বিভাবরী রায়
মাঘের জমাটবাঁধা শীতে বাড়তি সুরক্ষা পেতে নারী-পুরুষ সবাই টুপি ব্যবহার করছে। ঠান্ডা থেকে রক্ষা পেতে এখন উল ও মোটা কাপড়ের বিভিন্ন ধরনের টুপি পাওয়া যায়। পথের ধারের ভ্যান থেকে শুরু করে বড় শপিং মল—সবখানেই পাওয়া যাচ্ছে নারী-পুরুষের আলাদা ও ইউনিসেক্স টুপি। তবে শীত যতই জেঁকে বসুক না কেন, টুপি হওয়া চাই আরামদায়ক, পোশাকের রঙের সঙ্গে মানানসই ও ট্রেন্ডি।
জনপ্রিয় বাকেট হ্যাট
হ্যাটের জগতে বেশ পুরোনো এই হ্যাট নব্বই দশকে ওয়েস্টার্ন গেটআপে দারুণ সঙ্গ পেয়েছিল। পপতারকাদের ছবিগুলো ঘাঁটলেই চোখে পড়বে বিভিন্ন বাকেট হ্যাটের চিত্র। এ সময়ে ট্রেন্ডি ফ্যাশন মেনে চলা নারী-পুরুষের শীত সংগ্রহে এ ধরনের হ্যাট থাকবে—এ কথা নিশ্চিত। শীতে উষ্ণতা ও স্টাইলিশ লুক দিতে এই হ্যাটগুলো দুর্দান্ত। বাকেট হ্যাটগুলো ফার, লেদার বা সোয়েডের হয়। সুতি কাপড়েরও পাওয়া যায়। একরঙা ও প্রিন্ট—দুই রকমের পাওয়া যায়। শীতে ডেনিম বা লেদার জ্যাকেটের সঙ্গে খুব ভালো মানিয়ে যায় এই হ্যাট।
অন্যান্য টুপি
বাজারে শীতে বিভিন্ন ধরনের টুপি পাওয়া যায়। কনকনে ঠান্ডায় উষ্ণতা পেতে বেশি ব্যবহৃত হয় বিনি টুপি। সহজলভ্য ও বিভিন্ন রঙের এই টুপি পশ্চিমা ঘরানার পোশাক ছাড়াও সালোয়ার-কামিজ কিংবা কুর্তির সঙ্গে পরা যায়। নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য উপযোগী বিনি টুপি বেশ কয়েক ধরনের হয়। কখনো একটু এক্সক্লুসিভ ঘরানার এই বিনি টুপির একেবারেই ওপরে শোভা পায় পমপম। পেনসিল স্কার্ট, ডিসট্রেসড ডেনিম বা জগিং স্যুটের সঙ্গে খুব ভালো মানায় এগুলো। পাশাপাশি শীতের রাতে বাড়ি ফেরার সময়ও উষ্ণতা জোগাবে পমপম বিনি টুপি। হিপহপ ট্রেন্ডি লুকের জন্য লেদার, ডেনিম ও সোয়েড বেসবল ক্যাপ তরুণ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা বেশ পছন্দ করছে। ডেনিম জ্যাকেট ও প্যান্টের সঙ্গে রং মিলিয়ে ডেনিমের বেসবল ক্যাপ পরা যেতে পারে। এসব টুপি ছাড়াও এখন শপিং মলগুলোয় শীতে পরার উপযোগী নানা ধরনের উলের হালকা ও মোটা টুপি পাওয়া যায়। বেশি শীতে পরার জন্য মুখ, কান ও মাথাঢাকা টুপিও পাওয়া যায় বাজারে। এ ধরনের টুপিগুলো মাংকি ক্যাপ নামে পরিচিত।
কেনার আগেই
কেনার সময় এমন টুপি বেছে নিতে হবে, যা ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানিয়ে যায়। কারণ, ব্যক্তিত্বের সঙ্গে না মানালে বা ক্যারি করতে না পারলে টুপি যত সুন্দর হোক, দেখতে ভালো লাগবে না। সে ক্ষেত্রে রঙের ব্যাপারটাও বিবেচনায় রাখতে পারেন। টুপি যেহেতু একটি নির্দিষ্ট ঋতুতে পরা হয়, তাই এমন কয়েকটি রঙের টুপি কিনুন, যা মোটামুটি সব রঙের ও ধরনের পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যাবে। সাদা, কালো, খয়েরি, আকাশি, ধূসর ইত্যাদি রঙের টুপি মানিয়ে যাবে যেকোনো পোশাকের সঙ্গে। ট্রায়াল দিয়ে কেনা গেলে ভালো। কারণ, টুপি বেশি টাইট বা ঢিলেঢালা হলে দেখতে ভালো লাগে না। ঘরে পরার জন্য উলের হালকা টুপি কিনুন। এগুলো পরতে আরাম এবং ধোয়া সহজ। উলের মতো কাপড়ে অনেকের অ্যালার্জি থাকে। টুপি কেনার সময় অ্যালার্জির বিষয়টিও বিবেচনায় রাখুন।
কেনাকাটা ও দরদাম
রাজধানীর নিউমার্কেট, গাউছিয়া, চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট, নূরজাহান মার্কেট, বঙ্গবাজার, গুলিস্তান, মৌচাক, সুবাস্তু নজর ভ্যালি, বসুন্ধরা সিটিসহ প্রায় সব শপিং মলে পাওয়া যাবে শীতের বাহারি টুপি। এ ছাড়া ঢাকার বাইরের শহরগুলোর প্রায় প্রতিটি পোশাকের দোকানে ও বিভিন্ন ফেসবুক পেজকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠানেও পাওয়া যাবে পছন্দের টুপি। এগুলোর দামও হাতের নাগালে। টুপির ধরন ও কাপড়ের উপকরণ অনুযায়ী ১২০ থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫০০ টাকায় মিলবে বিভিন্ন ধরনের শীতের টুপি।
মাঘের জমাটবাঁধা শীতে বাড়তি সুরক্ষা পেতে নারী-পুরুষ সবাই টুপি ব্যবহার করছে। ঠান্ডা থেকে রক্ষা পেতে এখন উল ও মোটা কাপড়ের বিভিন্ন ধরনের টুপি পাওয়া যায়। পথের ধারের ভ্যান থেকে শুরু করে বড় শপিং মল—সবখানেই পাওয়া যাচ্ছে নারী-পুরুষের আলাদা ও ইউনিসেক্স টুপি। তবে শীত যতই জেঁকে বসুক না কেন, টুপি হওয়া চাই আরামদায়ক, পোশাকের রঙের সঙ্গে মানানসই ও ট্রেন্ডি।
জনপ্রিয় বাকেট হ্যাট
হ্যাটের জগতে বেশ পুরোনো এই হ্যাট নব্বই দশকে ওয়েস্টার্ন গেটআপে দারুণ সঙ্গ পেয়েছিল। পপতারকাদের ছবিগুলো ঘাঁটলেই চোখে পড়বে বিভিন্ন বাকেট হ্যাটের চিত্র। এ সময়ে ট্রেন্ডি ফ্যাশন মেনে চলা নারী-পুরুষের শীত সংগ্রহে এ ধরনের হ্যাট থাকবে—এ কথা নিশ্চিত। শীতে উষ্ণতা ও স্টাইলিশ লুক দিতে এই হ্যাটগুলো দুর্দান্ত। বাকেট হ্যাটগুলো ফার, লেদার বা সোয়েডের হয়। সুতি কাপড়েরও পাওয়া যায়। একরঙা ও প্রিন্ট—দুই রকমের পাওয়া যায়। শীতে ডেনিম বা লেদার জ্যাকেটের সঙ্গে খুব ভালো মানিয়ে যায় এই হ্যাট।
অন্যান্য টুপি
বাজারে শীতে বিভিন্ন ধরনের টুপি পাওয়া যায়। কনকনে ঠান্ডায় উষ্ণতা পেতে বেশি ব্যবহৃত হয় বিনি টুপি। সহজলভ্য ও বিভিন্ন রঙের এই টুপি পশ্চিমা ঘরানার পোশাক ছাড়াও সালোয়ার-কামিজ কিংবা কুর্তির সঙ্গে পরা যায়। নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য উপযোগী বিনি টুপি বেশ কয়েক ধরনের হয়। কখনো একটু এক্সক্লুসিভ ঘরানার এই বিনি টুপির একেবারেই ওপরে শোভা পায় পমপম। পেনসিল স্কার্ট, ডিসট্রেসড ডেনিম বা জগিং স্যুটের সঙ্গে খুব ভালো মানায় এগুলো। পাশাপাশি শীতের রাতে বাড়ি ফেরার সময়ও উষ্ণতা জোগাবে পমপম বিনি টুপি। হিপহপ ট্রেন্ডি লুকের জন্য লেদার, ডেনিম ও সোয়েড বেসবল ক্যাপ তরুণ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা বেশ পছন্দ করছে। ডেনিম জ্যাকেট ও প্যান্টের সঙ্গে রং মিলিয়ে ডেনিমের বেসবল ক্যাপ পরা যেতে পারে। এসব টুপি ছাড়াও এখন শপিং মলগুলোয় শীতে পরার উপযোগী নানা ধরনের উলের হালকা ও মোটা টুপি পাওয়া যায়। বেশি শীতে পরার জন্য মুখ, কান ও মাথাঢাকা টুপিও পাওয়া যায় বাজারে। এ ধরনের টুপিগুলো মাংকি ক্যাপ নামে পরিচিত।
কেনার আগেই
কেনার সময় এমন টুপি বেছে নিতে হবে, যা ব্যক্তিত্বের সঙ্গে মানিয়ে যায়। কারণ, ব্যক্তিত্বের সঙ্গে না মানালে বা ক্যারি করতে না পারলে টুপি যত সুন্দর হোক, দেখতে ভালো লাগবে না। সে ক্ষেত্রে রঙের ব্যাপারটাও বিবেচনায় রাখতে পারেন। টুপি যেহেতু একটি নির্দিষ্ট ঋতুতে পরা হয়, তাই এমন কয়েকটি রঙের টুপি কিনুন, যা মোটামুটি সব রঙের ও ধরনের পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যাবে। সাদা, কালো, খয়েরি, আকাশি, ধূসর ইত্যাদি রঙের টুপি মানিয়ে যাবে যেকোনো পোশাকের সঙ্গে। ট্রায়াল দিয়ে কেনা গেলে ভালো। কারণ, টুপি বেশি টাইট বা ঢিলেঢালা হলে দেখতে ভালো লাগে না। ঘরে পরার জন্য উলের হালকা টুপি কিনুন। এগুলো পরতে আরাম এবং ধোয়া সহজ। উলের মতো কাপড়ে অনেকের অ্যালার্জি থাকে। টুপি কেনার সময় অ্যালার্জির বিষয়টিও বিবেচনায় রাখুন।
কেনাকাটা ও দরদাম
রাজধানীর নিউমার্কেট, গাউছিয়া, চন্দ্রিমা সুপার মার্কেট, নূরজাহান মার্কেট, বঙ্গবাজার, গুলিস্তান, মৌচাক, সুবাস্তু নজর ভ্যালি, বসুন্ধরা সিটিসহ প্রায় সব শপিং মলে পাওয়া যাবে শীতের বাহারি টুপি। এ ছাড়া ঢাকার বাইরের শহরগুলোর প্রায় প্রতিটি পোশাকের দোকানে ও বিভিন্ন ফেসবুক পেজকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠানেও পাওয়া যাবে পছন্দের টুপি। এগুলোর দামও হাতের নাগালে। টুপির ধরন ও কাপড়ের উপকরণ অনুযায়ী ১২০ থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫০০ টাকায় মিলবে বিভিন্ন ধরনের শীতের টুপি।
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৭ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৭ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে