Ajker Patrika

ইসলামের দৃষ্টিতে ডিভোর্স: সমাজ ও পরিবারের করুণ বাস্তবতা

ইসলাম ডেস্ক 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

যদি বলা হয়, সমাজের কিছু ভয়ংকর চিত্র তুলে ধরতে, তাহলে ডিভোর্স হবে তার মধ্যে অন্যতম। খোঁজ নিলে দেখতে পাবেন, সুখ-সংসারের এ জগতে ডিভোর্স ঘটা পরিবারগুলো একেকটা জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ড। বড় আফসোস ও দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, বিষয়টা যত গুরুতর ও গুরুত্বপূর্ণ, আমরা ততই হালকা চোখে দেখছি।

এমন না যে আমাদের সঙ্গে এর সংশ্লিষ্টতা নেই, বরং আমাদের প্রত্যেকের জীবনের সঙ্গে বিষয়টা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। অথচ আমাদের সমাজে না আছে এর আলোচনা, না আছে সমালোচনা। না লেখকেরা এ বিষয়ে স্বতন্ত্র আকারে কলম ধরেন, না আলোচকেরা এ বিষয়ে কথা বলেন। আর না খতিবেরা মসজিদের মিম্বারে এ ধরনের শব্দ মুখে আনেন। যেন এ নিয়ে আলোচনা করা দোষের।

ডিভোর্সের পরিমাণ

অবক্ষয় ধরা আমাদের এ সমাজে প্রতিদিন কী পরিমাণ ডিভোর্স হচ্ছে শুনবেন? জানি না, আপনি শুনতে প্রস্তুত কি না, তবে অবিশ্বাস্য হলেও এটাই সত্য যে, শুধু ঢাকায় প্রতি ৪০ ঘণ্টায় একটি করে ডিভোর্সের আবেদন পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশের অন্যান্য বিভাগের কথা বাদ দিলাম। পুরো বিশ্বের তো প্রশ্নই আসে না। প্রথম আলোর একটি জরিপ বলছে, ঢাকার দুই সিটির মেয়রের কার্যালয়ে ২০২২ সালে তালাকের আবেদন এসেছিল মোট ১৩ হাজার ২৮৮টি। এর মধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭ হাজার ৬৯৮টি, উত্তর সিটিতে ৫ হাজার ৫৯০টি।

এ হিসাবে রাজধানীতে প্রতিদিন ভেঙে যাচ্ছে প্রায় ৩৭টি দাম্পত্যসম্পর্ক, অর্থাৎ তালাকের ঘটনা ঘটছে ৪০ মিনিটে একটি করে। আর চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে আবেদনের সংখ্যা ২ হাজার ৪৮৮টি। (প্রথম আলো, ১৩ জুন ২০২৩)। অথচ আবেদন কি সবাই করে? তাহলে আবেদন করার সংখ্যা যদি এ পরিমাণ হয়ে থাকে, তাহলে অন্যদের সংখ্যা কী পরিমাণ হতে পারে! তবুও কি এটাকে সমাজের অবক্ষয় মনে হচ্ছে না আপনার কাছে?

ডিভোর্সের ভয়াবহতা

ডিভোর্সের ভয়াবহতা বোঝানোর জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, এই একটি শব্দ নিজেদের অজ্ঞতার কারণে শত শত পরিবারকে নিমেষে ধ্বংস করে দিচ্ছে। এই একটি শব্দ দীর্ঘ পরিশ্রমে সাজানো সুখের সংসারটা মুহূর্তে ভেঙে ছারখার করে দিচ্ছে।

তিন অক্ষরবিশিষ্ট শব্দটি চিরতরে সম্পর্ক ছিন্ন করে দিচ্ছে দুই দম্পতির। অন্ধকার করে ফেলছে নিরপরাধ সন্তানদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। যেসব দম্পতি এ অগ্নিকুণ্ডে জ্বলছে, তাঁদের অবস্থা দেখে আপনি ডিভোর্সের ভয়াবহতা কিছুটা হলেও আঁচ করতে পারবেন। প্রায় প্রতিদিনই তো আমাদের কাছে ডিভোর্সের ঘটনা আসে।

একেক দম্পতির কী যে আর্তচিৎকার, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। একেকজন যে কতভাবে অনুনয়-বিনয় করে আমাদের কাছে আবেদন করেন, হুজুর কোনোভাবে যদি আমাদের সম্পর্কটা রক্ষা পায়! হুজুর, আমাদের এত বছরের সন্তান রয়েছে। আমরা আলাদা কীভাবে থাকব!

ডিভোর্স সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা

নিত্যনতুন ডিভোর্স ঘটছে আমাদের সমাজে। তারপরও কী পরিমাণ অজ্ঞ এ সম্পর্কে সমাজের মানুষগুলো, তার কিছু হাস্যকর ও দুঃখজনক চিত্র দেখুন। সেদিন এক ভাই বললেন, তালাক, এটা তো স্রেফ একটা গালি। যা রাগের মাথায় স্বামীর মুখ দিয়ে বের হয়ে যায়।

আরও এক ভাই বললেন, তালাক এত ছোট একটা শব্দ। এটা দিয়ে বুঝি এত বছরের সংসার ছিন্ন হয়ে যায়! এমনও শুনতে হয়েছে, তালাক না দিলে নাকি ঝগড়া পূর্ণাঙ্গ হয় না। এটা ঝগড়ারই একটা অংশ। এক বোন বললেন, তালাক দিতে হলে তিন তালাকই দিতে হয়।

এক তালাক কোনো তালাকই না। এ হচ্ছে কোনো জরিপ ছাড়াই আমাদের সমাজের কিছু চিত্র। জরিপ চালালে আরও কত ভয়ংকর তথ্য বের হবে, বুঝতেই পারছেন। অথচ এ বিষয়ে জ্ঞান রাখা কি শুধু হুজুরদের ওপর ফরজ ছিল? নাকি প্রত্যেক বিবাহিত ব্যক্তির ওপর বিবাহের আগে এ বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা ফরজ? আজ এসব না জানার কারণে সমাজে ডিভোর্সের এত ছড়াছড়ি।

হাতছাড়া হওয়ার আগে হাত সঙ্গে রাখার ব্যবস্থা করুন

আপনার হাত যেন সামনে ছাড়া না হয়ে যায়, সে জন্য এখনই পদক্ষেপ নিন। আপনার পাত্রের পানি যেন গড়িয়ে না যায়, সে লক্ষে এখনই নেমে পড়ুন। সে জন্য একমাত্র সমাধান হলো জ্ঞানার্জন। সামনে যেন আপনাকে হা-হুতাশ করতে না হয়, তাই এখনই ডিভোর্সের বিধানগুলো জানুন। বিবাহিতরা তো বটেই, এমনকি যাঁরা অবিবাহিত, তাঁরাও। আপনি হয়তো ভাববেন, আমাদের অনেক সুখের সংসার। সামান্য কোনো রেষারেষিও হয় না।

জি, এবার আপনাকে একটি সুখের সংসারের গল্প শোনাই। আমাদের কাছে তালাকসংক্রান্ত যেসব প্রশ্ন আসে, তার সাড়ে নিরানব্বই ভাগের ভাষ্য এমন, ‘হুজুর, আমরা কয়েক বছর অনেক সুখে-শান্তিতে ছিলাম। খুব সুন্দরভাবে চলছিল আমাদের সংসার। কিন্তু সেদিন আমাদের মাঝে ছোট একটা বিষয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে রাগের বশে আমি তিন তালাক দিয়ে দিই। হুজুর, আমার কোনো চিন্তাও ছিল না। কিন্তু কেমনে বের হয়ে গেছে, সেটাও জানি না।

অল্প সময়ের ভেতরে আমাদের মাঝে সমাধান হয়ে যায়। এখন আমরা আবার আগের মতো সংসার করতে চাচ্ছি; হুজুর...।’ এ হচ্ছে আমাদের তথাকথিত সুখের সংসার। তাই বলছি, নিজের সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অল্প সময়ের ব্যবধানেই উভয়ের সম্পর্ক আর দশজন সাধারণ মানুষের সম্পর্ক পরিবর্তিত হবে। তাই এখনো যাঁদের এ পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়নি, তাঁরা এখনই আলেমদের শরণাপন্ন হয়ে জেনে নিন।

মোটাদাগে কিছু বিষয়

এখানে তালাকসংক্রান্ত কিছু বিষয় মোটাদাগে উল্লেখ করছি, যার প্রতিটি বিষয় বিশদ আলোচনার দাবি রাখে। এ বিষয়গুলো প্রত্যেকের জানা ও মুখস্থ রাখা আবশ্যক।

১. ডিভোর্সের আগে চার ধাপ

ভালো করে বুঝুন, ডিভোর্স কোনো সস্তা বা সহজলভ্য জিনিস নয় যে, যখন-তখন চাইলেই পাওয়া যায়। ইচ্ছে হলেই খরচ করা যায়। এটি একটি স্রেফ সুযোগ। বের হওয়ার রাস্তা। কখনো যদি বৈবাহিক সম্পর্কে জটিলতা দেখা দেয়, তখন ইসলাম স্বামীকে প্রাথমিকভাবে চারটি পর্যায় অবলম্বন করতে বলেছে। প্রথমে স্বামীকে আলোচনার মাধ্যমে স্ত্রীকে বোঝাতে বলেছে। কাজ না হলে বিছানা পৃথক করতে বলেছে। তারপরও কাজ না হলে স্থান-কাল-পাত্র হিসেবে মৃদু প্রহার করতে বলেছে। এসবেও সমাধান না হলে উভয় পক্ষ থেকে সালিস ডাকতে বলেছে।

তারা যেন উভয়ের মাঝে মেলানোর চেষ্টা করে। এত কিছুর পরও যদি বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক না করা যায়, তখন ইসলাম ডিভোর্সের মাধ্যমে বৈবাহিক বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়ার একটি সুযোগ করে দিয়েছে এবং সে সুযোগটি তিন ধাপে করার সুযোগ দিয়েছে। যেন প্রথমবার সুযোগটির যথাযথ ব্যবহার না হলে আবার বৈবাহিক সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা যায়। তাহলে কি কোনো বুদ্ধিমানের কাজ হবে, তিন ধাপে করার সুযোগটিকে এক ধাপে সংকুচিত করে দেওয়ার মাঝে? অতএব পানি যদি ফেলতেই হয়, তাহলে সামান্যই ফেলুন।

যেন আরও কিছু অবশিষ্ট থাকে। প্রয়োজন হলে আবার যেন ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য—‘তালাক দেওয়া ভালো নয়; তালাক যদি দিতেই হয়, এক তালাকের বেশি নয়।’ স্লোগানটি মুখস্থ করুন। এটাকে আন্দোলনের একটা স্লোগান হিসেবে নিন। সমাজকে যততত্র ডিভোর্স অবক্ষয়মুক্ত করার আন্দোলন। আচ্ছা বলুন তো, কেউ যদি এতগুলো ধাপ অবলম্বন করে, তারপর একবার করে তালাক দেয়, তাহলে কি এত দ্রুত বৈবাহিক সম্পর্ক ছিন্ন হয়? এ জন্য শরিয়তের দৃষ্টিতে কোনো চিন্তাভাবনা ছাড়াই তালাক দেওয়া অনুচিত। নবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিকট সবচেয়ে অপছন্দের বৈধ জিনিস হচ্ছে তালাক।’ (সুনানে আবু দাউদ)

২. তিন তালাক দিলেন তো পাত্রের পানি ঢেলে দিলেন

একসঙ্গে তিন তালাক দেওয়াকে ইসলাম কখনোই সমর্থন করে না। ইসলাম বলে, তালাক যদি দিতেই হয়, তাহলে শুরুতে এক তালাক। এর বেশি দেওয়া সুন্নাহ সম্মত নয়। এতে মারাত্মক গুনাহ হয়ে থাকে। কিন্তু যখন আপনি তিন তালাক দিয়েই দিলেন, তখন বর্ডার ক্রস হয়ে গেছে। পাত্রের পানি পড়ে গেছে। শত চেষ্টাতেও আগের সম্পর্কে ফিরে আসার সুযোগ আর নেই। খুব কষ্ট হচ্ছে তাই না? মেনে নিন। এটাই ইসলামের বিধান। আজকে একটু কষ্ট করুন। কালকে এর ফল ভোগ করতে পারবেন। হয়তো এতে আপনাদের কল্যাণ।

দোষ তো আপনাদেরই। ইসলাম তো আর আপনাকে বাধ্য করেনি তিন তালাক দিতে। বরং আরও নিষেধ করেছে। সে সঙ্গে আরও প্রাথমিক ধাপগুলো অনুসরণের কথা বলেছে। কিন্তু তবু আপনি সেদিকে কর্ণপাত করেননি। কিন্তু খুব আফসোস হয় সেসব তথাকথিত আলেমদের দেখে, যাঁরা সামান্য কিছু নর্দমা কামানোর জন্য তিন তালাককে এক তালাক বলে চালিয়ে দেন। নিজের জীবন তো বরবাদ করলেন, অন্যের জীবনকেও অবৈধ সম্পর্কে ফেললেন। সাফ জেনে রাখুন। তিন তালাক তিন তালাকই।

তিন কী করে এক হবে? দুনিয়ার কোনো হিসাবে এর নজির দেখেছেন? কোরআন-সুন্নাহ তো তিন তালাকই হয়ে যাওয়ার কথা বলে। সালাফের যুগ থেকে এ পর্যন্ত এ মতই চলে আসছে। কেউ ভিন্নমত পোষণ করেননি। চার মাজহাবের চারও ইমামের মত এটাই।

সেখানে ১ হাজার ৩০০ বছর পর গুটি কয়েকজন ভিন্নমত পোষণ করেন, তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে। এত সংখ্যাগরিষ্ঠ আলেমদের বিপরীতে যদি আপনার কাছে সে গুটি কয়েকজনের মতকে অগ্রাধিকার মনে হয়, তাহলে আপনার ইচ্ছার ওপর ছেড়ে দিলাম। তবে তার আগে দুটি কথা শুনুন। দুনিয়ার আর কোথাও কিন্তু আপনি নিজেও তিনকে এক বলে চালিয়ে দেন না।

আপনার কাছ থেকে কেউ তিন লাখ টাকা নিলে এক লাখ টাকা পরিশোধ করলে মেনে নেবেন না। মাগরিবের নামাজ তিন রাকাতের পরিবর্তে এক রাকাত আদায় করেন না। ধরে নিলাম। তিন তালাক মানে এক তালাক। যদি এ মত সঠিক হয়, তাহলে আপনি অবৈধ সম্পর্ক থেকে বেঁচে গেলেন। কিন্তু যদি ঘটনাক্রমে তিন তালাক তিন তালাক হয়ে যাওয়ার মত (ইসলামি শরিয়তে) অগ্রাধিকার হয়ে থাকে, তাহলে কিন্তু আখিরাতের জালে আপনি আটকা পড়ে গেলেন। আপনাদের সম্পর্কটা শেষপর্যন্ত হারাম রিলেশনের মতো হলো।

এখন বিবেচনা আপনার হাতে। নিজেকে ঝুঁকিতে ফেলবেন কি না, সেটার দায়ও আপনার। সুতরাং, বিবেকের আদালতে প্রশ্ন করুন। সে-ই আপনাকে সঠিক পথ দেখাবে। একান্তে নিজের সঙ্গে মতবিনিময় করুন। সঙ্গে আগের বলা কথাগুলোও মাথায় রাখুন। আর হ্যাঁ, যেসব হুজুর তিন তালককে তিন তালাকই বলেন, আপনাদের সম্পর্ক ছিন্ন করার ক্ষেত্রে কিন্তু তাঁদের কোনো স্বার্থ নেই। আপনাদের বিবাহ ভাঙলে যে তাঁদের খুব ভালো লাগে, তা-ও না।

একমাত্র উদ্দেশ্য হলো, শরিয়ত অনুযায়ী যেন আমাদের জীবন-কর্ম পরিচালনা হয়। স্রেফ এতটুকুই, আর কিছু নয়।

৩. পানি বালুতে গড়িয়ে যাওয়ার পর সে পানি ওঠাতে যাবেন না

তিন তালাক দিয়ে যখন পানি ফেলেই দিয়েছেন, তখন আর সে পানি ওঠাতে যাবেন না। তখন হাতে শুধু কাদাই স্পর্শ হবে। পানি পাওয়া তো দূরের কথা। প্রিয় ভাই, একটু কষ্ট করুন। অন্যত্র সন্ধান করুন। হয়তো এতেই কল্যাণ। কিন্তু তবু যদি আপনি আগের সম্পর্কে যুক্ত থাকেন, তাহলে জেনে রাখুন, এটা হারাম রিলেশনের চেয়ে ভিন্ন কিছু নয়।

আপনি যত দিন অবস্থান করবেন, হারাম অবস্থান করবেন। এমনকি আপনার থেকে যে সন্তান জন্ম নেবে, তাকেও হারাম হয়ে জন্ম নিতে হবে। অতএব, একটু ভাবুন হারাম সম্পর্কে জড়িত হওয়ার আগে। অন্তত আপনার সন্তানের কথা ভাবুন। শুধু আপনাদের ভোগের কারণেই এ নিষ্পাপ শিশুকে হারাম পরিচয় ধারণ করতে হচ্ছে। এর দায়ভার আপনারা এড়াতে পারবেন?

সারকথা, যে মেসেজটা দিতে চেয়েছি পাঠককে, তা হলো, ডিভোর্স সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ান। ডিভোর্সের কঠিন বিধান সম্পর্কে আগেই জেনে নিন। তিন তালাকের পর যেকোনোভাবেই পুনঃসম্পর্কের সুযোগ নেই, তা-ও ভালোভাবে জানুন। আর যদি দিতেই হয়, তাহলে এক তালাকের বেশি নয়। এটুকু কথা সুরা ফাতিহার মতো মুখস্থ করুন। নিজে করুন, অন্যকে উদ্বুদ্ধ করুন।

লেখক: জাহিদ বিন জোবায়ের, অনুবাদক, গবেষণাকর্মী

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

২০৫০ সাল নাগাদ ইনফ্লুয়েন্সারদের চেহারা কেমন হবে, ধারণা দিলেন গবেষকেরা

প্রিজন ভ্যান থামিয়ে ছাগল-কাণ্ডের মতিউরকে অনৈতিক সুবিধা, ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

দেশে প্রথমবারের মতো চালু হলো ভয়েস ওভার ওয়াই-ফাই, সুবিধা কী

মেডিকেল কলেজ: মানের ঘাটতিতে হবে বন্ধ

জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি, কী বার্তা দিচ্ছে দিল্লি

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত