দিনের শুরুতে কর্মজীবী মানুষের প্রস্তুতি চলে কর্মস্থলকে ঘিরে। চটপট খেয়ে, ঝটপট তৈরি হয়েই পা বাড়াতে হয় অফিসের পথে। দিনের একটা বড় অংশ কাটে এখানেই। অনেক সময় নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টার বেশিও থাকতে হয় নিজ কর্মস্থলে। তাই কর্মস্থলের পরিবেশ ও অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা এমনকি দেয়াল ও আসবাবের রংও কর্মীদের মনের ওপর প্রভাব ফেলে।
রং মানুষের মনে বিরাট প্রভাব ফেলে বলে জানান চিত্রশিল্পী ও মীনা কার্টুন ইউনিসেফ বাংলাদেশের অ্যাপিসোড ডিরেক্টর সুশান্ত কুমার সাহা অনুপম। কর্মীদের মানসিক প্রশান্তির জন্য অফিসে কোন ধরনের রং ব্যবহার করা উচিত সে বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন কিছু কথা।
দেয়ালের রং যেমন হবে
যেকোনো অফিসের দেয়ালেই সাদা বা অফ হোয়াইট রং করতে দেখা যায়। এই রংগুলো অফিসকে পরিচ্ছন্ন ও আরামদায়ক লুক দেয়। অনুপম জানান, একটি অফিসের দেয়ালের রং কেমন হবে তা নির্ভর করে ওই অফিসের থিমের ওপর। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি লোগো থাকে। যেমন গুগলের রঙিন লোগো আছে, ফেসবুকের লোগোতে নীল রং আছে। সে ক্ষেত্রে দেয়ালের অধিকাংশ জায়গায় সাদা বা অফহোয়াইট রেখে প্রতিষ্ঠানের যে ব্র্যান্ডিং কালার রয়েছে সেটার সবচেয়ে মিনিমাম শেডকে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন– ইটের সাদা দেয়ালে নীল গ্রিডলাইন দেওয়া যেতে পারে।
আসবাব ও অন্যান্য
বেশির ভাগ অফিসের ডেস্কে কালো রঙের চেয়ার দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে দেয়ালের রং সাদা ও অফহোয়াইট হলে চেয়ারগুলোর রং প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড কালারের হতে পারে। যেমন, ব্র্যান্ড কালার নীল হলে চেয়ারগুলো ও ডিপার্টমেন্টের পার্টিশনগুলোয় নীল রং ব্যবহার করলে ভালো লাগবে।
কমনরুম বা কফি স্পেস
প্রায়ই অফিসগুলোয় কর্মীদের জন্য কমনরুম থাকে। আবার অনেক অফিসে ছোট্ট কফি স্পেস থাকে। সে ক্ষেত্রে সে জায়গাটায় যেহেতু কর্মীরা রিলাক্স করতে যান অথবা ছোট্ট ব্রেক নিতে যান সে জন্য সেখানে এমন রং ব্যবহার করতে হবে যা মনকে প্রশান্ত ও চাঙা করে তোলে। এই স্পেসের দেয়ালের রং প্যাস্টেল ইয়েলো, কমলা, নীল হতে পারে। তবে রংগুলোর সবচেয়ে মিনিমাম শেড ব্যবহার করতে হবে। করপোরেট অফিসের কমনরুম বা কফি স্পেসে কালার কম্বিনেশনের অ্যাবস্ট্রাক্ট পেইন্টিং থাকতে পারে। পেইন্টিংয়ের শেপগুলো আলাদা হতে পারে। লম্বা বা আড়াআড়ি আকারের মেলবন্ধন থাকতে পারে বলে জানান অনুপম। অন্যদিকে ক্রিয়েটিভ অফিসগুলোয় কোলাজ পেইন্টিং রাখা যেতে পারে। যে ধরনের পেইন্টিংয়ে গল্প রয়েছে সে ধরনের পেইন্টিং রাখা যেতে পারে।
বারান্দা থাকলে
অনেক অফিসে ছোট বারান্দা থাকে। রিফ্রেশমেন্টের জন্য ব্যবহৃত এ বারান্দাতেও রঙের ছোঁয়া থাকলে ভালো। বারান্দায় গ্লাস কার্পেট বিছানো যেতে পারে। সঙ্গে রাখা যেতে পারে ইনডোর প্ল্যান্ট। সে ক্ষেত্রে সবুজ রং পাওয়া যাবে গাছের সবুজ থেকেই। পাশাপাশি দেয়ালে ছোট ছোট রঙিন পেইন্টিং রাখা যেতে পারে। তবে পেইন্টিংগুলোর ফ্রেম মেটাল বা ফাইবারের বাছাই করা উচিত, যাতে বৃষ্টির ছাঁট এসে নষ্ট না হয়- জানান সুশান্ত কুমার সাহা অনুপম।
দিনের শুরুতে কর্মজীবী মানুষের প্রস্তুতি চলে কর্মস্থলকে ঘিরে। চটপট খেয়ে, ঝটপট তৈরি হয়েই পা বাড়াতে হয় অফিসের পথে। দিনের একটা বড় অংশ কাটে এখানেই। অনেক সময় নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টার বেশিও থাকতে হয় নিজ কর্মস্থলে। তাই কর্মস্থলের পরিবেশ ও অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা এমনকি দেয়াল ও আসবাবের রংও কর্মীদের মনের ওপর প্রভাব ফেলে।
রং মানুষের মনে বিরাট প্রভাব ফেলে বলে জানান চিত্রশিল্পী ও মীনা কার্টুন ইউনিসেফ বাংলাদেশের অ্যাপিসোড ডিরেক্টর সুশান্ত কুমার সাহা অনুপম। কর্মীদের মানসিক প্রশান্তির জন্য অফিসে কোন ধরনের রং ব্যবহার করা উচিত সে বিষয়ে তিনি জানিয়েছেন কিছু কথা।
দেয়ালের রং যেমন হবে
যেকোনো অফিসের দেয়ালেই সাদা বা অফ হোয়াইট রং করতে দেখা যায়। এই রংগুলো অফিসকে পরিচ্ছন্ন ও আরামদায়ক লুক দেয়। অনুপম জানান, একটি অফিসের দেয়ালের রং কেমন হবে তা নির্ভর করে ওই অফিসের থিমের ওপর। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেরই একটি লোগো থাকে। যেমন গুগলের রঙিন লোগো আছে, ফেসবুকের লোগোতে নীল রং আছে। সে ক্ষেত্রে দেয়ালের অধিকাংশ জায়গায় সাদা বা অফহোয়াইট রেখে প্রতিষ্ঠানের যে ব্র্যান্ডিং কালার রয়েছে সেটার সবচেয়ে মিনিমাম শেডকে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন– ইটের সাদা দেয়ালে নীল গ্রিডলাইন দেওয়া যেতে পারে।
আসবাব ও অন্যান্য
বেশির ভাগ অফিসের ডেস্কে কালো রঙের চেয়ার দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে দেয়ালের রং সাদা ও অফহোয়াইট হলে চেয়ারগুলোর রং প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড কালারের হতে পারে। যেমন, ব্র্যান্ড কালার নীল হলে চেয়ারগুলো ও ডিপার্টমেন্টের পার্টিশনগুলোয় নীল রং ব্যবহার করলে ভালো লাগবে।
কমনরুম বা কফি স্পেস
প্রায়ই অফিসগুলোয় কর্মীদের জন্য কমনরুম থাকে। আবার অনেক অফিসে ছোট্ট কফি স্পেস থাকে। সে ক্ষেত্রে সে জায়গাটায় যেহেতু কর্মীরা রিলাক্স করতে যান অথবা ছোট্ট ব্রেক নিতে যান সে জন্য সেখানে এমন রং ব্যবহার করতে হবে যা মনকে প্রশান্ত ও চাঙা করে তোলে। এই স্পেসের দেয়ালের রং প্যাস্টেল ইয়েলো, কমলা, নীল হতে পারে। তবে রংগুলোর সবচেয়ে মিনিমাম শেড ব্যবহার করতে হবে। করপোরেট অফিসের কমনরুম বা কফি স্পেসে কালার কম্বিনেশনের অ্যাবস্ট্রাক্ট পেইন্টিং থাকতে পারে। পেইন্টিংয়ের শেপগুলো আলাদা হতে পারে। লম্বা বা আড়াআড়ি আকারের মেলবন্ধন থাকতে পারে বলে জানান অনুপম। অন্যদিকে ক্রিয়েটিভ অফিসগুলোয় কোলাজ পেইন্টিং রাখা যেতে পারে। যে ধরনের পেইন্টিংয়ে গল্প রয়েছে সে ধরনের পেইন্টিং রাখা যেতে পারে।
বারান্দা থাকলে
অনেক অফিসে ছোট বারান্দা থাকে। রিফ্রেশমেন্টের জন্য ব্যবহৃত এ বারান্দাতেও রঙের ছোঁয়া থাকলে ভালো। বারান্দায় গ্লাস কার্পেট বিছানো যেতে পারে। সঙ্গে রাখা যেতে পারে ইনডোর প্ল্যান্ট। সে ক্ষেত্রে সবুজ রং পাওয়া যাবে গাছের সবুজ থেকেই। পাশাপাশি দেয়ালে ছোট ছোট রঙিন পেইন্টিং রাখা যেতে পারে। তবে পেইন্টিংগুলোর ফ্রেম মেটাল বা ফাইবারের বাছাই করা উচিত, যাতে বৃষ্টির ছাঁট এসে নষ্ট না হয়- জানান সুশান্ত কুমার সাহা অনুপম।
পোষা প্রাণীদের দেশের বাইরে নিতে ‘পেট পাসপোর্ট’ বা ভেটেরিনারি ডাক্তারের দেওয়া স্বাস্থ্য সনদ নেওয়ার নিয়ম আগে থেকেই রয়েছে। এবার এক অদ্ভুত নিয়ম প্রণয়ন করতে যাচ্ছে ইতালির উত্তরাঞ্চলের শহর বোলজানো। ২০২৬ সাল থেকে কুকুরের জন্যও ভ্রমণ কর দিতে হবে। এমন সিদ্ধান্ত ইতিমধ্যে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
১৮ মিনিট আগেছুটির দিন বিকেলে নেটফ্লিক্সে পছন্দের সিনেমা দেখতে দেখতে মুখরোচক স্ন্যাকস চিবোনোর সুখ কে না পেতে চায়? এই সপ্তাহে ছুটির বিকেলে বাড়িতেই তৈরি করে নিন বিফ সমুচা। আপনাদের জন্য বিফ সমুচার রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২ ঘণ্টা আগেকফি পানকারীদের যকৃতের রোগ, যেমন লিভার ক্যানসার, ফাইব্রোসিস অর্থাৎ যকৃতে দাগ বা ক্ষত টিস্যু ও নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার অর্থাৎ যকৃতে চর্বি জমার আশঙ্কা কম। ফাইব্রোসিসের একটি গুরুতর পর্যায় সিরোসিস। এই পর্যায়ে যকৃৎ আর সঠিকভাবে কাজ করে না। এমন জটিল রোগেরও ঝুঁকি কমায় কফি।
৪ ঘণ্টা আগেআপেল কেটে রাখলে কেন কালো হয়ে যায়? কিংবা পনিরে কেন ফুটো থাকে? খাবার নিয়ে এমন হাজারো প্রশ্ন ঘুরতে থাকে আমাদের মনে। খাবার আর পানীয়র রহস্য উদ্ঘাটনের চেয়ে মজার আর কী হতে পারে? দিনের পর দিন যে প্রশ্নগুলো আমাদের মনে ঘুরপাক খায়, তার উত্তরগুলো যখন বিজ্ঞান আর রান্নাঘরের ইতিহাস থেকে বেরিয়ে আসে, বিষয়টি আসল
৬ ঘণ্টা আগে