ইসলাম ডেস্ক
একটি বছর শেষ হওয়া মানে নতুন আরেকটি বছরের শুরু। ফেলে আসা দিনগুলোর পথ বেয়ে আসে নতুন বছর। প্রতিটি মানুষের উচিত, ফেলে আসা দিনগুলোর কথা ভেবে চিন্তিত হওয়া এবং নতুন বছরের জন্য সুন্দর পরিকল্পনা করা। তবে দুঃখজনক হলো, কিছু মানুষ নতুন বছরের শুরুর দিনে বল্গাহারা হয়ে যান। সুন্দর মুহূর্তগুলো অপ্রীতিকর ও অনৈতিক কাজকর্মের মাধ্যমে নষ্ট করেন। তাঁরা ভুলে যান নববর্ষ একটি বছরের সূচনা; সামনের দিনগুলোয় কী অপেক্ষা করছে, কেমন হবে নতুন বছর, তা কেউ জানে না। সুতরাং নতুন বছরটি যাতে ভালোভাবে কাটানো যায় এবং বিগত বছরের হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোর ভুলত্রুটি নিয়ে ভাবতে হবে। অর্থাৎ আলোকোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের জন্য প্রয়োজন আত্মসমালোচনা ও অত্যধিক অনুশোচনার।
থার্টি ফার্স্ট নাইট উদ্যাপনের নামে কোনো ধরনের পাপাচার ও অশ্লীল কার্যকলাপ ইসলাম সমর্থন করে না। এর মাধ্যমে বরং বছরের প্রথম প্রহরটি পঙ্কিল করা হয়। ইসলাম সুস্থ বিনোদনচর্চায় উৎসাহ দেয়। তবে অশ্লীলতা, কদর্য আচরণ, প্রবৃত্তির অনুসরণ ও অনৈতিকতার সঙ্গে কখনো সমঝোতা করে না। তাই প্রত্যেক মুসলিমের উচিত, অতীতের পাপের মার্জনা চেয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ভবিষ্যৎ দিনগুলো যাতে সুন্দর, সমৃদ্ধ ও পুণ্যময় হয়—সে জন্য দোয়া করা।
প্রত্যেক কর্তব্যসচেতন ব্যক্তিই নির্দিষ্ট সময় শেষে কর্মফলের হিসাব করেন। তাই বছরের আগমন ও প্রস্থানে প্রত্যেক বিবেকবান ব্যক্তির কর্তব্য হলো আত্মসমালোচনা করা। পাশাপাশি বিগত বছর যতটুকু সময় আল্লাহর বিধান ও সন্তুষ্টিমতো চলা সম্ভব হয়েছে, সে জন্য কৃতজ্ঞতা আদায় করা। গুনাহ, গাফিলতি ও আল্লাহর অসন্তুষ্টিতে যে সময়টুকু কেটেছে, সেটার জন্য অনুতপ্ত হওয়া; আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। নতুন বছর সৎ, নিষ্ঠা ও আল্লাহর সন্তুষ্টি মোতাবেক কাটানোর প্রত্যয় করা।
সময়ের আগমন-প্রস্থান আমাদের সে শিক্ষাই দেয়। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘তিনি সেই সত্তা, যিনি দিন ও রাতকে পরস্পরের অনুগামী করে সৃষ্টি করেছেন। এসব বিষয় শুধু তার উপকারে আসে, যে উপদেশ গ্রহণ করতে ইচ্ছুক কিংবা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চায়।’ (সুরা ফুরকান: ৬২)
একটি বছর শেষ হওয়া মানে নতুন আরেকটি বছরের শুরু। ফেলে আসা দিনগুলোর পথ বেয়ে আসে নতুন বছর। প্রতিটি মানুষের উচিত, ফেলে আসা দিনগুলোর কথা ভেবে চিন্তিত হওয়া এবং নতুন বছরের জন্য সুন্দর পরিকল্পনা করা। তবে দুঃখজনক হলো, কিছু মানুষ নতুন বছরের শুরুর দিনে বল্গাহারা হয়ে যান। সুন্দর মুহূর্তগুলো অপ্রীতিকর ও অনৈতিক কাজকর্মের মাধ্যমে নষ্ট করেন। তাঁরা ভুলে যান নববর্ষ একটি বছরের সূচনা; সামনের দিনগুলোয় কী অপেক্ষা করছে, কেমন হবে নতুন বছর, তা কেউ জানে না। সুতরাং নতুন বছরটি যাতে ভালোভাবে কাটানো যায় এবং বিগত বছরের হারিয়ে যাওয়া দিনগুলোর ভুলত্রুটি নিয়ে ভাবতে হবে। অর্থাৎ আলোকোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের জন্য প্রয়োজন আত্মসমালোচনা ও অত্যধিক অনুশোচনার।
থার্টি ফার্স্ট নাইট উদ্যাপনের নামে কোনো ধরনের পাপাচার ও অশ্লীল কার্যকলাপ ইসলাম সমর্থন করে না। এর মাধ্যমে বরং বছরের প্রথম প্রহরটি পঙ্কিল করা হয়। ইসলাম সুস্থ বিনোদনচর্চায় উৎসাহ দেয়। তবে অশ্লীলতা, কদর্য আচরণ, প্রবৃত্তির অনুসরণ ও অনৈতিকতার সঙ্গে কখনো সমঝোতা করে না। তাই প্রত্যেক মুসলিমের উচিত, অতীতের পাপের মার্জনা চেয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ভবিষ্যৎ দিনগুলো যাতে সুন্দর, সমৃদ্ধ ও পুণ্যময় হয়—সে জন্য দোয়া করা।
প্রত্যেক কর্তব্যসচেতন ব্যক্তিই নির্দিষ্ট সময় শেষে কর্মফলের হিসাব করেন। তাই বছরের আগমন ও প্রস্থানে প্রত্যেক বিবেকবান ব্যক্তির কর্তব্য হলো আত্মসমালোচনা করা। পাশাপাশি বিগত বছর যতটুকু সময় আল্লাহর বিধান ও সন্তুষ্টিমতো চলা সম্ভব হয়েছে, সে জন্য কৃতজ্ঞতা আদায় করা। গুনাহ, গাফিলতি ও আল্লাহর অসন্তুষ্টিতে যে সময়টুকু কেটেছে, সেটার জন্য অনুতপ্ত হওয়া; আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। নতুন বছর সৎ, নিষ্ঠা ও আল্লাহর সন্তুষ্টি মোতাবেক কাটানোর প্রত্যয় করা।
সময়ের আগমন-প্রস্থান আমাদের সে শিক্ষাই দেয়। আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেন, ‘তিনি সেই সত্তা, যিনি দিন ও রাতকে পরস্পরের অনুগামী করে সৃষ্টি করেছেন। এসব বিষয় শুধু তার উপকারে আসে, যে উপদেশ গ্রহণ করতে ইচ্ছুক কিংবা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চায়।’ (সুরা ফুরকান: ৬২)
ঘুম জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শরীরের ক্লান্তি আর অবসাদ দূর হয় ঘুমে। ঘুমোলেই ভেসে ওঠে নানা স্বপ্ন। কখনো ভয়ের, কখনো আসার কখনোবা আনন্দের। কোন স্বপ্ন দেখলে করণীয় কী—সে বিষয়ে রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা।
৩ ঘণ্টা আগেজান্নাত লাভের বহু পথ-পদ্ধতি কোরআন-হাদিসে বর্ণিত আছে। এমন চারটি আমল রয়েছে; যা করলে নির্বিঘ্নে জান্নাত যাওয়া যাবে। হজরত আবু ইউসুফ আবদুল্লাহ ইবনে সালাম (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, হে লোক সকল—
৪ ঘণ্টা আগেসন্তানকে ইবাদতে উৎসাহ দেওয়া মা-বাবার মহান দায়িত্ব। ছোটবেলা থেকেই নামাজ, পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত ও দোয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে তারা পরবর্তী জীবনে নীতিমান ও ধার্মিক হয়ে বেড়ে ওঠে। খেলার ছলে নামাজের ভঙ্গি শেখানো, দোয়া মুখস্থ করানো, পরিবারের সঙ্গে ইবাদতে অংশ নিতে বলা—এগুলো তাদের মনে ধর্মীয় চেতনা গড়ে তোলে।
৯ ঘণ্টা আগেকোরআন তিলাওয়াত মোমিনের হৃদয়ের প্রশান্তি ও আত্মার খোরাক। এর প্রতিটি আয়াতে রয়েছে অসীম জ্ঞান, দিকনির্দেশনা ও রহমতের বাণী। কোরআন তিলাওয়াতের মুগ্ধতা অন্তর বিগলিত করে, মনে প্রশান্তি আনে, আত্মা আলোকিত করে। নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত মোমিন জীবনে সার্থকতা এনে দিতে পারে।
১ দিন আগে