আজকের পত্রিকা: আইইউটিতে প্রথম হওয়ার অনুভূতি কেমন?
মাহবুবা ফিহা: আমি এতটা আশা করিনি আসলে। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম উচ্চমাধ্যমিকের প্রথম বর্ষ থেকে। কিন্তু এইচএসসিতে কিছুটা কম নম্বর পেয়ে বুয়েটে পরীক্ষা দিতে না পারায় একেবারে ভেঙে পড়েছিলাম। তবে আইইউটিতে প্রথম হয়েছি জেনে অনেক ভালো লাগছে।
আজকের পত্রিকা: আপনার সক্ষমতা ও পরিশ্রমের জায়গা নিয়ে বলুন।
মাহবুবা ফিহা: নতুন কিছু পড়তে পছন্দ করি। প্রচুর গল্পের বই পড়তাম আগে, সপ্তাহে দুই থেকে তিনটি বই পড়া হতো। দ্বিতীয় বর্ষে চাপ বেড়ে যাওয়ায় তেমন আর সম্ভব হয়নি। স্কুলে থাকার সময় বিভিন্ন অলিম্পিয়াড ও কুইজে অংশ নিয়েছি। সেখানে অনেক মেধাবী মানুষের
সঙ্গে দেখা হয়েছে, তাঁদের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েছি। এ ছাড়া দৈনন্দিন স্বাভাবিক ও নিয়মিত পড়া চালিয়ে গিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: আপনার শিক্ষকদের কতটা অবদান ছিল এই ফলে?
মাহবুবা ফিহা: আমি কলেজে ততটা যেতে পারিনি। তবে আমার শিক্ষকেরা আমার ব্যাপারে খোঁজ নিয়েছেন। আমি কত নম্বর পেলাম, কোথাও সমস্যা হচ্ছে কি না। এ ছাড়া তাঁরা আমার ওপর ভরসা রেখেছিলেন। আমিও তাঁদের থেকে উৎসাহ পেয়েছি। তবে আলাদাভাবে নাম বলে শেষ করা যাবে না।
আজকের পত্রিকা: অনুপ্রেরণার মূল কারিগর কে বা কারা?
মাহবুবা ফিহা: নিঃসন্দেহে বাবা-মা ও আমার শিক্ষকেরা। আমি একেবারে হাল ছেড়ে দিয়েছিলাম, পড়তে পারিনি শেষের দিকে। তাঁরা আমাকে বুঝিয়েছেন বলেই এত দূর আসতে পারা।
আজকের পত্রিকা: বুয়েটের স্বপ্নভঙ্গ, তবুও কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম হয়ে যাবেন এমনটা ভেবেছিলেন?
মাহবুবা ফিহা: না, একদমই না। পরীক্ষা দিয়ে মনে হচ্ছিল মোটামুটি ভালোই হয়েছে, টিকে যেতে পারি।
আজকের পত্রিকা: কোন বিষয়ে পড়ার আগ্রহ বেশি?
মাহবুবা ফিহা: বাবা-মা চান মেডিকেলে পড়ি, যেহেতু মেডিকেলেও সুযোগ হয়েছে। শিক্ষকেরা চান কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়ি, তবে জেনেটিকসে আমার আগ্রহ আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফল দেখার পরে সিদ্ধান্ত হবে।
আজকের পত্রিকা: পরবর্তী ব্যাচের যাঁরা প্রস্তুতি নিচ্ছেন ভর্তি পরীক্ষার জন্য কিংবা পিছিয়ে আছেন, তাঁদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?
মাহবুবা ফিহা: প্রথমত, আত্মবিশ্বাস ধরে রাখাটা চ্যালেঞ্জিং। আমি পড়তে পারছি না, পড়া হয়নি, এমন না ভেবে পড়া চালিয়ে যেতে হবে। যদিও আমি ঘাবড়ে গিয়েছিলাম! তবে আশাহত হইনি। যেখানে আমার দুর্বলতা ছিল, সেটা নিজেই খুঁজে বের করে সমাধান করেছি। কারণ আমার দুর্বলতা আমিই ভালো জানি। আর পরীক্ষার খাতায় চেষ্টার প্রতিফলন দেখাতে হবে।
আজকের পত্রিকা: আইইউটিতে প্রথম হওয়ার অনুভূতি কেমন?
মাহবুবা ফিহা: আমি এতটা আশা করিনি আসলে। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম উচ্চমাধ্যমিকের প্রথম বর্ষ থেকে। কিন্তু এইচএসসিতে কিছুটা কম নম্বর পেয়ে বুয়েটে পরীক্ষা দিতে না পারায় একেবারে ভেঙে পড়েছিলাম। তবে আইইউটিতে প্রথম হয়েছি জেনে অনেক ভালো লাগছে।
আজকের পত্রিকা: আপনার সক্ষমতা ও পরিশ্রমের জায়গা নিয়ে বলুন।
মাহবুবা ফিহা: নতুন কিছু পড়তে পছন্দ করি। প্রচুর গল্পের বই পড়তাম আগে, সপ্তাহে দুই থেকে তিনটি বই পড়া হতো। দ্বিতীয় বর্ষে চাপ বেড়ে যাওয়ায় তেমন আর সম্ভব হয়নি। স্কুলে থাকার সময় বিভিন্ন অলিম্পিয়াড ও কুইজে অংশ নিয়েছি। সেখানে অনেক মেধাবী মানুষের
সঙ্গে দেখা হয়েছে, তাঁদের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েছি। এ ছাড়া দৈনন্দিন স্বাভাবিক ও নিয়মিত পড়া চালিয়ে গিয়েছি।
আজকের পত্রিকা: আপনার শিক্ষকদের কতটা অবদান ছিল এই ফলে?
মাহবুবা ফিহা: আমি কলেজে ততটা যেতে পারিনি। তবে আমার শিক্ষকেরা আমার ব্যাপারে খোঁজ নিয়েছেন। আমি কত নম্বর পেলাম, কোথাও সমস্যা হচ্ছে কি না। এ ছাড়া তাঁরা আমার ওপর ভরসা রেখেছিলেন। আমিও তাঁদের থেকে উৎসাহ পেয়েছি। তবে আলাদাভাবে নাম বলে শেষ করা যাবে না।
আজকের পত্রিকা: অনুপ্রেরণার মূল কারিগর কে বা কারা?
মাহবুবা ফিহা: নিঃসন্দেহে বাবা-মা ও আমার শিক্ষকেরা। আমি একেবারে হাল ছেড়ে দিয়েছিলাম, পড়তে পারিনি শেষের দিকে। তাঁরা আমাকে বুঝিয়েছেন বলেই এত দূর আসতে পারা।
আজকের পত্রিকা: বুয়েটের স্বপ্নভঙ্গ, তবুও কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম হয়ে যাবেন এমনটা ভেবেছিলেন?
মাহবুবা ফিহা: না, একদমই না। পরীক্ষা দিয়ে মনে হচ্ছিল মোটামুটি ভালোই হয়েছে, টিকে যেতে পারি।
আজকের পত্রিকা: কোন বিষয়ে পড়ার আগ্রহ বেশি?
মাহবুবা ফিহা: বাবা-মা চান মেডিকেলে পড়ি, যেহেতু মেডিকেলেও সুযোগ হয়েছে। শিক্ষকেরা চান কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে পড়ি, তবে জেনেটিকসে আমার আগ্রহ আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফল দেখার পরে সিদ্ধান্ত হবে।
আজকের পত্রিকা: পরবর্তী ব্যাচের যাঁরা প্রস্তুতি নিচ্ছেন ভর্তি পরীক্ষার জন্য কিংবা পিছিয়ে আছেন, তাঁদের উদ্দেশে আপনার পরামর্শ কী?
মাহবুবা ফিহা: প্রথমত, আত্মবিশ্বাস ধরে রাখাটা চ্যালেঞ্জিং। আমি পড়তে পারছি না, পড়া হয়নি, এমন না ভেবে পড়া চালিয়ে যেতে হবে। যদিও আমি ঘাবড়ে গিয়েছিলাম! তবে আশাহত হইনি। যেখানে আমার দুর্বলতা ছিল, সেটা নিজেই খুঁজে বের করে সমাধান করেছি। কারণ আমার দুর্বলতা আমিই ভালো জানি। আর পরীক্ষার খাতায় চেষ্টার প্রতিফলন দেখাতে হবে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া। জঙ্গল ট্রেকিং, রেইনফরেস্ট আর পৃথিবীর বৃহত্তম ওরাংওটাং অভয়াশ্রমের জন্য এটি রোমাঞ্চপ্রিয় অভিযাত্রীদের কাছে এক অনন্য ঠিকানা। দর্শনার্থীরা দেশটির মনোরম জাতীয় উদ্যানগুলোয় হাইকিং করতে পারেন, স্ফটিক-স্বচ্ছ পানিতে স্নরকেলিং করার সুযোগ আছে, এমনকি রাত কাটানো যাবে কোন
১১ ঘণ্টা আগেডিম দীর্ঘ সময় ধরে ঘরের তাপমাত্রায় রেখে দিলে তা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই ডিম সংরক্ষণের ভালো উপায় হলো ফ্রিজে রাখা। অনেকের বিশ্বাস, ডিম ধুয়ে, একটি সিল করা কনটেইনারে ঢুকিয়ে ফ্রিজে রাখলে তা অন্য খাবারে ব্যাকটেরিয়া ছড়ানো রোধ করে। এ তথ্য কি সত্যি?
২০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৯ মিলিয়ন পরিবারে অন্তত একটি করে বিড়াল আছে। কিন্তু কীভাবে? শুধু আদরের প্রাণী বলেই কি? নাকি এর পেছনে কোনো ব্যাখ্যা আছে? গবেষকেরা বলছেন, বিড়ালেরা শুধু আদরের পোষা প্রাণীই নয়, এটি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগেপ্রসব-পরবর্তীকালে নতুন মায়েরা যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, সেগুলোর মধ্য়ে সবার আগে বলতে হয় পোস্টপার্টাম ডিপ্রেশনের কথা। নিজের শরীর, শারীরিক গঠন ও মানসিক শান্তি পুনরায় ফিরে পাওয়ার এই যাত্রা যেন মন্থরগতির মনে হয়। সেলিব্রিটি মায়েরাও এর ব্যতিক্রম নন।
১ দিন আগে