সানজিদা সামরিন
ঢাকা: পাখি পুষতে ভালোবাসেন অনেকেই। কিন্তু কারও কারও কাছে পাখি দারুণ প্রিয় হলেও ডানাওয়ালা এই প্রাণকে খাঁচায় বন্দী করার পক্ষপাতী নন। বারন্দায় হঠাৎ চড়ুইদলের কিচিরমিচির তাদের ঘরে প্রাণ ফিরিয়ে দেয়। খাওয়ার সময় পাখিদের আমন্ত্রণ জানাতে একমুঠো ছোট্ট হাতে ভাত ছুঁড়ে দেয় বাড়ির ছোট্ট সদস্যটিও। শহুরে বাড়ির বারান্দায় রোজ একটি হলেও পাখি আসবে, সবুজঘেরা বারান্দায় তারা নেচ বেড়াবে এটাও কম আনন্দের ব্যাপার নয়! পাখিপ্রেমীরা কী করে বাড়ির বারান্দায় পাখিদের আমন্ত্রণ জানাবেন দেখে নিন তবে–
গাছ লাগাতে হবে বুঝেশুনে: পাখিকে আমন্ত্রণ জানাতে চাইলে বারান্দায় গাছ তো লাগাতেই হবে। তবে সেক্ষেত্রে রংবেরঙের ফুলের গাছ, সুগন্ধময় ফুল ও পাতা বেছে নিন। এগুলো পাখিদের দারুণ আকৃষ্ট করে। তাছাড়া পেয়ারা, আম, সফেদা, করমচা ফলের গাছ পাখিদের আকৃষ্ট করে। এতে করে প্রাকৃতিক উপায়ে পাখিদের খাবারের ব্যবস্থাও হয়ে যাবে। নার্সারি থেকে গাছ কেনার সময় খুঁজে খুঁজে এমন গাছ বের করুন যেগুলো চড়ুইয়ের মতো ছোট ছোট পাখি আশ্রয় নিতে পারবে। আইভির মতো লতানো গাছের ঝাড় পাখিদের আশ্রয় ও বিশ্রামের জন্য খুবই ভালো।
পানি ও খাবার রাখুন: বারান্দা পাখিদের আনাগোনা দেখতে হলে খাবার ও পানি রাখতে হবে। এখন প্রচণ্ড গরম পড়েছে, পিপাসার্ত পাখিরা যাতে গলা ভেজাতে পারে তাই বারান্দার দেয়ালের ওপর বা রেলিংয়ের পাশে উঁচু টুলের ওপর মাটির পাত্রে পরিষ্কার পানি রেখে দিন। পাশপাশি পাখিদের চোখে পড়ে এমন কয়েক জায়গায় শুকনো খাবার রেখে দিতে হবে। ভুট্টা, গম, শুকনো ফল, চাল রেখে দিতে পারেন ছোট ছোট বাটিতে। খাবারের সন্ধানে হলেও রোজ পাখিরা এসে হাজির হবে আপনার বারান্দায়। খাবার ও বিশ্রামের জন্য আরও একটি কাজ করতে পারেন। প্লাস্টিকের বোতলের পেটের অংশে গোল করে কেটে বা নারকেলের খেসা বাটির মতো করে কেটে বারান্দায় ঝুলিয়ে দিন। এগুলোর ভেতর শুকনো খাবার ভরে রেখ দিন। ক্ষুধার্ত পাখিরা এসে খাবার সংগ্রহও করতে পারবে, নিতে পারবে বিশ্রামও।
ছোট্ট একটা বাসা: চড়ুই পাখিদের দেখা যায় বাসাবাড়ির সিলিংয়ে ঘর বাঁধতে। পাখিদের জন্য বাঁশের ঝুড়ি বা কাঠের বাক্স দিয়ে আপনিও ঘর বানিয়ে দিতে পারেন। বারন্দার এমন কোনো কোণে যেখানে গরম কম ও বৃষ্টির ছাঁট আসে না সেখানে নারকেলের খোসার আঁশ, খরকুটো, কাঠের গুঁড়ো দিয়ে বাসা বানিয়ে দিতে পারেন। তবে পাখি যেন মুক্তভাবে নিজের মতো যাওয়া আসা করতে পারে সে ব্যবস্থা রাখা জরুরী।
আঘাত থেকে বাঁচাতে: এখন উঁচুতল ভবনগুলোর জানালায় কাচের কপাট দিতে দেখা যায়। এ কারণে পাখিরা অনেক সময় বিপাকে পড়ে। জানালার প্রশস্ত কাচের ওপর আকাশ ও বিপরীত দিকের গাছপালার প্রতিবিম্ব পড়ায় পাখিরা ভুলে অগ্রসর হতে গিয়ে কাচের সঙ্গে ধাক্কা লেগে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আঘাত থেক বাঁচাতে দেয়ালে সহজে দৃষ্টিগোচর হয় এমন রঙের কৃত্তিম পাখির ঝাঁক এঁকে দিন। যেমন– সাদা রঙের এক ঝাঁক বক উড়ে যাচ্ছে এমন একটি চিত্র এঁকে দিন স্বচ্ছ জানালার ওপর।
ঢাকা: পাখি পুষতে ভালোবাসেন অনেকেই। কিন্তু কারও কারও কাছে পাখি দারুণ প্রিয় হলেও ডানাওয়ালা এই প্রাণকে খাঁচায় বন্দী করার পক্ষপাতী নন। বারন্দায় হঠাৎ চড়ুইদলের কিচিরমিচির তাদের ঘরে প্রাণ ফিরিয়ে দেয়। খাওয়ার সময় পাখিদের আমন্ত্রণ জানাতে একমুঠো ছোট্ট হাতে ভাত ছুঁড়ে দেয় বাড়ির ছোট্ট সদস্যটিও। শহুরে বাড়ির বারান্দায় রোজ একটি হলেও পাখি আসবে, সবুজঘেরা বারান্দায় তারা নেচ বেড়াবে এটাও কম আনন্দের ব্যাপার নয়! পাখিপ্রেমীরা কী করে বাড়ির বারান্দায় পাখিদের আমন্ত্রণ জানাবেন দেখে নিন তবে–
গাছ লাগাতে হবে বুঝেশুনে: পাখিকে আমন্ত্রণ জানাতে চাইলে বারান্দায় গাছ তো লাগাতেই হবে। তবে সেক্ষেত্রে রংবেরঙের ফুলের গাছ, সুগন্ধময় ফুল ও পাতা বেছে নিন। এগুলো পাখিদের দারুণ আকৃষ্ট করে। তাছাড়া পেয়ারা, আম, সফেদা, করমচা ফলের গাছ পাখিদের আকৃষ্ট করে। এতে করে প্রাকৃতিক উপায়ে পাখিদের খাবারের ব্যবস্থাও হয়ে যাবে। নার্সারি থেকে গাছ কেনার সময় খুঁজে খুঁজে এমন গাছ বের করুন যেগুলো চড়ুইয়ের মতো ছোট ছোট পাখি আশ্রয় নিতে পারবে। আইভির মতো লতানো গাছের ঝাড় পাখিদের আশ্রয় ও বিশ্রামের জন্য খুবই ভালো।
পানি ও খাবার রাখুন: বারান্দা পাখিদের আনাগোনা দেখতে হলে খাবার ও পানি রাখতে হবে। এখন প্রচণ্ড গরম পড়েছে, পিপাসার্ত পাখিরা যাতে গলা ভেজাতে পারে তাই বারান্দার দেয়ালের ওপর বা রেলিংয়ের পাশে উঁচু টুলের ওপর মাটির পাত্রে পরিষ্কার পানি রেখে দিন। পাশপাশি পাখিদের চোখে পড়ে এমন কয়েক জায়গায় শুকনো খাবার রেখে দিতে হবে। ভুট্টা, গম, শুকনো ফল, চাল রেখে দিতে পারেন ছোট ছোট বাটিতে। খাবারের সন্ধানে হলেও রোজ পাখিরা এসে হাজির হবে আপনার বারান্দায়। খাবার ও বিশ্রামের জন্য আরও একটি কাজ করতে পারেন। প্লাস্টিকের বোতলের পেটের অংশে গোল করে কেটে বা নারকেলের খেসা বাটির মতো করে কেটে বারান্দায় ঝুলিয়ে দিন। এগুলোর ভেতর শুকনো খাবার ভরে রেখ দিন। ক্ষুধার্ত পাখিরা এসে খাবার সংগ্রহও করতে পারবে, নিতে পারবে বিশ্রামও।
ছোট্ট একটা বাসা: চড়ুই পাখিদের দেখা যায় বাসাবাড়ির সিলিংয়ে ঘর বাঁধতে। পাখিদের জন্য বাঁশের ঝুড়ি বা কাঠের বাক্স দিয়ে আপনিও ঘর বানিয়ে দিতে পারেন। বারন্দার এমন কোনো কোণে যেখানে গরম কম ও বৃষ্টির ছাঁট আসে না সেখানে নারকেলের খোসার আঁশ, খরকুটো, কাঠের গুঁড়ো দিয়ে বাসা বানিয়ে দিতে পারেন। তবে পাখি যেন মুক্তভাবে নিজের মতো যাওয়া আসা করতে পারে সে ব্যবস্থা রাখা জরুরী।
আঘাত থেকে বাঁচাতে: এখন উঁচুতল ভবনগুলোর জানালায় কাচের কপাট দিতে দেখা যায়। এ কারণে পাখিরা অনেক সময় বিপাকে পড়ে। জানালার প্রশস্ত কাচের ওপর আকাশ ও বিপরীত দিকের গাছপালার প্রতিবিম্ব পড়ায় পাখিরা ভুলে অগ্রসর হতে গিয়ে কাচের সঙ্গে ধাক্কা লেগে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। আঘাত থেক বাঁচাতে দেয়ালে সহজে দৃষ্টিগোচর হয় এমন রঙের কৃত্তিম পাখির ঝাঁক এঁকে দিন। যেমন– সাদা রঙের এক ঝাঁক বক উড়ে যাচ্ছে এমন একটি চিত্র এঁকে দিন স্বচ্ছ জানালার ওপর।
এই একুশ শতকে কোনো এলাকায় মোটরগাড়ি চলে না, এটা বিশ্বাস করা যায়! অবিশ্বাস্য হলেও খোদ যুক্তরাষ্ট্রে এমন একটি দ্বীপ আছে, যেখানে মোটরগাড়ি নেই। নেই যুক্তরাষ্ট্রের আভিজাত্যের প্রতীক গলফ কোর্টও। কিন্তু সেই দ্বীপের বাসিন্দাদের সবার জন্য আছে একটি করে ঘোড়া। সেই সব ঘোড়ায় চলাফেরা করে তারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।
২০ ঘণ্টা আগেসেদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়ানোর ক্ষেত্রে দুই সমস্যা খুবই সাধারণ। একটি হলো, খোসার সঙ্গে ডিমের সাদা অংশ লেগে থাকা; অন্যটি হলো, খোসা ছাড়ানোর পরও ডিমের ওপর পাতলা আবরণ লেগে থাকা। ইন্টারনেটে এসব সমস্যা সমাধানের নানা ‘হ্যাক’ বা কৌশল পাওয়া যায়। ডিমের খোসা ছাড়ানো কঠিন হওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ রয়েছে।
১ দিন আগেঅফিসের পরিবেশ আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে। অনেকে অফিসে যাওয়ার কথা ভাবতেই হতাশ হয়ে পড়েন। এর কারণ হয়তো খিটখিটে বস, অতিরিক্ত কাজের চাপ কিংবা সহকর্মীদের খারাপ ব্যবহার। এতে দেখা দিতে পারে মানসিক চাপ, ঘুমের সমস্যা, এমনকি বিষণ্নতাও।
১ দিন আগেআজ টুনা দিবস। বিশ্বব্যাপী খাদ্যনিরাপত্তা, সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্য এবং অর্থনীতিতে টুনার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছরের ২ মে বিশ্ব টুনা দিবস পালিত হয়। টুনা মাছের প্রজননপ্রক্রিয়া যেন ব্যাহত না হয়, সেদিকে গুরুত্ব দিয়ে মাছ ধরাকে উৎসাহিত করতেই দিবসটি পালিত হয়।
২ দিন আগে