ফারিয়া রহমান খান
বাজারে বিভিন্ন রকমের সাবান পাওয়া যায়। কোন সাবানের কী কাজ এবং কোন ধরনের ত্বকের জন্য কেমন সাবান উপযুক্ত, তা জেনে-বুঝে তবেই সাবান বেছে নিতে হবে ধুলাবালু, দূষণ এবং ঘামের কারণে ত্বক ময়লা হয়। ত্বক পরিষ্কার রাখতে আমরা সাবান ব্যবহার করি। কিন্তু ভুল সাবান ব্যবহার ত্বকের উল্টো ক্ষতি করে।
প্রসাধনী বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের পিএইচ বা ক্ষারের মাত্রা ৪ দশমিক ৫ থেকে ৫ দশমিক ৫-এর মধ্যে থাকে। কিন্তু অধিকাংশ সাবানের পিএইচ ৯ থেকে ১১-এর মধ্যে থাকে, যা ত্বকের ক্ষারের মাত্রা বাড়িয়ে নানা ধরনের ক্ষতি করে। তাই অবশ্যই ত্বকের ধরন বুঝে সঠিক সাবান বাছাই করা জরুরি। বাজারে বিভিন্ন ধরনের সাবান পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে আছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-অ্যাকনে, সাধারণ বার, হারবাল, অ্যারোমাথেরাপিসহ বিভিন্ন রকমের সাবান।কোন সাবানের কী কাজ এবং কোন ধরনের ত্বকের জন্য কেমন সাবান উপযুক্ত, তা জেনে-বুঝে তবেই সাবান বেছে নিতে হবে।
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান
এই সাবানে ট্রাইক্লোসেন থাকে, যা একধরনের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট এবং এসব সাবানের পিএইচ বা ক্ষারের মাত্রা থাকে ৯ থেকে ১০-এর মধ্যে। এগুলো তরল ও বার সাবান হিসেবে বাজারে পাওয়া যায়। এই সাবান আমাদের ত্বক জীবাণুমুক্ত করে। কিন্তু বেশি মাত্রায় এসব সাবান ব্যবহারের ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য কিছু উপকারী জীবাণু থাকে, এসব সাবান সেই উপকারী জীবাণুগুলো মেরে ফেলে। তাই অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান দীর্ঘদিন ব্যবহার করা ঠিক নয়। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁরা থাইম, ল্যাভেন্ডার বা ক্যামোমাইলযুক্ত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যান্টি-অ্যাকনে সাবান
যাঁদের ব্রণের সমস্যা আছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই সাবান ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণত যেসব জায়গায় ব্রণ হয়ে থাকে, যেমন মুখ ও পিঠ, সেই সব অংশে এই সাবানগুলো ব্যবহার করা হয়। এগুলো ব্যবহারের নির্দিষ্ট সময়সীমা রয়েছে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই অ্যান্টি-অ্যাকনে সাবান ব্যবহার করা উচিত।
হারবাল সাবান
হারবাল সাবানে ক্যামোমাইল, ল্যাভেন্ডার, অ্যাভোকাডো, মিন্টসহ বিভিন্ন ভেষজ নির্যাস থাকে। এ ছাড়া এসব সাবানে অলিভ অয়েল ও শিয়া বাটার ব্যবহার করা হয়, যা ত্বকের জন্য উপকারী। হারবাল সাবানে পিএইচের ভারসাম্য ঠিক থাকে। এই সাবান ত্বকের কোনো ক্ষতি করে না; বরং ত্বক রাখে কোমল ও নমনীয়। তাই যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্য হারবাল সাবান ব্যবহার করাটা উপকারী। তবে যাঁদের ত্বক সংবেদনশীল, তাঁদের জন্য হারবাল সাবান বেশি উপযুক্ত।
ময়শ্চারাইজিং সাবান
যেসব সাবানে অলিভ অয়েল, শিয়া বাটার, প্যারাফিন, অ্যালোভেরা জেল ও গ্লিসারিন থাকে, সেগুলো সবচেয়ে ভালো ময়শ্চারাইজিং সাবান। এসব উপাদানযুক্ত সাবান ত্বক রাখে কোমল ও নমনীয়। ময়শ্চারাইজিং সাবান শীতকালে ব্যবহারের জন্য সেরা; তবে যাঁদের ত্বক শুষ্ক, তাঁরা সারা বছরই ব্যবহার করতে পারেন এ ধরনের সাবান। তা ছাড়া যাঁদের ত্বক মিশ্র, তাঁরাও ময়শ্চারাইজিং সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যারোমাথেরাপি সাবান
এসব সাবানে থাকে জবা ও সূর্যমুখীর তেল, বেলি, ক্যামোমাইলসহ বিভিন্ন ফুলের নির্যাস থেকে তৈরি এসেনশিয়াল অয়েল। প্রচলিত আছে, এসবের সুগন্ধ মনে প্রশান্তি এনে দেয়। যাঁরা অ্যারোমাথেরাপি পছন্দ করেন, তাঁরা এ ধরনের সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
বাজারে বিভিন্ন রকমের সাবান পাওয়া যায়। কোন সাবানের কী কাজ এবং কোন ধরনের ত্বকের জন্য কেমন সাবান উপযুক্ত, তা জেনে-বুঝে তবেই সাবান বেছে নিতে হবে ধুলাবালু, দূষণ এবং ঘামের কারণে ত্বক ময়লা হয়। ত্বক পরিষ্কার রাখতে আমরা সাবান ব্যবহার করি। কিন্তু ভুল সাবান ব্যবহার ত্বকের উল্টো ক্ষতি করে।
প্রসাধনী বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের পিএইচ বা ক্ষারের মাত্রা ৪ দশমিক ৫ থেকে ৫ দশমিক ৫-এর মধ্যে থাকে। কিন্তু অধিকাংশ সাবানের পিএইচ ৯ থেকে ১১-এর মধ্যে থাকে, যা ত্বকের ক্ষারের মাত্রা বাড়িয়ে নানা ধরনের ক্ষতি করে। তাই অবশ্যই ত্বকের ধরন বুঝে সঠিক সাবান বাছাই করা জরুরি। বাজারে বিভিন্ন ধরনের সাবান পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে আছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-অ্যাকনে, সাধারণ বার, হারবাল, অ্যারোমাথেরাপিসহ বিভিন্ন রকমের সাবান।কোন সাবানের কী কাজ এবং কোন ধরনের ত্বকের জন্য কেমন সাবান উপযুক্ত, তা জেনে-বুঝে তবেই সাবান বেছে নিতে হবে।
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান
এই সাবানে ট্রাইক্লোসেন থাকে, যা একধরনের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট এবং এসব সাবানের পিএইচ বা ক্ষারের মাত্রা থাকে ৯ থেকে ১০-এর মধ্যে। এগুলো তরল ও বার সাবান হিসেবে বাজারে পাওয়া যায়। এই সাবান আমাদের ত্বক জীবাণুমুক্ত করে। কিন্তু বেশি মাত্রায় এসব সাবান ব্যবহারের ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য কিছু উপকারী জীবাণু থাকে, এসব সাবান সেই উপকারী জীবাণুগুলো মেরে ফেলে। তাই অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান দীর্ঘদিন ব্যবহার করা ঠিক নয়। যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত, তাঁরা থাইম, ল্যাভেন্ডার বা ক্যামোমাইলযুক্ত অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যান্টি-অ্যাকনে সাবান
যাঁদের ব্রণের সমস্যা আছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই সাবান ব্যবহার করতে পারেন। সাধারণত যেসব জায়গায় ব্রণ হয়ে থাকে, যেমন মুখ ও পিঠ, সেই সব অংশে এই সাবানগুলো ব্যবহার করা হয়। এগুলো ব্যবহারের নির্দিষ্ট সময়সীমা রয়েছে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই অ্যান্টি-অ্যাকনে সাবান ব্যবহার করা উচিত।
হারবাল সাবান
হারবাল সাবানে ক্যামোমাইল, ল্যাভেন্ডার, অ্যাভোকাডো, মিন্টসহ বিভিন্ন ভেষজ নির্যাস থাকে। এ ছাড়া এসব সাবানে অলিভ অয়েল ও শিয়া বাটার ব্যবহার করা হয়, যা ত্বকের জন্য উপকারী। হারবাল সাবানে পিএইচের ভারসাম্য ঠিক থাকে। এই সাবান ত্বকের কোনো ক্ষতি করে না; বরং ত্বক রাখে কোমল ও নমনীয়। তাই যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্য হারবাল সাবান ব্যবহার করাটা উপকারী। তবে যাঁদের ত্বক সংবেদনশীল, তাঁদের জন্য হারবাল সাবান বেশি উপযুক্ত।
ময়শ্চারাইজিং সাবান
যেসব সাবানে অলিভ অয়েল, শিয়া বাটার, প্যারাফিন, অ্যালোভেরা জেল ও গ্লিসারিন থাকে, সেগুলো সবচেয়ে ভালো ময়শ্চারাইজিং সাবান। এসব উপাদানযুক্ত সাবান ত্বক রাখে কোমল ও নমনীয়। ময়শ্চারাইজিং সাবান শীতকালে ব্যবহারের জন্য সেরা; তবে যাঁদের ত্বক শুষ্ক, তাঁরা সারা বছরই ব্যবহার করতে পারেন এ ধরনের সাবান। তা ছাড়া যাঁদের ত্বক মিশ্র, তাঁরাও ময়শ্চারাইজিং সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
অ্যারোমাথেরাপি সাবান
এসব সাবানে থাকে জবা ও সূর্যমুখীর তেল, বেলি, ক্যামোমাইলসহ বিভিন্ন ফুলের নির্যাস থেকে তৈরি এসেনশিয়াল অয়েল। প্রচলিত আছে, এসবের সুগন্ধ মনে প্রশান্তি এনে দেয়। যাঁরা অ্যারোমাথেরাপি পছন্দ করেন, তাঁরা এ ধরনের সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
৭ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১৭ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে