
ভেষজ চা চিত্তাকর্ষক পুষ্টিমান, স্বাস্থ্য-উন্নয়নকারী অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসহ থেরাপিউটিক বৈশিষ্ট্যযুক্ত উদ্ভিদ থেকে তৈরি করা হয়। শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং অসুস্থ হওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেতে এ ধরনের চা সাধারণত প্রচলিত ওষুধের মতো কাজ করে।

সরকারের অর্থায়নে দেশে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মোট ৩৬৪টি ভেষজ উদ্ভিদের বাগান আছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে। এসব বাগানে প্রায় ৩০ প্রজাতির ভেষজ উদ্ভিদ আছে। যা পরিচর্যার জন্য সরকারি খরচে নিয়োগ করা হয়েছে একজন করে মালি। কিন্তু বাস্তবে এসবের কিছুই নেই। বাগানও নেই, মালিও নেই; নেই উদ্ভিদও। এ সবই কাগ

ত্বকের যত্নে প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন ধরনের ভেষজ উপকরণ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এগুলো শীতের বৈরী আবহাওয়া থেকে ত্বক আর্দ্র ও সতেজ রাখতে খুব ভালো কাজ করে। ভেষজ মানে কিন্তু খুব দামি বা দুষ্প্রাপ্য কোনো বিষয় নয়। এসব জিনিসপত্র আপনার বাসায়

গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের দরগারচালা গ্রামের বেশ কয়েকটি পরিবার ঔষধি গাছের ছাল, বাকল ও পাতা শুকিয়ে প্রক্রিয়াজাতের পর তা বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। আশপাশের মানুষের কাছে এ গ্রামের পরিচিতি ভেষজ ওষুধের গ্রাম হিসেবে।