। কোটের হাতা এমন হতে হবে যেন তা শার্টের হাতা একদম ঢেকে না ফেলে বা শার্টের হাতার অনেক অংশ বের হয়ে থাকে। ফ্যাশন বিশেষজ্ঞদের মতে, কোটের হাতা এমন হতে হবে যাতে শার্টের হাতার ১ ইঞ্চির ৪ ভাগের ১ ভাগ পর্যন্ত দেখা যায়।
৪. ওয়েস্ট কোট
এখন অনেকে অফিসে ওয়েস্ট কোট পরেন না। পরতে হলে অবশ্যই কোটের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে পরতে হবে।
৫. টাই বা বো-টাই
স্যুটের সঙ্গে যে ধরনের টাই পরা হয়, সেগুলোর রং সাধারণত শার্টের রঙের চেয়ে গাঢ় হয়। কোনোভাবেই শার্টের চেয়ে হালকা রঙের টাই পরা ঠিক হবে না। টাই প্যান্টের বেল্ট লাইন পর্যন্ত লম্বা হতে হবে। স্য়ুটের সঙ্গে ছোট টাই পরা একে তো নিয়মবহির্ভূত, দেখতেও বেমানান লাগে। তবে টাই পরতে না চাইলে বো-টাইও
বেছে নেওয়া যেতে পারে।
স্যুট-বুট-টাই পরার চল এসেছে ইউরোপ থেকে। স্যুট বলতে আসলে শার্ট, প্যান্ট, কোট, ওয়েস্ট কোট, টাই কিংবা বো-টাই—এই পাঁচটি অংশকে একসঙ্গে বোঝায়। নিজেকে নান্দনিক রূপে প্রদর্শনের জন্য এবং স্মার্ট পারসোনালিটি প্রকাশে স্যুটের জুড়ি নেই। করপোরেট অফিসে স্য়ুট পরার নিয়ম আছে। আবার বিয়ে ও বিশেষ অনুষ্ঠানেও অনেকে স্যুট পরতে ভালোবাসেন। আমাদের দেশে শীতকালে অনেককে স্য়ুট পরতে দেখা যায়। হয়তো অনেকের অজানা, স্যুট পরারও কিছু নিয়ম রয়েছে। অন্তত পাঁচটি নিয়ম জানা থাকলে স্যুটে আপনি আকর্ষণীয় হয়ে উঠবেন।
১. শার্ট
ফরমাল শার্ট হিসেবে সাধারণত হালকা রঙের শার্টই বেছে নেওয়া হয়। রংচঙা ক্যাজুয়াল শার্ট কোনোভাবে স্যুটের সঙ্গে পরা যাবে না। স্য়ুট পরার সময় শার্টের রং খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিভিন্ন রঙের শার্ট থাকলেও ফরমাল গেটআপের ক্ষেত্রে স্প্রেড কলার বা পয়েন্ট কলার শার্ট পরাই ভালো। স্প্রেড কলার শার্ট বিভিন্ন মিটিংয়ের জন্য পরা যায়। আর বিভিন্ন পার্টি বা ডিনার ডেটে স্যুট পরার ক্ষেত্রে পয়েন্ট কলার শার্ট পরা যেতে পারে। স্প্রেড কলারে টাই পরা হয় সব সময়। আর ঘরোয়া অনুষ্ঠানে পয়েন্ট কলার শার্ট ক্ষেত্রবিশেষে টাই ছাড়াও পরতে পারেন। স্য়ুট পরার ক্ষেত্রে কখনোই বাটন-ডাউন শার্ট বাছাই করবেন না। এতে সৌন্দর্যহানি হয়।
২. প্যান্ট
ফরমাল প্যান্টের ফিটিংস ভালো হতে হবে; অর্থাৎ প্যান্ট স্ট্রেইট কাট হবে আর লম্বায় এমন হতে হবে যেন তা পায়ের পাতায় এসে ভাঁজ হয়ে না থাকে। স্যুটের প্যান্টের রঙের সঙ্গে কোট ও ওয়েস্ট কোটের রঙের মিল থাকা চাই।
৩. কোট
কোটে যদি তিনটি বোতাম থাকে, তাহলে মাঝের বোতাম সব সময় লাগিয়ে রাখতে হবে। নিচের বোতাম সব সময় খোলা রাখতে হবে। আর যদি দুই বোতামের কোট হয়, তাহলে ওপরের বোতাম সব সময় লাগিয়ে রাখতে হবে আর নিচের বোতাম সব সময় খোলা রাখতে হবে। বসার আগে স্যুটের সব বোতাম খুলে তারপর বসতে হবে। আবার ওঠার পর বোতাম লাগিয়ে নিতে হবে। কোটের হাতার মাপ যেন ঠিক থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। এই ভুল খুব বেশি হয়। কোটের হাতা এমন হতে হবে যেন তা শার্টের হাতা একদম ঢেকে না ফেলে বা শার্টের হাতার অনেক অংশ বের হয়ে থাকে। ফ্যাশন বিশেষজ্ঞদের মতে, কোটের হাতা এমন হতে হবে যাতে শার্টের হাতার ১ ইঞ্চির ৪ ভাগের ১ ভাগ পর্যন্ত দেখা যায়।
৪. ওয়েস্ট কোট
এখন অনেকে অফিসে ওয়েস্ট কোট পরেন না। পরতে হলে অবশ্যই কোটের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে পরতে হবে।
৫. টাই বা বো-টাই
স্যুটের সঙ্গে যে ধরনের টাই পরা হয়, সেগুলোর রং সাধারণত শার্টের রঙের চেয়ে গাঢ় হয়। কোনোভাবেই শার্টের চেয়ে হালকা রঙের টাই পরা ঠিক হবে না। টাই প্যান্টের বেল্ট লাইন পর্যন্ত লম্বা হতে হবে। স্য়ুটের সঙ্গে ছোট টাই পরা একে তো নিয়মবহির্ভূত, দেখতেও বেমানান লাগে। তবে টাই পরতে না চাইলে বো-টাইও
বেছে নেওয়া যেতে পারে।
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৯ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৯ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে