মিনহাজ মির্জা, গোয়াইনঘাট (সিলেট)
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে। আবাসিক হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকানগুলোকে সাজানো হয়েছে।
জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মায়াবী ঝরনাসহ সব কটি পর্যটন স্পটে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। ঈদের ছুটিতে ঘুরতে এসে পর্যটকেরা যাতে হয়রানি বা কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার শিকার না হন, সে জন্য নেওয়া হয়েছে বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা। পর্যটন পুলিশ এবং গোয়াইনঘাট থানা-পুলিশের কয়েকটি ইউনিট এ জন্য কাজ করবে।
বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টের ব্যবস্থাপকেরা জানান, অতিথিদের স্বাগত জানাতে হোটেল-মোটেলে সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না আসে তাহলে ব্যাপক পর্যটক আসবেন বলে ধারণা করছেন তাঁরা। ঈদে পর্যটকদের সেবাই থাকবে তাঁদের মূল লক্ষ্য।
পর্যটন ব্যবসায়ী মান্নান আহমেদ বলেন, ঈদে বিপুলসংখ্যক পর্যটক আসার সম্ভাবনা রয়েছে। দোকানগুলো নতুন নতুন মালামাল দিয়ে সাজানো হয়েছে।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জাফলং পর্যটন হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি বাবলু বখত বলেন, ‘এবারের ঈদকে সামনে রেখে আমাদের রিসোর্টে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। পর্যটকেরা যাতে এখানে এসে কম খরচে নিরাপদে থাকতে পারেন সেদিকে লক্ষ রাখা রয়েছে।’
এদিকে আজ রোববার সকালে উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আয়োজনে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাফলং পর্যটন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে করণীয়-সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, পর্যটনকেন্দ্রে এসে পর্যটকেরা যাতে কোনো রকম হয়রানির শিকার না হয়, সে জন্য পুলিশ তৎপর থাকবে।
এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সেবার মান বৃদ্ধি করতে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করবে। পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত থাকবে।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাটের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, গোয়াইনঘাটের পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে উপজেলা প্রশাসন পদক্ষেপ নিয়েছে। বৃষ্টিপাত ও বর্ষণমুখর পরিবেশে উপজেলার পর্যটন স্পটগুলো আপন রূপ মেলে ধরে। প্রকৃতির রূপ-লাবণ্যের মধ্যে মুখরিত হয়ে উঠে প্রতিটি পর্যটন স্পট। এবার ভরা মৌসুমে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আসা পর্যটকেরা নতুনত্ব পাবেন বলে আশা করছি।
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে। আবাসিক হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকানগুলোকে সাজানো হয়েছে।
জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মায়াবী ঝরনাসহ সব কটি পর্যটন স্পটে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। ঈদের ছুটিতে ঘুরতে এসে পর্যটকেরা যাতে হয়রানি বা কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার শিকার না হন, সে জন্য নেওয়া হয়েছে বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা। পর্যটন পুলিশ এবং গোয়াইনঘাট থানা-পুলিশের কয়েকটি ইউনিট এ জন্য কাজ করবে।
বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টের ব্যবস্থাপকেরা জানান, অতিথিদের স্বাগত জানাতে হোটেল-মোটেলে সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না আসে তাহলে ব্যাপক পর্যটক আসবেন বলে ধারণা করছেন তাঁরা। ঈদে পর্যটকদের সেবাই থাকবে তাঁদের মূল লক্ষ্য।
পর্যটন ব্যবসায়ী মান্নান আহমেদ বলেন, ঈদে বিপুলসংখ্যক পর্যটক আসার সম্ভাবনা রয়েছে। দোকানগুলো নতুন নতুন মালামাল দিয়ে সাজানো হয়েছে।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জাফলং পর্যটন হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি বাবলু বখত বলেন, ‘এবারের ঈদকে সামনে রেখে আমাদের রিসোর্টে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। পর্যটকেরা যাতে এখানে এসে কম খরচে নিরাপদে থাকতে পারেন সেদিকে লক্ষ রাখা রয়েছে।’
এদিকে আজ রোববার সকালে উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আয়োজনে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাফলং পর্যটন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে করণীয়-সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, পর্যটনকেন্দ্রে এসে পর্যটকেরা যাতে কোনো রকম হয়রানির শিকার না হয়, সে জন্য পুলিশ তৎপর থাকবে।
এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সেবার মান বৃদ্ধি করতে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করবে। পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত থাকবে।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাটের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, গোয়াইনঘাটের পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে উপজেলা প্রশাসন পদক্ষেপ নিয়েছে। বৃষ্টিপাত ও বর্ষণমুখর পরিবেশে উপজেলার পর্যটন স্পটগুলো আপন রূপ মেলে ধরে। প্রকৃতির রূপ-লাবণ্যের মধ্যে মুখরিত হয়ে উঠে প্রতিটি পর্যটন স্পট। এবার ভরা মৌসুমে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আসা পর্যটকেরা নতুনত্ব পাবেন বলে আশা করছি।
মিনহাজ মির্জা, গোয়াইনঘাট (সিলেট)
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে। আবাসিক হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকানগুলোকে সাজানো হয়েছে।
জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মায়াবী ঝরনাসহ সব কটি পর্যটন স্পটে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। ঈদের ছুটিতে ঘুরতে এসে পর্যটকেরা যাতে হয়রানি বা কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার শিকার না হন, সে জন্য নেওয়া হয়েছে বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা। পর্যটন পুলিশ এবং গোয়াইনঘাট থানা-পুলিশের কয়েকটি ইউনিট এ জন্য কাজ করবে।
বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টের ব্যবস্থাপকেরা জানান, অতিথিদের স্বাগত জানাতে হোটেল-মোটেলে সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না আসে তাহলে ব্যাপক পর্যটক আসবেন বলে ধারণা করছেন তাঁরা। ঈদে পর্যটকদের সেবাই থাকবে তাঁদের মূল লক্ষ্য।
পর্যটন ব্যবসায়ী মান্নান আহমেদ বলেন, ঈদে বিপুলসংখ্যক পর্যটক আসার সম্ভাবনা রয়েছে। দোকানগুলো নতুন নতুন মালামাল দিয়ে সাজানো হয়েছে।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জাফলং পর্যটন হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি বাবলু বখত বলেন, ‘এবারের ঈদকে সামনে রেখে আমাদের রিসোর্টে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। পর্যটকেরা যাতে এখানে এসে কম খরচে নিরাপদে থাকতে পারেন সেদিকে লক্ষ রাখা রয়েছে।’
এদিকে আজ রোববার সকালে উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আয়োজনে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাফলং পর্যটন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে করণীয়-সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, পর্যটনকেন্দ্রে এসে পর্যটকেরা যাতে কোনো রকম হয়রানির শিকার না হয়, সে জন্য পুলিশ তৎপর থাকবে।
এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সেবার মান বৃদ্ধি করতে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করবে। পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত থাকবে।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাটের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, গোয়াইনঘাটের পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে উপজেলা প্রশাসন পদক্ষেপ নিয়েছে। বৃষ্টিপাত ও বর্ষণমুখর পরিবেশে উপজেলার পর্যটন স্পটগুলো আপন রূপ মেলে ধরে। প্রকৃতির রূপ-লাবণ্যের মধ্যে মুখরিত হয়ে উঠে প্রতিটি পর্যটন স্পট। এবার ভরা মৌসুমে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আসা পর্যটকেরা নতুনত্ব পাবেন বলে আশা করছি।
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে। আবাসিক হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকানগুলোকে সাজানো হয়েছে।
জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মায়াবী ঝরনাসহ সব কটি পর্যটন স্পটে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। ঈদের ছুটিতে ঘুরতে এসে পর্যটকেরা যাতে হয়রানি বা কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার শিকার না হন, সে জন্য নেওয়া হয়েছে বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা। পর্যটন পুলিশ এবং গোয়াইনঘাট থানা-পুলিশের কয়েকটি ইউনিট এ জন্য কাজ করবে।
বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টের ব্যবস্থাপকেরা জানান, অতিথিদের স্বাগত জানাতে হোটেল-মোটেলে সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে। যদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ না আসে তাহলে ব্যাপক পর্যটক আসবেন বলে ধারণা করছেন তাঁরা। ঈদে পর্যটকদের সেবাই থাকবে তাঁদের মূল লক্ষ্য।
পর্যটন ব্যবসায়ী মান্নান আহমেদ বলেন, ঈদে বিপুলসংখ্যক পর্যটক আসার সম্ভাবনা রয়েছে। দোকানগুলো নতুন নতুন মালামাল দিয়ে সাজানো হয়েছে।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও জাফলং পর্যটন হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি বাবলু বখত বলেন, ‘এবারের ঈদকে সামনে রেখে আমাদের রিসোর্টে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। পর্যটকেরা যাতে এখানে এসে কম খরচে নিরাপদে থাকতে পারেন সেদিকে লক্ষ রাখা রয়েছে।’
এদিকে আজ রোববার সকালে উপজেলা পর্যটন উন্নয়ন কমিটির আয়োজনে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাফলং পর্যটন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে করণীয়-সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জাফলং ট্যুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ বলেন, পর্যটনকেন্দ্রে এসে পর্যটকেরা যাতে কোনো রকম হয়রানির শিকার না হয়, সে জন্য পুলিশ তৎপর থাকবে।
এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সেবার মান বৃদ্ধি করতে ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করবে। পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত থাকবে।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাটের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, গোয়াইনঘাটের পর্যটন স্পটগুলোতে পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের ভ্রমণ নির্বিঘ্ন করতে উপজেলা প্রশাসন পদক্ষেপ নিয়েছে। বৃষ্টিপাত ও বর্ষণমুখর পরিবেশে উপজেলার পর্যটন স্পটগুলো আপন রূপ মেলে ধরে। প্রকৃতির রূপ-লাবণ্যের মধ্যে মুখরিত হয়ে উঠে প্রতিটি পর্যটন স্পট। এবার ভরা মৌসুমে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে আসা পর্যটকেরা নতুনত্ব পাবেন বলে আশা করছি।
এভারেস্ট জয়ের আগ্রহ অনেকের থাকে। প্রতিবছর এখানে আরোহীর সংখ্যা বাড়ে। যদিও নেপাল সরকার কিছু নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যেমন আগে অন্তত ৭ হাজার মিটার কোনো পর্বতারোহণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২৩ মিনিট আগেবিশ্ব পর্যটনশিল্পের অন্যতম আয়োজন স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্টের চতুর্থ আসর এবার বসবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে। ভ্রমণ প্ল্যাটফর্ম স্কিফটের সঙ্গে এটি যৌথভাবে আয়োজন করছে আবুধাবির সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগ। এটি অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসের ২৯ ও ৩০ তারিখ।
২৩ মিনিট আগেএককথায় প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা ইস্তাম্বুলের কিছু বিষয় আছে ব্যয়বহুল, আবার কিছু বিষয় আছে তুলনামূলক খুবই সস্তা। আবার কিছু বিষয় আছে ফেয়ার প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগেলন্ডনভিত্তিক হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের সর্বশেষ র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়েছে। গত ২০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট শীর্ষ ১০-এর বাইরে পড়েছে। বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের শক্তি বোঝায়, সেই পাসপোর্ট দিয়ে নাগরিকেরা কতগুলো দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেবাবর আলী, পর্বতারোহী
এভারেস্ট জয়ের আগ্রহ অনেকের থাকে। প্রতিবছর এখানে আরোহীর সংখ্যা বাড়ে। যদিও নেপাল সরকার কিছু নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যেমন আগে অন্তত ৭ হাজার মিটার কোনো পর্বতারোহণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এর সঙ্গে চলতি বছর থেকে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ডলার। যেটি আগে ছিল ১১ হাজার ডলার। আর আরোহীর সংখ্যাও নির্ধারণ করা আছে সরকারের পক্ষ থেকে।
কিন্তু বাস্তবতা অনেকটা ভিন্ন। বিভিন্ন নীতি থাকলেও সেগুলোর প্রয়োগে ঘাটতি রয়েছে। কারণ, সেখানকার স্থানীয় শেরপা ও এজেন্সিগুলো সব নিয়ম মেনে চলে না। এর বড় কারণ, দেশটির রাজস্বের অন্যতম খাত এটি। তাই অনেক নিয়ম করা হলেও সেটির প্রয়োগ দেখা যায় না। এর সঙ্গে সেখানকার পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থাও খুব ভালো নয়। অনেকে বিভিন্ন জিনিস বা খাবারের প্যাকেট যেখানে-সেখানে ফেলে। এতে দিন দিন আরও নেতিবাচক পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। যদিও পর্বতারোহীদের কাছ থেকে পরিবেশ সুরক্ষার জন্যও ফি নেওয়া হয়। কিন্তু সেটার যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
এভারেস্ট জয়ের আগ্রহ অনেকের থাকে। প্রতিবছর এখানে আরোহীর সংখ্যা বাড়ে। যদিও নেপাল সরকার কিছু নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যেমন আগে অন্তত ৭ হাজার মিটার কোনো পর্বতারোহণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এর সঙ্গে চলতি বছর থেকে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ হাজার ডলার। যেটি আগে ছিল ১১ হাজার ডলার। আর আরোহীর সংখ্যাও নির্ধারণ করা আছে সরকারের পক্ষ থেকে।
কিন্তু বাস্তবতা অনেকটা ভিন্ন। বিভিন্ন নীতি থাকলেও সেগুলোর প্রয়োগে ঘাটতি রয়েছে। কারণ, সেখানকার স্থানীয় শেরপা ও এজেন্সিগুলো সব নিয়ম মেনে চলে না। এর বড় কারণ, দেশটির রাজস্বের অন্যতম খাত এটি। তাই অনেক নিয়ম করা হলেও সেটির প্রয়োগ দেখা যায় না। এর সঙ্গে সেখানকার পরিচ্ছন্নতার ব্যবস্থাও খুব ভালো নয়। অনেকে বিভিন্ন জিনিস বা খাবারের প্যাকেট যেখানে-সেখানে ফেলে। এতে দিন দিন আরও নেতিবাচক পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। যদিও পর্বতারোহীদের কাছ থেকে পরিবেশ সুরক্ষার জন্যও ফি নেওয়া হয়। কিন্তু সেটার যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ
০৭ এপ্রিল ২০২৪বিশ্ব পর্যটনশিল্পের অন্যতম আয়োজন স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্টের চতুর্থ আসর এবার বসবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে। ভ্রমণ প্ল্যাটফর্ম স্কিফটের সঙ্গে এটি যৌথভাবে আয়োজন করছে আবুধাবির সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগ। এটি অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসের ২৯ ও ৩০ তারিখ।
২৩ মিনিট আগেএককথায় প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা ইস্তাম্বুলের কিছু বিষয় আছে ব্যয়বহুল, আবার কিছু বিষয় আছে তুলনামূলক খুবই সস্তা। আবার কিছু বিষয় আছে ফেয়ার প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগেলন্ডনভিত্তিক হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের সর্বশেষ র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়েছে। গত ২০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট শীর্ষ ১০-এর বাইরে পড়েছে। বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের শক্তি বোঝায়, সেই পাসপোর্ট দিয়ে নাগরিকেরা কতগুলো দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
বিশ্ব পর্যটনশিল্পের অন্যতম আয়োজন স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্টের চতুর্থ আসর এবার বসবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে। ভ্রমণ প্ল্যাটফর্ম স্কিফটের সঙ্গে এটি যৌথভাবে আয়োজন করছে আবুধাবির সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগ। এটি অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসের ২৯ ও ৩০ তারিখ।
কেন আবুধাবি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবি এখন আর শুধু তেলনির্ভর অর্থনীতির শহর নয়, এটি এখন আন্তর্জাতিক পর্যটনের অন্যতম কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে আবুধাবি বিমানবন্দরে যাত্রী সংখ্যা বেড়েছে ১৩ শতাংশ। এটি বৈশ্বিক পর্যটনের জন্য আশাব্যঞ্জক সংকেত। আয়োজকেরা জানান, এই ফোরাম শুধু সম্মেলন নয়, এটি এমন এক মঞ্চ, যেখানে সরকার, সিইও, উদ্যোক্তা, নির্মাতা ও স্থানীয় সম্প্রদায় একসঙ্গে ভ্রমণশিল্পের ভবিষ্যৎ রূপরেখা তৈরি করবে।
স্কিফটের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও রাফাত আলী বলেন, ‘বিশ্বের সেরা সিইও এবং ভ্রমণনেতাদের নিয়ে গঠিত এই ফোরাম আমাদের শিল্পের ভবিষ্যৎ গঠনে অবদান রাখছে। সংস্কৃতি, উদ্ভাবন আর আতিথেয়তার এক অনন্য মিশ্রণে আবুধাবি এই আয়োজনের উপযুক্ত স্থান।’
গ্লোবাল মঞ্চ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে
স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম মূলত যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রতিবছর বিশ্ব পর্যটনশিল্পের প্রভাবশালী নেতারা মিলিত হন। সেই আয়োজন থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য সংস্করণ হিসেবে তৈরি হয় স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্ট।
২০২৪ সালের ফোরামটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল দুবাইয়ে। সেখানে ৩২টি দেশ থেকে ৫০০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারী যোগ দিয়েছিলেন। সেই আলোচনায় উঠে এসেছিল ভ্রমণের উত্থান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব ও ভ্রমণ প্রযুক্তির নতুন ধারা। এবারের আসরে আয়োজকেরা আরও বড় মাপের আয়োজনের পরিকল্পনা করছেন।
নারী নেতৃত্বের নতুন উদ্যোগ
মূল সম্মেলনের বাইরে ‘মিট জেনারেশন নেক্সট’ শিরোনামে বিশেষ উদ্যোগ থাকবে। যার লক্ষ্য ভ্রমণশিল্পে উদীয়মান নারী নেতাদের সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত নেতাদের যোগাযোগ তৈরি করা। এটি আবুধাবির সামাজিক ও অর্থনৈতিক রূপরেখা পরিবর্তনের একটি অংশ। যেখানে স্থানীয় প্রতিভা বিকাশ ও নারীর অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
এই আয়োজনের গুরুত্ব
স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্ট এখন মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম প্রভাবশালী পর্যটন সম্মেলন। এখানে সরকার, করপোরেট, স্টার্টআপ, কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং গবেষকেরা একসঙ্গে আলোচনা করেন ভ্রমণশিল্পের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে।
ভ্রমণশিল্প দ্রুত বদলে যাচ্ছে। নতুন বাজার, নতুন প্রযুক্তি, নতুন প্রজন্ম—সব মিলিয়ে ভ্রমণের জগৎ প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্ট ২০২৫ সেই পরিবর্তনের দিকনির্দেশনা দেবে। যেখানে মধ্যপ্রাচ্য ভবিষ্যতের পথপ্রদর্শক হতে যাচ্ছে।
সূত্র: স্কিফট
বিশ্ব পর্যটনশিল্পের অন্যতম আয়োজন স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্টের চতুর্থ আসর এবার বসবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে। ভ্রমণ প্ল্যাটফর্ম স্কিফটের সঙ্গে এটি যৌথভাবে আয়োজন করছে আবুধাবির সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগ। এটি অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসের ২৯ ও ৩০ তারিখ।
কেন আবুধাবি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবি এখন আর শুধু তেলনির্ভর অর্থনীতির শহর নয়, এটি এখন আন্তর্জাতিক পর্যটনের অন্যতম কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে আবুধাবি বিমানবন্দরে যাত্রী সংখ্যা বেড়েছে ১৩ শতাংশ। এটি বৈশ্বিক পর্যটনের জন্য আশাব্যঞ্জক সংকেত। আয়োজকেরা জানান, এই ফোরাম শুধু সম্মেলন নয়, এটি এমন এক মঞ্চ, যেখানে সরকার, সিইও, উদ্যোক্তা, নির্মাতা ও স্থানীয় সম্প্রদায় একসঙ্গে ভ্রমণশিল্পের ভবিষ্যৎ রূপরেখা তৈরি করবে।
স্কিফটের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও রাফাত আলী বলেন, ‘বিশ্বের সেরা সিইও এবং ভ্রমণনেতাদের নিয়ে গঠিত এই ফোরাম আমাদের শিল্পের ভবিষ্যৎ গঠনে অবদান রাখছে। সংস্কৃতি, উদ্ভাবন আর আতিথেয়তার এক অনন্য মিশ্রণে আবুধাবি এই আয়োজনের উপযুক্ত স্থান।’
গ্লোবাল মঞ্চ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে
স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম মূলত যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রতিবছর বিশ্ব পর্যটনশিল্পের প্রভাবশালী নেতারা মিলিত হন। সেই আয়োজন থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে মধ্যপ্রাচ্য সংস্করণ হিসেবে তৈরি হয় স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্ট।
২০২৪ সালের ফোরামটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল দুবাইয়ে। সেখানে ৩২টি দেশ থেকে ৫০০ জনের বেশি অংশগ্রহণকারী যোগ দিয়েছিলেন। সেই আলোচনায় উঠে এসেছিল ভ্রমণের উত্থান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব ও ভ্রমণ প্রযুক্তির নতুন ধারা। এবারের আসরে আয়োজকেরা আরও বড় মাপের আয়োজনের পরিকল্পনা করছেন।
নারী নেতৃত্বের নতুন উদ্যোগ
মূল সম্মেলনের বাইরে ‘মিট জেনারেশন নেক্সট’ শিরোনামে বিশেষ উদ্যোগ থাকবে। যার লক্ষ্য ভ্রমণশিল্পে উদীয়মান নারী নেতাদের সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত নেতাদের যোগাযোগ তৈরি করা। এটি আবুধাবির সামাজিক ও অর্থনৈতিক রূপরেখা পরিবর্তনের একটি অংশ। যেখানে স্থানীয় প্রতিভা বিকাশ ও নারীর অংশগ্রহণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
এই আয়োজনের গুরুত্ব
স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্ট এখন মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম প্রভাবশালী পর্যটন সম্মেলন। এখানে সরকার, করপোরেট, স্টার্টআপ, কনটেন্ট ক্রিয়েটর এবং গবেষকেরা একসঙ্গে আলোচনা করেন ভ্রমণশিল্পের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা নিয়ে।
ভ্রমণশিল্প দ্রুত বদলে যাচ্ছে। নতুন বাজার, নতুন প্রযুক্তি, নতুন প্রজন্ম—সব মিলিয়ে ভ্রমণের জগৎ প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্ট ২০২৫ সেই পরিবর্তনের দিকনির্দেশনা দেবে। যেখানে মধ্যপ্রাচ্য ভবিষ্যতের পথপ্রদর্শক হতে যাচ্ছে।
সূত্র: স্কিফট
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ
০৭ এপ্রিল ২০২৪এভারেস্ট জয়ের আগ্রহ অনেকের থাকে। প্রতিবছর এখানে আরোহীর সংখ্যা বাড়ে। যদিও নেপাল সরকার কিছু নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যেমন আগে অন্তত ৭ হাজার মিটার কোনো পর্বতারোহণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২৩ মিনিট আগেএককথায় প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা ইস্তাম্বুলের কিছু বিষয় আছে ব্যয়বহুল, আবার কিছু বিষয় আছে তুলনামূলক খুবই সস্তা। আবার কিছু বিষয় আছে ফেয়ার প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগেলন্ডনভিত্তিক হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের সর্বশেষ র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়েছে। গত ২০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট শীর্ষ ১০-এর বাইরে পড়েছে। বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের শক্তি বোঝায়, সেই পাসপোর্ট দিয়ে নাগরিকেরা কতগুলো দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেইয়াসির আরাফাত
এককথায় প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা ইস্তাম্বুলের কিছু বিষয় আছে ব্যয়বহুল, আবার কিছু বিষয় আছে তুলনামূলক খুবই সস্তা। আবার কিছু বিষয় আছে ফেয়ার প্রাইজ।
হোটেল ব্যয়
যেকোনো শহর ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রথমেইযেটা দরকার, তা হলো থাকার জায়গা বা অ্যাকোমোডেশন। ইস্তাম্বুল শহরে এক রাত থাকার জন্য হোটেলে কেমন ব্যয় হয়? এটিও এককথায় বলা সম্ভব নয়। ইস্তাম্বুল বিশাল আকারের একটি শহর। এর রয়েছে অসংখ্য মহল্লা। একেক মহল্লায় হোটেলের দামে ভিন্নতা রয়েছে।
তবে পর্যটকেরা সাধারণত ঐতিহাসিক জায়গাগুলো কিংবা তার আশপাশে থাকেন। তাই সেসব জায়গার কথাই উল্লেখ করছি।
আপনার হাতে যদি সময় কম থাকে, তাহলে হোটেলের জন্য ইস্তাম্বুলের সেরা
দুটি জায়গার একটি হচ্ছে সুলতান আহমেত। এটি ইস্তাম্বুলের হিস্টোরিক সেন্টার। এখান থেকে হেঁটে অনেক জায়গা ভ্রমণ করা যায়। আরেকটি জায়গা হলো এমিনোনু। এটি ট্রাভেল হাব। ইস্তাম্বুলের যেদিকেই আপনি যাওয়া-আসা করুন না কেন, এই এলাকা হয়েই আপনাকে যেতে হবে। আমি ছিলাম সুলতান আহমেত এলাকায়। খুব ভালো মানের একটি হোটেলে পাঁচজন পূর্ণ বয়স্ক এবং একটি শিশুর জন্য দুটি রুম নিয়েছিলাম। প্রতি রাতের জন্য রুমগুলোর ভাড়া ছিল ৫৫ ইউরো। সঙ্গে ছিল কমপ্লিমেন্টারি সুস্বাদু নাশতা। খুঁজলে এর থেকেও সস্তা হোটেল পাওয়া যায় সেখানে। তবে পরিবার নিয়ে থাকার জন্য মানসম্মত হোটেল বেছে নিতে হয়েছিল। একলা কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে থাকার জন্য আরও কম ব্যয়ে সেখানে হোটেল রুম পাওয়া যায়।
পরিবহন ব্যয়
ভ্রমণে দ্বিতীয় ব্যয় হচ্ছে পরিবহন। ইস্তাম্বুলে এ খাতে খরচ বেশ সস্তা। আমার পরামর্শ হচ্ছে, ইস্তাম্বুলে নেমে একটি সিটি কার্ড করে নিন। সেই কার্ড টপ আপ করে ব্যবহার করতে থাকুন। প্রতিটি স্টেশনে টপ আপ করার জন্য সেলফ সার্ভিস মেশিন রয়েছে। এই একটি সিটি কার্ড ব্যবহার করে ইস্তাম্বুল শহরে বাস, ট্রাম, মেট্রো, ট্রেন, ফেরিসহ সব ধরনের গণপরিবহন ব্যবহার করা যায়। প্রতি রাইডে ভাড়া পড়বে মাত্র ৩৫ টার্কিশ লিরা অর্থাৎ ইউরোর ৭০ সেন্ট। এতে এয়ারপোর্ট থেকে মাত্র ৯৫ টার্কিশ লিরা অর্থাৎ ২ ইউরোর কম দিয়ে মেট্রোরেলে সেন্টারে যাওয়া-আসা করতে পারবেন।
শপিং ব্যয়
শপিংয়ের জন্য ইস্তাম্বুল খুবই সুন্দর শহর। এটি বিখ্যাত বিভিন্ন ধরনের পাথরের গয়নার জন্য। এখানে খুব সুন্দর পাথরের গয়না পাওয়া যায় কম দামে। তা ছাড়া স্মারক হিসেবে তুরস্কের ঐতিহ্যবাহী নকশা দিয়ে তৈরি অনেক ধরনের জিনিস মোটামুটি সাশ্রয়ী দামেই পাওয়া যায়।
খাবারের ব্যয়
খাবারের ক্ষেত্রে ইস্তাম্বুল ব্যয়বহুল শহর। তবে সস্তায়ও খাবার পাওয়া যায় শহরটিতে। সে ক্ষেত্রে ঘণ্টাখানেকের যাত্রা করে যেতে হবে সিটি সেন্টার থেকে অনেকটাই দূরে, সেটা আসলে বাস্তবসম্মত সমাধান নয়। সেন্টারে রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়াদাওয়া করলে প্রতিবেলা জনপ্রতি ব্যয় হবে ১৫ থেকে ২০ ইউরো। এ ক্ষেত্রে কিছুটা অর্থ সাশ্রয় করার জন্য পরামর্শ হলো, এমন হোটেলে উঠুন, যেখানে কমপ্লিমেন্টারি সকালের নাশতা পাওয়া যাবে। সকালে ভারী নাশতা করে বের হয়ে বিকেলে স্ন্যাকসজাতীয় কিছু খেয়ে নিয়ে রাতের খাবার খাবেন। ইস্তাম্বুলে স্ন্যাকসজাতীয় অনেক ধরনের খাবার পাওয়া যায় বেশ কম দামে। প্রতিদিন দুই বেলা রেস্টুরেন্টে খেতে হলে অনেক খরচ হবে।
টিকিটের দাম
এই শহরে ট্যুরিস্ট বিভিন্ন অ্যাট্রাকশনে প্রবেশ করার জন্য চড়া মূল্যের টিকিট কাটতে হয়। অ্যাট্রাকশন ভিজিটের জন্য ইস্তাম্বুল অনেক ব্যয়বহুল। সুলতানদের বাসস্থান তোপকাপি প্রাসাদে প্রবেশের টিকিট জনপ্রতি প্রায় ৫০ ইউরো, গালাতা টাওয়ারে ২৫ ইউরো, ব্যাসিলিকা সিস্টার্ন ২৮ ইউরো, দোলমাবাচে প্রাসাদ ৩০ ইউরো এবং আয়া সোফিয়া দেখতে ৩০ ইউরো দিয়ে টিকিট কিনতে হবে। প্রথমবারের মতো ইস্তাম্বুল গেলে আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে, ব্যক্তিগত আগ্রহে দু-একটি জায়গা দেখুন।
ঐতিহাসিক গন্তব্যগুলো দেখার টিকিটের দাম বেশি হলেও বিভিন্ন ট্যুর অ্যাকটিভিটি বেশ সস্তা। বসফরাসে শিপে করে বিভিন্ন লাইভ শোসহ তিন ঘণ্টার ডিনার ক্রুজের মূল্য মাত্র ২০ ইউরো, বসফরাসে দুই ঘণ্টার সানসেট ক্রুজ ৫ থেকে ৬ ইউরো, দুই ঘণ্টার সুফি সামা নাচের শো মাত্র ২০ ইউরো। এ ছাড়া এমন অনেক অ্যাকটিভিটি রয়েছে, যেগুলো মোটামুটি সাশ্রয়ী মূল্যে আপনি দেখতে পারবেন।
সব বিষয় বিবেচনায় নিলে দেখা যাবে, ইস্তাম্বুল যেমন ব্যয়বহুল, তেমনি সাশ্রয়ীও বটে। তাই এই শহরকে ‘বাই ডিফল্ট ব্যয়বহুল ডেস্টিনেশন’ বলা যায় না। তবে তা নির্ভর করবে আপনার বাজেটের ওপর।
এককথায় প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা ইস্তাম্বুলের কিছু বিষয় আছে ব্যয়বহুল, আবার কিছু বিষয় আছে তুলনামূলক খুবই সস্তা। আবার কিছু বিষয় আছে ফেয়ার প্রাইজ।
হোটেল ব্যয়
যেকোনো শহর ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রথমেইযেটা দরকার, তা হলো থাকার জায়গা বা অ্যাকোমোডেশন। ইস্তাম্বুল শহরে এক রাত থাকার জন্য হোটেলে কেমন ব্যয় হয়? এটিও এককথায় বলা সম্ভব নয়। ইস্তাম্বুল বিশাল আকারের একটি শহর। এর রয়েছে অসংখ্য মহল্লা। একেক মহল্লায় হোটেলের দামে ভিন্নতা রয়েছে।
তবে পর্যটকেরা সাধারণত ঐতিহাসিক জায়গাগুলো কিংবা তার আশপাশে থাকেন। তাই সেসব জায়গার কথাই উল্লেখ করছি।
আপনার হাতে যদি সময় কম থাকে, তাহলে হোটেলের জন্য ইস্তাম্বুলের সেরা
দুটি জায়গার একটি হচ্ছে সুলতান আহমেত। এটি ইস্তাম্বুলের হিস্টোরিক সেন্টার। এখান থেকে হেঁটে অনেক জায়গা ভ্রমণ করা যায়। আরেকটি জায়গা হলো এমিনোনু। এটি ট্রাভেল হাব। ইস্তাম্বুলের যেদিকেই আপনি যাওয়া-আসা করুন না কেন, এই এলাকা হয়েই আপনাকে যেতে হবে। আমি ছিলাম সুলতান আহমেত এলাকায়। খুব ভালো মানের একটি হোটেলে পাঁচজন পূর্ণ বয়স্ক এবং একটি শিশুর জন্য দুটি রুম নিয়েছিলাম। প্রতি রাতের জন্য রুমগুলোর ভাড়া ছিল ৫৫ ইউরো। সঙ্গে ছিল কমপ্লিমেন্টারি সুস্বাদু নাশতা। খুঁজলে এর থেকেও সস্তা হোটেল পাওয়া যায় সেখানে। তবে পরিবার নিয়ে থাকার জন্য মানসম্মত হোটেল বেছে নিতে হয়েছিল। একলা কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে থাকার জন্য আরও কম ব্যয়ে সেখানে হোটেল রুম পাওয়া যায়।
পরিবহন ব্যয়
ভ্রমণে দ্বিতীয় ব্যয় হচ্ছে পরিবহন। ইস্তাম্বুলে এ খাতে খরচ বেশ সস্তা। আমার পরামর্শ হচ্ছে, ইস্তাম্বুলে নেমে একটি সিটি কার্ড করে নিন। সেই কার্ড টপ আপ করে ব্যবহার করতে থাকুন। প্রতিটি স্টেশনে টপ আপ করার জন্য সেলফ সার্ভিস মেশিন রয়েছে। এই একটি সিটি কার্ড ব্যবহার করে ইস্তাম্বুল শহরে বাস, ট্রাম, মেট্রো, ট্রেন, ফেরিসহ সব ধরনের গণপরিবহন ব্যবহার করা যায়। প্রতি রাইডে ভাড়া পড়বে মাত্র ৩৫ টার্কিশ লিরা অর্থাৎ ইউরোর ৭০ সেন্ট। এতে এয়ারপোর্ট থেকে মাত্র ৯৫ টার্কিশ লিরা অর্থাৎ ২ ইউরোর কম দিয়ে মেট্রোরেলে সেন্টারে যাওয়া-আসা করতে পারবেন।
শপিং ব্যয়
শপিংয়ের জন্য ইস্তাম্বুল খুবই সুন্দর শহর। এটি বিখ্যাত বিভিন্ন ধরনের পাথরের গয়নার জন্য। এখানে খুব সুন্দর পাথরের গয়না পাওয়া যায় কম দামে। তা ছাড়া স্মারক হিসেবে তুরস্কের ঐতিহ্যবাহী নকশা দিয়ে তৈরি অনেক ধরনের জিনিস মোটামুটি সাশ্রয়ী দামেই পাওয়া যায়।
খাবারের ব্যয়
খাবারের ক্ষেত্রে ইস্তাম্বুল ব্যয়বহুল শহর। তবে সস্তায়ও খাবার পাওয়া যায় শহরটিতে। সে ক্ষেত্রে ঘণ্টাখানেকের যাত্রা করে যেতে হবে সিটি সেন্টার থেকে অনেকটাই দূরে, সেটা আসলে বাস্তবসম্মত সমাধান নয়। সেন্টারে রেস্টুরেন্টে বসে খাওয়াদাওয়া করলে প্রতিবেলা জনপ্রতি ব্যয় হবে ১৫ থেকে ২০ ইউরো। এ ক্ষেত্রে কিছুটা অর্থ সাশ্রয় করার জন্য পরামর্শ হলো, এমন হোটেলে উঠুন, যেখানে কমপ্লিমেন্টারি সকালের নাশতা পাওয়া যাবে। সকালে ভারী নাশতা করে বের হয়ে বিকেলে স্ন্যাকসজাতীয় কিছু খেয়ে নিয়ে রাতের খাবার খাবেন। ইস্তাম্বুলে স্ন্যাকসজাতীয় অনেক ধরনের খাবার পাওয়া যায় বেশ কম দামে। প্রতিদিন দুই বেলা রেস্টুরেন্টে খেতে হলে অনেক খরচ হবে।
টিকিটের দাম
এই শহরে ট্যুরিস্ট বিভিন্ন অ্যাট্রাকশনে প্রবেশ করার জন্য চড়া মূল্যের টিকিট কাটতে হয়। অ্যাট্রাকশন ভিজিটের জন্য ইস্তাম্বুল অনেক ব্যয়বহুল। সুলতানদের বাসস্থান তোপকাপি প্রাসাদে প্রবেশের টিকিট জনপ্রতি প্রায় ৫০ ইউরো, গালাতা টাওয়ারে ২৫ ইউরো, ব্যাসিলিকা সিস্টার্ন ২৮ ইউরো, দোলমাবাচে প্রাসাদ ৩০ ইউরো এবং আয়া সোফিয়া দেখতে ৩০ ইউরো দিয়ে টিকিট কিনতে হবে। প্রথমবারের মতো ইস্তাম্বুল গেলে আপনাদের প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে, ব্যক্তিগত আগ্রহে দু-একটি জায়গা দেখুন।
ঐতিহাসিক গন্তব্যগুলো দেখার টিকিটের দাম বেশি হলেও বিভিন্ন ট্যুর অ্যাকটিভিটি বেশ সস্তা। বসফরাসে শিপে করে বিভিন্ন লাইভ শোসহ তিন ঘণ্টার ডিনার ক্রুজের মূল্য মাত্র ২০ ইউরো, বসফরাসে দুই ঘণ্টার সানসেট ক্রুজ ৫ থেকে ৬ ইউরো, দুই ঘণ্টার সুফি সামা নাচের শো মাত্র ২০ ইউরো। এ ছাড়া এমন অনেক অ্যাকটিভিটি রয়েছে, যেগুলো মোটামুটি সাশ্রয়ী মূল্যে আপনি দেখতে পারবেন।
সব বিষয় বিবেচনায় নিলে দেখা যাবে, ইস্তাম্বুল যেমন ব্যয়বহুল, তেমনি সাশ্রয়ীও বটে। তাই এই শহরকে ‘বাই ডিফল্ট ব্যয়বহুল ডেস্টিনেশন’ বলা যায় না। তবে তা নির্ভর করবে আপনার বাজেটের ওপর।
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ
০৭ এপ্রিল ২০২৪এভারেস্ট জয়ের আগ্রহ অনেকের থাকে। প্রতিবছর এখানে আরোহীর সংখ্যা বাড়ে। যদিও নেপাল সরকার কিছু নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যেমন আগে অন্তত ৭ হাজার মিটার কোনো পর্বতারোহণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২৩ মিনিট আগেবিশ্ব পর্যটনশিল্পের অন্যতম আয়োজন স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্টের চতুর্থ আসর এবার বসবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে। ভ্রমণ প্ল্যাটফর্ম স্কিফটের সঙ্গে এটি যৌথভাবে আয়োজন করছে আবুধাবির সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগ। এটি অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসের ২৯ ও ৩০ তারিখ।
২৩ মিনিট আগেলন্ডনভিত্তিক হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের সর্বশেষ র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়েছে। গত ২০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট শীর্ষ ১০-এর বাইরে পড়েছে। বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের শক্তি বোঝায়, সেই পাসপোর্ট দিয়ে নাগরিকেরা কতগুলো দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক
লন্ডনভিত্তিক হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের সর্বশেষ র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়েছে। গত ২০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট শীর্ষ ১০-এর বাইরে পড়েছে।
বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের শক্তি বোঝায়, সেই পাসপোর্ট দিয়ে নাগরিকেরা কতগুলো দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে। নতুন র্যাঙ্কিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন মালয়েশিয়ার সঙ্গে একই স্থান ভাগাভাগি করছে। দেশ দুটি তালিকার ১২ নম্বরে রয়েছে।
এই দুই দেশের নাগরিকেরা ২২৭টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৮০টিতে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে।
হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের হিসাব অনুযায়ী, একাধিক দেশ একই স্কোর পেলে তারা একই র্যাঙ্কিং স্পটে থাকে। সেই হিসাবে মোট ৩৬টি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টকে ছাড়িয়ে গেছে।
এ বছরের শীর্ষ ১০
সিঙ্গাপুর: ভিসা ফ্রি ১৯৩ দেশ
দক্ষিণ কোরিয়া: ভিসা ফ্রি
১৯০ দেশ
জাপা: ভিসা ফ্রি ১৮৯ দেশ
জার্মানি, ইতালি, লুক্সেমবার্গ, স্পেন, সুইজারল্যান্ড: ভিসা ফ্রি ১৮৮ দেশ
অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস: ভিসা ফ্রি
১৮৭ দেশ
গ্রিস, হাঙ্গেরি, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, সুইডেন: ভিসা ফ্রি ১৮৬ দেশ
অস্ট্রেলিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, মাল্টা, পোল্যান্ড: ভিসা ফ্রি ১৮৫ দেশ
ক্রোয়েশিয়া, এস্তোনিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, ইউএই, যুক্তরাজ্য: ভিসা ফ্রি ১৮৪ দেশ
কানাডা: ভিসা ফ্রি ১৮৩ দেশ
লাটভিয়া, লিচটেনস্টেইন: ভিসা ফ্রি ১৮২ দেশ
সূত্র: সিএনএন
লন্ডনভিত্তিক হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের সর্বশেষ র্যাঙ্কিং প্রকাশিত হয়েছে। গত ২০ বছরের ইতিহাসে প্রথমবার যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্ট শীর্ষ ১০-এর বাইরে পড়েছে।
বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের শক্তি বোঝায়, সেই পাসপোর্ট দিয়ে নাগরিকেরা কতগুলো দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে। নতুন র্যাঙ্কিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র এখন মালয়েশিয়ার সঙ্গে একই স্থান ভাগাভাগি করছে। দেশ দুটি তালিকার ১২ নম্বরে রয়েছে।
এই দুই দেশের নাগরিকেরা ২২৭টি দেশ ও অঞ্চলের মধ্যে ১৮০টিতে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করতে পারে।
হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্সের হিসাব অনুযায়ী, একাধিক দেশ একই স্কোর পেলে তারা একই র্যাঙ্কিং স্পটে থাকে। সেই হিসাবে মোট ৩৬টি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের পাসপোর্টকে ছাড়িয়ে গেছে।
এ বছরের শীর্ষ ১০
সিঙ্গাপুর: ভিসা ফ্রি ১৯৩ দেশ
দক্ষিণ কোরিয়া: ভিসা ফ্রি
১৯০ দেশ
জাপা: ভিসা ফ্রি ১৮৯ দেশ
জার্মানি, ইতালি, লুক্সেমবার্গ, স্পেন, সুইজারল্যান্ড: ভিসা ফ্রি ১৮৮ দেশ
অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস: ভিসা ফ্রি
১৮৭ দেশ
গ্রিস, হাঙ্গেরি, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, সুইডেন: ভিসা ফ্রি ১৮৬ দেশ
অস্ট্রেলিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, মাল্টা, পোল্যান্ড: ভিসা ফ্রি ১৮৫ দেশ
ক্রোয়েশিয়া, এস্তোনিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, ইউএই, যুক্তরাজ্য: ভিসা ফ্রি ১৮৪ দেশ
কানাডা: ভিসা ফ্রি ১৮৩ দেশ
লাটভিয়া, লিচটেনস্টেইন: ভিসা ফ্রি ১৮২ দেশ
সূত্র: সিএনএন
সবুজ পাহাড়, চা-বাগান, নদীর স্বচ্ছ জল, পাথর আর ঝরনা—এসব মিলিয়ে সিলেটের অন্যতম সুন্দর উপজেলা গোয়াইনঘাট। প্রতিবছরই ঈদের ছুটিতে উপজেলার পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটে। অন্যবারের মতো এবারও পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে এখানকার পর্যটনকেন্দ
০৭ এপ্রিল ২০২৪এভারেস্ট জয়ের আগ্রহ অনেকের থাকে। প্রতিবছর এখানে আরোহীর সংখ্যা বাড়ে। যদিও নেপাল সরকার কিছু নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে। যেমন আগে অন্তত ৭ হাজার মিটার কোনো পর্বতারোহণের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
২৩ মিনিট আগেবিশ্ব পর্যটনশিল্পের অন্যতম আয়োজন স্কিফট গ্লোবাল ফোরাম ইস্টের চতুর্থ আসর এবার বসবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে। ভ্রমণ প্ল্যাটফর্ম স্কিফটের সঙ্গে এটি যৌথভাবে আয়োজন করছে আবুধাবির সংস্কৃতি ও পর্যটন বিভাগ। এটি অনুষ্ঠিত হবে চলতি মাসের ২৯ ও ৩০ তারিখ।
২৩ মিনিট আগেএককথায় প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া সম্ভব নয়। কেননা ইস্তাম্বুলের কিছু বিষয় আছে ব্যয়বহুল, আবার কিছু বিষয় আছে তুলনামূলক খুবই সস্তা। আবার কিছু বিষয় আছে ফেয়ার প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগে